inputs
stringlengths 4
16.1k
| targets
stringlengths 1
116k
| language
stringclasses 19
values | language_code
stringclasses 19
values | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 518
values |
---|---|---|---|---|---|
"সুদের হার ও অর্থকে তার সময় মূল্য দেয়"— এটা কি সত্য? বিস্তারিত ব্যাখ্যা করো। | বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থ ভবিষ্যতে প্রাপ্য অর্থের চেয়ে অধিক মূল্যবান—এই ধারণাটিই অর্থের সময়মূল্য হিসেবে পরিচিত। অর্থায়নের মৌলিক এই ধারণাটির সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের উপার্জন ক্ষমতা। অর্থাৎ বর্তমান অর্থের সুদ অর্জন করার ক্ষমতা।
স্বাভাবিকভাবেই বর্তমান অর্থ বা সম্পদকে ভবিষ্যৎ অর্থ বা সম্পদের চেয়ে সবাই বেশি গ্রহণযোগ্য মনে করে। কারণ বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের মূল্য ভবিষ্যতে প্রাপ্য অর্থের মূল্যের চেয়ে বেশি। বিষয়টি অন্যভাবে বলতে গেলে আজকে ১০০ টাকা দিয়ে যে পরিমাণ পণ্য বা সেবা ক্রয় করা যাবে ঠিক সম পরমিাণ ১০০ টাকা দিয়ে ১ বছর পর ঐ পরিমাণের চেয়ে কম পরিমাণে পণ্য বা সেবা ক্রয় করা যাবে। অর্থাৎ জিনিসপত্রের মূল্যস্তর বৃদ্ধির ফলে টাকার ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে সুদ তাহলে কি? সুদ হলো অর্থের ক্রয় ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার ক্ষতিপূরণ। অর্থাৎ এভাবে বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে, যদি সুদের হার ১০% হয় তবে অনুমান করা হয় যে, বর্তমানে যে পণ্যটির ক্রয় মূল্য ১০০ টাকা ১ বছর পর তার ক্রয় মূল্য হবে ১১০ টাকা। যদিও বাস্তবে ভবিষ্যতে ক্রয়ক্ষমতা যে পরিমাণে হ্রাস পায় সুদের হার দ্বারা সেই পরমিাণে ঘাটতি হ্রাস করা যায় না। তথাপিও সুদকে অর্থের মূল্যহ্রাসজনিত ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
কখন মহাবিশ্বে ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় | একটি ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় যখন মহাকর্ষ বল একটি নক্ষত্রকে নিজের উপর ভেঙে পড়ে, একটি ঘন ব্ল্যাক হোল তৈরি করে। নক্ষত্রের ভর চন্দ্রশেখরের সীমার চেয়ে বেশি হলে ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন |
প্রশ্ন :
অবিভক্ত বাংলা কত সালে বিভক্ত হয় ? | ১৯৪৭ সালের বাঙলা বিভক্তির পূর্বে,১৯০৫ সালে প্রশাসনিক কার্যক্রমকে সহজতর করার লক্ষ্যে পূর্ব এবং পশ্চিম বাংলায় বিভক্ত করা হয় যা বঙ্গ ভঙ্গ হিসেবে পরিচিত।[1] সে সময় পশ্চিমবাংলা ছিল হিন্দু অধ্যুসিত এবং মুসলিমরা সেখানে সংখ্যালঘু, অন্যদিকে পূর্ববাংলা ছিল মুসলিম অধ্যুসিত এবং হিন্দুরা ছিল সংখ্যালঘু। মুসলিম অধ্যুসিত পূর্ববাংলার মানুষ এই বঙ্গ ভঙ্গের প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়েছিল, কেননা তারা উপলব্ধি করেছিল যে এই বিভক্তির মাধ্যমে তারা তাদের নিজস্ব একটি প্রদেশ পেতে পারে। কিন্তু হিন্দুরা এই বিভক্তির বিপক্ষে শক্ত অবস্থান নেয়। এই বিতর্ক পরবর্তীকালে প্রতিবাদ এবং সন্ত্রাসের জন্ম দেয় এবং ১৯১১ সালে বঙ্গ ভঙ্গ রদের মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন:
হিন্দি ভাষা: হিন্দি ভাষা (हिन्दी) ভারতের সরকারী ভাষা। এই কেন্দ্রীয় ইন্দো-আর্য ভাষাটি মূলত উত্তর, মধ্য ও পশ্চিম ভারতের প্রায় ৩২ কোটিরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা। দেবনাগরী লিপিতে লেখা সাহিত্যিক বা লেখ্য হিন্দি ভাষায় সংস্কৃতের বড় প্রভাব রয়েছে। দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা লেখ্য হিন্দির ভিত্তি। এছাড়া হিন্দির একটি উপভাষা ব্রজ ভাষায় ১৫শ শতক থেকে ১৭শ শতক পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য রচিত হয়। হিন্দির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপভাষার মধ্যে আওয়াধি, বাঘেলি, ছত্তিশগড়ি, বুন্দেলি ও কানাউজি অন্যতম।
প্রশ্ন:
হিন্দি ভাষার উৎস কোন ভাষা থেকে ?
| দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা থেকে। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
সাজেক ভ্যালির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। | রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়ন দেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন । ১৭৭১.৫৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ ইউনিয়নকে বলা হয় রাঙামাটির ছাদ। ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্ত সংলগ্ন এ ইউনিয়নেই অবস্থিত সাজেক ভ্যালি। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এ সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া— রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা ১৭২০ ফুট। আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাড়া। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে। খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব ৭০ কিমি । আর দীঘিনালা থেকে ৪৯ কিমি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
তার পিতা ছিলেন আল-আজাহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করা শিক্ষিত তুলা ব্যবসায়ী। তিনি তাকে নুসাইবা বিনতে কাব আল-মুজানিয়া মতো একজন ইসলামিক নেতা হতে উৎসাহিত করতেন যিনি নারী হয়েও উহুদ যুদ্ধে | নবী মুহাম্মদের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন। কিশোর বয়সে স্বল্প সময়ের জন্য তিনি মিশরীয় নারীবাদী ইউনিয়নে যোগ দেন। পরে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে "ইসলাম অন্য কোন সমাজ কর্তৃক প্রদত্ত পরিবারে নারীদের অধিকার প্রদান করেছে। আঠারো বছর বয়সে তিনি জামাত আল-সাইয়্যিত আল-মুসলিমত (মুসলিম মহিলা এসোসিয়েশন) প্রতিষ্ঠা করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
একাত্তরের ভয়াবহ গণহত্যার | বাস্তবতা বিশ্বসমাজের কাছে মেলে ধরা এবং দায়ী ব্যক্তিদের বিচার, তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা আহরণ ও সহায়তা গ্রহণ ইত্যাদি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আন্তর্জাতিক সম্মেলন করে আসছে ২০০৮ সাল থেকে। সম্মেলনে প্রণীত সুপারিশমালা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রেরণ করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ডার্থ সিডিয়াস কি খারাপ ছিলেন? ব্যাখ্যা করুন। | হ্যাঁ, ডার্থ সিডিয়াস একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড যিনি শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুধার্ত ছিলেন। তিনি একজন নিষ্ঠুর এবং অত্যাচারী শাসক ছিলেন যিনি গ্যালাক্সির উপর তার শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন।
ডার্থ সিডিয়াস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ টেম্পলার এবং লাইটসেবার ব্যবহারকারী। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রতারক এবং রাজনীতিবিদও যিনি গ্যালাক্সির অন্ধকার দিক সম্পর্কে জানতেন।
ডার্থ সিডিয়াস গ্যালাক্সিতে অনেক ক্ষতি করেছেন। তিনি গ্যালাক্সির সিনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং তিনি গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করার হুকুম দিয়েছিলেন এবং তিনি গ্যালাক্সির অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলেন।
ডার্থ সিডিয়াস একজন জটিল চরিত্র ছিলেন কিন্তু তিনি নিঃসন্দেহে একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
"বাংলাদেশের উৎসব" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | বাঙালি জাতির সঙ্গে বিভিন্ন উৎসব অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বাঙালির জীবনে আনন্দের ছোঁয়া নিয়ে আসে বিভিন্ন উৎসব। সবাই তখন দুঃখ ও হতাশার গ্লানি ভুলে মেতে ওঠে অনাবিল আনন্দে। উৎসবপ্রিয় এ জাতির জীবনে তাই বারো মাসে তেরো পার্বণের ঘনঘটা। এ উৎসবগুলো বাঙালির সমৃদ্ধ সংস্কৃতির পরিচয় বহন করে। বিভিন্ন ধর্ম ও বর্ণের মানুষের বাস এ বাংলাদেশে। এদেশের উৎসবের ধরন ও প্রকৃতিও তাই বৈচিত্র্যময়। সবাই তাদের নিজস্ব আচার ধর্ম অনুযায়ী, নিজস্ব সংস্কৃতির প্রকাশ ঘটায় এ উৎসবগুলোতে। এদেশে বিভিন্ন ধর্মের লোক বাস করে। ধর্ম অনুযায়ী উৎসবের ভিন্নতা ও প্রাচুর্য লক্ষণীয়। এ ছাড়া ষড়ঋতুর এদেশে প্রকৃতির রূপের ভিন্নতা বার্তা নিয়ে আসে উৎসবের আমেজের। বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের পরিচয় মেলে বাঙালির সামাজিক উৎসবগুলোর মধ্যে। বাঙালির চেতনার প্রকাশ ঘটে এদেশ গঠনে যাঁদের অবদান আছে জাতীয় উৎসবের মধ্য দিয়ে তাঁদের স্মরণ করার মাধ্যমে। বাংলাদেশ মুসলিমপ্রধান দেশ ৷ তাই ধর্মীয় উৎসবের কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসবের কথা। মুসলমানদের বছরে দুটি ইদ। একটি ইদুল ফিতর এবং অন্যটি ইদুল আজহা। ঈদুল ফিতরে মুসলমানরা ভেদাভেদ ভুলে ধনী-গরিব সবাই একত্রে একই আনন্দের শরিক হয়। ইদুল আজহা মুসলমানদের আত্মত্যাগ করতে শেখায়, অর্থাৎ মুসলমানদের কাছে আনন্দের আর এক প্রতিশব্দ ঈদ। মুসলমানদের পরেই আসে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের কথা। বছরের প্রতিটি মাসেই তাদের কোনো না কোনো লৌকিক দেবতার পূজা থাকে। এ সমস্ত ধর্মোৎসবের ভেতরে দুর্গাপুজোই সর্বশ্রেষ্ঠ। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের মাঝে আছে বুদ্ধপূর্ণিমা, প্রবারণা পূজা, মাঘীপূর্ণিমা ইত্যাদি। এ ছাড়া খ্রিস্টানদের আছে বড়দিন, ইস্টার সানডে, গুড ফ্রাইডে, হেলোইন ইত্যাদি উৎসব। বাঙালি জীবনের অন্যতম প্রধান অংশ হিসেবে গণ্য জাতীয় উৎসবসমূহ। ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস ও ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক ভাষাদিবসও বাংলাদেশের জাতীয় উৎসবের পর্যায়ে পড়ে। আনন্দ-বেদনার এক অভূতপূর্ব সংমিশ্রণে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি জাতি এ দিনগুলোকে জাতীয় উৎসব হিসেবে উদ্যাপন করে। এর সার্বজনীনতা অন্যান্য উৎসবের তুলনায় বেশি। জাতীয় চেতনা গঠন, দেশপ্রেমের উৎসরণ প্রভৃতি আমেজে বাঙালিরা এ উৎসবগুলো উদযাপন করে। যে কোনো উৎসবই মানুষে-মানুষে মিলনের যোগসূত্র হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশের উৎসবগুলোর সর্বজনীনতা এ ক্ষেত্রে বিস্ময়কর। ইদ-পূজা কিংবা পহেলা বৈশাখ যে কোনো উৎসবে এ সার্বজনীনতা দেখা যায়। মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির এক অদৃশ্য সেতুবন্ধন রচিত করে চলে প্রতিটি উৎসব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
কোন সামুদ্রিক প্রাণীরা মাতৃতান্ত্রিক দলে বাস করে | Orcas হল সমুদ্রের প্রাণী যারা মাতৃতান্ত্রিক দলে বাস করে। তারা খুব বুদ্ধিমান প্রাণী যারা একসাথে শিকার করে এমনকি তাদের তরুণ শিকারের কৌশল শিখিয়ে জ্ঞান পরিবর্তন করে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
প্রথমে একটি উদার সংস্কার আন্দোলন হিসেবে এর সূচনা হয়। উসমানীয় সরকার কর্তৃক দলটি সাম্রাজ্যের গণতন্ত্রকরণের ডাক দেয়ার কারণে নিপীড়নের স্বীকার হয়। ১৯০৮ সালের তরুণ তুর্কি বিপ্লবে দল ক্ষমতা লাভ করার পর ১৯১২ সালের সাধারণ নির্বাচন ও ১৯১৩ সালের সামরিক অভ্যুথানে ক্ষমতা সংহত করা হয়। এসময় তিন পাশা বলে খ্যাত আনোয়ার পাশা, তালাত পাশা ও জামাল পাশা সাম্রাজ্যের শাসকে পরিণত হন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই নেতৃত্বের বিরুদ্ধে আর্মেনীয় গণহত্যার অভিযোগ রয়েছে। | তরুণ তুর্কি বিপ্লবে | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
প্রশ্ন :
অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ?
অনুচ্ছেদ :
অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)) একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার। তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে। | মুক্তমনা | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
জীবদেহের বৃদ্ধি কিভাবে ঘটে? | জীবদেহ কোষ দ্বারা গঠিত। মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কোষ বিভাজনের কারণে প্রতিটি কোষের নিউক্লিয়াস এবং সাইটোপ্লাজমের মধ্যকার আয়তন পরিমাণগত ভারসাম্য রক্ষিত হয়। এর ফলে বহুকোষী জীবদেহে দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে। সব বহুকোষী জীবই জাইগোট নামক কোষ থেকে বারবার মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে অসংখ্য কোষ সৃষ্টির মাধ্যমে পূর্ণ জীবে পরিণত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুচ্ছেদ লিখুন: শিষ্টাচার। | শিষ্টাচার শব্দটি 'শিষ্ট' ও 'আচার' শব্দযোগে গঠিত। 'শিষ্ট' কথাটির অর্থ ভদ্র, বিনীত, মার্জিত বা সুশীল, আর 'আচার' বলতে ব্যবহারকে বোঝানো হয়। অর্থাৎ শিষ্টাচার হচ্ছে ভদ্র বা মার্জিত ব্যবহার। এটি মানুষের এমন একটি মানবীয় গুণ, যা মানুষের চরিত্রকে উন্নত করে। মানুষের কথাবার্তা, আচার-আচরণ ও চালচলনে যে ভদ্রতা ও শালীনতার পরিচয় প্রকাশ পায়, তাই শিষ্টাচার। শিষ্টাচার মানব চরিত্রের অলংকারস্বরূপ। অনেক ছোটো ছোটো বিষয় থেকেই একজন মানুষ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। একজন মানুষের কথা বলার ধরন, ভাষা ব্যবহার, মুখের অভিব্যক্তি এমনকি পোশাক-পরিচ্ছদ সবকিছুতেই তার স্বভাব ও রুচির পরিচয় পাওয়া যায়। আর এইসব কিছু একজন ব্যক্তির শিষ্টাচারের লক্ষণ বহন করে। সবসময় সৎপথে থাকা, সত্য কথা বলা এবং অন্যের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাওয়া সবকিছুই শিষ্টাচারের অংশ। শিষ্টাচার একজন মানুষকে তার পরিবারে, সমাজে এমনকি রাষ্ট্রে গৌরবান্বিত ও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। যে জাতির আচরণ যত বেশি সুন্দর ও মার্জিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। কেবল শারীরিক দিক দিয়ে বেড়ে উঠলেই হবে না, একজন মানুষকে অবশ্যই মানবিক গুণসম্পন্ন হয়ে বেড়ে উঠতে হবে। আর এর মধ্যেই মানবজীবনের সার্থকতা। পোশাক ছাড়া যেমন দেহের শোভা বৃদ্ধি পায় না। তেমনি শিষ্টাচার ছাড়া মানুষের চরিত্রের শোভাও বাড়ে না। শিষ্টাচারসম্পন্ন মানুষকে সবাই শ্রদ্ধা করে। একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন ব্যক্তি যতই অসুন্দর বা গরিব হোক না কেন তার স্থান সমাজের উঁচু স্তরে। শিষ্টাচারই একজন ব্যক্তিকে সম্মানিত স্থানে বসাতে পারে, দিতে পারে প্রকৃত মর্যাদা। শিষ্টাচারেই রযেছে মানবজীবনের সাফল্যের চাবিকাঠি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন কীভাবে? ব্যাখ্যা করো। | উত্তর ও দক্ষিণ মিসরকে একত্রিত করার মাধ্যমে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদায় অভিষিক্ত হন। প্রাক-রাজবংশ যুগাবসানের পর মিসর উত্তর মিসর এবং দক্ষিণ মিসর এ দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে এ দুই অংশকে একত্র করে মেনেস তার শাসক নিযুক্ত হন। তার রাজধানী স্থাপিত হয় মেমফিস শহরে। মিসরীয় রাজা-বাদশাহদের ফেরাউন বলা হতো। এভাবে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
সব মানুষের গায়ের রঙ একরকম নয় কেন? এক কথায় উত্তর দাও। | মানুষের বহিঃত্বকের ভেতরের স্তরের মেলানোসাইট নামক কোষের রঞ্জক কণা মেলানিন-এর পরিমাণ, ভৌগোলিক অবস্থান ও সূর্যের আলোর তীব্রতার কারণে সকলের গায়ের রঙ একরকম নয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
সংক্ষেপে বর্ণনা করো যে কোষচক্র কী? | বিভাজনযোগ্য কোষ সব সময়ই বিভক্ত হতে থাকে। এই বিভক্তির কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন পর্যায় চক্রাকারে চলতে থাকে। কোষ বিভক্ত হওয়ার আগে একটু বিশ্রাম নেয়, তারপর কোষস্থ ডিএনএ প্রতিলেপন হয়, এরপর আবার বিশ্রাম নেয় এবং শেষ পর্যন্ত কোষ বিভাজন হয়। বিশ্রাম, রেপ্লিকেশন, আবার বিশ্রাম—এই কাজগুলো চক্রাকারে চলতে থাকে। বিভাজন ছাড়া বাকি তিনটিকে বলা হয় প্রস্তুতি পর্যায়। কোষ বিভাজন পর্যায় এবং বিভাজনের প্রস্তুতি পর্যায় পর্যায়ক্রমে চক্রাকারে চলতে থাকে এবং এ চক্রকেই বলা হয় কোষ চক্র। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মহানগরীয় ফ্রান্সে মুসলিম অভিবাসনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ১৯৬১ সালে, পশ্চিম জার্মান সরকার প্রথম গ্যাস্টারবিটারদের আমন্ত্রণ জানায় এবং সুইজারল্যান্ডের অনুরূপ চুক্তি প্রস্তাব করে; এর মধ্যে কিছু অভিবাসী শ্রমিক তুরস্কের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ-মুসলিম দেশ থেকে এসেছিল। ব্রিটেনে অভিবাসীরা এর প্রাক্তন সংখ্যাগরিষ্ঠ-মুসলিম উপনিবেশ পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে এসেছিল। | আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
যৌতুক প্রথা নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। | যৌতুকপ্রথা একটি মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি। বাংলাদেশে যৌতুকপ্রথার প্রকট রূপ আমাদেরকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলেছে। পণপ্রথা বা যৌতুকপ্রথা বলতে এমন এক ঘৃণ্য প্রথাকে বোঝায়— যেখানে কনেপক্ষ বরপক্ষকে অর্থ প্রদান করে কন্যার বিয়ের ব্যবস্থা করে। পণ্য ক্রয় করার মতোই কন্যাপক্ষ ও বরপক্ষের মধ্যে দরকষাকষি হয়ে থাকে। সচ্ছল পরিবারের জন্য এটি সাধারণ ব্যাপার হলেও দরিদ্র পরিবারের জন্য তা নিদারুণ কষ্টের ও বিড়ম্বনার। পণপ্রথা প্রাচীনকাল থেকেই সমাজে প্রচলিত। তবে আগেকার দিনে এই প্রথার রূপ অন্য রকম ছিল। পূর্বে বরপক্ষ কন্যাকে নানারকম অলংকারে সজ্জিত করার পাশাপাশি কন্যার পিতাকে নগদ অর্থ প্রদান করত। কিন্তু কালক্রমে সেই রীতিরই উল্টো প্রয়োগ ঘটেছে। ফলে বর্তমানে কন্যাপক্ষকেই যৌতুক বা পণ দিতে হয়। যৌতুকের অভাবে অসংখ্য নারীর জীবন আজ হুমকির মুখোমুখি। নারীকে এর জন্য অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সরকার যৌতুকবিরোধী আইন করলেও তা মানছে না অনেকেই। ফলে যৌতুকের করালগ্রাসে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অসংখ্য নারীর জীবন। তাই যৌতুকপ্রথা রোধ করার জন্য প্রথমত নারীশিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে নারীকে স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এছাড়া গড়ে তুলতে হবে সামাজিক সচেতনতা। আইনের কঠোর প্রয়োগ ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই পণ বা যৌতুকপ্রথা রোধ করা সম্ভব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
এবারই প্রথমবারের মত কোন বিশ্বকাপ আসরে গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। বিগত বিশ্বকাপকে বলা যায় এই প্রযুক্তি ব্যবহারের অনুঘটক। কেননা, বিগত বিশ্বকাপের ১৬ দলের, পর্বে জার্মানি ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার খেলায় রেফারির ভুল সিদ্ধান্তে ইংল্যান্ডের একটি গোল বাতিল হয়ে যায়। এই ঘটনার পর ফিফা প্রেসিডেন্ট সেপ ব্লাটারও গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহারের পক্ষে মত প্রকাশ করেন। ২০১২ সালে আইএফএবি এই প্রযুক্তি ব্যবহারের স্বীকৃতি প্রদান করে। এটি ফিফার চতুর্থ প্রতিযোগিতা যেখানে এই প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। এর আগে ২০১২ ক্লাব বিশ্বকাপ, ২০১৩ ক্লাব বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ কনফেডারেশন্স কাপে | এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে, জার্মান কোম্পানি গোলকন্ট্রোলকে প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল গোল-লাইন প্রযুক্তি প্রদানকারী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
আলিয়া ভাট একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য পরিচিত। ১৯৯৯ সালে তনুজা চন্দ্র পরিচালিত সংঘর্ষ হিন্দি চলচ্চিত্রে শিশুশিল্পীর ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। পরবর্তীকালে তিনি প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসাবে সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও বরুণ ধবনের বিপরীতে করণ জোহর পরিচালিত প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্ত্বক "স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার" (২০১২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউড চলচ্চিত্রে নিয়মিত অভিনয় শুরু করেন। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ৫৮তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন পেয়েছেন। পরের বছরে তিনি কোনো চলচ্চিত্রে উপস্থিত হন নি। ২০১৪ সালে ভাট চারটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। তার অভিনীত তৃতীয় চলচ্চিত্র, ইমতিয়াজ আলী পরিচালিত "হাইওয়ে", যেখানে স্টকহোম সিনড্রোমে আক্রান্ত কিশোরীর চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ৬০তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার লাভ করেছেন। ২০১৪ সালে ভাটের সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ছিল শশাঙ্ক খৈতান পরিচালিত প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র "হাম্পটি শর্মা কি দুলহনিয়া", যেখানে তিনি কাব্য প্রতাপ সিং নামে এক পাঞ্জাবী মেয়ের চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ২০১৪ স্টারডাস্ট পুরস্কার অনুষ্ঠানে & বিভাগে পুরস্কার লাভ করেছেন। পরবর্তী বছরগুলিতে তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রের সর্বাধিক উপার্জনকারী মহিলা-নের্তীত্বাধীন চলচ্চিত্রগুলিতে কাজ করেছিলেন। ২০১৯ সালে তার সর্বাধিক উপার্জনকারী সঙ্গীতধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র "গালি বয়" ৯২তম একাডেমি পুরস্কারে সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র হিসেবে একাডেমি পুরস্কারের জন্য ভারতীয় নিবেদন হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিল। | ৯২তম একাডেমি পুরস্কারে আলিয়া ভাট | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আমি আমার ছাত্রদের জ্ঞান পরীক্ষা করছি
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন সম্পর্কে
প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে (মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।)
প্রশ্ন: মাইক্রোসফট কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ? উত্তরটি প্রেক্ষাপটে আছে | যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর হতে এই অঞ্চলে বিভিন্ন আঞ্চলিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। যার মধ্যে নাগোরনো-কারাবাখ যুদ্ধ (১৯৮৮-১৯৯৪), পূর্ব প্রিগোরোডনি সংঘর্ষ (১৯৮৯-১৯৯১), আবখাজিয়ার যুদ্ধ (১৯৯২-৯৩), প্রথম চেচেন যুদ্ধ (১৯৯৪-১৯৯৬), দ্বিতীয় চেচেন যুদ্ধ (১৯৯৯-২০০৯) এবং দক্ষিণ ওশেতিয়ার যুদ্ধ (২০০৮) ইত্যাদি অন্যতম। | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় প্রথম চেচেন যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ম্যাগি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর | ম্যাগি নুডলস এর প্যাকেট কেটে নিন। একটি পাত্রে পানি ঢালুন এবং পানিটি ফুটতে দিন। ফুটন্ত পানিতে মশলা, লবণ, সস এবং সবজি যোগ করুন। এরপর ম্যাগি নুডলস যোগ করুন এবং সবকিছু একসাথে দশ মিনিট ফুটতে দিন এবং পরিবেশন করুন। | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c |
সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। এই কটকা সম্পর্কে কিছু বলো। | সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। কটকা সমুদ্রসৈকত মংলা বন্দর থেকে প্রায় ৯০ কিমি দূরে অবস্থিত। এখানে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস আছে। রেস্ট হাউসে লঞ্চ থেকে ওঠার জন্য এখানে কাঠের জেটি আছে। এ জেটি বেয়ে কিছুদূর হাঁটলেই রেস্ট হাউস। এর সামনেই দেখা যায় সাগরের অথৈ জলরাশির বিশাল ঢেউ। এর আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। প্রকৃতির রূপ ও বিচিত্র রহস্য জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপূর্ব সুযোগ কটকা সমুদ্রসৈকত ভ্রমণ। খালের ধারে দেখা যায় দলে দলে চিত্রল হরিণের বিচরণ। এছাড়া বানর, কাঠবিড়াল ও বনমোরগ দেখা যায় এবং মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। অন্ধকার রাতে লক্ষ কোটি জোনাকির আলোর মেলা পর্যটকদের মুগ্ধ ও বিমোহিত করে তোলে এ সমুদ্রসৈকত। সব মিলিয়ে কটকা সমুদ্রসৈকত একটি সৌন্দর্য উপভোগ্য আকর্ষণীয় স্থান। একদিকে সাগরের গর্জন অন্যদিকে বন্যপ্রাণীর অপূর্ব দৃশ্য, হরিণ পালদের বিচরণ, শূকরের ছোটাছুটি, বানরের কারসাজি, বাঘের হরিণ শিকার কিংবা রাজকীয় ভঙ্গিতে বাঘের চলার দৃশ্য ইত্যাদি পর্যটকদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কে প্রতিষ্ঠা করেন? | মাইক্রোসফট কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন বিল গেটস এবং পল অ্যালেন। তারা ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল আলবকর্কি, নিউ মেক্সিকোতে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করেন। বিল গেটস ছিলেন কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং পল অ্যালেন ছিলেন প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা (সিটিও)।
বিল গেটস এবং পল অ্যালেন উভয়ই ছিলেন ছাত্র এবং তারা উভয়ই কম্পিউটার প্রযুক্তিতে আগ্রহী ছিলেন। তারা ১৯৭৩ সালে আল্টের ৮৮০০ নামে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটারের জন্য একটি সফ্টওয়্যার প্যাকেজ তৈরি করেছিলেন। এই সফ্টওয়্যারটি একটি সফল ছিল এবং এটি মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠার জন্য অনুপ্রেরণা জাগিয়েছিল।
মাইক্রোসফট বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি। কোম্পানিটি অপারেটিং সিস্টেম, অফিস সফ্টওয়্যার, ডেটাবেস সফ্টওয়্যার, ডেভেলপমেন্ট টুলস এবং অন্যান্য ধরণের সফ্টওয়্যার বিকাশ করে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
গৌরী আইয়ুব (১৯৩১ - ১৯৯৯) তাঁর জীবনের বেশিরভাগ সময় কলকাতাতে সাধারণত একজন সমাজকর্মী, কর্মী, লেখক এবং শিক্ষক ছিলেন। দার্শনিক ও সাহিত্যিক সমালোচক আবু সাঈদ আইয়ুবের (১৯০৬-১৯৮২) সাথে গৌরীর বিবাহ হয়। গৌরী তাঁর নিজের লেখক ছিলেন এবং তিনি তাঁর ছোট গল্প, অনুবাদ এবং সামাজিক বিষয় নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধের জন্য খ্যাত। তিনি বাংলায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রচার | একাত্তরের বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধকে সক্রিয় সহযোগিতা এবং ১৯৭৪ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা (১৯৭৫-১৯৭৭) ঘোষণার সময় মানবাধিকার রোধে সোচ্চার বিরোধী ভূমিকার জন্য তিনি স্বীকৃত। তিনি লেখক ও সমাজসেবক মৈত্রেয়ী দেবীকে "খেলাঘর" প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করেছিলেন। প্রথমদিকে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের সময় তিনি এতিম বাংলাদেশী শিশুদের আশ্রয় দিয়েছিলেন। ১৯৯০ সালে মৈত্রেয়ী দেবী মারা যাওয়ার পরে তিনি আইয়ুব খেলাঘরের দায়িত্ব নেন এবং এটি এখনও একটি অনাথ আশ্রম হিসাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষামূলক নীতি অনুসরণ করে। একটি প্রাকৃতিক আশেপাশের শিশুদের সামগ্রিক বিকাশের উপর জোর দিয়ে থাকে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
সূর্যগ্রহণের কারণ কি | পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চাঁদ আসে এবং চাঁদ সূর্যের রশ্মি আটকায়, এই ঘটনাকে সূর্যগ্রহণ বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কম্পিউটার স্থাপত্যের প্রধান উদ্দেশ্য হলো | এমন একটি কম্পিউটার তৈরি করা যা নির্দিষ্ট ব্যয়ের সীমাবদ্ধতার মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব কাজ করতে পারবে। পরে সঙ্গে আরো উদ্দেশ্য যোগ করা হয়েছে। যেমন- অনেকগুলো প্রোগ্রাম একই সাথে চালানো অথবা উচ্চতর ভাষায় লেখা প্রোগ্রামের ক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি করা। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
কোন প্রাণী তার বাহু পুনরায় তৈরি করতে পারে | স্টারফিশ তার বাহু এবং কেন্দ্রীয় ডিস্ক পুনরায় তৈরি করতে পারে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় নিতুন কুন্ডু কলকাতয় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের জনসংযোগ বিভাগে কাজ করেন। শিল্পী কামরুল হাসানের সাথে মিলে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে পোস্টার ডিজাইন ও অন্যান্য নকশা প্রণয়ন করেন। তার প্রণীত পোস্টারগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল "সদা জাগ্রত বাংলার মুক্তিবাহিনী" ও "বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধা"। | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ?
"কুয়েত টাইমস-" এর একটি ভগিনী আরবি দৈনিক পত্রিকা "আলফাজের আলজাদীদ" প্রকাশিত হয়েছিল, যা কুয়েতের আগ্রাসনের পরে মাত্র দু'বছর প্রকাশিত হয়েছিল। | কুয়েতের আগ্রাসন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
লোডশেডিং নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | আধুনিক সভ্যতাকে গতিশীল করেছে বিদ্যুৎ। তাই বিদ্যুৎ আমাদের সভ্য জীবনের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। বর্তমানে তাই লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে অর্থনৈতিক ক্ষতির পাশাপাশি জনগণ অপরিসীম ভোগান্তির শিকার হয়। কলকারখানার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। ফ্রিজে রাখা খাদ্যদ্রব্য পচে নষ্ট হয়ে যায় । মোট কথা বিদ্যুৎ ছাড়া যেন গোটা দেশ অচল ও স্থবির হয়ে যায়। লোডশেডিংয়ের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে শিক্ষার্থীদের উপরও। রাতে বিদ্যুৎ না থাকলে তারা ঠিকমতো পড়াশোনা করতে পারে না। ফলে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করাও সম্ভব হয় না। তাই জনগণের শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্যে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অবসান আশু প্রয়োজন। আশার কথা হলো, সরকারের নানামুখি তৎপরতা ও নতুন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ফলে বর্তমানে লোডশেডিং অনেকাংশে কমে গেছে। মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো বড় বড় প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ হলে দেশে লোডশেডিং থাকবে না বলে আশা করা যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এশিয়ার জনগোষ্ঠী ও ভাষা সম্পর্কে সংক্ষেপে বলো। | নৃতাত্ত্বিকভাবে এশিয়ায় মঙ্গোলীয়, ককেশীয়, নিগ্রো ও অস্ট্রেলীয় গোষ্ঠীর লোক বাস করে। এশিয়ায় অসংখ্য ভাষার প্রচলন রয়েছে। এই মহাদেশের প্রায় প্রতিটি দেশেই একের অধিক ভাষা ব্যবহৃত হয়। কেবল ইন্দোনেশিয়ায় ৭০৯টি, ভারতে ৪৫৩টি, চীনে ৩০১টি এবং ফিলিপাইনে ১৯২টি ভাষার প্রচলন আছে। চীনের মান্দারিন ভাষায় পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি লোক কথা বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
কীভাবে ভাত রান্না করবেন?
| জল দিয়ে চাল পরিষ্কার করুন। একটি পাত্রে চাল রাখুন এবং চালের পরিমাণের দ্বিগুণ জল যোগ করুন। লবণ যোগ করুন এবং গ্যাসের চুলায় এক ঘণ্টা বা যতক্ষণ না সব পানি বাষ্প হয়ে যায় এবং চাল নরম হয়ে যায় ততক্ষণ জ্বাল দিন এবং পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কোষঝিল্লির ১০টি কাজ বর্ণনা করো। | কোষঝিল্লির ১০টি কাজ নিন্মরূপ:
১. এটি কোষীয় সব বস্তুকে ঘিরে রাখে।
২. বাইরের প্রতিকূল অবস্থা হতে অভ্যন্তরীণ বস্তুকে রক্ষা করে।
৩. কোষঝিল্লির মধ্যদিয়ে বস্তুর স্থানান্তর, ব্যাপন নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় হয়।
৪. ঝিল্লিটি একটি কাঠামো হিসেবে কাজ করে যাতে বিশেষ এনজাইম এতে বিন্যস্ত থাকতে পারে।
৫. ভেতর থেকে বাইরে এবং বাইরে থেকে ভেতরে বস্তু স্থানান্তর করে।
৬. বিভিন্ন বৃহদাণু সংশ্লেষ করতে পারে।
৭. বিভিন্ন রকম তথ্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
৮. পারস্পরিক বন্ধন, বৃদ্ধি ও চলন ইত্যাদি কাজেও এর ভূমিকা আছে।
৯. ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কঠিন ও পিনোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় তরল বস্তু গ্রহণ করে।
১০. এনজাইম ও অ্যান্টিজেন ক্ষরণ করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ডার্থ সিডিয়াস কি খারাপ ছিলেন? ব্যাখ্যা করুন। | হ্যাঁ, ডার্থ সিডিয়াস একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। তিনি একজন কাল্পনিক চরিত্র স্টার ওয়ার এ | তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড যিনি শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুধার্ত ছিলেন। তিনি একজন নিষ্ঠুর এবং অত্যাচারী শাসক ছিলেন যিনি গ্যালাক্সির উপর তার শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন।
ডার্থ সিডিয়াস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ টেম্পলার এবং লাইটসেবার ব্যবহারকারী। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রতারক এবং রাজনীতিবিদও যিনি গ্যালাক্সির অন্ধকার দিক সম্পর্কে জানতেন।
ডার্থ সিডিয়াস গ্যালাক্সিতে অনেক ক্ষতি করেছেন। তিনি গ্যালাক্সির সিনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং তিনি গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করার হুকুম দিয়েছিলেন এবং তিনি গ্যালাক্সির অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলেন।
ডার্থ সিডিয়াস একজন জটিল চরিত্র ছিলেন কিন্তু তিনি নিঃসন্দেহে একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
কিশোর পারেখ (১৯৩০-১৯৮২) একজন ভারতীয় চিত্রগ্রাহক ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চিত্রধারণের জন্য বিখ্যাত। মুক্তিযুদ্ধে যেসব বিদেশি সাংবাদিক ছবি তুলেছেন এদের মধ্যে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রম কারণ তিনি কোন অ্যাসাইনমেন্ট ছাড়াই স্বেচ্ছায় বাংলাদেশে এসে মুক্তিযুদ্ধের ছবি তুলেছিলেন। মাত্র ৮ দিনে তার তোলা ৬৭টি ছবি মুক্তিযুদ্ধের এক অসামান্য দলিল হয়ে আছে। | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বছরে কয়টি ঈদ পালন করা হয়? | মুসলমানগণ বছরে দুটি ঈদ পালন করেন। এগুলো হলো ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা।
রমজান মাসে দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পরে শাওয়াল মাসের এক তারিখে ঈদুল ফিতর পালন করা হয়। অন্যদিকে, জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখে ঈদুল আজহা পালন করা হয়। ঈদুল আজহায় মুসলমানগণ পশু কুরবানি করেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এটিএম কার্ড নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। | এটিএম কার্ড আলোচনা প্রসঙ্গে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে এটিএম কী? এটিএম হচ্ছে টাকার মেশিন। বস্তুত বর্তমান বিশ্বে ব্যাংক গ্রাহকের ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন এবং বছরের বারো মাস বিরতিহীন ব্যাংকিংয়ের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এটিএম-এর জন্ম হয়েছে। এটিএম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্যে ব্যবহার করা হয় বিশেষ এক ধরনের প্লাস্টিক কার্ড। এই প্লাস্টিক কার্ডে বসানো হয় বিশেষ এক ধরনের সেন্সর। আর এই সেন্সর যুক্ত প্লাস্টিক কার্ডটিকেই বলা হয় এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ডকে বলা যায় চলমান ব্যাংক। দিন গড়ানোর সাথে সাথে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটিএম কার্ড। বিশেষ করে নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি নেই বলে এর জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে। এটিএম কার্ডের আবার একাধিক ভাগ রয়েছে। যেমন ১. ক্রেডিট কার্ড, ২. ডেবিট কার্ড। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি এমন এক এটিএম কার্ড যাতে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা কার্ডধারী ব্যক্তি উত্তোলন করতে পারেন। ডেবিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত অ্যাকাউন্টে টাকা উত্তোলন/জমা করার জন্যে ব্যবহৃত এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে হলে প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টটির নামে ফরম পূরণ করে দিলে ওই নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু হবে। প্লাস্টিকের এ কার্ডে থাকবে একটি ব্যক্তিগত পিনকোড। কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলনের সময় এই পিনকোড ব্যবহার করতে হবে। এই কার্ডটি দিয়ে ব্যাংকের অনুমোদিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলা যায়। এটিএম কার্ড ব্যবহারের জন্যে একটি নির্দিষ্ট টাকা ব্যাংকে দিতে হয়, যা এটিএম কার্ডের চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয়। এটিএম কার্ড ব্যাংকিং পদ্ধতিকে অনেকটা সহজতর করে মানুষের জীবনে প্রযুক্তির আশীর্বাদ বয়ে এনেছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল মানুষ যাতে এটিএম কার্ডের সেবা পেতে পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের যত্নবান হওয়া উচিত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন
হাঙ্গেরি এপর্যন্ত ৯ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৩৮ | এবং ১৯৫৪ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে হাঙ্গেরি এপর্যন্ত ৪ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬৪ ইউরোপিয়ান নেশন্স কাপে তৃতীয় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা অতিরিক্ত সময় ডেনমার্কের কাছে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বাজার থেকে মাছ কিনে রান্না করবেন কীভাবে? | পানি দিয়ে মাছ পরিষ্কার করুন। হলুদ ও লবণ দিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে দিন। ফ্রাইং প্যানে তেল গরম করুন। তেলে বুদবুদ তৈরি হলে মাছ ছেড়ে দিন এবং মাছের টুকরো বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর একটি পাত্রে মশলা দিন এবং ভাজুন, জল এবং আলু যোগ করুন, ভালভাবে সিদ্ধ করুন তারপর তরকারিতে ভাজা মাছ যোগ করুন, ত্রিশ মিনিটের জন্য সিদ্ধ করুন এবং পরিবেশন করুন। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
মৌলভী আচমত আলী খান হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক। মুক্তিযুদ্ধে | অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বাংলা স্বরবর্ণ কয়টি ও কী কী? | বাংলা বর্ণমালায় মোট ১১টি স্বরবর্ণ রয়েছে। এগুলো হলো: অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিউটনের গতির প্রথম সূত্র কি অবস্থা?
| নিউটনের গতির প্রথম সূত্র বলে যে বিশ্রামে থাকা একটি দেহ বিশ্রামে থাকে এবং গতিশীল একটি দেহ গতিশীল থাকে যদি না বাইরের ভারসাম্যহীন শক্তি দ্বারা কাজ করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কোন দেশকে উদীয়মান সূর্যের দেশ বলা হয়? | জাপানকে বলা হয় উদীয়মান সূর্যের দেশ | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বিষয়ে একটি নিবন্ধ লিখুন |
মিয়ানমার: সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখল, প্রেসিডেন্ট এবং সু চি গ্রেফতার | অং সান সু চি
বিতর্কিত একটি নির্বাচন নিয়ে বেসামরিক সরকার ও সামরিক বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা বাড়ার পর এই অভ্যুত্থান ঘটলো।
গ্রেফতারের পর মিলিটারি টিভি নিশ্চিত করে যে, দেশটিতে এক বছরের জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছে।
গত বছর নভেম্বরের নির্বাচনে অং সান সুচির এনএলডি সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু সেনাবাহিনী নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তোলে।
সোমবার সামরিক বাহিনী জানায়, তারা ক্ষমতা কমান্ডার-ইন-চিফ মিন অং লাইংয়ের কাছে হস্তান্তর করছে।
মিয়ানমার বার্মা নামেও পরিচিত যা ২০১১ পর্যন্ত শাসন করেছে সামরিক বাহিনী। মিস সু চি অনেক বছর ধরে গৃহবন্দী ছিলেন।
সোমবার নব-নির্বাচিত সংসদের প্রথম বৈঠক হবার কথা ছিল, কিন্তু সেনাবাহিনী অধিবেশন স্থগিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়।
রাজধানীতে সেনা টহল
রাজধানী নেপিডো এবং প্রধান শহর ইয়াঙ্গনের রাস্তায় সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে।
প্রধান প্রধান শহরগুলোতে মোবাইল ইন্টারনেট এবং কিছে টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম এমআরটিভি জানিয়েছে যে তারা কিছু কারিগরি সমস্যার মুখে পড়েছে এবং তাদের সম্প্রচার বন্ধ রয়েছে।
আরো পড়ুন:
বিবিসির দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া সংবাদদাতা জনাথান হেড জানিয়েছেন, যদিও গত সপ্তাহ সামরিক বাহিনী সংবিধান মেনে চলার অঙ্গীকারের কথা জানিয়েছে তার পরও এটাকে পুরো মাত্রায় সামরিক অভ্যুত্থান বলেই মনে হচ্ছে। এক দশকেরও বেশি সময় আগে সংবিধান তৈরি করা হয়েছিল।
বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, সংবিধান অনুযায়ী সামরিক বাহিনী উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা রয়েছে যার মাধ্যমে জরুরী অবস্থা ঘোষণা করতে পারে তারা। কিন্তু মিস সু চির মতো রাজনৈতিক নেতাকে আটক করার ঘটনা উস্কানিমূলক এবং খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এমন পদক্ষেপ তীব্র বাঁধার মুখে পড়বে।
সৈন্যরা দেশের বিভিন্ন প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বাসায় গিয়ে তাদের আটক করে নিয়ে যায় বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছে।
এনএলডি মুখপাত্র মিও নয়েন্ট রয়টার্স সংবাদ সংস্থাকে জানায়, প্রেসিডেন্ট মিন্ট এবং অন্যান্য নেতাদের ভোরে আটক করা হয়।
''আমি জনগণকে বেপরোয়া কিছু না করার অনুরোধ করছি, আমি চাই তারা আইন মেনে চলবে,'' মিও নয়েন্ট রয়টার্সকে বলেন।
নির্বাচনে কী হয়েছিল?
গত ৮ই নভেম্বরের নির্বাচনে এনএলডি পার্টি ৮৩% আসন পায় যাকে মিস সু চির বেসামরিক সরকারের প্রতি সর্বসাধারণের অনুমোদন হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
২০১১ সালে সামরিক শাসন শেষ হওয়ার পর এটি দ্বিতীয় বার নির্বাচন... | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
অপেক্ষক বা ফাংশন | একটি গাণিতিক ধারণা যা দুইটি রাশির মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা প্রকাশ করে। একটি রাশিকে বলা হয় প্রদত্ত রাশি, বা স্বাধীন চলক বা অপেক্ষকটির আর্গুমেন্ট বা ইনপুট। অপরটিকে উৎপাদিত রাশি বা অপেক্ষকের মান বা আউটপুট বলা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
ইতিহাসের সাক্ষী: ইরাকের সাদ্দাম হোসেন যখন কুয়েত দখল করে নিয়েছিল | যুদ্ধ শেষে কুয়েত সিটির বাইরে পরাজিত ইরাকি বাহিনীর বিধ্বস্ত ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যান।
কুয়েতের মানুষ হতভম্ব। চারিদিকে বিভ্রান্তি। কুয়েতের সরকারি রেডিও তখনও চালু। সেখান থেকে বাইরের দুনিয়ার সাহায্য চেয়ে আবেদন জানানো হলো।
সামি আল-আলাউইর বয়স তখন মাত্র বিশ বছর। তার বাবা তাকে ঘুম থেকে ডেকে তুললেন।
"আমার বাবা আমাকে যা বললেন, তা শুনে আমি অবাক। তিনি আমাকে বললেন, সামি, ওঠো, তাড়াতাড়ি প্রস্তুত হও। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দাও। সেনা সদর দফতরে যাও, দেখো কীভাবে সাহায্য করতে পারো।" | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
বৃহত্তর সিলেটে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনায় বিশেষ ভূমিকা রাখেন তিনি; মুক্তিযুদ্ধের সম্মুখ সমরে সরাসরি অংশগ্রহণের পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদেরও সংগঠিত করেন তিনি। | মুক্তিযুদ্ধ| | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
সবুজ আলোতে হলুদ ফুলের রঙ কি?
| একটি হলুদ ফুল হলুদ দেখায় কারণ এটি শুধুমাত্র হলুদ আলো প্রতিফলিত করে এবং অন্য সব তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো শোষণ করে। তাই যদি সবুজ আলো এটির উপর পড়ে তবে এটি সবুজ আলোকে শোষণ করবে এবং কোন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো প্রতিফলিত করবে না তাই সবুজ আলোর নীচে একটি হলুদ ফুল কালো দেখাবে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের বাক্য দুইটির মাঝে কোন বাক্যটি সঠিক এবং কেন?
১. রফিক সাহেব স্বপরিবারে প্রত্যেক ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন।
২. রফিক সাহেব সপরিবারে ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন। | প্রদত্ত বাক্যদ্বয়ের মধ্যে কিছু ভুল রয়েছে। সঠিক বাক্যটি হলো, রফিক সাহেব স্বপরিবারে ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন।
প্রথম বাক্যটিতে একটি ভুল রয়েছে। বাক্যটিতে ব্যাবহারিত 'প্রত্যেক ঘরে ঘরে' ব্যাবহার করায় ভাষার বাহুল্য দোষ হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রতি ঘরে অথবা ঘরে ঘরে বলা উচিত।
দ্বিতীয় বাক্যটিতে ব্যাবহারিত 'সপরিবারে' শব্দটি ভুল। এক্ষেত্রে সঠিক শব্দটি হচ্ছে 'স্বপরিবারে'। | Bengali | ben | re-annotations | 7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f |
শিল্প বিপ্লব কি ছিল? | শিল্প বিপ্লব একটি ঘটনা যা মেশিন বিকাশের গতি বৃদ্ধির কারণে ঘটেছিল। এটি বাষ্প ইঞ্জিন দিয়ে শুরু হয়েছিল। একবার বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি হয়ে গেলে, এটি দ্রুত দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্রেনের মাধ্যমে কাঁচামাল পরিবহন করে, উত্পাদন এবং প্রকৌশল প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
সারাংশ লেখ:
একটা বরফের পিন্ড ও ঝরনার মধ্যে তফাৎ কোনখানে? না, বরফের পিন্ডের মধ্যে নিজস্ব গতি নেই। তাকে বেঁধে টেনে নিয়ে গেলে তবে সে চলে। কিন্তু ঝরণার যে গতি সে তার নিজের গতি, সেজন্য এই গতিতেই তার ব্যাপ্তি, তার মুক্তি, তার সৌন্দর্য। এই জন্য গতিপথে সে যত আঘাত পায়, ততই তাকে বৈচিত্র্য দান করে। বাধায় তার ক্ষতি নেই, চলায় তার শান্তি নেই। মানুষের মনেও যখন রসের আবির্ভাব না থাকে, তখনই সে জড়পি-। তখন ক্ষুধা-তৃষ্ণা-ভয়-ভাবনাই তাকে ঠেলে কাজ করায়। তখন প্রতি কাজে পদে পদেই তার ক্লান্তি। সেই নীরস অবস্থাতেই মানুষ অন্তরের নিশ্চলতা থেকে বাহিরেও কেবলই নিশ্চলতা বিস্তার করতে থাকে। তখনই তার যত খুঁটিনাটি, যত আচার-বিচার, যত শাস্ত্র-শাসন। তখন মানুষের মন গতিহীন বলেই বাইরেও আষ্টেপৃষ্ঠে সে বন্ধ। | মানুষ তার মনকে বরফের পিন্ডের মতো গতিহীন না করে যদি ঝরনার যদি অঝোর ধারার মতো গতিশীল করে তবে জীবনের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠে। আর মন যদি গতিহীন হয় তাহলে নানা সীমাবদ্ধতা ও কুসংস্কার মানুষের পরিপূর্ণ বিকাশে বাধা দান করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্য শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণ করতে পারে কি না তা অর্থসংস্থানের আলোকে বিশ্লেষণ করো। | অর্থসংস্থানের প্রধান উদ্দেশ্যই হলো মানুষের বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য ও সেবার অভাব পূরণ করে কারবারে নিযুক্ত ব্যক্তির জন্য মুনাফা অর্জন করা। আর্থিক ব্যবস্থাপক যাবতীয় আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে মুনাফা সর্বাধিকরণ নিশ্চিত করতে। যা মালিকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধিকরণের প্রধান হাতিয়ার হিসাবে বিবেচিত হয়। এই ধারণা অনুযায়ী যে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা সর্বাধিক হবে তা গ্রহণযোগ্য হবে। অর্থাৎ, প্রতিষ্ঠানের অর্থ সংগ্রহ, বিনিয়োগ ও লভ্যাংশ নীতি সংক্রান্ত আর্থিক সিদ্ধান্তসমূহ সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত। প্রতিষ্ঠান সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে দক্ষ হতে পারে। আবার মুনাফা সর্বাধিকরণ হলে অর্থনৈতিক সম্পদের সুষ্ঠু ও দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিত হয় এবং সামাজিক কল্যাণ সম্ভব হয়।
কিন্তু মুনাফা শব্দটির সঠিক ও সুনির্দিষ্ট কোন অর্থ নেই। বিভিন্ন জনের নিকট ইহার বিভিন্ন অর্থ হয়ে থাকে। স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি মুনাফা হতে পারে। মোট মুনাফা বা মুনাফার হার হতে পারে। আয়কর পূর্ব মুনাফা বা আয়কর পরবর্তী মুনাফা হতে পারে। আবার মুনাফা মোট সম্পত্তির উপর বা মোট বিনিয়োজিত মূলধনের উপর গণনা করা হতে পারে। মুনাফা সর্বাধিকরণ বলতে কোন মুনাফা সর্বাধিকরণ বুঝানো হয় ইহার কোন সঠিক অর্থ নেই। যেমন- অধিক শেয়ারে মূলধন বিনিয়োগ করলে প্রতিষ্ঠানের মোট মুনাফা বৃদ্ধি পায় সত্য কিন্তু শেয়ার প্রতি মুনাফা হ্রাস পেতে পারে। ফলে শেয়ার হোল্ডারগণের আয় ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য হ্রাস পাবে।
আবার মুনাফা অর্জনের সময়ও অর্থের সময় মূল্য বিবেচিত হয় না। সম্পত্তির সময়কালে মোট মুনাফা অর্জনই সম্পত্তির কর্ম ক্ষমতা পরিমাণের হাতিয়ার ধরা হয়।
আবার সর্বাধিক মুনাফার কোন ঝুঁকিপূর্ণ বা অনিশ্চয়তার বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করা হয় না। ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী কম আগ্রহী হয়।
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্যে শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যপূরণ করতে পারে না। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
প্রশান্ত মহাসাগরীয় একটি দ্বীপ রাষ্ট্রে স্থানীয় সময় রাত ১২:০১টায় নববর্ষের অনুষ্ঠান শুরু হয়। টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা অনুষ্ঠানটি যখন চলছিল তখন রাহাত দেখে তাদের ড্রয়িং রুমের ঘড়িতে বাজে সন্ধ্যা ৭:০১টা। এ সময় রাহাতের বাবা বলল, আমরা নববর্ষের অনুষ্ঠানটি প্রচণ্ড শীতে উদযাপন করলেও দ্বীপরাষ্ট্রের জনগণ তা উদযাপন করছে প্রচণ্ড গরমে।
উদ্দীপকে রাহাতের বাবার মন্তব্যটি মূল্যায়ন করো। | উদ্দীপকে রাহাতের বাবার মন্তব্য অনুযায়ী ১লা জানুয়ারিতে উত্তর গোলার্ধে শীতকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকালকে নির্দেশ করছে যা অত্যন্ত যথার্থ।
পৃথিবী একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে ঘুরছে। একে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে। বার্ষিক গতির জন্য সূর্যরশ্মি কোথাও লম্বভাবে আবার কোথাও তির্যকভাবে পতিত হয় এবং দিবা-রাত্রির হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে। এর ফলে বছরের বিভিন্ন সময়ে ভূপৃষ্ঠের সূর্য তাপের তারতম্য হয় এবং ঋতু পরিবর্তন ঘটে। ২২শে ডিসেম্বর সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ দিন। অর্থাৎ এই দিন সূর্য মকর ক্রান্তির উপর লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। এ তারিখের দেড় মাস পূর্বে ও পরে মোট তিনমাস দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল এবং উত্তর গোলাদে শীতকাল।
উদ্দীপকে দেখা যায়, প্রশান্ত মহাসাগরীয় একটি দ্বীপ রাষ্ট্রে নববর্ষের অনুষ্ঠান চলছিল। এ সময় রাহাতের বাবা মন্তব্য করেন, তারা প্রচণ্ড শীতে নববর্ষের অনুষ্ঠান উদযাপন করলেও দ্বীপ রাষ্ট্রের জনগণ প্রচণ্ড গরমে উদযাপন করে। আমরা জানি, ২২শে ডিসেম্বরের দেড় মাস পূর্ব থেকে দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধে শীতকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল থাকে। সে অনুযায়ী নববর্ষে অর্থাৎ ১লা জানুয়ারিতে উত্তর গোলার্ধে শীতকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল বিরাজ করে। তাই রাহাতদের অবস্থান উত্তর গোলার্ধে এবং দ্বীপ রাষ্ট্রটির অবস্থান দক্ষিণ গোলার্ধে। অতএব বলা যায়, রাহাতের বাবার মন্তব্যটি সম্পূর্ণ সঠিক। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী"
অনুচ্ছেদ :
নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল। | বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের জন্ম কবে হয় ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আমি বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে চাই কিন্তু বিসিএস পরীক্ষার ভাইভা কেমন হয় তা জানি না। বিসিএস ভাইভা কেমন হতে পারে তা কথোপকথন আকারে লেখ। | নিশ্চয়ই। এখানে একটি বিসিএস ভাইভার ককথোপকথন দেওয়া হলো।
পরীক্ষার্থী: আসসালামু আলাইকুম, আসতে পারি স্যার?
চেয়ারম্যান: ওয়াআলাইকুমুস সালাম। বসুন, মি. রফিক।
পরীক্ষার্থী: জ্বী স্যার, ধন্যবাদ।
চেয়ারম্যান: মি. রফিক, আপনার দেশের বাড়ি, মানে নিজ জেলা কোনটি?
পরীক্ষার্থী: নেত্রকোনা।
চেয়ারম্যান: নেত্রকোনা সদর বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে কততম আসন?
পরীক্ষার্থী: স্যার, নেত্রকোনা ১৫৮ নং আসন।
চেয়ারম্যান: বলুনতো, জাতীয় সংসদের ১নংবআসন কোন এলাকা?
পরীক্ষার্থী: পঞ্চগড় জেলা ১টি আসন।
চেয়ারম্যান: তাহলে ৩০০ নং আসন কোনটি?
পরীক্ষার্থী: পার্বত্য বান্দরবান।
চেয়ারম্যান: পার্বত্য ৩ জেলায় মোট কয়টি আসন রয়েছে?
পরীক্ষার্থী: প্রতিটি জেলায় ১টি করে মোট ৩টি আসন রয়েছে।
১ম পরীক্ষক: অ্যাবেনোমিক্স-এর কথা শুনেছেন?
পরীক্ষার্থী: জ্বি, স্যার। ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই শিনজো অ্যাবে জাপানের জন্য একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। অ্যাবের অনুসৃত সেই পরিকল্পনা বা নীতিই অ্যাবেনোমিক্স।
১ম পরীক্ষক: টেকনোলজি ব্যাংক কী?
পরীক্ষার্থী: স্বল্পোন্নত বিশ্বের হাতে সর্বশেষ প্রযুক্তি পৌঁছে দিতে জাতিসংঘের উদ্যোগে গঠিতব্য একটি প্রতিষ্ঠান টেকনোলজি ব্যাংক।
চেয়ারম্যান: ঠিক আছে। আপনি এবার আসতে পারেন।
পরীক্ষার্থী: ধন্যবাদ, স্যার। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ভুল মান নির্ণয় করা সম্ভব হয় যখন | ১৯১০ সালে আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী রবার্ট মিলিকান একটা ইলেকট্রনের চার্জ পরিমাপ করেন। ১৮৩৪ সালে মাইকেল ফ্যারাডের তড়িৎ বিশ্লেষণ এর গবেষণা গুলো থেকে জানা যায় এক মোল ইলেকট্রনের চার্জ সর্বদা স্থির বা ধ্রুব, যাকে বলা হয় ১ ফ্যারাডে। এক মোল ইলেকট্রনের চার্জকে একটা ইলেকট্রনের চার্জ দিয়ে ভাগ করে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করা যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
জনাব মার্টিন নামে একজন বিদেশি নাগরিক ১৯৭৪ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে আসেন। এখানে এসে তিনি একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখেন। উক্ত প্রামাণ্য চিত্রে তিনি দেখলেন যে, একজন রাজনৈতিক নেতা ঐতিহাসিক ভাষণ দিচ্ছেন। তার ভাষণ মানুষকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এই নেতা তার সারাজীবনের কর্মকাণ্ড, সংগ্রাম ও আন্দোলন তার জাতির মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন।
উদ্দীপকের শেষ বাক্যটির সপক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন কর। | বঙ্গবন্ধু তার সারা জীবনের কর্মকাণ্ড, সংগ্রাম ও আন্দোলন বাঙালি জাতির মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন— উদ্দীপকের এই শেষ বাক্যটি যথার্থ।
বঙ্গবন্ধু এক বৈচিত্র্যময় জীবনের অধিকারী। পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের গণমানুষের স্বার্থ রক্ষা, অধিকার আদায়, সর্বোপরি মুক্তির জন্য লড়াই করেছেন এই মহান ব্যক্তিত্ব। তিনি ১৯৪৮ সালে ছাত্রলীগ এবং ১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হন। ১৯৪৮-১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন এবং প্রথম কারাবন্দিদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়।
উদ্দীপকের শেষ বাক্যে দেখা যায়, এক নেতা তার সারাজীবনের কর্মকাণ্ড জাতির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন। এখানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিচ্ছবি চিত্রায়িত হয়েছে। সংসদে, রাজপথে, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পক্ষে এক সোচ্চার কণ্ঠস্বরের নাম বঙ্গবন্ধু। ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ সালের সংবিধানে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতিদান, ১৯৫৮ সালের জেনারেল আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন । এরপর ১৯৬৬ সালে আমাদের বাঁচার দাবি ৬ দফা কর্মসূচি পেশ ও ৬ দফা ভিত্তিক আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নজিরবিহীন বিজয়, ১৯৭১ সালের অসহযোগ আন্দোলন থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা ও স্বাধীনতা অর্জনে একচ্ছত্র ভূমিকা পালন করেন তিনি। পাকিস্তানের চব্বিশ বছরের শাসনের মধ্যে ১২ বছর বঙ্গবন্ধুকে কারাগারে কাটাতে হয়েছিল। বাঙালির ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু এক অবিস্মরণীয় নাম।
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ মুক্তিযুদ্ধের ডাক এবং ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বাঙালিকে মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেন। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
অতএব বলা যায়, বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের কর্মকাণ্ড, আন্দোলন সংগ্রাম সম্পূর্ণ বাঙালির মুক্তির জন্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
প্রশ্ন :
তাজমহল কি ইসলামী শিল্পের একটি নিদর্শন ?
অনুচ্ছেদ :
মুঘল বা মোগল সাম্রাজ্য (Urdu: مغلیہ سلطنت, Mug̱ẖliyah Salṭanat, Persian: گورکانیان, Gūrkāniyān)), ছিল ভারত উপমহাদেশের একটি সাম্রাজ্য।[6] উপমহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চলজুড়ে মুঘল সাম্রাজ্য বিস্তৃত ছিল। মুঘল সাম্রাজ্য মূলতঃ পারস্য ও মধ্য এশিয়ার ভাষা, শিল্প ও সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত ছিল।[7][8]
পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদির বিরুদ্ধে বাবরের জয়ের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। মুঘল সম্রাটরা ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত। তারা চাগতাই খান ও তৈমুরের মাধ্যমে চেঙ্গিস খানের বংশধর। ১৫৫৬ সালে আকবরের ক্ষমতারোহণের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের ধ্রূপদী যুগ শুরু হয়। আকবর ও তার ছেলে জাহাঙ্গীরের শাসনামলে ভারতে অর্থনৈতিক প্রগতি বহুদূর অগ্রসর হয়। আকবর অনেক হিন্দু রাজপুত রাজ্যের সাথে মিত্রতা করেন। কিছু রাজপুত রাজ্য উত্তর পশ্চিম ভারতে মুঘলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ জারি রাখে কিন্তু আকবর তাদের বশীভূত করতে সক্ষম হন। মুঘল সম্রাটরা মুসলিম ছিলেন তবে জীবনের শেষের দিকে শুধুমাত্র সম্রাট আকবর ও তার পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর নতুন ধর্ম দীন-ই-ইলাহির অনুসরণ করতেন।[9]
মুঘল সাম্রাজ্য স্থানীয় সমাজে হস্তক্ষেপ করত না তবে প্রশাসনিকভাবে এসববের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা হত।[10][11] অনেক বেশি কাঠামোগত, কেন্দ্রীভূত শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়। মুঘল শাসনামলে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন গোষ্ঠী যেমন মারাঠা, রাজপুত ও শিখরা সামরিক শক্তি অর্জন করে।
শাহজাহানের যুগে মুঘল স্থাপত্য এর স্বর্ণযুগে প্রবেশ করে। তিনি অনেক স্মৃতিসৌধ, মসজিদ, দুর্গ নির্মাণ করেন যার মধ্যে রয়েছে আগ্রার তাজমহল, মোতি মসজিদ, লালকেল্লা, দিল্লি জামে মসজিদ। আওরঙ্গজেবের শাসনামলে মুঘল সাম্রাজ্যের সীমানা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌছায়। শিবাজী ভোসলের অধীনে মারাঠাদের আক্রমণের ফলে সাম্রাজ্যের অবনতি শুরু হয়। আওরঙ্গজেবের সময় দক্ষিণ ভারত জয়ের মাধ্যমে ৩.২ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটারের বেশি অঞ্চল মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্গত হয়। এসময় সাম্রাজ্যের জনসংখ্যা ছিল ১৫০ মিলিয়নের বেশি যা তৎকালীন পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ এবং জিডিপি ছিল ৯০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।[12][13]
১৮শ শতাব্দীর মধ্যভাগ নাগাদ মারাঠারা মুঘল সেনাবাহিনীর বিপক্ষে সফলতা লাভ করে এবং দক্ষিণাত্য থেকে বাংলা পর্যন্ত বেশ কিছু মুঘল প্রদেশে বিজয়ী হয়। সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার দুর্বলতার কারণে অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ সৃষ্টি হয় যার... | হ্যাঁ, তাজমহল ইসলামী শিল্পের একটি নিদর্শন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আজকাল ঘরে বসে কেনাকাটা অধিকতর সুবিধাজনক— কথাটি বিশ্লেষণ করুন। | ঘরে বসে অনলাইনে কেনাকাটা করার পদ্ধতিটি হলো অনলাইন শপিং। এক্ষেত্রে ইন্টারনেট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে ঘরে বসে পণ্য পছন্দ করার পর অর্ডার দিলে এবং ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে পণ্যটির মূল্য পরিশোধ করা হলে পণ্যটির বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান তা বাড়িতে পৌঁছে দেবার ব্যবস্থা করে দেয়। বাজারে গিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে পণ্য কেনা একটি ব্যাপক ঝঞ্ঝাটের ব্যাপার। এছাড়াও রাস্তাঘাটে চুরি, ছিনতাই, যানজটসহ আরও নানা রকম বিড়ম্বনার সম্ভাবনা থাকতে পারে, কিন্তু অনলাইন শপিং-এর ক্ষেত্রে এই ধরনের কোনো ঝুঁকির সম্ভাবনা নেই। তাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঘরে বসে অনলাইনে কেনাকাটা করা অনেক বেশি সুবিধাজনক। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অর্থসংস্থানে আব্রিট্রেজ বলতে কী বোঝায়? | সমজাতীয় সম্পদের মূল্যের পার্থক্যের কারণে এগুলোকে একই সাথে ক্রয়-বিক্রয় করাকে আব্রিট্রেজ বলে। সমজাতীয় সম্পদ বলতে একই শিল্পের অন্তর্গত একই ঝুঁকিসম্পন্ন ফার্মসমূহের শেয়ার সিকিউরিটি এবং মূল্যের পার্থক্য বলতে কম মূল্য ও বেশি মূল্যকে বোঝায়। সুতরাং বলা যায়, একই ঝুঁকি শ্রেণীর ফার্মের অধিক মূল্যের শেয়ার-সিকিউরিটি বিক্রয় করে কম মূল্যের শেয়ার সিকিউরিটি ক্রয় করাকে আব্রিট্রেজ বলে।
অভিন্ন প্রকৃতির দুটো বিষয় চিহ্নিত করে বেশি মূল্যেরটি বিক্রয় করে কম মূল্যেরটি ক্রয় করাকে আব্রিট্রেজ বলে। তিনি দুটো জিনিস বলতে দুটো ফার্মের শেয়ার সিকিউরিটিকে বুঝিয়েছেন। যার একটির মূল্য কম এবং অন্যটির বেশি। ফলে বিনিয়োগকারীরা অধিক লাভের প্রত্যাশায় বেশি মূল্যের শেয়ার সিকিউরিটি বিক্রয় করে দেয় এবং কম মূল্যেরটি ক্রয় করে।
সুতরাং বলা যায়, একই ঝুঁকি যুক্ত দুটো ফার্মের শেয়ার সিকিউরিটির বেশি মূল্যেরটি বিক্রয় এবং কম মূল্যেরটি ক্রয় করে অধিক লাভ অর্জনের পদ্ধতিকে আব্রিট্রেজ বলে। সাধারণত: বাজারে ভারসাম্য সৃষ্টি হলে এই সুবিধা পাওয়া যাবে না। কাজেই ভারসাম্যহীন বাজার থেকে ভারসাম্য বাজার সৃষ্টির লক্ষ্যে মূলত আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া কাজ করে। মডিগ্রিয়ানী এবং মিলার মডেলের প্রস্তাবনা-১-এর মূল ভিত্তি হলো এই আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া।
আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে ফার্মের মূল্য প্রধান বিবেচ্য বিষয়। ফার্ম দুই প্রকৃতির হতে পারে যেমন লিভারেজ যুক্ত এবং লিভারেজমুক্ত ফার্ম। এই দুই প্রকৃতির ফার্মের মধ্যে আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আয় বৃদ্ধি, সমপরিমাণ আয় এবং বিনিয়োগ সাশ্রয় করা সম্ভব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
১ম বাক্য: তার ছেলে, আইমে বাউচার, একজন কুইবেক রাজনীতিবিদ ছিলেন । তার মেয়ে মার্গারেট কানাডার হাউস অব কমন্সের সদস্য ফেলিক্স অ্যালার্ডকে বিয়ে করেন । ২য় বাক্য: তার ছেলে ফেলিক্স অ্যালার্ড কুইবেকের একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন, তার মেয়ে মার্গারেট কানাডার নিম্নকক্ষের সদস্য আইমে বাউচারের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন । প্রশ্ন: প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ কি একই? হ্যাঁ নাকি না? | প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ এক না | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কোন পাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে? | তোতাপাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
রমা চৌধুরী কে ছিলেন? | রমা চৌধুরী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নির্যাতিত একজন বীরাঙ্গনা। তিনি একাত্তরের জননী নামেও খ্যাত।
রমা চৌধুরী ১৯৪১ সালের ১৪ অক্টোবর চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানার পোপাদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বলা হয়ে থাকে তিনি দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রথম নারী স্নাতকোত্তর (এমএ) নারী। ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬২ সালে কক্সবাজার বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকার দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে পূর্ণাঙ্গ কর্মজীবন শুরু করেন। পরে দীর্ঘ ১৬ বছর বিভিন্ন উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকার দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি তিন পুত্রসন্তানের জননী। তিনি থাকতেন পৈতৃক ভিটা পোপাদিয়ায়। তার স্বামী ভারতে চলে যান। ১৩ মে সকালবেলা পাকিস্তানি হানাদাররা এসে চড়াও হয় তাঁর ঘরে। তিনি হারান সম্ভ্রম। সম্ভ্রম হারানোর পর পাকিস্তানি হানাদারদের হাত থেকে পালিয়ে পুকুরে নেমে যখন আত্মরক্ষার জন্য লুকিয়েছেন, তখন হানাদাররা গানপাউডার লাগিয়ে পুড়িয়ে দেয় তাঁর ঘরবাড়িসহ যাবতীয় সহায়-সম্পদ।
১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের আগের রাতে ১৫ ডিসেম্বর থেকে শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তার সন্তান সাগরের। ২০ ডিসেম্বর রাতে মারা যায় সাগর। ১৯৭২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অর্ধউন্মাদিনী রমা চৌধুরী নিজের ছেলে টগরকে ওষুধ খাওয়াতে গিয়ে অসাবধানতাবশত তার শ্বাসরোধ হয়ে যায়। এতে মারা যায় টগর। দ্বিতীয় সংসারের ছেলে টুনু ১৯৯৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান।
স্বাধীনতার পরে ২০ বছর তিনি লেখ্যবৃত্তিকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। প্রথমে তিনি একটি পাক্ষিক পত্রিকায় লিখতেন। বিনিময়ে সম্মানীর বদলে পত্রিকার ৫০টি কপি পেতেন। সেই পত্রিকা বিক্রি করেই চলত তাঁর জীবন-জীবিকা। পরে নিজেই নিজের লেখা বই প্রকাশ করে বই ফেরি করতে শুরু করেন। প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা মিলিয়ে বর্তমানে তিনি নিজের ১৮টি গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন।
২০১৮ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর সোমবার ভোররাত ৪টা ৪০ মিনিটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন একাত্তরের বীরাঙ্গনা রমা চৌধুরী। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তার শেষ ইচ্ছা অনুসারে বোয়ালখালী উপজেলার পোপাদিয়া গ্রামে তাঁর সন্তান টুনুর সমাধির পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
স্টার ওয়ার্সের ডার্থ মাউল কি খারাপ ছিলেন? | হ্যাঁ, ডার্থ মাউল একজন খারাপ লোক ছিলেন। তিনি একজন সিথ লর্ড ছিলেন এবং তিনি শক্তি ও নিয়ন্ত্রণ হাতে পাওয়ার জন্য মরিয়া ছিলেন। তিনি অন্যদের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে এবং তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য হত্যা করতে দ্বিধাবোধ করেননি।
ডার্থ মাউল একজন দক্ষ যুদ্ধবিদ এবং একজন ক্ষমতাশালী সিথ লর্ড ছিলেন। তিনি একজন প্রশিক্ষিত জেডাই মাস্টারকে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
ডার্থ মাউল একজন অন্ধকার পূজারী এবং ক্ষতিকারক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি নিজেকে ভালবাসতেন এবং অন্যদের ঘৃণা করতেন। তিনি একজন সত্যিকারের খারাপ চরিত্র ছিলেন এবং তিনি স্টার ওয়ার্স মহাবিশ্বের জন্য একটি হুমকি ছিলেন।
ডার্থ মাউলের কিছু খারাপ কাজের উদাহরণ এখানে দেওয়া হলো:
* তিনি জেডাই মাস্টার কুই-গন জিনকে হত্যা করেছিলেন।
* তিনি ন্যাবুর রাণী পাডমি আমিডালাকে অপহরণ করার চেষ্টা করেছিলেন।
* তিনি তরুণ জেডাই ওবি-ওয়ান কেনোবিকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন।
* তিনি ক্রেটোসের উপর আক্রমণ করেছিলেন।
* তিনি ড্রেড সিস্টার্সকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন যারা ছিল শক্তিশালী এবং ক্ষতিকারক মহিলাদের একটি দল।
ডার্থ মাউলের কাজগুলি স্টার ওয়ার্স মহাবিশ্বে ব্যাপক ক্ষতি করেছে। তিনি অনেক মানুষের জীবনকে ধ্বংস করেছেন এবং তিনি শান্তি ও ভারসাম্যের জন্য একটি হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন :
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বাণিজ্য বিরোধের প্রভাব পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতিতে
শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে প্রায় ২৫ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র এবং জবাবে পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বেইজিং।
যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ এমন সময় এলো যখন উভয় দেশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা একটি চুক্তির জন্য ওয়াশিংটনে চেষ্টা চালানোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছিলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশ দুটি কয়েক মাসের বিরোধের অবসানের কাছাকাছি পৌঁছেছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছিলো।
চীন এখন বলছে তারা শিগগিরই পাল্টা পদক্ষেপ নেবে।
চীন-আমেরিকা বাণিজ্য যুদ্ধ, জিতবে কে?
চীন-আমেরিকা বাণিজ্য যুদ্ধ, জিতবে কে?
চীন-মার্কিন বাণিজ্য যুদ্ধ: সঙ্কটের মুখে চীনা শিল্প?
চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে ভূমিকা রেখেছিলেন যে গোপন দূত
চীন কিভাবে জবাব দিতে পারে?
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের জবাবে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছিলো চীন।
দেশ দুটির মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের মধ্যে যেমন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে তেমনি বিশ্ব অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে।
তবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩২৫ বিলিয়ন ডলারের চীনা পণ্যের ওপর ২৫% শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন।
ওদিকে দেশ দুটির মধ্যে বাণিজ্য আলোচনাও চলছে।
বৃহস্পতিবার মিস্টার ট্রাম্প বলেছেন তিনি চিনা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে একটি চমৎকার চিঠি পেয়েছেন এবং হয়তো ফোনে কথা বলবেন।
হোয়াইট হাউজের একজন মুখপাত্র বলেছেন শুক্রবার আলোচনা শুরুর জন্য চীনা ভাইস প্রিমিয়ারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা একমত হয়েছেন।
চীনা প্রেসিডেন্টের সাথে ফোনালাপ হতে পারে মার্কিন প্রেসিডেন্টের
শুল্ক বাড়ানোর প্রভাব কেমন হবে?
দুশো বিলিয়ন ডলারের চীনা পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক এ বছরের শুরুতেই হওয়ার কথা ছিলো।
আলোচনা চলার কারণে সেটা বিলম্বিত হয়েছে তবে মিস্টার ট্রাম্প এখন বলছেন আলোচনার গতি অত্যন্ত ধীর।
যদিও মিস্টার ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির ওপর এর প্রভাব কেমন তা কিছুটা এড়িয়ে গেছেন কিন্তু কিছু আমেরিকান কোম্পানি ও ক্রেতাদের জন্য শুল্ক বাড়ানোটা একটা ধাক্কার মতো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এশিয়ান ট্রেড সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক ডেবোরাহ এলমস বলছেন, "এটা অর্থনীতিতে একটা বড় ধাক্কা দিতে যাচ্ছে"।
চীন থেকে আমদানি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বসানোর পর, চীনও যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়েছে | | চীনের সাথে চলমান বাণিজ্য বিরোধের জের ধরে দেশটির প্রায় দুশো বিলিয়ন ডলারের পণ্যের ওপর শুল্ক আরও বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
ফেডারেশনটি ১৯৫৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয়। ইরাকের রাজা দ্বিতীয় ফয়সাল ও তার চাচাত ভাই জর্ডানের রাজা হোসেনের দুটি হাশেমি রাজ্যকে একত্রিত করার ইচ্ছা থেকে এর সূত্রপাত ঘটে। ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক নামক আরেকটি ইউনিয়নের সৃষ্টিও এর পেছনে ভূমিকা পালন করে। আরব ফেডারেশন মাত্র ছয় মাস স্থায়ী ছিল। ১৯৫৮ সালের | ১৪ জুলাই সামরিক অভ্যুত্থানে ফয়সাল ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ২ আগস্ট ফেডারেশন বিলুপ্ত হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"ইন্টারনেটের অপব্যবহার" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | পুরো বিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনে দেওয়ার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। বিশ্বায়নের এ যুগে ইন্টারনেট ছাড়া এক মুহূর্তও কিছু কল্পনা করা যায় না। যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদান, চিকিৎসা ক্ষেত্র, শিক্ষা ক্ষেত্র, কৃষিক্ষেত্রসহ প্রায় সকল ক্ষেত্রেই ইন্টারনেটের অবদান অপরিসীম। ইন্টারনেটের উদ্ভাবনের ফলে পৃথিবীও অভাবনীয় গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং আমাদের সামনেও নতুন নতুন সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত হচ্ছে। দুই দশক আগে উদ্ভাবিত ইন্টারনেট আজ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশাপাশি ইন্টারনেটের অপব্যবহারের মাত্রাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা বেড়ে যাওয়ার কারণে বৃদ্ধি পাচ্ছে সাইবার অপরাধ। মুহূর্তের মধ্যে মানুষের বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে হ্যাকাররা। এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিভিন্ন সময় সাধারণ মানুষ প্রতারণার শিকার হচ্ছে। ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার না করে কিছু মানুষ এর অপব্যবহার চালিয়েই যাচ্ছে। অতিরিক্ত ইন্টারনেটের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে শিশু- কিশোরদের। খেলাধুলা বিমুখ হয়ে শিশু-কিশোরেরা ইন্টারনেটের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। প্রতিদিন ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি শিশু প্রথমবারের মতো অনলাইন ব্যবহার করছে। প্রতি আধা সেকেন্ডে একটি শিশু অনলাইনের দুনিয়ায় ঢুকে পড়ছে এবং এতে দেশের ১৩ শতাংশ শিশু-কিশোর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হয়রানির শিকার হচ্ছে। একাধিকবার হয়রানির শিকার হয়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ শিশু। হয়রানির কারণে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে বলে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা (ইউনিসেফ)-এর গবেষণায় পাওয়া যায়। সারাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একটা বড় অংশ ১৮ বছরের নিচের শিশু কিশোরের। তারা একদিকে যেমন ডিজিটাল জগতে প্রবেশের সুযোগ পাচ্ছে তেমনি তাদের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের ঝুঁকিও বাড়ছে। ইন্টারনেটের অবাধ ব্যবহারের ফলে অশ্লীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে; বাড়ছে অনলাইনে জুয়া খেলা। ইন্টারনেটের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারে সামাজিক ও পারিবারিক টানাপোড়েনও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেড়ে যাচ্ছে নৈতিকতার অবক্ষয়। এই অবক্ষয় রোধে ইন্টারনেট পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে। ইন্টারনেটে বিভ্রান্ত ও অস্থিরতা সৃষ্টিকারীদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। ইন্টারনেট অপব্যবহার রোধে সর্বোপরি প্রয়োজন সচেতনতা। পরিবার, শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সচেতনতা বৃদ্ধিই পারে ইন্টারনেটের অপব্যবহার রোধ করতে এবং এই সচেতনতাই সুস্থ, স্বাভাবিক ও সুন্দর পরিবেশ উপহার দিতে পারে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নরূপ :
"পরিসংখ্যানের ক্ষেত্রে, ধাপে ধাপে রিগ্রেশন এমন রিগ্রেশন মডেলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে যার মধ্যে ভবিষ্যদ্বাণীমূলক ভেরিয়েবলগুলির নির্বাচন একটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির দ্বারা পরিচালিত হয়।"?
বিষয়টা হলো ধাপে ধাপে রিগ্রেশন। | ধাপে ধাপে লিনিয়ার রিগ্রেশন কি? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন |
ঢাকাই মসলিন প্রথম কোথায় তৈরী হয় ? | জামদানি কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত একধরনের পরিধেয় বস্ত্র যার বয়ন পদ্ধতি অনন্য। জামদানী বুননকালে তৃতীয় একটি সূতা দিয়ে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়। মসলিন বয়নে যেমন ন্যূনপক্ষে ৩০০ কাউন্টের সূতা ব্যবহার করা হয়, জামদানি বয়নে সাধারণত ৭০-৮০ কাউন্টের সূতা ব্যবহৃত হয়। হালে জামদানী নানা স্থানে তৈরী করা হয় বটে কিন্তু ঢাকাকেই জামদানির আদি জন্মস্থান বলে গণ্য করা হয়। জামদানী বয়নের অতুলনীয় পদ্ধতি ইউনেস্কো কর্তৃক একটি অনন্যসাধারণ ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেইজ হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে।
প্রাচীনকালের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি বাঙ্গালী নারীদের অতি পরিচিত। মসলিনের উপর নকশা করে জামদানি কাপড় তৈরি করা হয়। জামদানি বলতে সাধারণতঃ শাড়িকেই বোঝান হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশী ওড়না, কুর্তা, পাগড়ি, রুমাল, পর্দা প্রভৃতিও তৈরি করা হত। ১৭০০ শতাব্দীতে জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোশাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হত।
ইতিহাস
নামকরণ
জামদানির নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন ধরণের মতবাদ রয়েছে। একটি মত অনুসারে ‘জামদানি’ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। ফার্সি জামা অর্থ কাপড় এবং দানা অর্থ বুটি, সে অর্থে জামদানি অর্থ বুটিদার কাপড়। একারণে মনে করা হয় মুসলমানেরাই ভারত উপমহাদেশে জামদানির প্রচলন ও বিস্তার করেন। আরেকটি মতে, ফারসিতে জাম অর্থ এক ধরনের উৎকৃষ্ট মদ এবং দানি অর্থ পেয়ালা। জাম পরিবেশনকারী ইরানী সাকীর পরনের মসলিন থেকে জামদানি নামের উৎপত্তি ঘটেছে।
নকশা অনুযায়ী জামদানীর নানা নাম হয়ে থাকে যেমন তেরছা, জলপাড়, পান্না হাজার, করোলা, দুবলাজাল, সাবুরগা, বলিহার, শাপলা ফুল, আঙ্গুরলতা, ময়ূরপ্যাচপাড়, বাঘনলি, কলমিলতা, চন্দ্রপাড়, ঝুমকা, বুটিদার, ঝালর, ময়ূরপাখা, পুইলতা, কল্কাপাড়, কচুপাতা, প্রজাপতি, জুঁইবুটি, হংসবলাকা, শবনম, ঝুমকা, জবাফুল ইত্যাদি।[2]
ইতিহাসবিদের বর্ণনা
জামদানির প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায়, আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্টাব্দে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে, পেরিপ্লাস অব দ্য এরিথ্রিয়ান সি বইতে এবং বিভিন্ন আরব, চীন ও ইতালীর পর্যটক ও ব্যবসায়ীর বর্ণনাতে। কৌটিল্যের বইতে বঙ্গ ও পুন্ড্র এলাকায় সূক্ষ্ম বস্ত্রের উল্লেখ আছে, যার মধ্যে ছিল ক্ষৌম, দুকূল, পত্রোর্ণ ও কার্পাসী। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আচার্যের নাম কী ? | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে চবি) চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি সরকারি বহু-অনুষদভিত্তিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় স্থাপিত হয়।[1] এটি দেশের তৃতীয় এবং ক্যাম্পাস আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়।[2] এখানে প্রায় ২২,০০০ শিক্ষার্থী এবং ৬৮৭ জন শিক্ষক রয়েছেন৷[3]
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পূর্বে এই বিশ্ববিদ্যালয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল। সে সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছিলেন।
বর্তমানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে ২১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অর্ন্তভূক্ত রয়েছে।[4] চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। এখানে রয়েছে চট্টগ্রামের সর্ববৃহত বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থী শিক্ষাগ্রহণ ও অধ্যাপনা করেছেন যার মধ্যে ১ জন নোবেল বিজয়ী এবং একাধিক একুশে পদক বিজয়ী অর্ন্তভূক্ত রয়েছেন। বিশ্বের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাঙ্কিং ৪৬৮২ তম[5] এবং দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এর রাঙ্কিংক অবস্থান ১৪ তম।[6] যদিও ১৯৯০-এর দশক থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বারা প্রগাঢ়ভাবে রাজনৈতিক দলীয় ও সহিংস শিক্ষাঙ্গন রাজনীতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অবস্থান
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার[7] উত্তরে হাটহাজারী থানার ফতেহপুর ইউনিয়নের জঙ্গল পশ্চিম-পট্টি মৌজার ২১০০ একর পাহাড়ি এবং সমতল ভূমির উপর অবস্থিত।[8] ১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়।[2]
[9]
ইতিহাস
বিশ শতাব্দীর শুরুর দিকে চট্টগ্রাম বিভাগে কোন বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় চট্টগ্রামের অধিবাসিরা স্থানীয়ভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন অনুভব করে । ১৯৪০ সালের ২৮ ডিসেম্বর, কলকাতায় অনুষ্ঠিত জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সর্বভারতীয় সম্মেলনে মওলানা মুনিরুজ্জামান ইসলামবাদী সভাপতির ভাষণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে একটি ‘ইসলামিক ইউনিভার্সিটি’ নির্মাণের কথা উপস্থাপন করেন এবং একই লক্ষ্যে তিনি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার দেয়াঙ পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয়... | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
আবু উবাইদাহ, যুদ্ধের অন্য কাউন্সিলে মুসলিম সেনাবাহিনীর ফিল্ড কমান্ড খালিদের কাছে স্থানান্তরিত করে। শেষ অবধি, ১৫ ই আগস্ট, ইয়ারমুকের যুদ্ধ হয়েছিল, ছয় দিন স্থায়ী হয়েছিল এবং বাইজেন্টাইনদের কাছে একটি বড় পরাজয়ের অবসান হয়েছিল। এই যুদ্ধ এবং পরবর্তী পরিচ্ছন্নতার ব্যস্ততা চিরতরে লেভান্টের বাইজেন্টাইন আধিপত্যের অবসান ঘটায়। | বাইজেন্টাইন আধিপত্যের অবসান | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মামুন দশম শ্রেণির একজন ছাত্র। এ বছর বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সীমান্ত সংলগ্ন একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে শিক্ষাসফরে যায়। যাওয়া-আসার পথে সে রাস্তার কাছাকাছি পাহাড়গুলোতে অনেক ঝরনা দেখতে পায়। সেখানকার পানির ছড়া ও নদীগুলোতে ছিল ব্যাপক স্রোত। অথচ ভরা বর্ষা-মৌসুমেও তার এলাকায় সে দেখে এসেছে, পানির অভাবে ধানের বীজতলা তৈরি বা ধান রোপণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
মামুনের ভ্রমণকৃত এলাকার ভূ-প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করো। | উদ্দীপকের মামুনের ভ্রমণকৃত এলাকাটি টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহের অন্তর্গত উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহকে নির্দেশ করছে।
ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার উত্তরাংশ সিলেট জেলার উত্তর ও উত্তরাংশ, সিলেট জেলার উত্তর ও উত্তর-পূর্বাংশ এবং মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার দক্ষিণের পাহাড়গুলো নিয়ে এ অঞ্চল গঠিত। এ পাহাড়গুলোর উচ্চতা ২৪৪ মিটারের বেশি নয়। উত্তরের পাহাড়গুলো স্থানীয়ভাবে টিলা নামে পরিচিত। এগুলোর উচ্চতা ৩০ থেকে ৯০ মিটার। এ অঞ্চলের পাহাগুলোর মধ্যে চিকনাগুল, খাসিয়া ও জয়ন্তিয়া প্রধান।
উদ্দীপকে দেখা যায়, মামুন উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সীমান্ত সংলগ্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে শিক্ষা সফরে যায়। এখানকার পাহাড়গুলোতে ঝরনা দেখতে পায় এবং নদীগুলোতে ব্যাপক স্রোত লক্ষ করে। এ এলাকাটি টারশিয়ারি যুগের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহকে ইঙ্গিত করছে। এ অঞ্চলের ছোট ছোট পাহাড়ের সংখ্যাই বেশি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
"কীর্তিমানের মৃত্যু নেই" কথাটর ভাব-সম্প্রসারণ করো। | পৃথিবীতে প্রতিটি সৃষ্টিরই মৃত্যু আছে। একদিন আগে হােক আর পরে হােক তাকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। মানুষও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে কিছু মানুষ আছেন যারা মরেও অমর হয়ে আছেন তাদের কাজের দ্বারা।
প্রতিটি মানুষকে মৃত্যুর স্বাদ ভােগ করতে হবে। এ নশ্বর পৃথিবীতে কেউ চিরদিন বেঁচে থাকে না। একদিন না একদিন তাকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। মৃত্যু অমােঘ জেনেও এ সংক্ষিপ্ত জীবনে কেউ কেউ মানবকল্যাণে এমন কিছু কীর্তি রেখে যান, মৃত্যুর পরও যারা মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকেন। সাধারণ মানুষের মৃত্যু হলে পৃথিবীতে কেউ তাকে আর স্মরণ করে না। অথচ কীর্তিমানের মৃত্যু হলে তার শরীরের অবসান হয় বটে কিন্তু তাঁর মহৎ কাজ, অম্মান কীর্তি তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে।
কীর্তিমান মানুষের মৃত্যুর শত শত বছর পরেও মানুষ তাকে স্মরণ করে। বায়ান্নর মহান ভাষা-আন্দোলনে শহিদ সালাম, বরকত, রফিক, শফিক কিংবা মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহিদ বাংলার মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকবে। তাদের অম্লান কীর্তি বাঙালি চিরকাল শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। তেমনইভাবে পৃথিবীর ইতিহাসেও যারা জীবদ্দশায় মানুষের মঙ্গলের উদ্দেশ্যে কাজ করে গেছেন, তাঁরা মানুষের মনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তাদেরকে কেউই ভুলবে না।
নশ্বর পৃথিবীতে মানুষের কর্ম অবিনশ্বর। দেহের মৃত্যু হলেও কর্মের মৃত্যু নেই। মৃত্যুর শত শত বছর পরেও কীর্তিমান মানুষের অমর অবদানের কথা মানুষ স্মরণ করে। সুতরাং নির্দ্বিধায় আমরা বলতে পারি, কীর্তিমানের মৃত্যু নেই। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
১৯৬৫ ও একাত্তরে ভারত ও পাকিস্তান আরও দুটি যুদ্ধ করেছিল | | যুদ্ধের পরে, দেশগুলি সিমলা চুক্তিতে পৌঁছে, নিজ নিজ অঞ্চলের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ রেখার বিষয়ে একমত হয় এবং দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেয় । | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় কুয়েত ইরাককে সমর্থন করে। ১৯৮০ এর দশক জুড়ে কুয়েতে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলা হয়, এর মধ্যে ১৯৮৩ সালের কুয়েত বোমা হামলা, কুয়েত এয়ারওয়েজের বেশ কয়েকটি বিমান অপহরণ এবং ১৯৮৫ সালে আমির জাবেরকে হত্যার চেষ্টা করা উল্লেখযোগ্য। কুয়েত ১৯৬০ এবং ১৯৭০-এর দশক এবং ১৯৮০ দশকের শুরুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির একটি শীর্ষস্থানীয় আঞ্চলিক কেন্দ্র ছিল, সন্ত্রাসী হামলার কারণে বৈজ্ঞানিক গবেষণা ক্ষেত্রটি উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। | ইরান-ইরাক যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯৭৮ সালের সাওর বিপ্লবের পরে আফগানিস্তানের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়ে এবং ১৯৮০ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক আফগানিস্তানের আগ্রাসনের অল্প সময়ের মধ্যেই তার জন্মভূমির নামকরা সংগীতশিল্পী ওয়াল নকল পাসপোর্ট নিয়ে | দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। ওয়ালির নকল পাসপোর্টটি তাকে ভারত পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছিল, যেখানে তিনি মিথ্যা অসুস্থতার কথা বলে জার্মানিতে ভিসা পেয়েছিলেন। ১৯৮৪, এবং ১৯৮৫ সালে তিনি জার্মানি, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, ইংল্যান্ড এবং সুইডেনের ওয়াল কনসার্টগুলি সোভিয়েত-আফগান সংঘাতের কারণে বাস্তুচ্যুত আফগান শরণার্থীদের সহায়তায় তহবিল সংগ্রহ করতে সহায়তা করেছিল। সেই বছরেই, তিনি বিখ্যাত জার্মান সংগীতশিল্পী পিটার মাফয়ের সাথে একটি যৌথ তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানও করেছেন। ১৯৮৭ সালে, আহমদ ওয়ালি নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া এবং ভার্জিনিয়ার আবদুল্লাহ আতেমাদি এবং এনসেম্বলের সাথে একাধিক তহবিল কনসার্ট পরিবেশন করেছিলেন। ১৮ ই আগস্ট, ২০০৫-এ, আহমেদ ওয়ালি ওয়াশিংটন ডিসিতে আফগানিস্তান দূতাবাসে আফগানিস্তানের জাতীয় স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন ও শ্রদ্ধা জানান। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মূলধন কাঠামো কী তা অর্থায়নের আলোকে বিশ্লেষণ করো। | মূলধন কাঠামো বলতে একটি কারবার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োজিত মূলধনের গঠন ও তাদের পারস্পরিক অনুপাতের হারকেই বুঝায়। অর্থাৎ একটি প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন উৎস থেকে প্রয়োজন অনুসারে মূলধন সংগ্রহ করে। মোট মূলধনের মধ্যে যে উৎসসমূহ বিদ্যমান থাকে তাদের সম্মিলিত নামই মূলধন কাঠামো। অন্য কথায় মূলধন কাঠামো বলতে কোন কোম্পানির উদ্বৃত্তপত্রের মূলধন ও দায় পার্শ্বে মূলধনের স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি উৎসগুলোকে বুঝানো হয়।
আর্থিক ব্যবস্থাপকের প্রধান কাজের একটি হলো আর্থিক সিদ্ধান্ত বা মূলধন কাঠামো সিদ্ধান্ত । মূলধন কাঠামো সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে মূলধনের বিভিন্ন উৎসের সঠিক মিশ্রণ। অনেক লেখক মূলধন কাঠামো এবং আর্থিক কাঠামোর মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করে থাকেন। তাদের মতে, মূলধন কাঠামো হলো আর্থিক কাঠামোর একটি অংশ। তারা আরো বলেন, তহবিল সংগ্রহের বিভিন্ন পদ্ধতিকে প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক কাঠামো বলা হয়। উদ্বৃত্তপত্রের দায়ের দিকের সকল অংশকে আর্থিক কাঠামো বলা যায়। আর এ দায় হতে স্বল্পমেয়াদি দায়সমূহ বাদ দিলে মূলধন কাঠামো হবে। অর্থাৎ মূলধন কাঠামোর সাথে চলতি দায় বিবেচনা করলে আর্থিক কাঠামো হবে। কাজেই মূলধন কাঠামোতে মালিকানা স্বত্ব এবং ঋণের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
তাই বলা যায়, অর্থায়নের বিভিন্ন ধরনের দীর্ঘমেয়াদি উৎসসমূহ, যেমন- বস্তু, ডিবেঞ্চার, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, অগ্রাধিকার শেয়ার, সাধারণ শেয়ার, সঞ্চিত তহবিল ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত এবং এদের পারস্পরিক অনুপাতকেই মূলধন কাঠামো বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
"বিদ্যালয়ের শেষ দিন" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | এসএসসি পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের বিদ্যালয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তি হব এ বিষয়টি ভেবে আনন্দ লাগলেও বিদায় নিতে হবে ভেবে আমি ভীষণভাবে বিষণ্ন। কারণ দীর্ঘ পাঁচ বছরের অতি পরিচিত বিদ্যালয় থেকে নতুন জীবনে পদাপর্ণের জন্য বিদায় নিতে হচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে বিদ্যালয়ের সাথে ধীরে ধীরে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী, বন্ধু-বান্ধব, অগণিত ছাত্র ও পরিবেশের সাথে এক আত্মিক সম্পর্ক রচিত হয়েছিল। পরিচিত পরিবেশ-পরিমণ্ডলসহ বিদ্যালয় ছেড়ে যাওয়ার এক অব্যক্ত ব্যথায় আমার মন ব্যথিত হয়ে উঠেছিল। সমস্ত বিদ্যালয়ে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ বিরাজ করছিল। অশ্রুসজল চোখে প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তাঁরা পরমস্নেহে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের সান্ত্বনা দিলেন। তাঁদের অমূল্য উপদেশ ও দোয়াকে জীবন চলার পাথেয় করে নিয়ে দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বাসায় ফিরলাম। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
আপেল ইনকর্পোরেশন কে তৈরি করেছেন? | স্টিভ জবস অ্যাপল ইনকর্পোরেশন তৈরি করেছিলেন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
জীববৈচিত্র্য কাকে বলে? | পৃথিবীতে বিরাজমান জীবসমূহের সামগ্রিক সংখ্যাপ্রাচুর্য ও ভিন্নতা হলো জীববৈচিত্র্য। জীব বলতে অণুজীব, ছত্রাক, উদ্ভিদ ও প্রাণীকে বুঝায়। পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ প্রজাতির জীব রয়েছে। এরা একটি থেকে অপরটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এবং পৃথকযোগ্য। একটি প্রজাতির সব ব্যক্তি কি একই রকম? সামগ্রিক গঠনে একই রকম হলেও সূক্ষ্মতর বৈশিষ্ট্যে এরা পার্থক্যমণ্ডিত। পৃথিবীর সকল মানুষ একই প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত হলেও প্রতিটি মানুষই একজন থেকে অপরজন আলাদা। জিনগত পার্থক্যের কারণে একই প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত হয়েও প্রত্যেক ব্যক্তিই পৃথকযোগ্য, ভিন্ন। পরিবেশ তথা ইকোসিস্টেম জীব প্রজাতিসমূহকে ধারণ করে। একটি ইকোসিস্টেম থেকে অন্য একটি ইকোসিস্টেমের গঠনগত পার্থক্য থাকলে তাদের ধারণকৃত জীবপ্রজাতিসমূহের মধ্যেও পার্থক্য থাকবে। একটি জলজ ইকোসিস্টেমে যে ধরনের জীব বাস করে, একটি স্থল ইকোসিস্টেমে অন্য ধরনের জীব বাস করে। সুন্দরবনের ইকোসিস্টেমে যে ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণী বাস করে, মধুপুর বনের ইকোসিস্টেমে অন্য ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণী বাস করে। কাজেই দেখা যায় জীববৈচিত্র্যের সাথে জিন, প্রজাতি ও ইকোসিস্টেম নিবিড়ভাবে জড়িত। কাজেই জীববৈচিত্র্যকে সাধারণত তিনটি পর্যায়ে আলোচনা করা হয়, যথা জিনগত বৈচিত্র্য, প্রজাতিগত বৈচিত্র্য এবং ইকোসিস্টেমগত বৈচিত্র্য। এই তিন প্রকার বৈচিত্র্য মিলিতভাবে সৃষ্টি করেছে জীববৈচিত্র্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
সালোকসংশ্লেষ ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো। | সালোকসংশ্লেষ হল একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে উদ্ভিদ সূর্যের আলোর শক্তি ব্যবহার করে কার্বন ডাই অক্সাইড এবং পানি থেকে গ্লুকোজ এবং অক্সিজেন তৈরি করে। সালোকসংশ্লেষের প্রথম পদক্ষেপ হলো ক্লোরোপ্লাস্টের থাইলাকয়েডের তরল অংশে, ক্লোরোফিল নামক রঞ্জক পদার্থের সাহায্যে সূর্যের আলো শোষণ করা। সূর্যের আলো শোষণের ফলে ক্লোরোফিলের ইলেকট্রন উত্তেজিত হয়ে যায় এবং থাইলাকয়েডের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি শক্তিশালী বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র তৈরি করে। এই বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রটি পানি অণুকে বিভক্ত করে হাইড্রোজেন আয়ন এবং অক্সিজেন পরমাণু তৈরি করে। হাইড্রোজেন আয়নগুলি থাইলাকয়েডের অভ্যন্তরে একটি জলজ অঞ্চলে জমা হয়, এবং অক্সিজেন পরমাণুগুলি মুক্ত হয়ে বায়ুমণ্ডলে চলে যায়।
চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে, আলো হল একটি তরঙ্গ, যার ফলে এটি একটি বিস্তৃত পরিসরের তরঙ্গদৈর্ঘ্য এবং ফ্রিকোয়েন্সি সহ হতে পারে। সালোকসংশ্লেষের ক্ষেত্রে, ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর প্রতি সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। এই তরঙ্গদৈর্ঘ্যটি হল ৪২০ থেকে ৪৮০ ন্যানোমিটার। চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে, এই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো ক্লোরোফিলের ইলেকট্রনকে উত্তেজিত করতে পারে।
তবে, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব সালোকসংশ্লেষের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর প্রতি সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। এছাড়াও, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন সালোকসংশ্লেষের প্রক্রিয়াটি একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরণ করে।
সালোকসংশ্লেষের ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা নিম্নরূপ:
১) চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর প্রতি সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল।
২) চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন সালোকসংশ্লেষের প্রক্রিয়াটি একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরণ করে।
আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব সালোকসংশ্লেষের এই বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করতে পারে। আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব অনুসারে, আলো হল একটি কণা, যাকে ফোটন বলা হয়। ফোটনগুলির নির্দিষ্ট শক্তি থাকে, যা তাদের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সাথে সম্পর্কিত। ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ফোটনের শক্তি দ্বারা উত্তেজিত হতে পারে। এছাড়াও, আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে যে কেন সালোকসংশ্লেষের প্রক্রিয়াটি একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরণ করে। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
কোন পাখি বড় ডিম পাড়ে? | উটপাখিরা সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কিমচি কি তা ব্যাখ্যা কর
| কিমচি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এটি আলু, টমেটো, শসা এবং বিভিন্ন মশলা সহ গাঁজানো সবজি দিয়ে তৈরি। এটি একটি সাইড ডিশ যা ভাত বা তেওকবোক্কির সাথে খাওয়া হয়। এটি ভারতের আচারের মতো | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
Tomar Nam Ki | What’s your name ? | Bengali | ben | original-annotations | c1000ba8389ba9b51b0b6b082414acd7c0fc6c9ed33de0514f477d0d7b599f70 |
"বই পড়ার আনন্দ" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | বই মানুষের সবচেয়ে ভালো বন্ধু। সাহিত্যিকগণ মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজের মনের ভাব ফুটিয়ে তোলেন তাঁদের লেখা বইয়ে। পাঠকমন আনন্দপিপাসু। বই পড়ে তারা মেটায় তাদের আনন্দ-পিপাসা, বিনোদনের চাহিদা। বিভিন্ন ধরনের বই বিভিন্ন ধারণা ধারণ করে। সায়েন্স ফিকশন বই পড়ে পাঠকের মন বিচরণ করে বিজ্ঞানের জানা-অজানার দুনিয়ায়, কবিতা পড়ে হারিয়ে যায় কবিতার ভাব কবির ভাবনার দুনিয়ায়। গল্প, উপন্যাস মানুষের মনকে করে প্রভাবিত, দেয় আনন্দ, বিকশিত করে চিত্তকে। পরিবর্তন করে চিন্তাধারার। পাঠক তাদের পছন্দের বই পড়ে অবসর কাটায়, একঘেয়েমি দূর করে। কারণ বই মানুষকে দেয় আনন্দ, দূর করে ক্লান্তি। বই পড়ায় নেই অর্থ লাভ বা পার্থিব আনন্দ লাভের উদ্দেশ্য; আছে কেবল নিজের ভেতরের সন্তুষ্টি, আত্মতৃপ্তি। বই এক অফুরন্ত আনন্দের উৎস। বই মানুষের মনকে করে উন্নত, দেয় নতুন প্রাণশক্তি, আনে বৈচিত্র্য। পাঠক স্বেচ্ছায় পড়ে সাহিত্য, গল্প, কবিতা ও উপন্যাস। কারণ বই মানুষকে কেবল আনন্দই দান করে। বই মানুষের মনকে জাগ্রত করার এক অনন্য মাধ্যম। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
কলেজ যখন পুরোদমে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তখনই শুরু হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। ১৯৭১ সালে কলেজের অধ্যক্ষ এবং এডজুটেন্ট দুজনই ছিলেন পাকিস্তানি। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে যেখানে এডজুটেন্টই যুদ্ধে যেতে ক্যাডেটদের উৎসাহিত করেছেন সেখানে মোমেনশাহীর অবস্থা ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। মেজর কাইউম ছিলেন এডজুটেন্ট। এই প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বেশ কিছু ক্যাডেট যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। শহীদ খোরশেদ তারই উদাহরণ। এছাড়াও আরও কয়েকজন যুদ্ধে অংশ নেন এবং তাদের মধ্যে কয়েকজন আবার যুদ্ধ শেষে কলেজে ফিরে আসেন। | স্বাধীনতা যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
প্রাকৃতিক নির্বাচন তত্ত্ব কি? | প্রাকৃতিক নির্বাচনের তত্ত্ব বলে যে শুধুমাত্র সবচেয়ে শক্তিশালী জিনযুক্ত প্রাণীরা, যারা চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে ভালোভাবে অভিযোজিত হবে তারা তাদের জিন তৈরি করতে এবং নতুন প্রজন্মের কাছে প্রেরণ করতে সক্ষম হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন :
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং বাহরাইনের বাদশা হামাদ বিন ইসা বিন সালমান আল-খালিফা
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এক ঘোষণায় জানিয়েছেন এই দুটি দেশ সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ''ঐতিহাসিক'' এক চুক্তি করেছে।
"তিরিশ দিনের মধ্যে এটি দ্বিতীয় আরব দেশ, যারা ইসরায়েলের সাথে শান্তি চুক্তি করল," টুইট করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
শুক্রবার ইসরায়েলী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং বাহরাইনের বাদশা হামাদ বিন ইসা বিন সালমান আল-খালিফার মধ্যে এই চুক্তি হয়।
আমিরাতের আগে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে মিশর ও জর্দান। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ নিয়ে এখন চারটি আরব রাষ্ট্র ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিল।
বিশ্লেষকদের নজর এখন সৌদি আরবের দিকে
ইসরায়েলের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে সৌদি আরব সহ আরব বিশ্বের অন্যান্য দেশ এখন কী অবস্থান নেয় সেদিকে নজর রাখছেন বিশ্লেষকরা।
কয়েক দশক ধরে অধিকাংশ আরব দেশ ইসরায়েলকে বয়কট করে এসেছে এবং জোর দিয়ে বলেছে যে ফিলিস্তিনি বিবাদের মীমাংসা না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলের সাথে তারা সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না।
এখন একের পর এক আরব দেশ ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা।
সৌদি আরবের অবস্থান কী?
সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইনের মিত্র দেশ সৌদি আরব যদিও এখনও এ ব্যাপারে কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি, কিন্তু সৌদিরাও একই পথ অনুসরণ করবে কিনা সেদিকে নজর রাখছে আরব বিশ্বও।
মধ্যপ্রাচ্য ও ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে গবেষণা করেছেন অর্থনীতিবিদ ড. মুশতাক খান। তিনি বলছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করা সৌদি আরবের জন্য তার মতে এখন "শুধু সময়ের ব্যাপার"।
তিনি বলছেন সৌদি আরবে দেশের ভেতরে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট ক্রমশ বাড়ছে।
বিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন:
ইসরায়েলের সঙ্গে আমিরাতের সমঝোতা: 'আমাদের পিঠে ছুরি মারা হয়েছে'
সৌদি আরব-ইসরায়েল গোপন আঁতাতের কারণ কি
ইসরায়েলের সাথে কিছু আরব দেশের 'গোপন মৈত্রী'?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের প্রভাব মোকাবেলায় সৌদি আরব ও ইসরায়েলের তৎপরতা সাম্প্রতিক সময়ে বেড়েছে
"সৌদি আরব জানে তেল আজীবন থাকবে না, থাকলেও তেলের বাজার মূল্য কমবে। তেলের ওপর নির্ভর করে রাজত্ব চালানো যাবে না। দেশটিতে বেকারত্বের সমস্যাও বাড়ছে।'' | প্রায় এক মাস আগে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের ঘোষণার পর এবার উপসাগরীয় রাষ্ট্র বাহরাইন ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক পুরোপুরি স্বাভাবিক করার ঘোষণা দিয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিষেকের পর জাইগোট গঠিত হয়। বিভাজনের পর এটি ভ্রূণে পরিণত হয়। মাতৃ এবং ভ্রূণীয় টিস্যুর সমন্বয়ে ডিম্বাকার একটি অঙ্গ গঠিত হয় যা মাতা এবং ভ্রূণের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে।
উদ্দীপকে উল্লিখিত ডিম্বাকার অঙ্গটির গুরুত্ব লিখো। | উদ্দীপকে উল্লিখিত চাকতি আকৃতির অঙ্গটি হলো অমরা, যা ভ্রূণের বৃদ্ধিতে অত্যাবশ্যকীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। নিচে অমরার গুরুত্বসমূহ তুলে ধরা হলো—
ক্রমবর্ধনশীল ভ্রূণের কিছু কোষ এবং মাতৃ জরায়ুর অন্তঃস্তরের কিছু কোষ মিলিত হয়ে ডিম্বাকার ও রক্তনালিসমৃদ্ধ অমরা গঠন করে। এভাবে ভ্রূণ ও অমরার মধ্যে একটি অবিচ্ছেদ্য অস্থায়ী অঙ্গ তৈরি হয়। অমরার সাহায্যে ভ্রূণ জরায়ুর গাত্রে সংস্থাপিত হয়। এতে ভ্রূণের কোনো ক্ষতি হয় না। ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য খাদ্যের দরকার। শর্করা, আমিষ, স্নেহ, পানি ও খনিজ লবণ ইত্যাদি অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে ভ্রূণের রক্তে প্রবেশ করে। অমরা অনেকটা ফুসফুসের মতো কাজ করে। অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে অক্সিজেন গ্রহণ এবং ভ্রূণ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বিনিময় ঘটে। তাছাড়া অমরা বৃক্কের মতো কাজ করে। বিপাকের ফলে যে বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয় তা অমরার মাধ্যমে ভ্রূণের দেহ থেকে অপসারিত হয়। এছাড়াও অমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে। এ হরমোন ভ্রূণের রক্ষণাবেক্ষণ ও স্বাভাবিক গঠনে সাহায্য করে। নিষেকের ১২ সপ্তাহের মধ্যে অমরা গঠিত হয়। গর্ভাবস্থায় অমরার মাধ্যমে ভ্রূণ ও মায়ের দেহ প্রয়োজনীয় পদার্থ ও বর্জ্য পদার্থ আদান-প্রদান করে। অমরাতে প্রচুর রক্তনালি থাকে। অমরার আম্বিলিকাল কর্ড ভ্রূণের নাভির সাথে যুক্ত থাকে । একে নাড়ীও বলা হয় ৷ এটা মূলত একটা নালি যার ভেতর দিয়ে মাতৃদেহের সাথে ভ্রূণের বিভিন্ন পদার্থের বিনিময় ঘটে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০০৩-এর ইরাক আক্রমণের পর, আবু গারিব কারাগার | আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। যখন মার্কিন নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন দখলদার বাহিনী দ্বারা পরিচালিত কারাগার কমপ্লেক্সের অংশে রক্ষীদের দ্বারা নির্যাতন ও নির্যাতনের সাথে জড়িত একটি কেলেঙ্কারী প্রকাশ পায়। ইসরায়েলি জিজ্ঞাসাবাদকারীরা জোটের পাশাপাশি ইরাকে ছিলেন, কারণ তারা আরবিতে কথা বলতেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ:
ইসলাম কথা ও কাজে এক। মুসলমান মুখে মুখে সাম্য ও মানবতার কথা স্বীকার করিয়াই সন্তুষ্ট হয় না। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার ভিতর দিয়া সে তাহার দৈনন্দিন জীবনে সাম্য ও মানবতার আদর্শকে সুন্দরভাবে রূপদান করিবার চেষ্টা করে। মসজিদে যাও, দেখিবে বাদশাহের পাশে ক্রীতদাস দাঁড়াইয়া খোদার উদ্দেশ্যে মাথা নত করিতেছে। ইসলামে সাদা-কালোর ভেদ নাই, দাস-প্রভুর তফাৎ নাই। তাই ইসলাম ভৌগোলিক সীমা লঙ্ঘন করিয়া বর্ণবৈষম্য তুলিয়া দিয়া সমস্ত মুসলমানকে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে আবদ্ধ করিয়াছে। | সাম্য ও মানবতা ইসলাম ধর্মের মূল কথা। এটি কেবল তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ নয়, কাজেও এ কথার প্রমাণ রয়েছে। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যদিয়ে সাম্য ও মানবতার বাণী সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে ইসলাম গোটা বিশ্বের মুসলমানকে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
লাহোর থেকে ৮০ মাইল দূরে পাকিস্তানের উষ্ণতম শহর লায়ালপুরের (বর্তমান ফয়সালাবাদ) কারাগারে শেখ মুজিবকে কড়া নিরাপত্তায় আটকে রাখা হয়। তাকে নিঃসঙ্গ সেলে (সলিটারি কনফাইন্টমেন্ট) রাখা হয়েছিল। এদিকে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিলে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে (বর্তমানে মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর) প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। তার অনুপস্থিতিতে | মুজিবনগর সরকারের উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর অস্থায়ী সর্বাধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাজউদ্দিন আহমেদ হন প্রধানমন্ত্রী। পূর্ব পাকিস্তানে মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী বড় রকমের বিদ্রোহ সংঘটিত করে। মুক্তিবাহিনী ও পাকিস্তান বাহিনীর মধ্যকার সংঘটিত যুদ্ধটিই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নামে পরিচিত। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কোষঝিল্লির সংজ্ঞা দাও। | প্রতিটি সজীব কোষের প্রোটোপ্লাজম যে সূক্ষ্ম, স্থিতিস্থাপক, বৈষম্যভেদ্য, লিপো-প্রোটিন দ্বারা গঠিত সজীব দ্বিপ্তরী ঝিল্লি দিয়ে আবৃত থাকে, তাকে প্লাজমামেমব্রেন বা কোষঝিল্লি বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ প্যাসেজ: অক্টোবর ২০১৫ সালে, মূল আলফাগো প্রথম কম্পিউটার গো প্রোগ্রাম হয়ে ওঠে যা কোনও পেশাদার মানব খেলোয়াড়কে হ্যান্ডিক্যাপ ছাড়াই পূর্ণ আকারের 19 × 19 বোর্ডে পরাজিত করে। ২০১৬ সালের মার্চ মাসে, এটি পাঁচ-গেম ম্যাচে লি সেডলকে পরাজিত করেছিল, প্রথমবারের মতো কোনও কম্পিউটার গো প্রোগ্রাম কোনও প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই একটি 9-দান পেশাদারকে পরাজিত করেছে। যদিও চতুর্থ ম্যাচে লি সেডলের কাছে হেরেছিল, লি চূড়ান্ত ম্যাচে পদত্যাগ করে, আলফাগোর পক্ষে 4 টি গেম থেকে 1 টি চূড়ান্ত স্কোর দেয়। এই জয়ের স্বীকৃতি হিসেবে কোরিয়া বাদুক অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক আলফাগোকে সম্মানসূচক ৯-দান প্রদান করা হয়। লি সেডলের সাথে লিড আপ এবং চ্যালেঞ্জ ম্যাচটি একটি ডকুমেন্টারি ফিল্মে নথিভুক্ত করা হয়েছিল যার শিরোনামও আলফাগো, গ্রেগ কোহস পরিচালিত। ২০১৬ সালের ২২ ডিসেম্বর সাইন্স কর্তৃক এটি বছরের অন্যতম অগ্রগতি রানার্স-আপ হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিল। ২০১৭ সালের ফিউচার অফ গো সামিটে, এর উত্তরসূরি আলফাগো মাস্টার তিন ম্যাচের ম্যাচে কে জিকে পরাজিত করেছিলেন, যিনি তখন বিশ্বের এক নম্বর র্যাঙ্কিংয়ের খেলোয়াড় ছিলেন (আরও শক্তিশালী আলফাগো জিরো ইতিমধ্যে বিদ্যমান ছিল তবে এখনও ঘোষণা করা হয়নি) । এর পরে, আলফাগোকে চীনা ওয়েইকি অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পেশাদার 9-ডান পুরষ্কার দেওয়া হয়েছিল। আলফাগো এবং এর উত্তরসূরিরা মন্টে কার্লো ট্রি সার্চ অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এর আগে মেশিন লার্নিং দ্বারা "শিক্ষিত" জ্ঞানের ভিত্তিতে তার পদক্ষেপগুলি খুঁজে পেতে, বিশেষত কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্ক (একটি গভীর শেখার পদ্ধতি) দ্বারা ব্যাপক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে, উভয়ই মানুষের এবং কম্পিউটার খেলার মাধ্যমে। একটি নিউরাল নেটওয়ার্ককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে AlphaGo-এর নিজস্ব পদক্ষেপের নির্বাচন এবং বিজয়ীর খেলাগুলোও ভবিষ্যদ্বাণী করতে। এই নিউরাল নেটটি গাছের অনুসন্ধানের শক্তি উন্নত করে, যার ফলে পরবর্তী পুনরাবৃত্তিতে উচ্চ মানের পদক্ষেপ নির্বাচন এবং শক্তিশালী স্ব-খেলা হয়। প্রশ্নঃ কোন বছর আলফাগো লি সাদোলকে পাঁচ ম্যাচে পরাজিত করে? | ২০১৬ সালে আলফাগো লি সাদোলকে পাঁচ ম্যাচে পরাজিত করে | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"একতাই বল" বলতে কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো। | "একতাই বল" বলতে বোঝায় অনেকে মিলে সংঘবদ্ধ হলে শক্তিশালী হওয়া যায়। পৃথিবীতে যে ব্যক্তি নিঃসঙ্গ ও একা, সে নিঃসন্দেহে অসহায়। ঐক্যবদ্ধ জীবনপ্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সে শক্তিতে সামান্য এবং সামাজিকভাবে তুচ্ছ।
একজন মানুষ যখন একা তখন তার শক্তি থাকে সীমিত। কিন্তু যখন একতাবদ্ধ হয়ে দশজন একসঙ্গে কোনাে কাজে হাত দেয় তখন সে হয় অনেক সবল ও শক্তিশালী। এই একতাবদ্ধ শক্তি তখন রূপ নেয় প্রচণ্ড শক্তিতে। তখন যে কোনাে কঠিন কাজ আর কঠিন মনে হয় না। এজন্য প্রয়ােজন একতার। পৃথিবীর ইতিহাসে মানুষ অন্য পশুপাখির ওপরে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব অনুষ্ঠিত করেছে কারণ তারা একতাবদ্ধভাবে বসবাস করত এবং শিকার করত। একতাবদ্ধ জীবনযাপনই আধুনিক সভ্যতার মূলভিত্তি।
শক্তি বা সামর্থ্যের ক্ষুদ্রতার কারণে একক মানুষ সকলের নিকট উপেক্ষিত কিন্তু যারা ঐক্যবদ্ধ তাদের শক্তি অসীম। বিন্দু বিন্দু বৃষ্টির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বিশাল জলরাশি, তদ্রপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় অসীম শক্তি। ঠিক এমনিভাবে অনেক ব্যক্তিসত্তা যখন একতাবদ্ধ হয়ে সমষ্টির সৃষ্টি করে, তখন তাদের সমবেত শক্তি জাতীয় জীবনে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হয়। একতার শক্তি অসম্ভবকে সম্ভবে পরিণত করে। সমগ্র জাতির মধ্যে একতা ছিল বলেই বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হয়েছে। পাকিস্তানি শক্তিধর সশস্ত্রবাহিনীর বিপুল সৈন্যকে পরাভূত করেছি। একক কোনাে শক্তি বলে তা সম্ভব ছিল না। এজন্য আমরা আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখি যখন আমাদের জাতীয় জীবনে ঐক্যের অভাব হয়েছে তখনই নানা বিপদ ও দুর্ভাগ্য নেমে এসেছে। শুধু জাতীয় জীবনে নয়, আমাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনেও একতার প্রয়ােজন। একতাবদ্ধ হয়ে আমরা যে-কোনাে কাজ যত সহজে ও নির্বিঘ্নে করতে পারি একাকী তা করা সম্ভব নয়।
মানুষ এককভাবে সামান্য আর তুচ্ছ বলেই সভ্যতার উন্নতির বিকাশে চাই মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c |
এনজাইমের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো। | সব এনজাইমই প্রোটিন জাতীয়, তাই প্রোটিন গঠনকারী অ্যামিনো অ্যাসিডই এনজাইমসমূহের মূল গাঠনিক উপাদান। একটি সুনির্দিষ্ট এনজাইমের অ্যামিনো অ্যাসিড সংখ্যা ও অনুক্রম সুনির্দিষ্ট। ভিন্ন ভিন্ন এনজাইমের অ্যামিনো অ্যাসিডের সংখ্যা ও অনুক্রম ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। এনজাইম অম্লীয় ও ক্ষারীয় উভয় পরিবেশেই ক্রিয়াশীল। কো-এনজাইম, কো-ফ্যাক্টর ইত্যাদির উপস্থিতিতে এনজাইমের ক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। এনজাইম সাধারণত পানি, গ্লিসারোল ও লঘু অ্যালকোহলে দ্রবণীয়। এখানে মনে রাখা প্রয়োজন যে, সব প্রোটিনই এনজাইম নয়। অ্যামোনিয়াম সালফেট, সোডিয়াম ক্লোরাইড, পিকরিক অ্যাসিড ইত্যাদির দ্বারা এনজাইম অধঃক্ষেপিত হয়। উচ্চ তাপ, অতি বেগুনি রশ্মি ইত্যাদির প্রভাবে এনজাইমের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সৈয়দা সাইরা মহসিন বিয়ে করেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ সৈয়দ মহসিন আলীকে। তার স্বামী সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ছিলেন। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে তার স্বামী মারা যান। ১৯৭১ সালের তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ | ে তার ভূমিকার জন্য মরণোত্তর স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পান। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |