inputs
stringlengths
4
16.1k
targets
stringlengths
1
116k
language
stringclasses
19 values
language_code
stringclasses
19 values
annotation_type
stringclasses
2 values
user_id
stringclasses
518 values
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন আমির হওয়ার আগে তামিম কাতারের সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার-ইন-চীফ ছিলেন। তিনি ২০৩০ ভিশন প্রকল্পের সভাপতি এবং ‘কাতার ২০২২ সুপ্রিম কমিটি’র প্রধান-যে কমিটি, আমিরাতে ‘২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ
’ অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে নিয়োজিত। এছাড়া তিনি কাতার ইনভেষ্টমেন্ট অথোরিটিসহ দেশের বহু গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পারসিয়ান-রোমান মৈত্রী ভেঙে দেওয়া তার অন্যতম বৃহৎ সাফল্য। বাইজেন্টাইন সম্রাট হেরাক্লিয়াস এবং সাসানীয় সম্রাট তৃতীয় ইয়াজদিগার্দ উমরের বিপক্ষে মিত্রতায় আবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজদিগার্দ হেরাক্লিয়াসের সাথে পরিকল্পনামাফিক সমন্বয় করতে পারেন নি। উমর এই ব্যর্থতার সুযোগ নেন এবং সফলভাবে প্রতিপক্ষকে মোকাবেলা করতে সক্ষম হন। ইয়ারমুকের যুদ্ধের
সময় তিনি সাহায্য হিসেবে পাঠানো সৈনিকদের বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে একের পর এক উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দেন। এর ফলে বাইজেন্টাইন বাহিনীর মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়। অন্যদিকে ইয়াজদগির্দ আলোচনায় বসায় উমর সিরিয়া থেকে ইরাকের দিকে সৈন্য পরিচালনার সময় পান। এই সেনারা কাদিসিয়ার যুদ্ধে ফলাফল নির্ধারণের ভূমিকা রাখে। এই দুই যুদ্ধ ভাগ্যনির্ধারণী রূপ নেয় এবং ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ বলে বিবেচিত হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : স্পেনে একজনের করোনা ভাইরাস পরিক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এই তথ্য তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সাথে শেয়ার করবে। মন্ত্রী সালভাদর ইলা বলেছেন, এই তালিকা সাধারণ জনগণ এবং চাকরিদাতাদের কাছে উন্মুক্ত করা যাবে না। তিনি বলেন এই ভাইরাসকে পরাজিত করার উপায় হল "আমাদের যত বেশি জনকে টিকা দেয়া হবে ততই ভালো"। করোনাভাইরাসের কারণে ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে স্পেন অন্যতম ক্ষতিগ্রস্ত একটি দেশ। দেশটিতে এখন ফাইজারের টিকা দেয়া শুরু করেছে। গত সপ্তাহেই ইইউ সদস্য দেশগুলোর জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সোমবার লা সেক্সটা টেলিভিশনে দেয়া সাক্ষাতকারে মি. ইলা জোর দিয়ে বলেন টিকা দান বাধ্যতামূলক না। তিনি বলেন, "যেটা করা হবে সেটা হল একটা নিবন্ধন করা। আমরা আমাদের ইউরোপিয়ান পার্টনারের সাথে শেয়ার করবো যে এইসব মানুষদের টিকা নেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল কিন্তু তারা সেটা গ্রহণ করেনি।" "এটা জনসম্মুখে প্রকাশ করার জন্য কোন তথ্য-প্রমাণ না। সবটাই করা হবে তথ্য রক্ষার প্রতি পূর্ণাঙ্গ শ্রদ্ধা রেখে সেটা করা হবে।" তিনি আরো বলেন " যাদের কে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল এবং তারা সেটা যেকোন কারণেই হোক ফিরিয়ে দিয়েছে সেটা নিবন্ধনে উল্লেখ থাকবে। সবশেষ হিসেব অনুযায়ী, বর্তমান স্পেনের প্রায় ২৮ শতাংশ নাগরিকরা টিকা নিতে চান না। নভেম্বরে এই অনুপাত ছিল ৪৭%। অণূবিক্ষণ যন্ত্রে করোনাভাইরাস দেখতে অনেকটা এরকম সোমবার তিনি আরো মন্তব্য করেন যারা টিকা নিতে চান তাদের সাথে আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষ যোগাযোগ করবে। "যারা টিকা নিতে চান না আমরা মনে করি এটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত কিন্তু তারপরেও এটা তাদের অধিকার। আমরা এই বিভ্রান্তি দুর করার চেষ্টা করছি। টিকা দেয়ার ফলে জীবন রক্ষা হবে"। সোমবারেই স্পেনে কোভিড-১৯ এ মারা যাওয়ার সংখ্যা ৫০ হাজার ছুঁয়েছে। মহামারির সময়ে দেশটি ১৮ লক্ষের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে বলে নিবন্ধন করে। স্পেনে রাত ১১টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশজুড়ে কারফিউ চালু রয়েছে যেটা চলবে মে মাসের শুরু পর্যন্ত। অনেক স্থানে মানুষজনকে শুধুমাত্র কাজ করতে, ওষুধ কিনতে এবং বৃদ্ধ ও শিশুদের যত্ন নেয়ার জন্য বের হতে দেয়া হচ্ছে। আঞ্চলিক নেতারা কারফিউ এর সময় পরিবর্তন করতে পারবেন, এমনকি সীমান্ত বন্ধ করে দিতে পারবেন। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: নিজেকে আক্রান্ত মনে হলে কী করবেন, কোথায় যাবেন?
যারা করোনাভাইরাসের টিকা নিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করছে স্পেন তাদের নাম নিবন্ধন করছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) এর ঘোষণা দেন। বাকশাল সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী অনুসারে গঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির নির্দেশ মোতাবেক, অন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বিপ্লব তত্ত্ব মোতাবেক এই দলটির মাধ্যমেই রাষ্ট্রের সমাজতন্ত্র গঠনের সূচনা হয়। বাকশাল মূলতঃ দ্বিতীয় বিপ্লবের লক্ষ্য পূরণে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের দল ছিল। ১৯৭৫ সালের শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাকশালের নিষ্পত্তি ঘটে।
শেখ মুজিবের হত্যাকান্ড |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
তারহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক ব্যাখ্যা করুন।
তারবিহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক হলো কমিউনিকেশন সিস্টেম। কোনো প্রকার তার ব্যবহার না করে ওয়্যারলেস একাধিক ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান তথা যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলা হয়। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন বাস্তবায়নে পয়েন্ট টু পয়েন্ট কমিউনিকেশন, পয়েন্ট টু মাল্টি পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ব্রডকাস্টিং, সেলুলার নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্য তারবিহীন নেটওয়ার্ক সম্পৃক্ত থাকে। রেডিও কমিউনিকেশন সিস্টেম, কর্ডলেস টেলিফোন, সেলুলার নেটওয়ার্ক, শর্ট রেঞ্জ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ওয়্যারলেস মাইক্রোফোন, রিমোট কন্ট্রোল, ওয়্যারলেস ইউএসবি, ওয়্যারলেস সেন্সর নেটওয়ার্ক, পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক, ব্লুটুথ, ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই ইত্যাদি ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের উদাহরণ।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: ১৯৭১ সালে
বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সুসংহত হয়। কিন্তু আন্তর্দেশীয় পরিবহন সংযোগ উন্নয়নের ব্যাপারে দুই সরকার খুবই গড়িমসি করতে থাকে। নব্বইএর দশকে ভারত ও বাংলাদেশ সরকার, কলকাতা ও ঢাকার মধ্যে একটি বাস পরিষেবা শুরু করে। ২০০১ সালে ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা থেকে ঢাকা পর্যন্ত আর একটি বাস পরিষেবা চালু হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদটি সম্পূর্ণ করুন: ২০১০ সালে, সোবোল ইউক্রেন অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে ইউক্রেনের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৫ বছর যাবত ইউক্রেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১৬ সালে ইউক্রেনের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ইউক্রেনের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ২১ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ইউক্রেনের হয়ে এপর্যন্ত ১টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (
২০২০) অংশগ্রহণ করেছেন। দলগতভাবে, সোবোল এপর্যন্ত ২টি শিরোপা জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ১টি স্লাভিয়া প্রাহার হয়ে এবং ১টি ক্লাব ব্রুজের হয়ে জয়লাভ করেছেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
লোপা টিভিতে একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখছিল, একটি দেশের স্বৈরাচারী সরকারকে হটানোর জন্য বিরোধী দল ও জনগণ তুমুল আন্দোলন করছে এবং ঐ সরকারকে উচ্ছেদ না করা পর্যন্ত তারা রাস্তায় অবস্থান নিয়েছে। লোপা পাঠ্যবইয়ে পড়েছে স্বৈরাচারী সরকার পতনের জন্য বাংলাদেশেও গণআন্দোলন হয়েছে। পুনরায় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং একটি গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। উদ্দীপকে বাংলাদেশের যে গণআন্দোলনের কথা বলা হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।
উদ্দীপকে বাংলাদেশের এরশাদ বিরোধী ১৯৯০-এর গণআন্দোলনের কথা বলা হয়েছে। ক্ষমতা দখলের পর ১৯৮৩ সালের ১১ই ডিসেম্বর এরশাদ রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হন। এর আগে ১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ সামরিক শাসন জারির পর দেশে রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়। পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ, বাক স্বাধীনতারোধ, নেতাদের গ্রেফতার বা অন্তরীণ করা হয় ইত্যাদি কারণে দেশে দুঃসহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, জাসদ ছাত্রলীগসহ কয়েকটি ছাত্র সংগঠন ১৯৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ করে। উদ্দীপকে দেখা যায়, স্বৈরাচারী সরকারকে হটানোর জন্য বিরোধী দল ও জনগণ তুমুল আন্দোলন করছে। উদ্দীপকে এ আন্দোলনটি ১৯৯০ সালের এরশাদ বিরোধী গণআন্দোলনকে নির্দেশ করছে। স্বৈরাচারী জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ, বাক-স্বাধীনতা ও পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ, গ্রেফতার বা অন্তরীণ ইত্যাদির মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। এক পর্যায়ে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এ আন্দোলনে পুলিশি হামলায় ও সরকার সমর্থক সন্ত্রাসীদের কর্মকাণ্ডে বহু ছাত্র ও রাজনৈতিক কর্মী নিহত হন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৫ দলীয় জোট ও বিএনপির নেতৃত্বে ৭ দলীয় জোট গঠিত হয়। এ জোটসমূহের আন্দোলনই ১৯৯০-এ এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে গণআন্দোলনে পরিণত হয়। অবশেষে ১৯৯০ সালের ৬ই ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে বাংলাদেশের ১৯৯০-এর গণআন্দোলনেরই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
উদ্ভিদে কীভাবে বীজের সৃষ্টি হয় তা বর্ণনা করো।
ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ এবং আবৃতবীজী উদ্ভিদে বীজ সৃষ্টি হয়। নিষেকের পর বিভিন্ন ধরনের বিভাজন ও পরিবর্তনের মাধ্যমে ডিম্বক ক্রমান্বয়ে বীজে পরিণত হয়। জাইগোটস্থ আদিভ্রূণ ক্রমবিভাজন ও পরিস্ফুটনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত একটি ভ্রূণ গঠন করে। ভ্রূণে থাকে বীজপত্র, ভ্রূণকাণ্ড ও ভ্রূণমূল। একই সাথে সস্য বা এন্ডোস্পার্মও গঠিত হয়। ভ্রূণ পরিস্ফুটনের সময় ভ্রূণপোষক টিস্যু ভ্রূণকে পুষ্টি দান করে, ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটি নিঃশেষ হয়ে যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এটি পরিভ্রূণ (মাত্র একটি আবরণ) হিসেবে অবস্থান করে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এন্ডোস্পার্মও নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে, এরূপ বীজকে অসস্যল বীজ বলে। নিষেকের পর ডিম্বকের অভ্যন্তরে এরূপ পরিবর্তনের সাথে সাথে ডিম্বকের ত্বক দুটি অপেক্ষাকৃত কঠিন ও শুষ্ক হয়ে বীজত্বকে পরিণত হয়। রসালো ডিম্বকটি পানি হারিয়ে অপেক্ষাকৃত কঠিন ও শুষ্ক হয়ে বীজে পরিণত হয়। এরূপ পরিবর্তনকালে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বীজের একটি তৃতীয় স্তর সৃষ্টি হয়, যাকে এরিল বলে। লিচু, কাঠলিচু ও জায়ফলে এরূপ এরিল দেখা যায়। শাপলা বীজেও এরিল আছে। লিচু ও কাঠলিচুর এরিল হলো ভোজ্য অংশ। নিষেকের পর ডিম্বকটি বিভিন্ন পরিবর্তনের মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত বড়, শক্ত ও শুষ্ক হয়ে একটি বীজে পরিণত হয়। অঙ্কুরোদগমের পর বীজ হতে প্রজাতি অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদ আত্মপ্রকাশ করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
খাদ্যবস্তু পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয়। বর্তমানে বিভিন্ন বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণের ফলে আমাদের পরিপাকের ব্যাঘাত ঘটছে এবং আন্ত্রিক সমস্যার কারণ দেখা দিচ্ছে। উদ্দীপকের উল্লিখিত পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলির পরের অংশের পরিপাক ক্রিয়ার বর্ণনা দাও।
পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলির পরের অংশ অর্থাৎ ক্ষুদ্রান্ত্রে খাদ্যবস্তুর পরিপাক প্রক্রিয়া নিচে বর্ণনা করা হলো— পাকস্থলি থেকে পাকমণ্ড ক্ষুদ্রান্ত্রের ডিওডেনামে প্রবেশ করে। এসময় যকৃত, পিত্তথলি ও অগ্ন্যাশয় থেকে একটি ক্ষারীয় পাচক রস ডিওডেনামে আসে যা খাদ্যমণ্ডের অম্লভাব প্রশমিত করে। অগ্ন্যাশয়ের পাচক রসে অবস্থিত এনজাইম দ্বারা শর্করা ও আমিষ পরিপাকের কাজ চলতে থাকে এবং স্নেহ পদার্থের পরিপাক শুরু হয়। এ রসে অ্যামাইলেজ থাকে যা শর্করা পরিপাকে সাহায্য করে ও গ্লুকোজ তৈরি করে। এ রসের ট্রিপসিনের সাহায্যে আংশিক পরিপাককৃত আমিষ ভেঙ্গে অ্যামাইনো এসিড ও সরল পেপটাইডে পরিণত হয়। এছাড়া লাইপেজ লিপিডকে তথা স্নেহকে ভেঙ্গে ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারলে পরিণত করে। এভাবে ক্ষুদ্রান্ত্রে শর্করা, আমিষ ও লিপিড তথা স্নেহ পদার্থের পরিপাক ঘটে থাকে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : তারপর হুনাইনের যুদ্ধ, তাইফ, তাবুক যুদ্ধের আলোচনার পর প্রতিনিধিদল
আগমনের বছর, বিদায় হজ্ব, ওফাত এবং মুসলমানদের কর্তব্যসহ আরও অনেক রকমের শিরোনামের অধীনে নানান আলোচনা পেরিয়ে খলিফা নির্বাচনের বিবরণ প্রদানের মাধ্যমেই মূল গ্রন্থের আলোচনা শেষ হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : জীজা ঘোষ: সেরিব্রাল পলসি সত্ত্বেও জীবনে সফল চল্লিশ বছর বয়সী জীজা ঘোষ সেরিব্রাল পলসিতে আক্রান্ত৻ ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসিতে ছোটবেলায় পড়াশুনো করেছেন৻ প্রতিবন্ধকতা নিয়েও নিয়মিত স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন ৻ ছাত্রী ছিলেন কলকাতার প্রেসিডেন্সী কলেজ আর দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের৻ আর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসিতে এখন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে চাকরী করেন তিনি৻ জীজা ঘোষ একাই বহু জায়গায় বিমানে সফর করেন৻ আর এর আগেও একাধিকবার তাঁকে বিমানে তুলতে প্রাথমিক আপত্তি জানিয়েছে বিভিন্ন বিমানসংস্থা – কিন্তু শেষমেশ কেউই তাঁক বিমান থেকে নামিয়ে দেন নি – যে ঘটনা হয়েছে কলকাতায়৻ নিজের দপ্তরে বসে জীজা ঘোষ বিবিসি-কে বলেন, “সেরিব্রাল পলসি সংক্রান্ত একটি সম্মেলনে যোগ দিতে গোয়া যাওয়ার জন্য একটি বেসরকারী বিমানে চেপেছিলাম৻ নিয়মমাফিক চেক-ইন করে বোর্ডিং পাস নিয়ে বিমানে আরোহন করি৻ কিন্তু একটু পরেই এয়ারলাইন্সের কর্মীরা আমাকে নেমে যেতে বলেন৻” “ প্রথমে কোনও কারণও দেখানো হয় নি৻ পরে বলা হয় যে পাইলট আমাকে নিয়ে বিমান ওড়াতে রাজী নন৻ ওই বিমানের অন্যান্য যাত্রীরা আমাকে সমর্থনও করেছিলেন৻ কিন্তু শেষমেশ নেমেই যেতে হয়,” বলছিলেন জীজা ঘোষ৻ এই ঘটনার পরে ওই বেসরকারী বিমানসংস্থা অবশ্য ক্ষমা চেয়েছে আর পরবর্তী বিমানে মিস ঘোষকে তাঁর গন্তব্যে পৌঁছিয়ে দিয়েছে৻ কিন্তু জীজা ঘোষ বলছেন যে ওই পাইলটকে জনসমক্ষে বা সংবাদমাধ্যমে ক্ষমা চাইতে হবে – যাতে একটি দৃষ্টান্ত তৈরী হয় আর এরপরে যাতে কোনও পাইলট বা বিমানসংস্থা বা অন্য যে কেউ এধরনের আচরণ না করতে পারেন৻ এই ঘটনা সামনে আসার পরে পাইলটের অনমনীয় মনোভাবের যেমন সমালোচনা হচ্ছে, তেমনই বিতর্ক শুরু হয়েছে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে সাধারণভাবে সচেতনতার অভাব নিয়ে৻ এছাড়াও প্রতিবন্ধী মানুষদের চলাফেরা করার মতো উপযুক্ত পরিকাঠামোও নেই দেশে৻ জীজা ঘোষের কথায়, “মানুষ অনেক কিছু বুঝেও বুঝতে চান না.. এটাই সবথেকে বড় বাধা৻ এছাড়াও রাস্তাঘাট, যানবাহন, বড় বিল্ডিং – এগুলোতে প্রতিবন্ধীদের চলাফেরার খুবই অসুবিধা হয়৻ যদি কেউ হুইলচেয়ার বা ক্রাচ ব্যবহার করেন, তাঁর পক্ষে তো বাইরে বের হওয়াই সম্ভব না৻ কিন্তু লন্ডনে পড়াশোনার জন্য একবছর থাকতে গিয়ে অভিজ্ঞাতাটা একেবারে অন্যরকম৻ একা থাকতে বা চলাফেরা করতে কোনও অসুবিধাই হত না সেখানে৻”
সেরিব্রাল পলসি আক্রান্ত এক প্রতিবন্ধী মহিলাকে ভারতের একটি বেসরকারী বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়ার ঘটনায় সেদেশে শুরু হয়েছে বিতর্ক |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | দিনশেষে সংবাদ সম্মেলনে সাকিব আল হাসান ও নাজমুল হাসান পাপন তবে, ক্রিকেটারদের দাবি অনুযায়ী খেলোয়াড়দের সাথে বোর্ডের আয় ভাগাভাগি নিয়ে কোন আলোচনা হয়নি। দিনভর একের পর এক নাটকীয় ঘটনার পর, সন্ধ্যার কিছু পরে একে একে ক্রিকেটাররা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড কার্যালয়ে আসতে থাকেন। রাত সাড়ে নয়টায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ও অন্যান্য বোর্ড কর্মকর্তাদের সাথে শুরু হয় ক্রিকেটারদের বৈঠক। বৈঠক শেষ করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নাজমুল হাসান পাপন বলেন, "আমি বেশিরভাগ (দাবিই) কালকেই (মঙ্গলবার) বলেছি মানার মতো। তবে প্রথমটায় বিসিবির কিছু করণীয় নেই, দুটোর বেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলার ব্যাপারে যদি কেউ আসে তাহলে আমরা ভেবে দেখবো। এছাড়া বাকি যে ৯ টা দাবি সেগুলো মেনে নিয়েছি।" ক্রিকেটারস ওয়েলফেয়ার অফ বাংলাদেশ বা কোয়াব বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আওতার বাইরে বলে জানিয়েছে বোর্ড। পরবর্তীতে বুধবার যে দুটো দাবি যোগ করা হয়েছে সেগুলো আরো ভেবে চিন্তে বিবেচনা করার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি। দাবি মেনে কী বললেন বিসিবি সভাপতি দিন শেষে নাজমুল হাসান পাপন সংবাদ সম্মলেনের শুরুতে একে একে দাবিগুলো যেভাবে মেটাবেন তা বলতে শুরু করেন। "পারিশ্রমিক ও ভাতা যেগুলো ছিল ও খেলার সুযোগ সুবিধা এইসব ব্যাপারে আমরা কোনো কার্পণ্য করবো না, এটা যে ছয় মাস বা এক বছর পরে তা না, কয়েকদিনের মধ্যে আমরা সমন্বয় করবো।" "আর খেলার যে অবকাঠামো, সেখানে একসাথে সবগুলো জায়গায় অবকাঠামো নিয়ে কাজ করবো" তবে রাজস্ব আয়ের ভাগ ও নারী ক্রিকেটারদের পুরুষ ক্রিকেটারদের সমপর্যায়ের সুবিধা দেয়ার দাবির বিষয়ে মিঃ হাসান বলেন, "নতুন দুটি দাবি নিয়ে আলাপ হয়নি। এই আলাপ না করার পেছনে কারণ হচ্ছে লিগ্যাল কিছু আমরা ধরতে চাইনা।" সাকিব কী বললেন সাকিব আল হাসান বলেছেন, "বিসিবি আমাদের প্রথম দিনের দাবি মেনে নিয়েছে এবং বাদবাকি দাবি নিয়ে বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে।" "কোয়াব নিয়ে আলাপ হয়েছে, দুর্জয় ভাই ও সুজন ভাইয়ের সাথে কথা হয়েছে। অনেক টার্ম আছে যেগুলোর আমরা নামও জানিনা। আমরা চাই বর্তমান ক্রিকেটারদের মধ্যে একজন প্রতিনিধি যাতে থাকেন সেখানে" নতুন দুইটি দাবি নিয়ে সাকিব বলেন, "এই দুটি দাবি যেহেতু আজই করা হয়েছে, তাই আমরা এটা নিয়ে আপাতত কথা বলছিনা। যেসব আলোচনা হয়েছে তাতে আমরা সন্তুষ্ট। এখন বাস্তবায়ন করা হলে বাকিটা বলতে পারবো।"
ক্রিকেটারদের সব দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড, শনিবার থেকে ক্রিকেটাররা মাঠে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
তুমি কেমন আছো ?
আমি ভালো আছি
Bengali
ben
original-annotations
24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c
একটা বাক্য বলো যে বাক্যের সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর ক।
সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর ক, এরকম একটি বাক্য নিন্মরূপ: কবির কাশতে কাশতে কইল, কৃষ্ণের কাকা কানা।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি পাকিস্তানের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেন এবং বংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময় পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের উদ্যোগে ১৯৭১ সালের ৩ সেপ্টেম্বার ডাঃ আবদুল মুতালিব মালেককে গভর্নর নিয়োগ করা হয় এবং তার অধীনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৭ সেপ্টেম্বার একটি প্রাদেশিক সরকার গঠন করা হয় যেখানে আব্বাস আলী খান 'শিক্ষামন্ত্রী' হিসাবে নিযুক্ত হন এবং তা গ্রহণ করেন। যুদ্ধ-অব্যাহতির পর মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি "দালাল আইন, ১৯৭২"-এর অধীনে দোষী-সাব্যস্ত হয়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের 'সাধারণ ক্ষমা' ঘোষণার পর সুনির্দিষ্ট গুরুতর অভিযোগের অভাবে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
এখানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং একজন যুদ্ধাপরাধীকে নিয়ে কথা বলা হচ্ছে।
Bengali
ben
re-annotations
6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c
গত সেপ্টেম্বর মাসে পূর্ণিমার সময় ৩/৪ দিন রুমানাদের শহরের বাসার আশেপাশে ও রাস্তায় জোয়ারের পানিতে ভরে যায়। রুমানা লক্ষ করল প্রথম দিন যে সময় জোয়ারের পানি আসা শুরু করে দ্বিতীয় দিন তার অনেক পর পানি উঠতে শুরু করে। এভাবে তৃতীয় ও চতুর্থ দিনও জোয়ার আসার সময়ের ভিন্নতা দেখা যায়। এ বিষয়ে রুমানা তার ভূগোল শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, পৃথিবীর আহ্নিক গতি এবং চাঁদের গতির কারণে এরূপ ঘটে। রুমানার শিক্ষকের বক্তব্যের যথার্থতা মূল্যায়ন করুন।
উদ্দীপকের রুমানার শিক্ষকের বক্তব্যের মাধ্যমে জোয়ার-ভাটার কারণ হিসেবে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। পৃথিবীর সকল পদার্থের আকর্ষণ আছে এবং একটি অপরটিকে আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণ শক্তিকে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বলে। এই শক্তির প্রভাবে পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে এবং চন্দ্র পৃথিবীর দিকে ঘুরছে। আবার চন্দ্র ও সূর্য উভয়ই পৃথিবীর সকল পদার্থকে আকর্ষণ করছে। আয়তন ও দূরত্ব অনুসারে এ আকর্ষণ শক্তির প্রভাব কম-বেশি হয়ে থাকে। সূর্য আয়তনে চন্দ্র থেকে বড় হলেও দূরত্বের কারণে পৃথিবীর ওপর চন্দ্রের আকর্ষণ বেশি। আর এ কারণে মূলত চন্দ্রের প্রভাবে পৃথিবীতে জোয়ার ভাটা হয়ে থাকে। পৃথিবী যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তেমনি চন্দ্রও পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। ঘুরতে ঘুরতে চন্দ্র, পৃথিবী ও সূর্য পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথিতে একই সরলরেখায় অবস্থান করায় ওই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় বেশি জোয়ারের সৃষ্টি হয়। উদ্দীপকে রুমানার শিক্ষক জোয়ার সৃষ্টির কারণ হিসেবে মূলত পৃথিবী ও চন্দ্রের উক্ত গতির বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত দেন। সুতরাং, ওপরের আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায় যে, রুমানার শিক্ষকের মন্তব্য যথার্থ।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
"আমার মা" শিরোনামে শিশুদের পড়ার উপযোগী একটি অনুচ্ছেদ লেখ।
"আমার মা" শিরোনামে শিশুদের পড়ার উপযোগী একটি অনুচ্ছেদ দেওয়া হলো। আমার মা আমার সবচেয়ে প্রিয়। তিনি আমাকে সব সময় খুবই স্নেহ ও আদর করেন। মা সব সময় খুবই ভোরে ঘুম থেকে উঠেন। ঘুম থেকে উঠে আমাদেরকে রোজ সকালে নাস্তা তৈরি করে দেন। স্কুলে যাওয়ার সময় আমাদের বইপত্র জামা কাপড় গুছিয়ে দেন। আমার মা খুব চমৎকার রান্না করেন। তিনি আমাদের জন্য নানা রকম খাবার তৈরি করেন। মা খুব লক্ষ্মী তিনি সব সময় আমাদেরকে লেখাপড়ায় সাহায্য করেন। মা আমাদেরকে গান গাওয়া ও ছবি আঁকা শেখান। তিনি প্রতি রাতে আমাদেরকে ঘুমানোর আগে সুন্দর সুন্দর গল্প শোনান। মা সব সময় আমাদের আত্মীয়স্বজনদের খোঁজ খবর নেন। তিনি আমাদেরকে সব সময় ভালো হওয়ার জন্য উপদেশ দেন। আমি আমার মায়ের জন্য ঈশ্বরের কাছে মঙ্গল প্রার্থনা করি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: যখন একটি জৈবিক কোষ হাইপোটোনিক পরিবেশে থাকে, তখন
কোষের ভেতরে জল জমে, কোষের ঝিল্লি পেরিয়ে জল কোষে প্রবাহিত হয়, যার ফলে এটি প্রসারিত হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ভরাকটাল বলতে কী বোঝায়?
অমাবস্যা এবং পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবী, চন্দ্র ও সূর্য একই সরল রেখায় অবস্থান করার কারণে যে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে তেজকটাল বা ভরাকটাল বলে। মহাকর্ষ বলের প্রভাবে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে এবং চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। এই ঘূর্ণনের ফলে অমাবস্যা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর একইপাশে এবং পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর এক পাশে চন্দ্র এবং অপর পাশে সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করে। এ সময় চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে যে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে ভরাকটাল বলে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও "বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করে, যেমন আর্জেন্টিনা, স্পেন, ইতালি, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া ইত্যাদি" প্রশ্নঃ লেখায় উল্লেখিত দেশগুলোর নাম বলুন
আর্জেন্টিনা, স্পেন, ইতালি, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: ১৯৪৬ সালে তিনি ফেনীর পরশুরাম থেকে বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য হন। ১৯৪৭ সালের
নোয়াখালী দাঙ্গার সময় মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নোয়াখালী সফরে তিনি তার সফরসঙ্গী ছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ঘরের মধ্যেই ড্রাইভিং শেখা সম্ভব— কথাটি ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্নে ঘরের মধ্যে ড্রাইভিং শেখা বলতে ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণকে বোঝানো হয়েছে। ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তিতে কম্পিউটার ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সাহায্যে গাড়ি চালানোর সময় চারপাশে থাকা শহরের পরিবেশ বা ব্যস্ত সড়কের মতো হুবহু একটি কৃত্রিম দৃশ্য তৈরি করা হয়। রাস্তায় ড্রাইভিং শেখার ক্ষেত্রে যেমন নানা রকম দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে এক্ষেত্রে তার কোনো বালাই নেই। কেননা ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ভার্চুয়াল রিয়ালিটির যে পরিবেশে গাড়ি ড্রাইভিং শিখছেন সেটি মোটেই কোনো বাস্তব পরিবেশ নয়, তাই এখানে দুর্ঘটনার কোনো ঝুঁকি নেই। সুতরাং নিশ্চিতভাবে ঘরের মধ্যেই ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিরাপদে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেওয়া সম্ভব।
Bengali
ben
re-annotations
89b78ba530826ba182d95022f4f9a3b8514414424d8aa2de6440af593e6953ba
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "২৪৯১.৮৬ বর্গ কিলোমিটার" প্রসঙ্গ : কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন ২৪৯১.৮৬ বর্গ কিলোমিটার।
বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন কত ?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? পনেরো শতকে এই অঞ্চলের আধিপত্য ছিল কাজানের খানাতের অধীনে। ১৫৫২ খ্রিস্টাব্দে ইভান দ্য টেরিবল খানাতে দখল করেছিলেন এবং ১৭০৮ খ্রিস্টাব্দে তার বিলুপ্তি ঘটে। এই সময়টা চিহ্নিত হয়ে আছে যখন রাশিয়ানরা এই অঞ্চল দখল করে এবং তাতার ও প্রতিবেশী গোষ্ঠীদের মধ্যে অসংখ্য বিদ্রোহীকে উস্কে দিয়ে গোঁড়া খ্রিস্টান ধর্মান্তরের চেষ্টা করেছিল। আঠারো এবং উনিশ শতকের শেষদিকে শিল্পের উন্নয়ন ঘটে, অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হয় এবং তাতাররা রাশিয়ানদের সঙ্গে আরো সমান মর্যাদা অর্জন করে। যাইহোক, তাতারদের জাতীয় চেতনা বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবর বিপ্লবের ওপর ভিত্তি করে জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো স্থাপিত হয়েছিল এবং আইডেল-ইউরাল রাষ্ট্র হিসেবে তার স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। বেশ কয়েক বছর গৃহযুদ্ধের পর সোভিয়েত সরকার স্বাধীনতা দমিয়ে রাখে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত তাতার স্বায়ত্তশাসিত সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে।
অক্টোবর বিপ্লব |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশে চলচ্চিত্রটি নিষিদ্ধ করা হয়। পরবর্তীতে বহিষ্কারাদেশ বাতিলের পর ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল লেজার ভিশন চলচ্চিত্রটির ভিসিডি এবং ডিভিডি সংস্করণ মুক্তি দেয়। ২০০২ সালে প্রথম বাংলাদেশি চলচ্চিত্র হিসেবে "মাটির ময়না" কান চলচ্চিত্র উৎসবে
ডিরেক্টর্স ফোর্টনাইট আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিপরেস্কি আন্তর্জাতিক সমালোচকদের পুরস্কার লাভ করে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। এছাড়াও ২৪তম বাচসাস পুরস্কার অনুষ্ঠানে পাঁচটি বিভাগে পুরস্কার সহ বিভিন্ন দেশিয়-আন্তর্জাতিক পুরস্কার জেতে। এটি ২০০২ সালে ৭৫তম একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে বাংলাদেশের নিবেদিত প্রথম চলচ্চিত্র।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অর্থের সময় মূল্য বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।
অর্থের সময় মূল্য বলতে বুঝায় আজকের প্রাপ্ত অর্থের মূল্য এক বছর পরে প্রাপ্ত অর্থের মূল্য থেকে বেশি। পক্ষান্তরে, ভবিষ্যতে প্রাপ্ত একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের চেয়ে কম মূল্যবান। অর্থাৎ, ভবিষ্যতে প্রাপ্য পরিমাণ একই অর্থের মূল্যের চেয়ে বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থ অধিকতর মূল্যমানের নীতিকে অর্থের সময় মূল্য বলে। যদি আমরা ১০০ টাকা এখন গ্রহণ করি, তাহলে আমরা এই ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে ১ বছর পর সুদসহ অধিক পরিমাণ অর্থ ফেরত পাব। কিন্তু যদি আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর গ্রহণ করি তাহলে বিনিয়োগ করার সুযোগ থাকবে না। ফলে কোন সুদ অর্জিত হবে না । ফলে আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর অর্থাৎ ভবিষ্যতে গ্রহণ করার চাইতে এখন বা বর্তমানে গ্রহণ করতে অধিক পছন্দ করব। সুতরাং বলা যায়, সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বর্তমান নগদ অর্থের ভবিষ্যত মূল্য পরিবর্তিত হয়ে থাকে এবং ভবিষ্যত অর্থের মূল্যও বর্তমানে পরিবর্তন হয়ে থাকে। অর্থের এই পরিবর্তনজনিত মূল্যকেই অর্থের সময় মূল্য বলা হয়। সংক্ষেপে বলতে গেলে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অর্থের মূল্যের যে পরিবর্তন ঘটে তাকেই অর্থের সময় মূল্য বলে। যেহেতু ভবিষ্যতের ১০০ টাকার মূল্য অপেক্ষা বর্তমানের ১০০ টাকার মূল্য বেশি সেহেতু স্বাভাবিক কারণে মানুষ বর্তমান প্রাপ্তিকে ভবিষ্যতের প্রাপ্তি অপেক্ষা অগ্রাধিকার প্রদান করবে। অর্থের এ সময় মূল্যকে অর্থের সময় পছন্দ বা সময় অগ্রাধিকার হিসেবেও অভিহিত করা যায়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: দ্বিতীয় ফয়সাল (আরবি : الملك فيصل الثاني "Al-Malik Fayṣal Ath-thānī") (২রা মে ১৯৩৫ – ১৪ই জুলাই ১৯৫৮) ছিলেন ইরাকের শেষ বাদশাহ। ১৯৩৯ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ১৯৫৮ সালের জুলাইয়ে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি শাসন করেন। ১৪ জুলাই বিপ্লবে
তিনি তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের সাথে নিহত হন। এই হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ইরাকে ৩৭ বছরব্যপী চলমান হাশেমি রাজত্বের অবসান ঘটে। এরপর কোনোপ্রকার গণভোট ছাড়াই ইরাককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
জীববিজ্ঞান শিক্ষক তাঁর ছাত্রদের নিয়ে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন রাজ্যের গাছগুলো পর্যবেক্ষণ করলেন। পরবর্তীতে তিনি নানা রকম গাছ (যেমন ব্যাঙের ছাতা, টেরিস, কাঠাল গাছ) দেখিয়ে একটি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করলেন যার জনক বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস। ছাত্রদের দেখা স্বভোজী উদ্ভিদ ২টির রাজ্যগত বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো।
উদ্দীপকে ছাত্রদের দেখা উদ্ভিদগুলো হলো ব্যাঙের ছাতা, টেরিস ও কাঠাল গাছ। তার মধ্যে টেরিস ও কাঠাল গাছ এই দুটি হলো স্বভোজী উদ্ভিদ, যাদের অবস্থান প্লানটি রাজ্যে। নিচে উদ্ভিদ দুটির রাজ্যগত বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো হলো- এরা প্রকৃত নিউক্লিয়াসযুক্ত সালোকসংশ্লেষণকারী উদ্ভিদ। এদের উন্নত টিস্যুতন্ত্র রয়েছে। এদের ভ্রূণ সৃষ্টি হয় এবং তা থেকে ডিপ্লয়েড পর্যায় শুরু হয়। এদের যৌনজনন অ্যানাইসোগ্যামাস ধরনের। এরা আর্কিগোনিয়েট ও পুষ্পক উদ্ভিদ। ক্লোরোফিল থাকায় এরা নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
ওজোন স্তর কি?
ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের একটি অংশ যেখানে ওজোন অণুর উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকারক UV রশ্মি শোষণ করে যা UV রশ্মির ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে জীবনকে রক্ষা করে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মনে করো তুমি মরিয়ম জাহান, ঢাকার সুনামগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। অসুস্থতার কারণে অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন চেয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদনপত্র লেখ।
তারিখ: ০১/০৭/২০২৩ প্রধান শিক্ষক সুনামগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় ঢাকা, বাংলাদেশ বিষয়: অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন। মহোদয় সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে আমি আপনার বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্রী। আমি গত ২৮/০৬/২০২৩ থেকে ২৯/০৬/২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত অসুস্থ থাকার কারণে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি। বিদ্যালয় আসার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ছিলাম। ঠিক তখনই হঠাৎ করে প্রচন্ড জ্বর এর কারনে মাথা ঘুরে মাটিতে পড়ে যায়। এরপর দুই দিন আর বিছানা থেকে উঠতে পারিনি। আর সেই জন্যই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি। অতএব, মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন উপরোক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে আমাকে উক্ত দুই দিনের ছুটি দানে বাধিত করবেন। বিনীত নিবেদক, মরিয়ম জাহান শ্রেণী: নবম রোল: ০১
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৮৭ সালে প্রথম সামরিক জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯৯ সালে জাদুঘরটি স্থায়ীভাবে বিজয় সরণিতে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের
সময় সেনাবাহিনীর কমান্ডারদের ব্যাজ, পোশাক, অস্ত্র, গোলাবারুদ, ক্যানন, এন্টি এয়ারক্রাফ্ট গান এবং যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন যানবাহন জাদুঘরটিতে রক্ষিত রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পর তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া বিভিন্ন যানবাহন এবং অস্ত্রও এখানে সংরক্ষিত রয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০০৪ সালে,
ভোপালের বিপর্যয়ের ২০তম বার্ষিকীতে রশিদা বি এবং চম্পা দেবী শুক্লা, ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে একটি অনুষ্ঠানে গোল্ডম্যান পরিবেশ পুরস্কার পেয়েছিলেন। পুরস্কারের অর্থ তিনি চিঙ্গারি ট্রাস্ট খোলার জন্য ব্যবহার করেছিলেন। ট্রাস্টটি ত্রুটিযুক্ত নবজাতক শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা প্রদানে কাজ করে। ট্রাস্টটি অসুস্থতার কারণে কাজ করতে পারে না এমন লোকদেরকেও কর্মসংস্থান সুযোগ করে দেয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহটি নিপীড়ক ও ধ্বংসাত্মক ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ ভারতে সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং 'স্বাধীনতার প্রথম যুদ্ধ' নামেও
পরিচিত ছিল। এটি তাঁর জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত ছিল কারণ তিনি এই বিপর্যয়ের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। হালি বেশ কয়েক বছর চাকরি থেকে চাকরির দুয়ারে ছিলেন এবং অবশেষে লাহোরে পৌঁছেছিলেন, সেখানে তিনি ১৮৭০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে ছায়ান্নে মেহেদির ব্যক্তিগত চাকর হয়েছিলেন, যেখানে তিনি সৈয়দ আহমেদ খানের অনুরোধে নতুন ছদ্মনাম "হালি" ("সমসাময়িক") নিয়ে তাঁর মহাকাব্য "মুসাদ্দাস-ই-মাদদ ও জাজর-ইসলাম ("ইসলামের জোয়ারভাটার উপরে একটি কবিতা")" রচনা শুরু করেছিলেন। হালি উর্দুতে "মুকাদ্দামাহ-ই শায়র-ও-শায়িরির" প্রথম দিকের সাহিত্য সমালোচনার একটি রচনাও লিখেছিলেন। "সর্বোপরি, এর সমালোচনামূলক উপস্থাপনা 'মুকাদ্দিমা-ই-শের-ও-শাইরি' উর্দু কবিতাকে একটি নতুন এবং উদ্দেশ্যমূলক প্রবণতা দিয়েছে এবং উর্দু সাহিত্যে সাহিত্যিক সমালোচনার পথে নিয়ে গেছে"।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ
আপনি যখন এই বাক্যটি পড়া শুরু করেন তখন মহাবিশ্বের অবস্থা আপনি এই বাক্যটি পড়ার পরের অবস্থা থেকে আলাদা হবে কারণ মহাবিশ্ব ক্রমাগত প্রসারিত হচ্ছে।
Bengali
ben
re-annotations
7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f
অর্থায়নের সংজ্ঞা দাও।
কোন ব্যক্তি, ব্যবসায়ী, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও সরকারি প্রতিষ্ঠান প্রভৃতির জন্য আর্থিক পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং সেই অনুযায়ী যথাক্রমে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি সময়ের জন্য সুবিধাজনক উৎস হতে অর্থ সংগ্রহকরণ, সংগৃহীত অর্থের সুষ্ঠু বিনিয়োগ, সংরক্ষণ, সমন্বয়করণ ও নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়াকেই অর্থায়ন বলে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
খেলোয়াড়রা মাঠে নামার আগে ওয়ার্ম আপ করে কেন? সংক্ষেপে উত্তর দাও।
ওয়ার্ম আপ (ছুটাছুটি করা) করলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে বিপাকের হার বাড়ে। সেই সাথে কোষে অক্সিজেনও বেশি পৌঁছায়। ফলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায়। এ কারণে খেলোয়াড়রা মাঠে নামার আগে ওয়ার্ম আপ করে থাকে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন | বিশ্বের প্রথম মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোথায় অবস্থিত ?
মাদ্রাসা (Arabic: مدرسة‎, madrasa বহুবচনে مدارس, madāris) আরবি শব্দ দারসুন থেকে উদ্ভূত যার অর্থ ‘পাঠ’। মাদ্রাসা মূলত মুসলমানদের অধ্যয়ন-গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সাধারণ অর্থে মাদ্রাসা হচ্ছে আরবি ভাষা ও ইসলামি বিষয়ে অধ্যয়নের প্রতিষ্ঠান। মাদ্রাসার প্রাথমিক স্তর মক্তব, নূরানি বা ফোরকানিয়া মাদ্রাসা নামে অভিহিত। ফোরকানিয়া শব্দের মূল ফুরকান যার অর্থ বিশিষ্ট। মিথ্যা থেকে সত্যকে সুস্পষ্টভাবে পৃথক করে বলে পবিত্র কুরআন-এর আরেক নাম আল ফুরকান। প্রাথমিক স্তরের যেসব মাদ্রাসায় কুরআন পাঠ ও আবৃত্তি শেখানো হয় সেগুলিকে বলা হয় দর্‌সে কুরআন। সাধারণত স্থানীয় কোন মসজিদেই আশেপাশের পরিবারের ছোটদের প্রাথমিক পর্যায়ের ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হয়। মসজিদের ইমাম ও মোয়াজ্জিনরাই সাধারণত এর শিক্ষক বা উস্তাদ হন। মাদ্রাসার ধরণ --> ইবতেদায়ী মাদ্রাসা --> দাখিল মাদ্রাসা --> আলিম মাদ্রাসা --> ফাজিল মাদ্রাসা --> কামিল মাদ্রাসা --> হাফিজিয়া মাদ্রাসা --> কওমি মাদ্রাসা মাদ্রাসার ইতিহাস মাদ্রাসা শিক্ষায় প্রথম প্রতিষ্ঠান ছিল সাফা পর্বতের পাদদেশে যায়েদ-বিন-আরকামের বাড়িতে - যেখানে স্বয়ং রসুল (স:) ছিলেন শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী ছিলেন তাঁর কয়েকজন অনুসারী নওমুসলিম। হিজরতের পর মদিনায় মসজিদে নববি-র পূর্বপাশে স্থাপিত হয় মাদ্রাসা আহলে সুফ্‌ফা। শিক্ষক ছিলেন উবাদা-ইবন সামিত আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছিলেন আবু হুরাইরা (রা) মুয়াজ-ইবন জবল গিফারি (রা) প্রমুখ। সেকালের মাদ্রাসার পাঠ্যসূচিতে ছিল, কোরআন, হাদিস, ফারায়েজ, প্রাথমিক চিকিৎসা, বংশ শাস্ত্র, তাজবিদ ইত্যাদি। এছাড়া অশ্ব চালনা, যুদ্ধবিদ্যা, হস্তলিপি বিদ্যা, শরীর চর্চা ইত্যাদিও পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত ছিল। নবুয়তের প্রথম দিন থেকে উমাইয়া বংশের শাসনামলের প্রথম ভাগ পর্যন্ত প্রায় একশ বছর সময়কালকে মাদ্রাসা শিক্ষার প্রথম পর্যায় ধরা হয়।[1] মৌলিক শিক্ষা ইসলামের মধ্যযুগে কোনো কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় কে বলা হত মকতব, যা অন্তত ১০ম শতাব্দি থেকে বলা হয়ে এসেছে। মাদরাসার মতই (যাকে অবহিত করা হয় উচ্চতর শিক্ষা বলে), মকতব</i>ও সাধারণত পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত কোন মসজিদের সাথে সংযুক্ত থাকত। একাদশ শতাব্দিতে, পারস্যের বিখ্যাত ইসলামী দার্শনিক ও পণ্ডিত ইবনে সিনা (যিনি পাশ্চাত্যে Avicenna নামে পরিচিত ), তাঁর এক বইয়ে, মকতবসমূহে কর্মরত শিক্ষকদের নির্দেশনা হিসাবে মকতব সম্পর্কে "শিশুদের প্রশিক্ষণ ও লালনপালনের ক্ষেত্রে শিক্ষকের...
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে এই লেখা ? সিলন নিজের দিকটা সম্পূর্ণ করেছিল এ.জে. গোপালান ট্রফি খেলার মাধ্যমে ১৯৫০ সালে দিকে, শ্রীলঙ্কার নতুন নাম পরিবর্তনের পর ১৯৭০ সালেও। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দল একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ দিয়ে আবির্ভূত হয় ১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ এবং তাদের প্রথম এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে বিজয়ী হয় ভারতের বিপক্ষে যে কিনা জাতীয় ক্রিকেট খেলার দলটি এসেছে ১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ। পরবর্তিতে শ্রীলঙ্কা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকে ১৯৮১ সালে টেষ্ট এর স্ট্যাটাস পায়।
১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : আবু জান্দাল তার ভাই আবদুল্লাহ ইবনে সুহাইলের নেতৃত্বে প্রাথমিকভাবে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। কুরাইশের নেতৃত্বে তাদের পিতা সুহাইল ইবনে আমরের অবস্থানের কারণে আবু জাণ্ডাল ও আবদুল্লাহ অত্যাচারিত হন এবং তাদের ধর্মান্তরের বিষয়টি গোপন করেছিলেন। আবদুল্লাহ ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং চতুরতার সাথে কুরাইশের ভ্যানগার্ডের সাথে বদরে চলে গেলেন যেখানে তিনি দিক পরিবর্তন
করেছিলেন এবং নবীর সাথে যোগ দিয়েছিলেন এবং পরের দিন কুরাইশ ও তাঁর পিতার পৌত্তলিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন । সুহাইল যখন জানতে পারল যে তার দ্বিতীয় ছেলেটি মুসলমান, তখন তাকে মারধর করে বাড়িতে তালাবদ্ধ করে দেয়। হুদাবিয়ার সন্ধির সময় অবধি বেশ কয়েক বছর ধরে আবু জাণ্ডাল এই রাজ্যে নিবিড় নজরদারি ও কঠোর শাস্তির মধ্যে রয়েছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
স্থলে বা সমুদ্রে জীবন কোথায় শুরু হয়েছিল?
হাইড্রো থার্মাল ভেন্টের কাছে সমুদ্রে জীবন শুরু হয়েছিল। এই জীবগুলি এমন প্রজাতিতে বিবর্তিত হয়েছিল যা ভূমিতে এসেছিল এবং শ্বাস নেওয়ার জন্য ফুসফুস তৈরি করেছিল।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের
শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন। তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন। শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
সালোকসংশ্লেষণ কি
সালোকসংশ্লেষণ হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে গাছের পাতা গ্লুকোজ এবং অক্সিজেন তৈরি করতে ক্লোরোফিল, সূর্যালোক এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ব্যবহার করে কার্বোহাইড্রেট তৈরি করে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এবং কার্গিল যুদ্ধে এই রেজিমেন্টের সৈনিকদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাটেলিয়নের মধ্যে একটি অশোক চক্র (পদক), পাঁচটি পরম বিশিষ্ট সেবা পদক, দুটি মহাবীর চক্র, ৩টি কীর্তি চক্র, ৫টি বীর চক্র, ১৪টি শৌর্য চক্র, ২টি পদ্মশ্রী, ৫টি অতি বিশিষ্ট সেবা পদক, ৫টি যুদ্ধ সেবা পদক, ৫১টি সেনা পদক এবং ১৬টি বিশিষ্ট সেবা পদক পেয়েছে বিভিন্ন পদবীর সৈন্য এবং কর্মকর্তারা।
চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মিনার একটি বাগান আছে। সে দেখল বিভিন্ন কীটপতঙ্গ বাগানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এ বিষয়ে তার বাবাকে অনেক প্রশ্ন করল। তার কৌতূহল দেখে বাবা বললেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন জীবের মধ্যে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের সম্পর্ক কী? ব্যাখ্যা করো।
উদ্দীপকে বলা হয়েছে মিনা তার বাগানে বিভিন্ন ধরনের কীটপতঙ্গ ঘুরে বেড়াতে দেখেছে। কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এখানে কীটপতঙ্গ ও বাগানের উদ্ভিদ একে অন্যের উপর নির্ভরশীল। কীটপতঙ্গ যেমন- প্রজাপতি, মৌমাছি ইত্যাদি মধু সংগ্রহের জন্য ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়। মধু খেয়ে এরা বেঁচে থাকে। অন্যদিকে ফুলে ফুলে মধু সংগ্রহের সময় এদের মাধ্যমেই ফুলে পরাগায়ন ও পরে নিষেক ঘটে। নিষেকের পর গর্ভাশয় ফলে এবং ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। এই বীজ থেকে নতুন উদ্ভিদের জন্ম হয়। সুতরাং, আলোচনা থেকে বোঝা যায় উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের একটি গভীর মিথোজীবী সম্পর্ক রয়েছে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ৭ - ২১ জুন, ১৯৭৫ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত
১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ৮টি দলের খেলোয়াড়দের তালিকা গ্রুপ অনুযায়ী নিম্নে তুলে ধরা হলো |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
তাপ স্থানান্তর দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ। তাপ স্থানান্তরের এই উদাহরণগুলির মধ্যে কোনটি প্রধানত পরিবাহিত দ্বারা ঘটে? - আমি... ওপিটি: (১) সূর্য মাটি উষ্ণ করে; (২) একটি গরম চুলা একটি ঠান্ডা রান্নাঘর উষ্ণ করে তোলে; (৩) একটি ক্যাম্পফায়ার একজন ব্যক্তির হাত উষ্ণ করে তোলে; (৪) গরম স্যুপ একটি ধাতব চামচ হ্যান্ডেল গরম করে |
(৪) গরম স্যুপ একটি ধাতব চামচ হ্যান্ডেল গরম করে |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিশাত মজুমদার, মুসা ইব্রাহিম, ওয়াসফিয়া নাজনীন ও এম এ মুহিত — এই চারজনের মাঝে ১ম এভারেস্ট জয়ী বাংলাদেশী কে?
প্রথম বাংলাদেশি এভারেস্টজয়ী হলেন মুসা ইব্রাহীম। তিনি ২০১০ সালের ২৩ মে এভারেস্ট চূড়ায় পৌঁছে বাংলাদেশের জন্য এই অনন্য গৌরব বয়ে আনেন। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম নারী হিসেবে নিশাত মজুমদার মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেন ২০১২ সালের ১৯ মে। দ্বিতীয় বাংলাদেশী নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন ওয়াসফিয়া নাজনীন একই সালের ২৬ মে। অন্যদিকে এম এ মুহিত হলেন প্রথম বাংলাদেশি যিনি দুবার এভারেস্ট চূড়া জয় করেন।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
কোষ বিভাজনের মেটাফেজ ধাপে কী হয়ে থাকে?
এ পর্যায়ে প্রথমেই সমস্ত ক্রোমোসোম স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে এসে অবস্থান করে। স্পিন্ডল যন্ত্রের দুই মেরুর মধ্যবর্তী স্থানবে বিষুবীয় বা নিরক্ষীয় অঞ্চল বলা হয়। কোষ বিভাজনের মেটাফেজ দশায় স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে ক্রোমোসোমে বিন্যস্ত হওয়াকে মেটাকাইনেসিস বলে। এ পর্যায়ে ক্রোমাটিডগুলো সবচেয়ে বেশি মোটা, খাটো ও স্পষ্ট দেখা যায়। ক্রোমোসোমের খাটো ও মোটা হওয়াকে বলা হয় কন্ডেনসেশন। একটি অতিমাত্রায় কয়েলিং প্রক্রিয়ায় এটি হয়ে থাকে তাই একে বলা হয় সুপার কয়েলিং। এ পর্যায়ে কোষে ক্রোমোসোম সংখ্যা, আকার ও আকৃতি নির্ণয় করা যায়। নিউক্লিয়ার এনভেলপ ও নিউক্লিয়োলাস সম্পূর্ণ বিলুপ্ত থাকে। মেটাফেজ পর্যায়ের শেষ ভাগে প্রতিটা সেন্ট্রোমিয়ার সম্পূর্ণ বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য সেন্ট্রোমিয়ার সৃষ্টি করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
গুগল কে প্রতিষ্ঠা করেন?
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র থাকাকালীন ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন ১৯৯৮ সালের ৪ই সেপ্টেম্বর গুগল প্রতিষ্ঠা করেন। তারা দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। ওয়েবসাইটগুলির র‍্যাংক নির্ধারণ করা হবে তাদের ব্যাকলিংকগুলির উপর ভিত্তি করে এই চিন্তার উপর ভিত্তি করে গুগল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। গুগল খুব দ্রুতই জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং আজ বিশ্বের বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
উদ্ভিদের কোষ প্রাচীরের ভৌত গঠন বর্ণনা করো।
একটি বিকশিত কোষ প্রাচীরকে প্রধানত তিনটি ভিন্ন স্তরে বিভক্ত দেখা যায়। এর প্রথম স্তরটি হলো মধ্যপর্দা। মাইটোটিক কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ে এর সূচনা ঘটে। সাইটোপ্লাজম থেকে আসা ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট এবং গলগি বডি থেকে আসা পেকটিন জাতীয় ভেসিকলস মিলিতভাবে মধ্যপর্দা সৃষ্টি করে। পেকটিক অ্যাসিড বেশি থাকার কারণে এটি প্রথম দিকে জেলির মতো থাকে। কোষ প্রাচীরের যে স্তরটি দুটি পাশাপাশি কোষের মধ্যবর্তী সাধারণ পর্দা হিসেবে অবস্থান করে তার নাম মধ্যপর্দা। এটি বিগলিত হয়ে গেলে দুটি কোষ পৃথক হয়ে যায়। দ্বিতীয় স্তরটি হলো প্রাথমিক প্রাচীর। মধ্যপর্দার ওপর সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ এবং গ্লাইকোপ্রোটিন ইত্যাদি জমা হয়ে একটি পাতলা স্তর তৈরি করে। এটি প্রাথমিক প্রাচীর। মধ্যপর্দার অন্তঃতলে এটি তৈরি হয়। কোনো কোনো কোষে (যেমন: ট্রাকিড, ফাইবার ইত্যাদি) প্রাথমিক প্রাচীরের ওপর আর একটি স্তর তৈরি হয়। এটি সাধারণত কোষের বৃদ্ধি পূর্ণাঙ্গ হবার পর ঘটে থাকে। এ স্তরটি অধিকতর পুরু। এতে সাধারণত সেলুলোজ এবং লিগনিন জমা হয়। এটি সেকেন্ডারি প্রাচীর বা তৃতীয় স্তর। ভাজক কোষ এবং অধিক মাত্রায় বিপাকীয় অন্যান্য কোষে সেকেন্ডারি প্রাচীর তৈরি হয় না। সেকেন্ডারি প্রাচীর তিন স্তরবিশিষ্ট হয়। বিরল ক্ষেত্রে সেকেন্ডারি প্রাচীরের ভেতরের দিকে টারশিয়ারি প্রাচীর জমা হতে পারে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
সূর্যকে পরিক্রমণকালে পৃথিবীর চারটি অবস্থান থেকে ঋতু পরিবর্তনের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। সেগুলো হলো ২১শে জুন, ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২২শে ডিসেম্বর ও ২১শে মার্চ। ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে কী প্রভাব ফেলবে? বিশ্লেষণ কর।
২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। ২৩শে সেপ্টেম্বর নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে সূর্যরশ্মি পতিত হয় এবং দিন ও রাত সমান থাকে। এ কারণে ঐ তারিখের দেড় মাস পূর্ব ও দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তাপ মধ্যম ধরনের থাকে। তাই এ সময় উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বসন্তকাল বিরাজমান থাকে। ২২ ডিসেম্বর তারিখে সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ দিন। অর্থাৎ এই দিনে সূর্য মকরক্রান্তি রেখায় লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। তাই এ তারিখের দেড় মাস পূর্বে ও দেড় মাস পরে দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বজায় থাকে। বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে। যেহেতু ২৩শে সেপ্টেম্বর সূর্য নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয় এবং উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল থাকে সেহেতু এ সময় বাংলাদেশে শরৎকাল বিরাজ করবে। আবার, যেহেতু ২২শে ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ায় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বিরাজ করে, সেহেতু এসময় বাংলাদেশে শীতকাল থাকবে। উপরের আলোচনা হতে বলা যায় যে, পৃথিবীর ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে যথাক্রমে শরৎকাল ও শীতকাল বিরাজ করে।
Bengali
ben
re-annotations
a24c98faa43ffbf725091c272dd4c72494ae4dcef6d57d5b1c98aaea8036bef1
নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ: ধনীর যথার্থ পরীক্ষা দানে, যাহার প্রাণ আছে, তাহার যথার্থ পরীক্ষা প্রাণ দিবার শক্তিতে, যাহার প্রাণ নাই বলিলেই হয় সেই মরিতে কৃপণতা করে। যে মরিতে জানে, সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে, ভোগ করা তাহারই সাজে, যে লোক জীবনের সঙ্গে সুখ ও বিলাস দুটিকেই আঁকড়িয়ে থাকে সুখ সে-ই ঘৃণিত ক্রীতদাসের নিকট তাহার নিজের সমস্ত ভান্ডার খুলিয়া দেয় না। তাহাকে উচ্ছিষ্টমাত্র দিয়া দ্বারে ফেলিয়া রাখে। আর আহ্বান শুনিবামাত্র যাহারা তুড়ি মারিয়া চলিয়া যায়, সুখ তাহারাই জানে। যাহারা সবলে ত্যাগ করিতে জানে তাহারাই প্রবল বেগে ভোগ করিতে পারে। যাহারা মরিতে জানে না, তাহারা ভোগ-বিলাসের দীনতা, ঘৃণ্যতা, গাড়ি জুড়ি এবং তকমা চাপ রাতের দ্বারা ঢাকা পড়ে না। ত্যাগের বিলাস বিরল কঠোরতার মধ্যে আছে। যদি স্বেচ্ছায় তাহা বরণ করি তবে নিজেকে লজ্জা হইতে বাঁচাইতে পারিব।
সারাংশ: ভোগ-বিলাসের মধ্য দিয়ে জীবন সার্থক, সুন্দর হয়ে ওঠে না। দানশীল, ত্যাগী এবং মহৎকর্মে আত্মোৎসর্গীকৃত ব্যক্তিরাই জীবনের প্রকৃত সার্থকতা খুঁজে পায়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক কালের প্লাবন সমভূমি সম্পর্কে আলোচনা করুন।
বাংলাদেশের বেশিরভাগ জায়গাজুড়ে সাম্প্রতিকালের প্লাবন সমভূমি অবস্থিত। সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি বাংলাদেশের সবেচেয়ে নবীন ভূমিরূপ। সমতল ভূমির উপর দিয়ে অসংখ্য নদী প্রবাহিত হওয়ার কারণে এখানে বর্ষাকালে বন্যার সৃষ্টি হয়। বছরের পর বছর এভাবে বন্যার পানির সাথে পরিবাহিত পলিমাটি সঞ্জিত হয়ে এ প্লাবন সমভূমি গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় ৮০% ভূমি সাম্প্রতিকালের প্লাবন সমভূমির অন্তর্গত। সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমির মাটির স্তর খুব গভীর এবং ভূমি খুবই উর্বর। এ প্লাবন সমভূমির আয়তন প্রায় ১,২৪,২৬৬ বর্গ কিলোমিটার। এ প্লাবন সমভূমিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন দেশের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ স্থান, ঢাকা, টাঙ্গাইল ময়মনসিংহ, জামালপুর, পাবনা ও রাজশাহী অঞ্চলের অংশ বিশেষ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার অধিকাংশ এলাকা এবং কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার পূর্বদিকের সামান্য অংশ নিয়ে এ সমভূমি গঠিত। এছাড়াও চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অধিকাংশ এবং লক্ষ্মীপুর ও ফেনী জেলার কিছু অংশ জুড়েও এ সমভূমি বিস্তৃত। হিমালয় পর্বত থেকে আসা পলল নিয়ে এ অঞ্চলে গঠিত। পালি মাটির কারণে এ অঞ্চল খুবই উর্বর, এজন্য কৃষিজাত দ্রব্য উৎপাদনে এ অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, বাংলাদেশের বেশিরভাগ অঞ্চল সাম্প্রতিক কালের প্লাবন সমভূমির বৈশিষ্ট্য বহন করে। উর্বর পলিমাটির এ অঞ্চল দেশের অর্থনীততে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০০ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রায় ৮০ শতাংশ মুসলিম আমেরিকান ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী আল গোরের চেয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী জর্জ ডব্লিউ বুশকে সমর্থন করে। তবে বুশ প্রশাসনের অধীনে আফগানিস্তান ও ইরাক আক্রমণের কারণে, এবং কেউ কেউ যাকে ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার
পর রিপাবলিকান পার্টির বর্ধিত মুসলিম বিরোধী বক্তব্য বলে অভিহিত করে, আমেরিকান মুসলমানদের মধ্যে রিপাবলিকান পার্টির প্রতি সমর্থন দ্রুত হ্রাস পেয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই জটিল প্রশ্নের উত্তর লিখুন: নিউ ইয়র্ক স্টেট রুট ৯আর তার মূল সড়কটি কোন নিউ ইয়র্ক কাউন্টিতে অবস্থিত একটি গ্রামে পুনরায় সংযুক্ত হয়?
অ্যালবানি, নিউ ইয়র্ক কাউন্টিতে অবস্থিত একটি গ্রামে পুনরায় সংযুক্ত হয় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
বিনিময় ব্যবস্থা কি ছিল
পণ্য ক্রয়ের একটি উপায় হিসাবে প্রাচীনকালে বিনিময় ব্যবস্থা ব্যবহৃত হত। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি যে আটা কিনতে চেয়েছিল সে এক পাউন্ড পনির দেবে এবং বিনিময়ে বাজার থেকে আটা পাবে। এটি ঘটেছিল যখন মানুষ কৃষিকাজ শুরু করেছিল এবং শহরে বসবাস শুরু করেছিল
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
পৃথিবীর বয়স কত?
পৃথিবীর বয়স ৪.৫৪৩ লক্ষ কোটি বছর
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে
ভারতের সাহায্যে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী এই ঘোষণার বিরোধিতা করে এবং পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণহত্যা, নির্যাতন ও অগ্নিসংযোগ শুরু করে। এই গণহত্যায় লাখ লাখ বাঙালি নিহত হয়। ভারত এই গণহত্যার প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তায় পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে এবং তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা স্বীকার করে এবং বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
Bengali
ben
re-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
এনট্রপি ও বিশৃঙ্খলার সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।
এনট্রপি ও বিশৃঙ্খলা ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। কোনো সিস্টেমের এনট্রপি বাড়ার সাথে সাথে সেখান থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় তেমনি সিস্টেমের বিশৃঙ্খলাও বৃদ্ধি পায়। উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে। একটা গ্লাসে খানিকটা লবণ রেখে তাতে যদি পানি মেশানো হয় তবে লবণ পানিতে গুলে যেতে থাকবে এবং লবণের অণু বা তার আয়নগুলো পানির মধ্যে চারদিকে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে পড়তে থাকবে। কঠিন অবস্থায় লবণের মধ্যে আয়নগুলো সুশৃঙ্খলভাবে একটা বিশেষ সজ্জায় বিন্যস্ত থাকে। যদিও লবণ ভারী তবুও গুলে গিয়ে সেটা নিচে পৃথক না থেকে যতটা সম্ভব বিশৃঙ্খলভাবে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। লবণ যখন দ্রবণের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে তখন আমরা বলে থাকি দ্রবণটি সাম্যাবস্থায় এসেছে। সাম্যাবস্থায় এলে সিস্টেমের অণুগুলো চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা প্রাপ্ত হয়। এনট্রপিকে তাই বলা হয়, সিস্টেমের বিশৃঙ্খলতার মাপকাঠি। কোনো সিস্টেমের উপর বাইরে থেকে শক্তি প্রয়োগ করে যদি শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করা হয় তাহলে সিস্টেমের এনট্রপি কমে যাবে। বস্তু যখন কেলাসিত অবস্থায় থাকে তখন অণুগুলো সুসংবদ্ধ সুশৃঙ্খল সমাবেশে থাকে, সেই কারণে কঠিন অবস্থায় বস্তুর এনট্রপি খুব কম। একে সৈন্যদের প্যারেড করা বা শিক্ষার্থীদের ক্লাসে বসে লেকচার শোনার সাথে তুলনা করা চলে। সুশৃঙ্খল প্যারেডের সময় বা ক্লাসে লেকচার শোনার সময় এনট্রপি হবে কম। প্যারেড শেষে সৈন্যরা যেমন ছড়িয়ে পড়ে বা ঘণ্টা পড়লে শিক্ষক ক্লাস থেকে চলে গেলে শিক্ষার্থীরা যেমন বিশৃঙ্খল হয়ে ক্লাস থেকে বের হয় তখন এনট্রপি বেড়ে যায়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
"একতাই বল" বলতে কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো।
"একতাই বল" বলতে বোঝায় অনেকে মিলে সংঘবদ্ধ হলে শক্তিশালী হওয়া যায়। পৃথিবীতে যে ব্যক্তি নিঃসঙ্গ ও একা, সে নিঃসন্দেহে অসহায়। ঐক্যবদ্ধ জীবনপ্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সে শক্তিতে সামান্য এবং সামাজিকভাবে তুচ্ছ। একজন মানুষ যখন একা তখন তার শক্তি থাকে সীমিত। কিন্তু যখন একতাবদ্ধ হয়ে দশজন একসঙ্গে কোনাে কাজে হাত দেয় তখন সে হয় অনেক সবল ও শক্তিশালী। এই একতাবদ্ধ শক্তি তখন রূপ নেয় প্রচণ্ড শক্তিতে। তখন যে কোনাে কঠিন কাজ আর কঠিন মনে হয় না। এজন্য প্রয়ােজন একতার। পৃথিবীর আদিপর্বে মানুষ ছিল ভীষণ অসহায়। কারণ তখন সে ছিল একা। সভ্যতার উষালগ্নে মানুষ উপলব্ধি করল যে, ঐক্যবদ্ধ জীবন ছাড়া এ পৃথিবীর সমস্ত প্রতিকূলতার কাছে সে তুচ্ছ। তাই মানুষ স্বীয় প্রয়ােজনে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপন্ন করার জন্যে গড়ে তােলে সমাজবদ্ধ জীবন, হয়ে ওঠে সামাজিক বলে বলীয়ান। পৃথিবীতে যে একা, সেই অসহায়। আর যে অসহায় তার সামর্থ্য নেই বললেই চলে। শক্তি বা সামর্থ্যের ক্ষুদ্রতার কারণে একক মানুষ সকলের নিকট উপেক্ষিত কিন্তু যারা ঐক্যবদ্ধ তাদের শক্তি অসীম। বিন্দু বিন্দু বৃষ্টির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বিশাল জলরাশি, তদ্রপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় অসীম শক্তি। ঠিক এমনিভাবে অনেক ব্যক্তিসত্তা যখন একতাবদ্ধ হয়ে সমষ্টির সৃষ্টি করে, তখন তাদের সমবেত শক্তি জাতীয় জীবনে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হয়। একতার শক্তি অসম্ভবকে সম্ভবে পরিণত করে। সমগ্র জাতির মধ্যে একতা ছিল বলেই আমরা মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হয়েছি। পাকিস্তানি শক্তিধর সশস্ত্রবাহিনীর বিপুল সৈন্যকে পরাভূত করেছি। একক কোনাে শক্তি বলে তা সম্ভব ছিল না। এজন্য আমরা আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখি যখন আমাদের জাতীয় জীবনে ঐক্যের অভাব হয়েছে তখনই নানা বিপদ ও দুর্ভাগ্য নেমে এসেছে। শুধু জাতীয় জীবনে নয়, আমাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনেও একতার প্রয়ােজন। একতাবদ্ধ হয়ে আমরা যে-কোনাে কাজ যত সহজে ও নির্বিঘ্নে করতে পারি একাকী তা করা সম্ভব নয়। মানুষ এককভাবে সামান্য আর তুচ্ছ বলেই সভ্যতার উন্নতির বিকাশে চাই মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? পার্লামেন্টারিয়ান ও সুবক্তা হিসেবে তাঁর সর্বভারতীয় খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। তার জীবদ্দশায় একমাত্র পুত্র ভারতীয় বিমানবাহিনীর কমিশনড অফিসার অভিজিত চট্টোপাধ্যায় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫ তে কাশ্মীরে শহীদ হন।
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন | মেসি আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা। বয়সভিত্তিক পর্যায়ে তিনি আর্জেনটিনাকে "২০০৫ ফিফা ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপ" জেতাতে সাহায্য করেন যে প্রতিযোগিতায় তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি "২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলম্পিকে" আর্জেন্টিনার হয়ে ফুটবলে স্বর্ণপদক জয় করেন। ২০০৫ সালের অগাস্টে তার আর্জেন্টিনা জাতীয় দল এ তার অভিষেক হয়। ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ এ গোল করার মধ্য দিয়ে তিনি সর্বকনিষ্ঠ আর্জেন্টাইন হিসেবে বিশ্বকাপে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন। ২০০৭ কোপা আমেরিকায় তিনি সেরা যুব খেলোয়াড়ের পুরস্কার অর্জন করেন। ওই আসরে আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে। ২০১১ সালের আগস্টে তিনি আর্জেন্টিনা দলের অধিনায়কে হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অধিনায়ক হিসেবে তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে টানা তিনটি প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলেছেন: ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০১৫ কোপা আমেরিকা এবং ২০১৬ কোপা আমেরিকা। তিনি ২০১৪ বিশ্বকাপে "গোল্ডেন বল" পুরস্কার জয় করেন। ২০১৮ সালে মেসি জাতীয় দল থেকে অবসরের ঘোষণা দেন, তবে কয়েক মাস পরেই তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত বদলে পুনরায় জাতীয় দলে ফিরে আসেন এবং ২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলায় তিন গোল করে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেন। ২০১৮ বিশ্বকাপ ও ২০১৯ কোপা আমেরিকায় তিনি দলকে নেতৃত্ব দেন।
২০২১ কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা তার নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লেখ।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। মন মাতানো সূর্যাস্ত, বাতাস আর সমুদ্রের গর্জন— এ নিয়েই সেন্টমার্টিন। চারদিকে নীল জলরাশি পরিবেষ্টিত ও নীল আকাশ সমৃদ্ধ সেন্টমার্টিন দ্বীপটি বর্তমানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নিকট অপূর্ব সুন্দর পর্যটন এলাকা হিসেবে দিনে দিনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। জ্যোৎস্না রাতে সেন্টমার্টিন দ্বীপে অবস্থান করার মজাই আলাদা। কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা সদর থেকে ৩২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বদিকে সাগরের মধ্যখানে অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। এর আদি নাম নারকেল জিঞ্জিরা। উত্তর-দক্ষিণে লম্বা এবং অনেকটা ৪-এর আকৃতির মতো দেখতে এ দ্বীপের আয়তন ৮ বর্গকিলোমিটার। বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের এ ইউনিয়নের উত্তর অংশের নাম নারকেল জিঞ্জিরা, মাঝের অপ্রশস্ত অংশের নাম গলাচিপা-মাঝেরপাড়া ও দক্ষিণের অংশের নাম দক্ষিণপাড়া।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার পটভূমি কী?
১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয়দফা কর্মসূচির মাধ্যমে স্বায়ত্তশাসনের দাবি পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক গণসমর্থন লাভ করে । ভীতসন্ত্রস্ত গভর্নর মোনায়েম খান বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে প্রতিটি মহকুমায় মামলা দায়ের করেন এবং জারি হয় ১২টি হুলিয়া। ৮ মে ১৯৬৬ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গভীর রাতে আটক হন। নিরাপত্তা আইনে ৯ মে ১৯৬৬ থেকে জেলে আটককৃত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও অন্যান্যদের ১৭ জানুয়ারি ১৯৬৮ জেল থেকে মুক্তি দিয়ে সামরিক আইনে পুনরায় গ্রেফতার করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে সামরিক হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়। এর আগে ৬ জানুয়ারি ১৯৬৮ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতর এক প্রেসনোটে ঘোষণা করে যে, সরকার ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানের জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী এক চক্রান্ত উদঘাটন করেছে, যা ১২ জুলাই ১৯৬৭ ভারতের আগরতলায় হয়েছিল। এ ঘটনায় ১৮ জানুয়ারি ১৯৬৮ এক সরকারি প্রেসনোটের মাধ্যমে ৩৫ জনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ আনে পাকিস্তান সরকার। উক্ত অভিযোগে পাকিস্তান সরকারে দায়েরকৃত মামলার শিরোনাম ছিলো ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য'। এ মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ১ নম্বর আসামি করা হয়। আগরতলায় তথাকথিত ষড়যন্ত্র নিয়ে পাকিস্তান সরকারের এ মামলা ব্যপকভাবে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিতি পায়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবি সিরাজুদ্দীন হোসেন কবে জন্মগ্রহণ করেন ? এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ?
না, এটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ইসলাম ধর্ম কেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম?
ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো আল্লাহর দ্বারা প্রদত্ত সর্বশেষ ও পূর্ণাঙ্গ একটি ধর্ম। ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কুরআন হলো আল্লাহর বাণী, যা তিনি তাঁর নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে মানবতার কাছে প্রেরণ করেছেন। কুরআন হলো মানবতার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান, যেটায় ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা সকল মানুষের জন্য উন্মুক্ত। ইসলাম ধর্মে কোনো জাতি, বর্ণ, গোষ্ঠী বা লিঙ্গের পার্থক্য নেই। ধনী-গরিব, উচ্চ-নীচ, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সবাই আল্লাহর নিকটে সমান। তৃতীয়ত, ইসলাম ধর্ম শান্তি ও সহাবস্থানের শিক্ষা দেয়। ইসলাম ধর্ম সকল মানুষের মধ্যে শান্তি, সহানুভূতি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার জন্য আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম সহিংসতা ও যুদ্ধের বিরুদ্ধে। চতুর্থত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা নারীর অধিকারের আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম নারীদেরকে পুরুষের সমতুল্য অধিকার প্রদান করে। ইসলাম ধর্মে নারীদেরকে শিক্ষা, সম্পত্তি ও তালাক পাওয়ার অধিকার দেওয়া হয়েছে। এই সব কারণেই অনেক মানুষ ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করে। তবে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন। প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো একটি ব্যক্তিগত বিশ্বাস। প্রত্যেক ব্যক্তির নিজের বিশ্বাসের ভিত্তিতেই তাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, ইসলাম ধর্ম তার কাছে শ্রেষ্ঠ ধর্ম কি না। দ্বিতীয়ত, ধর্ম হল একটি জটিল বিষয়। এর বিচার করার জন্য বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়ে যুক্তি দিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে, তবে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়। অবশেষে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে এর অনুসারীদের আচরণও গুরুত্বপূর্ণ। ইসলাম ধর্মের অনুসারীদেরকে আল্লাহর বাণীর অনুসরণ করে একটি ভালো মানুষ ও সৎ নাগরিক হিসেবে জীবনযাপন করতে হবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
মূলধন বাজেটিং-এর সাথে সম্পর্কিত কিছু বিষয় বর্ণনা করো।
মূলধন বাজেটিং প্রক্রিয়ারক্ষেত্রে কতগুলো ধাপ রয়েছে যেগুলো এ প্রক্রিয়াকে অধিকতর কার্যকর করতে বিশেষ সহায়ক হয় । এই ধাপগুলো সম্পাদন করার সময় কতগুলো বিষয় বিবেচনায় আনতে হয়। যে সমস্ত বিষয় প্রতিষ্ঠানের নীতি ও সিদ্ধান্তের ওপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে থাকে, সেসব বিষয়াবলি বিবেচনা করেই মূলত আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। নিম্নে এই সমস্ত বিষয়াবলি সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো: সম্ভাব্য বিনিয়োগ প্রকল্পসমূহ: মূলধন বাজেটিং-এ সাধারণত অনেকগুলো প্রকল্প থেকে তুলনামূলকভাবে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে সম্ভাব্য প্রকল্পগুলোকে চিহ্নিত করতে হয়। কারণ সম্ভাব্য প্রকল্পগুলোকে চিহ্নিত করতে না পারলে তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে লাভজনক প্রকল্প চিহ্নিত করাও সম্ভব হবে না। ফলে প্রতিষ্ঠান লাভজনক প্রকল্প গ্রহণের সুযোগ হারাবে যা প্রতিষ্ঠানের জন্য কখনও মঙ্গলজনক নয়। প্রকল্প ব্যয়: চিহ্নিত প্রকল্পগুলোতে প্রত্যেকটির কি পরিমাণ তহবিল বিনিয়োগ করতে হবে, কোন সময়ে তহবিল বিনিয়োগ করতে হবে তা নির্ণয় করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্য দুই রকম ব্যয়ের কথা বিবেচনায় আনতে হবে। প্রথমত, সম্পত্তি অর্জন ব্যয়। অর্থাৎ সম্পত্তিতে কি পরিমাণ অর্থ প্রাথমিক পর্যায়ে বিনিয়োগ করতে হবে যা প্রারম্ভিক ব্যয় নামে পরিচিত। দ্বিতীয়ত, উক্ত সম্পত্তিটি কার্যক্ষম রাখতে হলে কি পরিমাণ তহবিল নিয়মিত বিনিয়োগ করতে হবে। প্রকল্পগুলোর মেয়াদকাল: বিনিয়োগযোগ্য প্রকল্পগুলো থেকে একটি প্রকল্প নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রকল্পের মেয়াদ বিবেচনা করতে হয়। কারণ বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। এর ওপর ভিত্তি করে প্রকল্পের ঝুঁকি, ব্যয়, নগদ প্রবাহ, ভগ্নাবশেষ মূল্য প্রভৃতি বিষয় নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আর প্রকল্পের অর্থসংস্থান প্রকল্পের মেয়াদের ওপর ভিত্তি করেই হয়ে থাকে। নগদ আন্তঃপ্রবাহ: নগদ আন্তঃপ্রবাহ মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কারণ এই নগদ প্রবাহের ওপর ভিত্তি করে প্রকল্প নির্বাচন করা হয় । আর নগদ আন্তঃপ্রবাহের সাথে ঝুঁকি জড়িত। কেননা স্থিতিশীল ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নগদ প্রবাহ একরকম নয়। এক্ষেত্রে ঝুঁকি সমন্বয় করে প্রকল্পের সম্ভাব্য লাভ-ক্ষতি নির্ধারণ করা হয় এবং তুলনামূলকভাবে লাভজনক প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। প্রকল্পের অবশিষ্ট ও উদ্ধারকৃত মূল্য: মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্তের সময় প্রকল্পের অবশিষ্ট বা ভগ্নাবশেষ মূল্য বিবেচনায় আনতে হবে। কেননা ভগ্নাবশেষ মূল্য প্রকল্পের অর্থের আন্তঃপ্রবাহকে বাড়িয়ে দেয়। সম্পত্তির ক্রয়মূল্য থেকে অনুমোদিত অবচয় বাদ দিলে অবশিষ্টমূল্য পাওয়া যায়। অপরদিকে সম্পত্তির আয়ু সকলক্ষেত্রে যে মূল্যে সম্পত্তিকে বাজারে বিক্রয় করা হয় তাকে সম্পত্তির উদ্ধারমূল্য বলা হয়। উদ্ধারমূল্যকে সম্পত্তি বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত অর্থও ধরা যায়। মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্তে উভয় মূল্যের প্রয়োগ একই রকম। প্রকল্পগুলোর ঝুঁকি: একটি প্রকল্পের নগদ প্রবাহের সাথে ঝুঁকি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই মূলধন বাজেটিং-এর সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় এরূপ ঝুঁকিকে বিবেচনায় আনতে হয়। সাধারণত প্রকল্পগুলোর নগদ প্রবাহকে বাট্টার হার দ্বারা বাট্টা করে বর্তমান মূল্য বের করা হয়। এক্ষেত্রে যদি ঝুঁকির পরিমাণ বেশি হয় তবে বাট্টার হারও বেশি হয়ে থাকে। বাট্টার হার: সাধারণত প্রতিটি প্রকল্পের প্রত্যাশিত নগদ প্রবাহকে একটি বাট্টার হার দ্বারা বাট্টা করে প্রকল্পগুলোর বর্তমান মূল্য বের করা হয়। যদিও বাট্টার হার নির্ধারণ করা কঠিন কাজ। সাধারণত প্রতিষ্ঠানের মূলধন ব্যয়কে বাট্টার হার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ হারের সাথে অবশ্য ঝুঁকি সমন্বয় করতে হয়। তাই বাট্টার হার প্রকল্প নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রকল্প মূল্যায়ন: প্রকল্প মূল্যায়নের জন্য মূলধন বাজেটিং-এ অনেকগুলো পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে। প্রকল্প সম্পর্কিত সকল তথ্যাদি সংগ্রহ করে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে তা বিবেচনার বিষয়। কারণ ভুল পদ্ধতি ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে তা প্রতিষ্ঠানের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
"পহেলা ফাল্গুন" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।
বাংলার ষড়ঋতু পরিক্রমায় বসন্তকে বলা হয় ঋতুরাজ। ফাল্গুন ও চৈত্র, এ দু মাস মিলে বসন্তকাল। বসন্তের প্রথম দিন পহেলা ফাল্গুন হিসেবে পরিচিত। শীতের শুষ্কতা আর জীর্ণতার অন্ধকারকে ঘুচিয়ে নবীন আলোর প্রভাত নিয়ে আসে ফাল্গুন। পহেলা ফাল্গুন বাঙালি সংস্কৃতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিন। এদিন সারাদেশে তারুণ্যের জোয়ার নামে। মেয়েরা বাসন্তী রঙের শাড়ি পড়ে সেজেগুজে বের হয়। তারা মাথায় পরে রঙ-বেরঙের ফুলের মালা, ছেলেরাও পাঞ্জাবি পরে বের হয়। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার, বিভিন্ন বয়সের মানুষ পহেলা ফাল্গুন উপলক্ষ্যে উৎসবমুখর পরিবেশে বাইরে ঘুরতে বের হয়। পহেলা ফাল্গুনের উৎসব শহরেই বেশি দেখা যায়, বিশেষ করে ঢাকায়। চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা বকুলতলায় এদিন বসন্ত উৎসব পালন করে। দেশীয় সংস্কৃতিকে ধারণ করে সারাদিন গান চলতে থাকে, মেলা বসে। মেলার নানা উপকরণে দেশীয় ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে। এ উৎসব ছড়িয়ে যায় শাহবাগ, পাবলিক লাইব্রেরি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত। এদিন সবাই শুভেচ্ছা ও কুশলাদি বিনিময় করে থাকে। বাঙালির জীবনে পহেলা ফাল্গুনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম। এটি বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ সংস্কৃতির চেতনা আমাদের ধারণ ও লালন করতে হবে। এদিন বাঙালি ভালোবাসায় বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : জিমের পদ্ধতি
ব্যবহার করে আলোক বিচ্ছুরণ থেকে সরাসরি পরম আণবিক ভর নির্ধারণ করা সম্ভব। আধুনিক স্থিতিশীল আলোক বিক্ষেপণ পদ্ধতি ব্যবহার করে অথবা বহু-কোণ আলোক বিক্ষেপণ শনাক্তকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে এর মান নির্ধারণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে নির্ধারিত আণবিক ভরের ক্রমাঙ্কনের কোনো প্রয়োজন হয় না বলে এই আণবিক ভরের মানকে "পরম" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিমাপের প্রয়োজনে প্রতিসরাঙ্ক বৃদ্ধি সূচক ব্যবহার করা হয়, যা ঘনত্বের সাথে প্রতিসরাঙ্কের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে থাকে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন ; ইবনে কালবী বর্ণনা করেছেন, তিনি ৬৩৬ সালে সংঘঠিত
ইয়ারমুকের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং হাসনান ইবনে সাবিত এই যুদ্ধে তাকে শত্রুদের উপর আক্রমণ করতে দেখেন এবং তিনি তার বীরত্বের বর্ণনা দিয়ে একটি কবিতাও রচনা করেছেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
Aami tomake bhalo baashi
I love you
Bengali
ben
original-annotations
c1000ba8389ba9b51b0b6b082414acd7c0fc6c9ed33de0514f477d0d7b599f70
একটি শ্রেণিকক্ষে ১২ জন শিক্ষার্থী আছে। তাদের মধ্যে ৬ জনের কাছে আছে কালো কলম। লাল কলম আছে ৪ জনের কাছে। ৩ জনের কাছে লাল ও কালো দুটো কলমই আছে। তাহলে কত জনের কাছে কোনো কলম নেই?
পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই। শ্রেণীকক্ষে মোট ১২জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মাঝে ছয়জনের কাছে আছে কালো কলম। এই ছয়জনেরই তিনজনের কাছে লাল কলমও আছে। অবশিষ্ট ছয়জনের একজনের কাছে লাল কলম আছে এবং বাকি পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? সিমলা চুক্তি সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সঙ্ঘটিত যুদ্ধের শেষে সম্পাদিত একটি শান্তিচুক্তি। ১৯৭১ সালের এ যুদ্ধে ছিল তিনটি পক্ষ: ভারত, পাকিস্তান ও মুক্তিবাহিনী। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তির মুখে ডিসেম্বর মাসে ভারত- পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করে এবং যুদ্ধবন্দী হিসেবে তাদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়। বাংলাদেশ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে এদের বিচার করতে চেয়েছিল। ভারতের হেফাজত থেকে এদের মুক্তি এবং যুদ্ধবন্দি হিসেবে তাদের বিচার রহিতকরণ ছিল পাকিস্তান সরকারের জন্য একটি জরুরি বিষয়। অপরদিকে একটি শান্তিকামী জাতি হিসেবে ভারতের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ রাখতে পাকিস্তানের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা ছিল ভারতের জন্য খুবই জরুরি। এ প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী সিমলায় এক শীর্ষ বৈঠকে মিলিত হয়ে (২৮ জুন হতে ২ জুলাই ১৯৭২) দীর্ঘ আলোচনার পর একটি শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেন।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সঙ্ঘটিত যুদ্ধের শেষে সম্পাদিত একটি শান্তিচুক্তি |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অভ্যন্তরীণ শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি বলতে কী বোঝায়? সহজভাবে ব্যাখ্যা করো।
প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে একটা সহজাত শক্তি নিহিত থাকে, যা কাজ সম্পাদন করতে পারে, যা অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। বস্তুর অভ্যন্তরস্থ অণু, পরমাণু ও মৌলিক কণাসমূহের রৈখিক গতি, স্পন্দন গতি ও আবর্তন গতি এবং তাদের মধ্যকার পারস্পরিক বলের কারণে উদ্ভূত শক্তিকেই অভ্যন্তরীণ বা অন্তঃস্থ শক্তি বলে। আগুনের কাছে একটি ধাতব বস্তু ধরলে দেখা যায়, সেটি বেশ গরম হয়ে ওঠেছে। আমাদের কাছে মনে হয় আগুন থেকে একটা কিছু বস্তুতে এসে একে উত্তপ্ত করে তুলেছে। এই একটা কিছুই হচ্ছে তাপ। প্রকৃতপক্ষে তাপ কোনো পদার্থ নয়, তাপ হচ্ছে একটা প্রক্রিয়া যা বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন ঘটায়। প্রকৃতিতে শক্তি বিভিন্নরূপে বিরাজ করে; যেমন যান্ত্রিক শক্তি, তাপ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি, অভ্যন্তরীণ শক্তি ইত্যাদি। যান্ত্রিক শক্তি, তড়িৎ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি প্রভৃতির প্রকৃতি সহজেই বোঝা যায় কিন্তু অভ্যন্তরীণ শক্তি বলতে আমরা কী বুঝি? যখন কোনো বস্তুকে উত্তপ্ত করা হয়, তখন এর অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং এই শক্তি হ্রাস পায় যখন একে শীতল করা হয়। প্রত্যেক বস্তুর ভেতরই একটি অন্তর্নিহিত শক্তি থাকে যার দ্বারা এটি কাজ করতে পারে। এই শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। এই শক্তিই অভ্যন্তরীণ শক্তি। প্রকৃতপক্ষে পদার্থের অণুগুলোর রৈখিক গতি, পরমাণুর কম্পন ও আবর্তন, নিউক্লিয়াসের চারদিকে ইলেকট্রনের গতির প্রভাবে অভ্যন্তরীণ শক্তির উদ্ভব হয়। কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির মানের চেয়ে অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তি নির্ভর করে তার চাপ, আয়তন এবং তাপমাত্রার সাথে সাথে আরো কিছু ভৌত ধর্ম যেমন আপেক্ষিক তাপ, প্রসারণ সহগ ইত্যাদির ওপর। দুটি ভিন্ন উষ্ণতার বস্তুকে পরস্পরের সংস্পর্শে রাখলে উষ্ণতর বস্তুটি শীতল হয় এবং শীতলতর বস্তুটি উত্তপ্ত হয় এবং ক্রমান্বয়ে বন্ধু দুটি একই উষ্ণতা প্রাপ্ত হয়। এরকম হলে আমরা বলি বন্ধু দুটি তাপীয় সমতায় পৌঁছেছে। দুটি বস্তুর তাপীয় সমতায় পৌঁছার জন্য উষ্ণতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি হ্রাস এবং শীতলতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায়। একটি বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে তাপ শক্তি স্থানান্তরের ফলে বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হয়। বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হলেই তার তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়। কোনো সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ শক্তির পরম মান জানা সম্ভব নয়, আমরা শুধু অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন পরিমাপ করতে পারি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
ধারণাগত কাঠামো বলতে কী বোঝায় অর্থায়নের আলোকে উত্তর দাও।
ব্যবসায়ের বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড প্রাসঙ্গিক ও বিশ্বাসযোগ্য হওয়া প্রয়োজন। এরূপ প্রাসঙ্গিক এবং বিশ্বাসযোগ্য আর্থিক তথ্যের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপককে ধারণাগত কাঠামো ব্যবহার করতে হয়। এ ধারণাগত কাঠামো অর্থায়ন ও আর্থিক ব্যবস্থাপককে দিক নির্দেশনা প্রদান করে। কাঠামো বলতে সাধারণ একটি বিষয়ের রূপরেখাকে বুঝায়। অর্থাৎ, বিষয়টি কিরূপ হবে তা বুঝায়। অর্থাৎ, কোন একটি বিষয়ের উপাদানগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কই হচ্ছে ঐ বিষয়ের ধারণাগত কাঠামো। এই ধারণাগত কাঠামোর উপর ভিত্তি করেই একটি বিষয়ের যাবতীয় কর্মকান্ড রচিত হয় এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। অর্থাৎ, ধারণাগত কাঠামা হচ্ছে সংবিধানের মতো। সুতরাং অর্থায়নের ধারণাগত কাঠামো বলতে অর্থায়নের সাংবিধানিক তত্ত্ব ও প্রায়োগিক নীতিমালাকে বোঝায়। এ ধারণাগত কাঠমোর ওপর ভিত্তি করেই অর্থায়নের যাবতীয় কার্যাবলী রচিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। এক কথায় এটি হলো অর্থায়নের সাংবিধানিক রূপরেখার একটি তথ্যবহুল প্রতিচ্ছবি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
"মঙ্গল শোভাযাত্রা শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করো।
মঙ্গল শোভাযাত্রা হলো বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনের প্রথম সকালে সম্মিলিতভাবে সজ্জাসহকারে হাঁটা। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা (ফাইন আর্টস) অনুষদের শিক্ষার্থীদের তৈরি করা নানারকম প্রতিলিপি যেমন— মাছ, পাখি, প্রাণী ও অন্যান্য মোটিফের প্রতিলিপি সমন্বিত করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রার মিছিলে। চারুকলা অনুষদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথম মিছিল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উৎসবটি বাংলাদেশি মানুষের ধর্মনিরপেক্ষ পরিচয় প্রকাশ এবং ঐক্য উন্নয়নের একটি উপায় হিসেবে পরিচিতি পায়। ২০১৪ সালে বাংলা একাডেমি মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি মনোনয়ন ফাইল সংকলন করে, যা বাংলাদেশ সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং ইউনেস্কোতে জমা দেয়। ৩০ নভেম্বর ২০১৩ সালে ইউনেস্কো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে একটি অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ঘোষণা করে। এই উৎসবের মিছিলটি প্রথম শুরু হয়েছিল ১৯৮৯ সালে সেই সময় বাংলাদেশ সামরিক একনায়কত্বের অধীনে ছিল এবং বন্যার শিকার হয়েছিল। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অধ্যাপকগণ স্বৈরাচার শাসনবিরোধী প্রয়াস প্রতিফলনের জন্য ঢাকায় এক শোভাযাত্রার ব্যবস্থা করেন। পরে এটি মঙ্গল শোভাযাত্রা নামকরণ হয়েছিল। বাংলাদেশের মঙ্গল শোভাযাত্রা আজ বিশ্বের নানা প্রাঙ্গণে অনুসরণীয় হচ্ছে। ২০১৭ সালে ভারতেও মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনেস্কো কর্তৃক অমূল্য ঐতিহ্য ঘোষণা লাভ করার পর থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার আন্তর্জাতিক গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপশাসনবিরোধী উদ্যোগ হিসেবে এটি একটি অন্যতম উপায় হিসেবে পরিণত হচ্ছে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন | আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ?
আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, "যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।"এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? | বিদ্যুৎ একটি দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি অন্যতম সঞ্চালক ব্যবস্থা। বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা উভয় ক্ষেত্রেই বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় এখনো বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত যথেষ্ট পিছিয়ে রয়েছে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) কর্তৃক প্রকাশিত ‘এনার্জি আর্কিটেকচার পারফরম্যান্স ইনডেক্স- ২০১৭’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুসারে বিদ্যুতের কাঠামোগত দক্ষতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৪তম বিশ্বের ১২৭টি দেশের মধ্যে। আগস্ট, ২০১৬ পর্যন্ত বাংলাদেশে বিদ্যুতের মাথাপিছু উৎপাদন হল ৪০৭ কিঃওঃআঃ। যা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলো যেমন ভারত, পাকিস্তান কিংবা শ্রীলংকার মধ্যে সর্বনিম্ন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বিদ্যুৎ খাতটি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে একীভূত অবস্থায় ছিল। এই খাতের সার্বিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে ১৯৯৮ সালে বিদ্যুৎ খাতটিকে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে পৃথক বিদ্যুৎ বিভাগে পরিণত করা হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
কোন সামুদ্রিক প্রাণী শুধুমাত্র তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি
হাঙ্গরগুলি কেবল তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি এবং হাড় নয়
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : কম্বোডীয় জনতা পার্টি (Khmer: គណបក្សប្រជាជនកម្ពុជា, Kanakpak Pracheachon Kâmpuchéa) কম্বোডিয়ার বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। পূর্বে এ দলের নাম ছিল কম্পুচিয় জনতা বৈপ্লবিক পার্টি (কেপিআরপি)। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ মেয়াদকালে গণপ্রজাতন্ত্রী কম্পুচিয়াসহ কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের প্রথম দুই বছর একমাত্র বৈধ দল ছিল। কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের ক্রান্তিকালীন সময়ে এর নাম পরিবর্তন করা হয়েছিল। এ সময় মার্কসবাদ-লেনিনবাদের মতাদর্শ স্থগিতসহ একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭৯ থেকে কম্বোডিয়া সরকারের আমল থেকে এ দলটি দেশ শাসন করছে ও বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী শাসক দলের মর্যাদা পাচ্ছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। প্রশ্ন : কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ?
কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
প্রশ্ন: কলেজ ফুটবলের সবচেয়ে বেশি ব্যাগ কার আছে? উত্তরঃ
মাইক জারউইন
Bengali
ben
re-annotations
2482fc781895632d2b6587888cc0e8aa5493e13d2053213fad50b43750c05360
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? দশটি বিমানবাহী রণতরী ভার্জিনিয়ার নিউপোর্ট নিউজ শিপ বিল্ডিং সংস্থা নির্মাণ করে। শ্রেণিটির শীর্ষস্থানীয় জাহাজ ইউএসএস নিমিৎজকে ১৯৭৩ সালের ৩ মে চালু করা হয় এবং শ্রেণিটির দশম এবং শেষ জাহাজ ইউএসএস জর্জ এইচ ডাব্লিউ বুশ ১০ জানুয়ারী ২০০৯ সালে কমিশন লাভ করে। ১৯৭০-এর দশক থেকে নিমিৎজ-শ্রেণির বিমানবাহী রণতরী ইরানে অপারেশন ঈগল ক্লা, উপসাগরীয় যুদ্ধ এবং আরও সম্প্রতি ইরাক ও আফগানিস্তান'সহ বিশ্বজুড়ে অনেক সংঘাত ও অভিযানে অংশ নিয়েছে।
উপসাগরীয় যুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন আউদা আবু তায়ি ( আনুমানিক ১৮৭৪ – ১৯২৪) ছিলেন
আরব বিদ্রোহের সময় বেদুইন আরব গোত্র হাউইতাতের একজন শেখ বা নেতা। হাউইতাতদের বসতিস্থল বর্তমান সৌদি আরব/জর্ডান অঞ্চলে ছিল।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯৬০ সালে বাফা থেকে পাস করে তিনি বাফার নৃত্যশিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৮ সালে অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ঝুনু এসময়ে বেশ কিছু নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন এবং অংশগ্রহণ করেন। ডঃ এনামুল হক রচিত "সূর্যমুখী নদী", "উত্তরণের দেশে", "হাজার তারের বীণা" নৃত্যনাট্যসমূহ পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করেছেন। "উত্তরণের দেশে" নৃত্যনাট্যটি একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর ভিত্তি করে রচিত এবং "সূর্যমুখী নদী" গীতিনৃত্যনাট্যটি
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত। তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনায় "দি ম্যালডি" নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন। শিশুদের জীবনভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য "দেখব এবার জগত্টাকে" পরিচালনা করেছেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আবু ওসমান চৌধুরী পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন মেজর পদে কুষ্টিয়ায় কর্মরত ছিলেন।
অপারেশন সার্চলাইট-এর সংবাদ পেয়ে ২৬শে মার্চ সকালে বেলা ১১টায় তিনি চুয়াডাঙ্গার ঘাঁটিতে পৌঁছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সৈন্য যোগ দেন। এর আগে ১৯৭১ সালের ৬ মার্চ আবু ওসমান চৌধুরী পদ্মা মেঘনার ওপারে কুষ্টিয়া থেকে বরিশাল জেলা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকাকে দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গণ নামকরণ করে সে রণাঙ্গণের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করেন৷ পরে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার তাকে দক্ষিণ পশ্চিমাংসের আঞ্চলিক কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত করেন৷ মে মাসের শেষার্ধে প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গনকে দুই ভাগ করে ৮নং ও ৯নং সেক্টরদ্বয় গঠন করেন এবং ৮ নং সেক্টরের দায়িত্বে আবু ওসমানকে নিয়োগ করা হয়৷ প্রাথমিকভাবে সে সময় ওই সেক্টরের অপারেশন এলাকা ছিল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর ও পটুয়াখালী জেলা৷ মে মাসের শেষে অপারেশন এলাকা সংকুচিত করে কুষ্টিয়া ও যশোর, খুলনা জেলা সদর, সাতক্ষীরা মহকুমা এবং ফরিদপুরের উত্তরাংশ নিয়ে এই এলাকা পুনর্গঠন করা হয়৷ এই সেক্টরের প্রধান ছিলেন আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম এ মঞ্জুর৷
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, যিনি ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ের ফলাফলস্বরূপ ২০০৯-এর ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এবং এর ১৪ দলীয় মহাজোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্য পদলাভের মাধ্যমে বিজয় লাভ করে এবং সাংখ্যিকভাবে ২৯৯ টি আসনের মাঝে ২৩০ টি আসন এই দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি" কথাটি দ্বারা কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো।
মানুষ নিজেই নিজের সৌভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। পরিশ্রম যার একমাত্র হাতিয়ার। জ্ঞানী, গুণী ও সম্পদশালীদেরকে আমরা সৌভাগ্যবান বলে থাকি। মনে করি, ভাগ্যই তাদের জ্ঞানী, গুণী ও সম্পদশালী হতে সাহায্য করে। আসলে পৃথিবীতে ভাগ্য বলতে কিছু নেই। মানবজীবনে সফলতা লাভে পরিশ্রমের কোনাে বিকল্প নেই। বিদ্যার্থীমাত্রই যথারীতি পরিশ্রম করে বিদ্যার্জন করে এবং অর্জিত বিদ্যার বদৌলতে মান-সম্মান ও ধনসম্পদ অর্জন করে। জীবন মানেই সংগ্রাম। আর এ সংগ্রামে টিকে থাকতে হলে, জয়লাভ করতে হলে, পরিশ্রম ছাড়া বিকল্প নেই। মানুষ ইচ্ছা করলেই নিরলস প্রচেষ্টা ও অক্লান্ত পরিশ্রম দ্বারা নিজের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে পারে। তবে সমাজ সংসারে এমন অনেক কর্মবিমুখ অলস আছে যারা আকাশ-কুসুম কল্পনা করে সময় কাটায়, যা তাদেরকে কখনই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করে না, বরং তাদের জীবনকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করে। পরিণামে দুঃখ-দৈন্যতায় পতিত হয়ে ভাগ্যকে দোষারােপ করে। কিন্তু তারা জানে না সৃষ্টিকর্তা স্বেচ্ছাপ্রণােদিত হয়ে কারাে ভাগ্যের উন্নয়ন করে না; যদি না সে তার নিজের ভাগ্যোন্নয়নে সচেষ্ট হয় অর্থাৎ পরিশ্রম করে। মানব ইতিহাস পর্যালােচনা করলে দেখা যায় যে, সৃষ্টির সূচনালগ্নে অসহায় মানুষেরা যখন হিংস্র প্রাণীর উপদ্রব ও বৈরী প্রকৃতির নির্মমতার হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য বুকফাটা আহাজারি শুরু করেছিল, তখন কোনাে ঐশীশক্তি বা দেবতা তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়নি। তখন মানুষই একে অন্যের সাহায্যার্থে এগিয়ে এসেছে এবং পরস্পরের সাহায্য-সহযােগিতায় বৈরী প্রকৃতির সাথে নিরলস সংগ্রাম করে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়েছে। সুতরাং, সাফল্য লাভে পরিশ্রমের কোনাে বিকল্প নেই। পরিশ্রম ছাড়া কোনাে ব্যক্তি, দেশ ও জাতি উন্নতি লাভ করতে পারে না। পরিশ্রম ছাড়া জীবনে সফলতার কথা চিন্তাও করা যায় না। সাফল্য অর্জন করতে হলে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
অনুচ্ছেদ লিখুন: পথশিশু।
পথশিশু বলতে পথে পথে কর্মহীন যে শিশু ঘুরে বেড়ায় তাকে বোঝায়। বিশিষ্ট কার্টুনিস্ট রফিকুন্নবী, যিনি রণবী নামে পরিচিত, এসব শিশুদের নাম দিয়েছিলেন ‘টোকাই'। টোকাই নামের মধ্যেই রয়েছে এসব শিশুর বাস্তব পরিচয়। তারা স্কুলে যায় না এবং সমাজের সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত। নোংরা-ময়লা পোশাক পরে পথে-প্রান্তরে এমন কি ডাস্টবিনে ময়লার মধ্যে পরিত্যক্ত জিনিসপত্র টোকায়। খেয়ে না খেয়ে এদের প্রতিটি দিন কাটে। অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে পথশিশুদের জীবন চলতে থাকে। অথচ শিশুরাই জাতির ভবিষ্যৎ। উন্নত দেশে শিশুদের ভবিষ্যতের সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে তাদের পরিচর্যা মাতৃগর্ভ থেকেই শুরু হয় সেখানে আমাদের দেশে জন্মের পর হাঁটতে শিখলেই তারা ঘুরতে থাকে অনিশ্চয়তার পথে। অশিক্ষা, দরিদ্রতা আর জীবিকার দুর্ভাবনায় শিশুরা যোগ্য হয়ে বেড়ে উঠতে পারে না। এ ক্ষেত্রে শিশুদের অভিভাবকরা নানা সীমাবদ্ধতার কারণে উদাসীনতার পরিচয় দেয়। এসব শিশুরা একদিকে যেমন যোগ্য হয়ে ওঠে না, অন্যদিকে অল্প বয়সেই তারা মারাত্মক রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। এছাড়া এরা বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডেও জড়িয়ে পড়ে। ফলে সামাজিক মূল্যবোধ ও নৈতিক অবক্ষয়ের সৃষ্টি হয়। এসব পথশিশুদের কল্যাণে বা সুযোগসুবিধা সৃষ্টি করতে সরকার বা বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সমাজের ধনাঢ্য শ্রেণির ব্যক্তিদের এগিয়ে না আসাটা অত্যন্ত দুঃখজনক। পথশিশুদের দায়িত্ব নিলে এরা বেড়ে উঠত সত্যিকারের মানুষরূপে। এরা পথশিশু নয়; পথকলি। এদের বিকাশের সুযোগ দিতে হবে। তাহলেই সমগ্র জাতি সুবাসিত হবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : (১৯৮৩ সালে ডেভিড চৌম তার গবেষণা পত্রে ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা দিয়েছিলেন। ১৯৯০ সালে তিনি ডিজিক্যাশ (DigiCash) একটি ইলেকট্রনিক নগদ সংস্থা (ক্যাশ কোম্পানি) প্রতিষ্ঠা করেন। আমস্টারডামে তার গবেষণার বাণিজ্যিক বিকাশ ঘটানোর জন্য তিনি এটি করেন|), প্রশ্ন : ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা প্রথম কে প্রদান করেন ?
ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা প্রথম ডেভিড চৌম প্রদান করেন |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ই-বুক নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।
ই-বুক বা ইলেকট্রনিক বুক হচ্ছে বইয়ের আদলে প্রকাশিত ডিজিটাল বই। এই বই হচ্ছে একাধারে চিত্র ও কথার সমন্বয়ে প্রকাশিত বই যা কম্পিউটার বা অন্য যেকোনো ইলেকট্রনিক যন্ত্রের মাধ্যমে সংগ্রহ করা যায় এবং পড়া যায়। ই-বুক তথাকথিত পুস্তক বা বইয়ের মতো কাগজে ছাপানো আকারে প্রকাশিত নয়। তবে ছাপানো বইয়ের মতোই একে পড়া যায় ই- রিডারের মাধ্যমে। ১৯৪০ সালের দিকে ই-বুকের ধারণা প্রথম প্রবর্তিত হয়। সর্বপ্রথম প্রকাশিত ই-বুক হচ্ছে— ইনডেক্স থমেসটিকাস যা ১৯৪৯ সালে প্রকাশিত হয়। এটি তৈরিতে কাজ করেছিলেন রবার্টো বুসা। এছাড়াও ১৯৪৯ সালে ই-বুক প্রকাশ করেন অ্যাঞ্জেলা লুইস রব্যাজ। ২০০৯ সালের আগস্ট পর্যন্ত প্রকাশিত ই-বুকের সংখ্যা দুই লক্ষেরও বেশি, যা বর্তমানে তিন লক্ষের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। ই-বুক পড়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। কারণ, এটি সস্তা ও সহজলভ্য। ই-বুক তৈরিতে ছাপানো বইয়ের চেয়ে কম খরচ হয় তাই ই-বুক নিঃসন্দেহে সাশ্রয়ী। আবার ই-বুক সহজলভ্যও। কারণ এটি ইন্টারনেট থেকে যখন খুশি সংগ্রহ করা যায়। আধুনিক যান্ত্রিক ও বিশ্বায়নের যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সকল পাঠককেই ই-বুকের প্রতি আগ্রহী হতে হবে। কারণ, ই-বুক স্বল্পসময়ে ও সহজলভ্য উপায়ে বিনোদন ও জ্ঞানার্জনের আদর্শ মাধ্যম।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : মাওলানা ইসহাক বাংলাদেশের স্বাধীনতার
সপক্ষে ছিলেন। তিনি স্থানীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল ও ক্যাপ্টেন আবদুল লতীফ এবং আরও অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা তার কাছে আসতেন, কথা বলতেন, পরামর্শ ও যুদ্ধে সাফল্য লাভের জন্যে দুআ নিতেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
Write a continuation for this paragraph - সাভার ভবন ধস
ঘটনায় প্রায় ১,০০০ জন মৃত্যুবরণ করে।
Bengali
ben
re-annotations
ab13c181653d70e258f4422a5ce1ff491328ee0243bf347d9ca1bf949c08d2ee
.অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন: হিন্দি ভাষা: হিন্দি ভাষা (हिन्दी) ভারতের সরকারী ভাষা। এই কেন্দ্রীয় ইন্দো-আর্য ভাষাটি মূলত উত্তর, মধ্য ও পশ্চিম ভারতের প্রায় ৩২ কোটিরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা। দেবনাগরী লিপিতে লেখা সাহিত্যিক বা লেখ্য হিন্দি ভাষায় সংস্কৃতের বড় প্রভাব রয়েছে। দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা লেখ্য হিন্দির ভিত্তি। এছাড়া হিন্দির একটি উপভাষা ব্রজ ভাষায় ১৫শ শতক থেকে ১৭শ শতক পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য রচিত হয়। হিন্দির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপভাষার মধ্যে আওয়াধি, বাঘেলি, ছত্তিশগড়ি, বুন্দেলি ও কানাউজি অন্যতম। প্রশ্ন: হিন্দি ভাষার উৎস কোন ভাষা থেকে ?
খাড়ি বোলি উপভাষা
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
উটকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়? ব্যাখ্যা করো।
মরু অঞ্চলে চলাচলের উপযোগী বাহন হওয়ায় উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়। আরবের অধিকাংশ অঞ্চলই মরুময়। আর প্রাচীন ও মধ্যযুগে উত্তপ্ত মরুঅঞ্চলে উট ছিল চলাচলের একমাত্র উপযোগী প্রাণী। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব বিবেচনায় মরুময় আরবে এটি সর্বাধিক গৃহপালিত প্রাণী। মরুবাসীরা খাদ্য ও পানীয় সংগ্রহ, যোগাযোগ এবং ক্রয়-বিক্রয়ের প্রধান বাহন হিসেবে উট ব্যবহার করে। তাই একে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
মৌলিক গণতন্ত্র কী? ব্যাখ্যা করো।
মৌলিক গণতন্ত্র হলো ১৯৫৮ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান প্রবর্তিত অগণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা। জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর নিজের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে মৌলিক গণতন্ত্র (বেসিক ডেমোক্রেসি) নামে পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি চালু করেন। এই পদ্ধতিতে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত ৮০ হাজার ইউনিয়ন কাউন্সিল (বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ) সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয় । এতে তাদের ভোটেই প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সকল সদস্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদে একটি নির্দিষ্ট অঙ্গ রয়েছে যা বংশবৃদ্ধির পাশাপাশি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সহায়ক। উক্ত অঙ্গটির পরিবর্তিত রূপ জীবের পুষ্টি উপাদানেও মুখ্য ভূমিকা পালন করে। উদ্দীপক অনুসারে অঙ্গটি কীভাবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক ভারসাম্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সহায়ক— বিশ্লেষণ কর।
উদ্দীপকের উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদে প্রাপ্ত নির্দিষ্ট অঙ্গটি হলো ফুল। ফুল হলো প্রজননের জন্য রূপান্তরিত বিশেষ ধরনের বিটপ এবং উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদের প্রজনন অঙ্গ। একটি আদর্শ ফুল পুষ্পাক্ষ, বৃতি, দলমণ্ডল, পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবক দিয়ে গঠিত। পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবক প্রজননে সরাসরি অংশ নেয় এবং অন্যান্য স্তবকগুলো পরোক্ষভাবে প্রজননে সহায়তা করে। দলমণ্ডলের প্রতিটি খণ্ডকে বলা হয় পাপড়ি। এগুলো সাধারণত রঙিন হয়। বিভিন্ন উদ্ভিদের পাপড়ির রং বিভিন্ন হয়। এর ফলে রঙের বৈচিত্র্যতার সৃষ্টি হয়। এসব বিভিন্ন উদ্ভিদের সমারোহে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। আবার সমস্ত জীবজগত উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। আর, উদ্ভিদের বংশবিস্তার নির্ভর করে ফুলের উপর। উদ্ভিদ গ্যাসীয় আদান-প্রদানের মাধ্যমে বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের অনুপাত ঠিক রাখে। এছাড়া সকল প্রাণী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে খাদ্যের জন্য উদ্ভিদের উপর নির্ভর করে। তাছাড়া কোন স্থানের বাস্তুতন্ত্র গড়ে উঠে উদ্ভিদকে কেন্দ্র করে। অর্থাৎ পরোক্ষভাবে ফুল প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় অবদান রাখে। অপরদিকে, নিষেকের পরবর্তীতে ফুলের বিভিন্ন অংশ রূপান্তরিত হয়ে বিভিন্ন অংশ গঠন করে। যেমন- গর্ভাশয় ফলে, ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। ফুল, ফল, শস্য, ইত্যাদি রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে। তাই বলা যায়, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রাকৃতিক ভারসাম্য এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ফুলের গুরুত্ব অপরিসীম।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কে প্রতিষ্ঠা করেন?
বিল গেটস মাইক্রোসফট কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস বলো।
অবশ্যই। বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস নিচে দেওয়া হলো। ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে। বাবা: খোকা, চুল টানা বন্ধ করো। খোকা: চুল টানছি না তো বাবা, আমার চুইংগামটা ফেরত নেয়ার চেষ্টা করছি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
একজন ভালো শিক্ষার্থীর মাঝে কোন কোন গুণ থাকা উচিত?
একজন ভালো শিক্ষার্থীর মাঝে থাকা উচিত এমন কিছু গুণ হলো: * শিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ: একজন ভালো শিক্ষার্থীর শিক্ষা গ্রহণের প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে। তারা নতুন জিনিস শিখতে ভালোবাসবে এবং নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে ইচ্ছুক হবে। * নিষ্ঠা: একজন ভালো শিক্ষার্থীর মাঝে নিষ্ঠা থাকতে হবে। তারা তাদের পড়াশোনার প্রতি মনোনিবেশ করবে এবং সময়মতো তাদের কাজ সম্পূর্ণ করবে। * স্ব-প্রশিক্ষণ: একজন ভালো শিক্ষার্থীর স্ব-প্রশিক্ষণ গুণ থাকতে হবে। তারা তাদের দুর্বলতাগুলি চিহ্নিত করতে এবং সেগুলির উন্নতি করার জন্য কাজ করবে। * সহযোগিতা: একজন ভালো শিক্ষার্থী সহযোগিতা করতে শিখবে। তারা অন্য শিক্ষার্থীদের সাহায্য করতে ইচ্ছুক হবে এবং অন্যদের কাছ থেকেও শিখতে ইচ্ছুক হবে। * ক্রিটিক্যাল চিন্তাভাবনা: একজন ভালো শিক্ষার্থী ক্রিটিক্যাল চিন্তাভাবনা করতে পারতে হবে। তারা তথ্য মূল্যায়ন করতে এবং তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবে। * সৃজনশীলতা: একজন ভালো শিক্ষার্থী সৃজনশীল হতে হবে। তারা নতুন ধারণা তৈরি করতে এবং সমস্যা সমাধানের নতুন উপায় খুঁজে বের করতে সক্ষম হবে। এছাড়াও, একজন ভালো শিক্ষার্থীর মধ্যে থাকা উচিত এমন কিছু ব্যক্তিগত গুণ হলো: * উদারতা: একজন ভালো শিক্ষার্থীকে উদার হবে। তারা অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে এবং তাদের সাহায্য করতে ইচ্ছুক হবে। * নৈতিকতা: একজন ভালো শিক্ষার্থীকে নৈতিক হবে। তারা সত্যবাদী হবে এবং অন্যদের প্রতি সম্মান দেখাবে। * দায়িত্ববোধ: একজন ভালো শিক্ষার্থী দায়িত্বশীল হবে। তারা তাদের কাজের জন্য দায়ী হবে এবং অন্যদের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করতে ইচ্ছুক হবে। এই গুণগুলি একজন শিক্ষার্থীকে সফল হতে সাহায্য করে। তারা শিক্ষার্থীকে তাদের শিক্ষাকে কাজে লাগাতে, তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে এবং একজন সৎ এবং দক্ষ নাগরিক হতে সহায়তা করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d