inputs
stringlengths 4
16.1k
| targets
stringlengths 1
116k
| language
stringclasses 19
values | language_code
stringclasses 19
values | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 518
values |
---|---|---|---|---|---|
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ। সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু তা না করে অনেকে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, দলীয় কোন্দল, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিসহ নানা কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষমতা গ্রহণ করে আবার এরাই সংবিধান স্থগিত করে ভেঙে দিয়েছেন জাতীয় সংসদ। রাজধানীর বাইরে ৬ জেলায় সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের ৬টি বেঞ্চ স্থাপন করেছেন। উদ্দীপকের শাসকের সাথে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনের মিলগুলো খুঁজে তা ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকের শাসকের সাথে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামলের অবৈধ ক্ষমতা দখল, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি প্রভৃতি বিষয়ের মিল পাওয়া যায়।
১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ জেনারেল এরশাদ সামরিক আইন জারি করে রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সাত্তার সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতা দখল করেন। ক্ষমতায় এসেই তিনি সংবিধান স্থগিত করেন এবং জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন। ১৯৮৩ সালের ১১ই ডিসেম্বর নিজেই রাষ্ট্রপতি পদে অসীন হন। তার শাসনামলের পুরো সময়ে এক উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে কেটেছে।
উদ্দীপকে বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে অনেকে রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিসহ নানা কাজ করে যাচ্ছে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো জেনারেল এরশাদের শাসনামলের সময়ে ছিল। তার সময়ে রাজনৈতিক কার্যক্রম স্থগিত এবং পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ করা হয়। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ড. কামাল হোসেন, মোহাম্মদ ফরহাদসহ কয়েকজন নেতাকে সেই সময়ে গ্রেফতার বা অন্তরীণ করা হয়। ছাত্রদের আন্দোলনে হামলা চালিয়ে সেলিম, দেলোয়ার, শাহজাহান সিরাজ, জয়নাল, দিপালী সাহা ও রাউফুন বসুনিয়াসহ বেশ কয়েকজনকে হত্যা করা হয়। এরশাদের সময়ে ১৯৮৬ সালের ৭ই মে প্রহসনমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তার শাসনামল (১৯৮২-১৯৯০) দুর্নীতি ও আইন-শৃঙ্খলার অবনতির এক অরাজক অবস্থার কথা মনে করিয়ে দেয়। তাই বলা যায়, উদ্দীপকের শাসকের সাথে এরশাদের শাসনামল সাদৃশ্যপূর্ণ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন |
চীনের পিপলস আর্মি এখন এক অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র সজ্জিত বাহিনী
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং গত ১৩ই অক্টোবর দক্ষিণ গুয়াংডং প্রদেশে পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) একটি ঘাঁটি পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি তাঁর বক্তৃতায় মেরিন সেনাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলেন।
এরপর অনেক সংবাদপত্রের শিরোনামে এরকম একটা ইঙ্গিত ছিল যে তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চীনের অভিযান অত্যাসন্ন।
কিন্তু এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, এরকম কিছু সহসা ঘটছে না। তবে চীন বিশেষজ্ঞরা কেন তাইওয়ানের ভবিষ্যৎ নিয়ে এত জরুরি আলোচনায় মেতেছেন তার কিছু কারণ আছে।
তাইওয়ান নিয়ে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই মুখোমুখি অবস্থান অনেক দীর্ঘদিনের। চীন দাবি করে, ২ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার এই দেশটি তাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
তবে ওয়াশিংটন মনে করে, চীন আর তাইওয়ানের যে দীর্ঘ বিচ্ছেদ, সেটির মীমাংসা হতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে।
তাইওয়ান নিয়ে চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের এই অচলাবস্থা চলছে দশকের পর দশক ধরে। কিন্তু মনে হচ্ছে এই অচলাবস্থা যেন এখন ভঙ্গ হতে চলেছে।
শি জিনপিং এর উত্তরাধিকার
তাইওয়ান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের দ্বন্দ্ব চলছে দশকের পর দশক ধরে
তাইওয়ান প্রশ্নে এতদিনের এই স্থিতাবস্থা কেন আর টিকবে না বলে মনে হচ্ছে, তার কিছু কারণ আছে।
এর প্রথম কারণটাই হচ্ছেন শি জিনপিং।
"শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফেরত চান," বলছেন লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজের চায়না ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক স্টিভ সাং।
"আর শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফিরে পাওয়ার এই কাজটা শেষ করতে চান, চীনের পরবর্তী নেতা যিনিই হবেন, তার কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আগে।"
ওরিয়ানা স্কাইলার মাস্ট্রো হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চীন বিষয়ক এক সামরিক বিশ্লেষক। তিনি বলছেন, শি জিনপিং যখন ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্টের মেয়াদকালের সময়সীমা তুলে দিয়ে কার্যত নিজেকে আজীবনের জন্য প্রেসিডেন্ট বানালেন, তখনই তার মনে এরকম একটা আশংকা তৈরি হয়।
"হঠাৎ করেই তাইওয়ান সম্পর্কে তিনি যেটাই বলছিলেন, তার একটা সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ দাঁড়াচ্ছিল। তিনি কখন এই সমস্যার সমাধান চান সেটা কিন্তু এখন নেতা হিসেবে তার বৈধতা এবং তার মেয়াদের বৈধতার প্রশ্নের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে।" | চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব: তাইওয়ান ইস্যু পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
শুক্র গ্রহে এসিড বৃষ্টি হয় কেন? | শুক্র গ্রহের বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা খুব বেশি হওয়ায় গ্রহটিতে এসিড বৃষ্টি হয়।
সাধারণত বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি ক্ষতিকর গ্যাসের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে এসিড বৃষ্টি হয়ে থাকে। সৌরজগতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম গ্রহ শুক্রের পৃথিবীর মতো বায়ুমণ্ডল আছে। কিন্তু এতে অক্সিজেন নেই। অন্যদিকে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ প্রায় শতকরা ৯৬ ভাগ। মূলত কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন মেঘের কারণে এ গ্রহে যে বৃষ্টিপাত হয় তা এসিডে পূর্ণ থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এশিয়া মহাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান বর্ণনা করো। | এশিয়া ১০° দক্ষিণ অক্ষরেখা থেকে ৮০° উত্তর অক্ষরেখা এবং ২৫° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা থেকে ১৭০° পশ্চিম দ্রাঘিমারেখা পর্যন্ত বিস্তৃত। এ মহাদেশের পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর, পশ্চিমে ইউরোপ মহাদেশ ও ভূমধ্যসাগর; দক্ষিণ-পশ্চিমে আফ্রিকা ও লোহিত সাগর; উত্তরে উত্তর মহাসাগর এবং দক্ষিণে ভারত মহাসাগর অবস্থিত। ইউরোপ মহাদেশের সাথে স্থলভাগ দ্বারা যুক্ত হওয়ায় এশিয়া ও ইউরোপকে একসাথে ইউরেশিয়া বলা হয়। এশিয়া থেকে ইউরোপকে পৃথক করেছে ইউরাল পর্বত, ইউরাল নদী ও কাস্পিয়ান সাগর। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো সর্ব সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়। ১৯৯৪-এ তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক আগুনের পরশমণি মুক্তি লাভ করে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সহ আটটি পুরস্কার লাভ করে। তাঁর নির্মিত অন্যান্য সমাদৃত চলচ্চিত্রগুলো হলো শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯), দুই দুয়ারী (২০০০), শ্যামল ছায়া (২০০৪), ও ঘেটু পুত্র কমলা (২০১২)। শ্যামল ছায়া ও ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র দুটি বাংলাদেশ থেকে বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে অস্কারের জন্য দাখিল করা হয়েছিল। এছাড়া ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
আপনি উপরের উত্তরণ বিষয় নির্ধারণ করতে পারেন | হুমায়ূন আহমেদ | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"দশের লাঠি একের বোঝা" কথাটির ভাব-সম্প্রসারণ করো। | জীবনে সমবেত প্রচেষ্টার বিশেষ তাৎপর্য আছে। সকলে মিলে যেকোনাে কাজই সহজে সমাধা করা যায়।
মানুষের একার তেমন কোনাে শক্তি নেই, সবার মিলিত শক্তির কোনাে তুলনা নেই। একা যেখানে কোনাে কাজের উপযুক্ত বলে গণ্য হয় না, সেখানে অনেকে একত্রিত হয়ে একটা বৃহৎ শক্তিতে রূপ লাভ করে। সমবায়ের মধ্যে যথার্থ শক্তি নিহিত। অন্যদিকে একার পক্ষে যে কাজ করা কঠিন তা বহুজনে ভাগ করে করলে খুব সহজে সমাধা হয়ে যায়। মানুষের সামাজিক জীবন সে উদ্দেশ্যেই গড়ে উঠেছে। পারস্পরিক সহযােগিতার মাধ্যমে জীবন হয়ে ওঠে সুখময়। যৌথ জীবনের এই বৈশিষ্ট্য থেকেই মানুষ একতাবদ্ধ জীবনযাপনে নিয়ােজিত হয়েছে।
মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলেই আজ বিশ্ব এত বেশি উন্নত এবং সভ্যতার অগ্রগতিও এত বেশি সাধিত হয়েছে। মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও আবিষ্কারের উৎকর্ষের পেছনে বহু মানুষের অবদান কাজ করছে। তাই একার মধ্যে মানুষ কোনাে কল্যাণ খুঁজে পায় না। বরং একা যে কাজটি পারে না, দশজনের হাতে পড়ে তা খুব সহজে শেষ হয়ে যায়। আবার দশ জনের কাজ যদি একজনের ওপর পড়ে, তবে তা সম্পাদন করা মােটেই সত্ব হয় না। লাঠি যখন একজনের হাতে ব্যবহৃত হয় তা হালকা ও তুচ্ছ বলে মনে হয়। কিন্তু দশজনের লাঠি একজনের হাতে দিলে তা তখন বােঝা হয়ে ওঠে। তেমিন দশজনের কাজ একজনের জন্য বােঝা। আবার একজনের বােঝা দশজনের জন্য সাধারণ ব্যাপার। এই বৈশিষ্ট্যের জন্য সমবায় পদ্ধতি প্রচলিত হয়েছে। এর ফলে জীবনের যৌথ উদ্যোগের নানা নমুনা প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে। সমবেত উদ্যোগই জীবনকে সুখের আকর করতে পারে— এ ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ নেই।
একতাই শক্তি এ কথাটি জীবনে প্রয়ােগ করা উচিত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
কখন কখন প্রতিসরণ ঘটবে? | যখন আলো এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে যায় এবং উভয় মাধ্যমের ঘনত্ব ভিন্ন হয় তখন আলোর প্রতিসরণ ঘটে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
উপরের প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন :
মায়ানমারের সবচেয়ে বেশি জনবহুল শহর কোনটি ? | এটি ভারতে অধিক জনসংখ্যাযুক্ত শহরসমূহের একটি তালিকা।
মানচিত্র
তালিকা
সংজ্ঞা:[1]
যখন কোনো শহরে ১ লক্ষ লোক বসবাস করে তাকে শহর বলা হয়
যখন কোনো শহরে ১০ লক্ষ লোক বাস করে তখন তাকে নগর বলে
যখন কোনো শহরে ৪০ লক্ষ লোক বসবাস করে তখন সেই শহরকে মহানগর বলে।
ভারতে ৮টি মহানগর এবং ৪৬টি নগর বিদ্যমান।
যে শহরগুলোর নাম মোটা অক্ষরে লেখা হয়েছে তা কোনো রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের রাজধানী। এখানে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট শহরের জনসংখ্যারই উল্লেখ আছে; সেই শহরের উপনগরীয়/ শহরতলী অঞ্চলের নয়।
১ থেকে ২৫
২৬ থেকে ৫০
৫১ থেকে ৭৫
৭৬ থেকে 890
১০১ থেকে ১২৫
১২৬ থেকে ১৫০
১৫১ থেকে ১৭৫
১৭৬ থেকে২০০
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
সাক্ষরতার হার অনুযায়ী ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির তালিকা
বিষয়শ্রেণী:জনসংখ্যা অনুযায়ী শহরের তালিকা | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আলোর প্রতিসারণাঙ্কের সংজ্ঞা দাও। | আলো যখন এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে তির্যকভাবে প্রবেশ করে তখন নির্দিষ্ট একজোড়া মাধ্যম ও নির্দিষ্ট রঙের আলোর জন্য আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোণের সাইন-এর অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা হয়। এই ধ্রুব সংখ্যাকে ঐ রঙের জন্য প্রথম মাধ্যমের সাপেক্ষে দ্বিতীয় মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
তাড়িতচৌম্বক বলের বর্ণনা দাও। | দুটি আহিত কণা তাদের আধানের কারণে একে অপরের ওপর যে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল প্রয়োগ করে তাকে তাড়িতচৌম্বক বল বলে। তড়িৎ বল এবং চৌম্বক বল ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। যখন দুটি আহিত কণা স্থির থাকে তখন তাদের ওপর কেবল তড়িৎ বল ক্রিয়া করে। যখন আহিত কণাগুলো গতিশীল থাকে তখন তড়িৎ বলের অতিরিক্ত ক্রিয়াশীল আর একটি বল হচ্ছে চৌম্বক বল।
সাধারণভাবে তড়িৎ প্রভাব ও চৌম্বক প্রভাব অবিচ্ছেদ্য সে কারণে বলটিকে তাড়িতচৌম্বক বল নামে অভিহিত করা হয়। মহাকর্ষ বলের ন্যায় তাড়িতচৌম্বক বলের পাল্লাও অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এ বলের ক্রিয়ার জন্য কোনো মাধ্যমেরও প্রয়োজন হয় না। কিন্তু মাধ্যম থাকলে এই বল মাধ্যম দ্বারা প্রভাবিত হয়। তাড়িতচৌম্বক বল মহাকর্ষ বলের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। উদাহরণস্বরূপ দুটি প্রোটনের মধ্যকার তাড়িতচৌম্বক বল এদের মধ্যকার মহাকর্ষ বলের ১০৩৬ গুণ।
আমরা জানি পদার্থ ইলেকট্রন, প্রোটন নামক আহিত কণা এবং নিউট্রন নামক অনাহিত কণা দিয়ে গঠিত। এদের মধ্যে ইলেকট্রন মৌলিক কণা। যেহেতু তাড়িতচৌম্বক বল মহাকর্ষ বলের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী তাই পারমাণবিক ও আণবিক ক্ষেত্রের সকল ঘটনা এই বল দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়। অবশ্য অন্য দুটি বল কেবলমাত্র নিউক্লিয় ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই বলা যায়, অণু পরমাণুর গঠন, রাসায়নিক বিক্রিয়া, পদার্থের তাপীয় ও অন্যান্য ধর্ম তাড়িতচৌম্বক বলের ফল। লক্ষ্যণীয় যে, আমাদের এই স্থুল জগতের যাবতীয় বলসমূহ (মহাকর্ষ বল ব্যতীত) তড়িৎ বলেরই বহিঃপ্রকাশ। ঘর্ষণ স্পর্শ বল, স্প্রিং বল, বা অন্যান্য বিকৃত বস্তুর মধ্যকার বল আহিত কণাগুলোর তড়িৎ বলেরই ফলশ্রুতি। ফোটন নামক এক প্রকার. ভরহীন ও আধানহীন কণার পারস্পরিক বিনিময়ের ফলে এই বল কার্যকর হয়।
মহাকর্ষ বল সর্বদা আকর্ষণধর্মী। পক্ষান্তরে তাড়িতচৌম্বক বল আকর্ষণ বিকর্ষণ উভয়ধর্মী হতে পারে। আবার কোনো বস্তুর ভর কেবলমাত্র ধনাত্মক হতে পারে কিন্তু আধান ধনাত্মক বা ঋণাত্মক উভয় হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পদার্থ তড়িৎ নিরপেক্ষ অর্থাৎ তড়িৎ বল শূন্য আর ভূ-পৃষ্ঠীয় ঘটনাবলির ক্ষেত্রে মহাকর্ষ বলই প্রাধান্য পায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
কোয়ান্টাম তত্ত্ব বিশ শতকে পদার্থবিদ্যা চর্চায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় যখন | বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্লাংক এবং আলবার্ট আইনস্টাইন মত প্রকাশ করেন যে আলোক শক্তি একটি নির্দিষ্ট পরিমানে শোষিত বা উদগিরিত হয় যা কোয়ান্টাম (একবচনে কোয়ান্টা) নামে পরিচিত। ১৯১৩ সালে নীলস বোর পরমাণুর বোর মডেলের সঙ্গে এই তত্ব একীভূত করেন। বোর মডেল অনুসারে ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট কৌণিক ভরবেগ সহ আবর্তিত হয় এবং নিউক্লিয়াস থেকে ইলেকট্রনের দূরত্ব এর শক্তির সমানুপাতিক। এই মডেলানুসারে ইলেকট্রণ অবিরত শক্তি বিকিরণ করে না। এরা সহসা শক্তি বিকিরণ বা গ্রহণ করে এক কক্ষপথ থেকে অন্য কক্ষপথে লাফ দেয় যা কোয়ান্টাম লাফ (কোয়ান্টাম লিপ) নামে পরিচিত। শক্তি শোষন বা বিচ্ছুরণের ফলে স্পেকট্রাম বা বর্ণালী উৎপন্ন হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন
মুসলিম রোহিঙ্গাদের পর এবার পালাচ্ছে মিয়ানমারের খ্রীষ্টান কাচিনরা | | হাজার হাজার কাচিন জনগোষ্ঠীর লোক ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে
মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী কাচিন ইন্ডিপেন্ডেস আর্মির যোদ্ধাদের অবস্থানগুলোর ওপর বিমান হামলা এবং কামানের গোলাবর্ষণ করছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
এর ফলে হাজার হাজার লোকঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে চীন সীমান্ত সংলগ্ন এলাকাগুলোয় আশ্রয় নিচ্ছে। জাতিসংঘ বলছে, এ বছর অন্তত ১০ হাজার লোক ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। আর শুধু এপ্রিল মাসেই সেখান থেকে পালিয়েছে চার হাজারের মতো।
কাচিন জনগোষ্ঠীর লোকেরা প্রধানত খ্রীস্টান এবং ১৯৬১ সাল থেকে তারা বৌদ্ধ-সংখ্যাগরিষ্ঠ মিয়ানমারে স্বায়ত্বশাসিত এলাকা প্রতিষ্ঠার দাবিতে লড়াই করে যাচ্ছে। কেআইএ বিদ্রোহীদের হাতে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র আছে এবং তারা অন্যতম শক্তিশালী একটি বিদ্রোহী গ্রুপ বলে মনে করা হয়।
বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, গত কিছুদিনে পরিস্থিতি গুরুতর রূপ নিয়েছে। খবরে বলা হচ্ছে, সবশেষ এই লড়াইয়ে সরকারি সৈন্যরা কাচিন যোদ্ধাদের বেশ কয়েকটি ঘাঁটি দখল করে তাদেরকে সীমান্ত এলাকার দিকে ঠেলে দিয়েছে।
জাতিসংঘের এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে, কাচিন এলাকাগুলোয় বিচার-বহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন এবং যৌন সহিংসতার মতো ঘটনা সাম্প্রতিক কালে ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।
সেখানে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে ব্যর্থতার জন্য এবং ত্রাণ যেতে না দেয়ার জন্য মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সূচির সমালোচনা করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত ১ লাখ ২০ হাজার কাচিন ঘরবাড়ি ছেড়েছে বলছে জাতিসংঘ
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থার কর্মীরা তাদেরকে সেখানে যেতে অনুমতি দেওয়ার জন্যে মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছে।
জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন, এই যুদ্ধের কারণে উত্তর মিয়ানমারে সোয়া এক লাখের মতো মানুষ গৃহচ্যুত হয়েছে।
বিদ্রোহীদের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ৫০ বছরেরও বেশি সময় আগে এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এতো তীব্র সংঘর্ষ আর কখনো হয়নি।
বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:
কাচিনে গোলাবর্ষণ করছে বার্মার জঙ্গী বিমান
মিয়ানমার-চীন সীমান্তে বিদ্রোহী ও সেনাবাহিনীর লড়াই
রোহিঙ্গাদের বাদ দিয়ে মিয়ানমারে শান্তি সম্মেলন
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে কাচিন জনগোষ্ঠীর বাস
মিয়ানমার সরকার গত ছ'বছর ধরে বেশ কয়েকটি জাতিগত বিদ্রোহী গ্রুপের সাথে শান্তি আলোচনা চালিয়ে আসছিলো।
কিন্তু কাচিন ন্যাশনাল আর্মি এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি না হয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে।
তাদের দাবি হলো, প্রথমেই কাচিনের... | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
উদ্ভিজ্জ স্যুপ তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করো। | উদ্ভিজ্জ স্যুপ তৈরির প্রক্রিয়া নিম্নরূপ:
উপকরণ:
* ২ টেবিল চামচ সয়াবিন তেল
* ১/২ কাপ পেঁয়াজ কুচি
* ২ টি গাজর কুচি
* ১ টি আলু কুচি
* ১/২ কাপ বাঁধাকপি কুচি
* ১/২ কাপ টমেটো কুচি
* ১ চা চামচ আদা বাটা
* ১ চা চামচ রসুন বাটা
* ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া
* ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়া
* ১/২ চা চামচ ধনে গুঁড়া
* ১/২ চা চামচ জিরা গুঁড়া
* ১/২ চা চামচ গরম মশলা গুঁড়া
* ১/২ চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়া
* ১/২ চা চামচ লবণ
* ৪ কাপ পানি
* ১/২ কাপ কাঁচা মরিচ কুচি (ঐচ্ছিক)
* ১/৪ কাপ ধনেপাতা কুচি (ঐচ্ছিক)
প্রণালী:
১. একটি বড় হাঁড়িতে সয়াবিন তেল গরম করুন।
২. পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামী করে ভাজুন।
৩. গাজর, আলু, বাঁধাকপি, টমেটো, আদা বাটা, এবং রসুন বাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ ভাজুন।
৪. হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, গরম মশলা গুঁড়া, এবং গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
৫. লবণ এবং পানি দিয়ে ঢেকে দিন।
৬. মাঝারি আঁচে ৩০-৪৫ মিনিট বা সবজি নরম না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
৭. কাঁচা মরিচ কুচি এবং ধনেপাতা কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।
টিপস:
* আপনার পছন্দের যেকোনো সবজি দিয়ে এই স্যুপ তৈরি করতে পারেন।
* আপনি চাইলে স্যুপে মাশরুম, ব্রোকলি বা ঝিনুক যোগ করতে পারেন।
* স্যুপের স্বাদ বাড়াতে আপনি লবণ, মরিচ, এবং অন্যান্য মশলার পরিমাণ পরিবর্তন করতে পারেন।
* স্যুপকে আরও সুস্বাদু করতে আপনি পরিবেশন করার আগে এতে কিছুটা লেবুর রস বা টকদই যোগ করতে পারেন।
পরিবেশন:
উদ্ভিজ্জ স্যুপ গরম গরম পরিবেশন করুন। আপনি এটি রুটি, পরোটা, বা ভাতের সাথে খেতে পারেন। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
একটা জোকস বলো। | ঠিক আছে, একটা জোকস বলি:
এক লোক ডাক্তারের কাছে গেলেন। ডাক্তার তাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার কী সমস্যা?
লোকটি বললেন, ডাক্তার সাহেব, আমি সবসময় ভুল সিদ্ধান্ত নিই।
ডাক্তার বললেন, তাহলে আপনি এখানে কেন?
লোকটি বললেন, আমি ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনাকে দেখতে এসেছি! | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিত তবে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত"— কথাটির সাথে কি তুমি একমত? | "পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিত তবে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত"— কথাটির সাথে আমি একমত।
১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর পাকিস্তানে সর্বপ্রথম এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনকে ৬ দফার পক্ষে গণভোট হিসেবে অভিহিত করে। নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ নজিরবিহীন বিজয় লাভ করে। এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও বঙ্গবন্ধুর স্বায়ত্তশাসনের দাবির সুস্পষ্ট রাজনৈতিক বিজয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ পাকিস্তানি সরকারকে বিচলিত করে তোলে। নির্বাচনের এ ফলাফলে ছয় দফার প্রতি পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিপুল সমর্থনের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু পাকিস্তান সরকার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে। তারা বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার জন্য ষড়যন্ত্র করতে থাকে। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে রাজপথে নামে। জবাবে পাকিস্তানিরা ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ গণহত্যার সূচনা করে। এতে বাঙালিদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের দিকে মোড় নেয়। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্মলাভ করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, প্রশ্নে উল্লিখিত বক্তব্যটি যথার্থ। কারণ পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিয়ে আওয়ামী লীগের হাতে পূর্ব পাকিস্তানের শাসনভার অর্পণ করতো তাহলে হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিলম্বিত হতো। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস অন্যরকম হতো। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস বলো। | কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস নিন্মরূপ:
এক কৃপণ ছেলের সঙ্গে এক কৃপণ মেয়ের প্রেম চলছে। একদিন রাতে মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডকে আসতে বলল তার বাড়িতে।
গার্লফ্রেন্ড: সবাই ঘুমিয়ে পড়লে আমি উপর থেকে একটা কয়েন ফেলব, তুমি কয়েনের শব্দ পেলে চুপিচুপি উপরে চলে আসবে৷
কথামত রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে মেয়েটি নীচে কয়েন ফেলল। কয়েন পড়ার ঝনঝনশব্দ হলো, কিন্তু বয়ফ্রেন্ডের আসার আর নাম নেই।
প্রায় এক ঘণ্টা পরে চুপিচুপি বয়ফ্রেন্ডের আগমন৷
গার্লফ্রেন্ড: কী ব্যাপার? এতক্ষণ লাগালে যে? কয়েন ফেলার শব্দ শোনোনি?
বয়ফ্রেন্ড: শুনেছি তো, কিন্তু অন্ধকারে কয়েনটা খুঁজতে খুঁজতে দেরি হয়ে গেল।
গার্লফ্রেন্ড: আরে ধুর, আমি কি অত বোকা? কয়েনটা তো আমি সুতা দিয়ে বেঁধে নিচে ফেলে আবার উপরে তুলে নিয়েছি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
মুক্তবাংলা ভাস্কর্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্মরনার্থে বাংলাদেশের একটি অন্যতম ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি ১৯৯৬ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পাশেই নির্মাণ করা হয়। চিত্রকর রশিদ আহমেদ এই ভাস্কর্যটির নকশা করেছিলেন। ভাস্কর্যটি ইসলামী স্থাপত্য ও আধুনিক ধারনার সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ উপাচার্য মুহাম্মাদ ইনাম-উল হক এই ভাস্কর্যটি ১৯৯৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন করেন। | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
আব্দুল্লাহ | প্রথম ফিতনার সিফফিনের যুদ্ধে তৎকালীন সিরিয়ার গভর্নর মুয়াবিয়ার পক্ষে এবং খলিফা আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন। ৬৫৯/৬০ মুয়াবিয়া তাকে ১,৭০০ ঘোড়সওয়ারের প্রধান করে তায়েমা মরুউদ্যানের বাসিন্দা ও যাযাবর আরবদের কাছ থেকে তাঁর খিলাফতের আনুগত্যমূলক কর আদায় এবং শপথ গ্রহণের জন্য প্রেরণ করেন। তিনি অস্বীকারী যে কাউকে হত্যা করতে পারতেন। তার সাথে তার ফাজারা গোত্রের অনেকে তার সাথে যোগ দেয়। আবদুল্লাহর দেওয়া অভিযানের মোকাবিলার জন্য আলী তার নিজস্ব ফাজারা গোত্রের অনুগত আল-মুসাইয়াব ইবনে নাজাবাকে প্রেরণ করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
আমজাদ হোসেন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করার পর তিনি অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে জনগণকে সংগঠিক করার কাজ শুরু করেন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণের নির্দেশ অনুযায়ী আমজাদ হোসেন হানাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার কৌশল প্রণয়ন করেছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে সামরিক সাহায্য চেয়ে বিশেষ দূত পাঠান, যেহেতু শান্তিপূর্ণ উপায়ে মুক্তিযুদ্ধ সমাধানের কোন উপায় ছিল না। | মুক্তিযুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৮০৫ সালে ব্রিটিশ ও হলকারদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। ভরতপুরের মহারাজা রণজিৎ সিং হলকারকে সাহায্য করতে রাজি হয়েছিলেন এবং দুই মহারাজরা ভরতপুর দুর্গে ফিরে গিয়েছিলেন। ব্রিটিশরা দুর্গটি ঘিরে ফেলে এবং তিন মাস পর রণজিৎ সিং শান্তিতে সম্মত হয় এবং ব্রিটিশদের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে, ফলে এটি দেশীয় রাজ্য হয়। ১৮৫৭ এর ভারতীয় বিদ্রোহের | সময় মহারাজা জসন্ত সিংহ ব্রিটিশদের প্রচুর সমর্থন করেছিলেন এবং এই সহায়তাকে ব্রিটিশরা ব্যাপকভাবে স্বীকার করেছিল। তরুণ মহারাজাকে জিসিএসআই করা হয়েছিল এবং তাঁর ব্যক্তিগত তোপ সালাম বাড়ানো হয়েছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বোর মডেল শতভাগ নির্ভুল ছিলোনা কেন ? | এটা হাইড্রোজেনের বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলেও বহুইলেকট্রনবিশিষ্ট পরমাণুর বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে পারে না। অধুনা বর্ণালীগ্রাফী প্রযুক্তির (স্পেকট্রোগ্রাফিক টেকনোলজি) উন্নয়ন সাধন হওয়ায় হাইড্রোজেন বর্ণালীতে নতুন রেখার উদ্ভব হয়েছে যা বোর মডেল ব্যাখ্যা করতে পারে না। ১৯১৬ সালে আরনোল্ড সমারফিল্ড এই অতিরিক্ত রেখার ব্যাখ্যা দিতে বোর মডেলে উপবৃত্তাকার কক্ষপথ যুক্ত করেন। কিন্তু এই নতুন মডেল খুবই জটিল। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
...উন - এসব জানাই ছিল। মানুষও সচেতন হয়ে গিয়েছিল সেই সময় থেকেই - তাই এবারের করোনা ভাইরাস আক্রমণের আগেই একটা রিহার্সাল তখনই দেওয়া হয়ে গিয়েছিল। দেশে আনুষ্ঠানিক লকডাউনের আগে থেকেই কিন্তু কেরালায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা - রাস্তায় মানুষ কম বেরনো - প্রতিটা বাস স্ট্যান্ডে সাবান আর জলের ব্যবস্থা করা - যাতে সবাই হাত ধুয়ে নিতে পারে - এসব শুরু হয়ে গিয়েছিল।"
"তবে নিপা সংক্রমণের থেকে করোনা সংক্রমণ মোকাবিলা করাটা আরও কঠিন চ্যালেঞ্জ। কারণ নিপা সংক্রমিত ব্যক্তিদের উপসর্গগুলো স্পষ্ট বোঝা যায়, কিন্তু
অনুগ্রহ করে নিবন্ধের বাকি অংশ লিখুন | | েন, তখন কেরালায় এই শ্রমিকদের বলা হচ্ছে 'অতিথি শ্রমিক'।
সরকার চালু করেছে তাদের জন্য গণ রান্নাঘর।
ভারতে এধরণের শ্রমিকদের খাবার যোগান দেওয়ার জন্য মোট যত রান্নাঘর চলছে, তার অধিকাংশই কেরালায়।
মিসেস শান্তি পিল্লাই বলছিলেন, "বাংলা, উড়িষ্যা এসব রাজ্য থেকে বিরাট সংখ্যক শ্রমিক কেরালায় আছেন। তাদের দেখভাল করাটা আমাদের সরকারের কাছে একটা বড় দায়িত্ব ছিল। একটা সময়ে তারা আমাদের জন্য কাজ করেছেন, তাই এখন বিপদের সময়েও আমাদের উচিত তাদের দেখাশোনা করা।"
সরকার নিয়ন্ত্রিত নারী সমিতিগুলিকে দায়িত্ব দেওয়া হয় গণ রান্নাঘর চালানোর। এইসব শ্রমিকদের সেখান থেকেই খাবার দেওয়া হচ্ছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ডিমের তরকারি তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর | দশ মিনিটের জন্য ডিম সিদ্ধ করুন। ডিমের খোসাগুলো তুলে ফেলুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। মশলা, পেঁয়াজ, মরিচ এবং হলুদ যোগ করুন এবং পেঁয়াজ সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত কিছুক্ষণ ভাজুন। সেদ্ধ ডিম যোগ করুন এবং কিছুক্ষণ ভাজতে দিন। তারপর পানি যোগ করুন এবং পনের মিনিটের জন্য আঁচে রাখুন। সিজনিং এর জন্য ভাত ও লবণ দিয়ে পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের সংখ্যাগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজাও: ২, ৬, ১, ৯, ৫, ৪, ৮, ৩, ৭। | প্রদত্ত সংখ্যাগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজানো হলো:
১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯ | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ:
আমি লাইব্রেরিকে স্কুল কলেজের উপরে স্থান দিই এই কারণে যে, এ স্থানে লোক স্বেচ্ছায় স্বচ্ছন্দচিত্তে স্বশিক্ষিত হবার সুযোগ পায়। প্রতিটি লোক তার স্বীয় শক্তি ও রুচি অনুসারে নিজের মনকে নিজের চেষ্টায় আত্মার রাজ্যে জ্ঞানের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। স্কুল কলেজে বর্তমানে আমাদের যে অপকার করছে সে অপকারের প্রতিকারের জন্য শুধু নগরে নগরে নয়, গ্রামে গ্রামে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা কর্তব্য। আমি পূর্বে বলেছি যে লাইব্রেরি হাসপাতালের চাইতে কম উপকারী নয়, তার কারণ আমাদের শিক্ষার বর্তমান অবস্থায় লাইব্রেরি হচ্ছে এক রকম মনের হাসপাতাল। | স্বশিক্ষিত হবার সুযোগ আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় নেই। পুথিগত শিক্ষা থেকে বের হয়ে এসে স্বেচ্ছায় ও স্বচ্ছন্দে লেখাপড়ার জন্য দরকার লাইব্রেরি। শিক্ষার বর্তমান রুগ্নদশার চিকিৎসার জন্য শহর, গ্রাম সর্বত্র লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা দরকার। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
স্বামী বিবেকানন্দ উত্তর কলকাতার এক কায়স্থ দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই দত্ত-পরিবারের আদি নিবাস ছিল অধুনা ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার কালনা মহকুমার অন্তর্গত দত্ত-ডেরিয়াটোনা বা দত্ত-ডেরেটোনা গ্রাম। মুঘল শাসনকাল থেকেই দত্তরা উক্ত গ্রামের অধিবাসী ছিলেন। গবেষকরা অনুমান করেন যে তারাই ছিলেন ওই গ্রামের জমিদার। অষ্টাদশ শতাব্দীতে দত্ত-পরিবারের সদস্য রামনিধি দত্ত তার পুত্র রামজীবন দত্ত ও পৌত্র রামসুন্দর দত্তকে নিয়ে গড়-গোবিন্দপুর গ্রামে (অধুনা কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম ও ময়দান অঞ্চল) চলে আসেন। ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণের কাজ শুরু হলে উক্ত এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের সঙ্গে দত্তরাও সুতানুটি গ্রামে (অধুনা উত্তর কলকাতা) চলে আসেন। এখানে প্রথমে তারা মধু রায়ের গলিতে একটি বাড়িতে বাস করতেন। ৩ নম্বর গৌরমোহন মুখোপাধ্যায় স্ট্রিটের যে বাড়িতে বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেছিলেন, সেই বাড়িটি নির্মাণ করেন রামসুন্দর দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামমোহন দত্ত। রামমোহন দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র দুর্গাপ্রসাদ দত্ত ছিলেন বিবেকানন্দের পিতামহ। তিনি সংস্কৃত ও ফারসি ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন।২৫ বছর বয়সে একমাত্র পুত্র বিশ্বনাথ দত্তের জন্মের পর তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করে গৃহত্যাগ করেন।বিশ্বনাথ দত্ত দুর্গাপ্রসাদের কনিষ্ঠ ভ্রাতা কালীপ্রসাদ কর্তৃক প্রতিপালিত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাটর্নি। বিশ্বনাথ দত্ত বাংলা, ফারসি, আরবি, উর্দু, হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষা শিখেছিলেন। সাহিত্য, ইতিহাস ও ধর্মগ্রন্থ পাঠে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল। ধর্ম বিষয়ে তিনি উদার ছিলেন। বাইবেল ও দেওয়ান-ই-হাফিজ ছিল তার প্রিয় বই। তিনি সুলোচনা (১৮৮০) ও শিষ্টাচার-পদ্ধতি (বাংলা ও হিন্দি ভাষায়, ১৮৮২) নামে দুইটি বই রচনা করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ প্রথা প্রবর্তনের সমর্থনে তিনি প্রকাশ্যে মতপ্রকাশ করেছিলেন। দুর্গাপ্রসাদের সংসারত্যাগের পর কালীপ্রসাদের অমিতব্যয়িতায় দত্ত-পরিবারের আর্থিক সাচ্ছল্য নষ্ট হয়েছিল। কিন্তু অ্যাটর্নিরূপে বিশ্বনাথ দত্তের সুদূর-প্রসারিত খ্যাতি সেই সাচ্ছল্য কিয়দংশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। তার স্ত্রী ভুবনেশ্বরী দেবী ছিলেন সিমলার নন্দলাল বসুর মেয়ে। তিনি বিশেষ ভক্তিমতী নারী ছিলেন।
প্রশ্ন :
স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম কোথায় হয় ? | উত্তর কলকাতা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মূলধন কাঠামো ও আর্থিক লিভারেজের মধ্যে সম্পর্ক কী? | কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করতে পারে। উৎসগুলো হতে পারে ঋণ বা অগ্রাধিকার শেয়ার বা ইক্যুইটি মূলধন বা সংরক্ষিত মূলধন। প্রতিটির খরচ ভিন্ন ভিন্ন। ঋণের খরচ স্থায়ী, কারণ প্রতিষ্ঠানের লাভ হোক বা না হোক নির্ধারিত হারে ঋণের সুদ প্রদান করতেই হবে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের লভ্যাংশ স্থায়ী হলেও তা নির্ভর করে মুনাফার উপর। কিন্তু সাধারণ শেয়ারের খরচ স্থায়ী নয়। কারণ লাভ হলেই সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হবে। তাছাড়া এটি কোম্পানির লভ্যাংশ নীতির উপর নির্ভর করে। মূলধন কাঠামোতে শেয়ার মূলধনের সাথে স্থায়ী ব্যয়বহুল মূলধন বা তহবিল, যেমন- ঋণ ও অগ্রাধিকার শেয়ার মূলধন ব্যবহার করা হয়। আর মূলধন কাঠামোতে স্থায়ী চার্জের তহবিল ব্যবহারই আর্থিক লিভারেজ। স্থায়ী চার্জের কারণে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এই ঝুঁকির কারণে শেয়ারহোল্ডারদের আয় প্রভাবিত হয়। এ প্রভাব অনুকূল বা প্রতিকূল যে কোন কিছুই হতে পারে। যদিও মূলধন কাঠামোতে লিভারেজ ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো আয় বাড়ানো। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
টসে জিতে ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ দলের
২০০৬ সালের পর টেস্টে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হচ্ছে দেশ দুটি।
বাংলাদেশের হয়ে দুই বছর পর সাদা পোশাকে মাঠে নামছেন নাসির হোসেন।
তবে একাদশে জায়গা হয়নি মুমিনুল হকের।তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসান নামছেন নিজেদের ৫০তম টেস্ট খেলতে।
বাংলাদেশ দলে রয়েছেন তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, ইমরুল কায়েস, মুশফিকুর রহিম (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, শফিউল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান।
আর অস্ট্রেলিয়া দলে রয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার, ম্যাট রেনশ, স্টিভেন স্মিথ (অধিনায়ক), উসমান খাজা, পিটার হ্যান্ডসকম্ব, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ম্যাথু ওয়েড, অ্যাশটন অ্যাগার, প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, নাথান লায়ন।
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | টসে জিতে ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ দলের | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c |
সোনাকাটা সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে সংক্ষেপে বলো। তোমার উত্তরে যেন সাহিত্যিক সাহিত্যিক ভাব থাকে। | বঙ্গোপসাগরের নোনা পানির ঢেউ সাদা ফেনা তুলে আছড়ে পড়ছে তীরে। সকালের সূর্যরশ্মি ঢেউয়ের ফেনায় পড়ে ঝকমক করছে। পাখির দল উড়ে যাচ্ছে এদিক সেদিক। বড় বড় ট্রলার নিয়ে জেলেরা ছুটছে গভীর সাগরের দিকে। এমন মন ভোলানো অনেক দৃশ্য চোখে পড়বে বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে প্রাকৃতিকভাবে জেগে ওঠা সোনাকাটা সমুদ্রসৈকতে। বরগুনার আমতলী উপজেলার তালতলী থেকে মাত্র ১৭ কিলোমিটার দূরে ফকিরহাট বাজার। এ বাজারের পাশেই গহিন বন। ছোট একটি খাল মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে বনটিকে। ভূখণ্ডটি স্থানীয়দের কাছে ফাতরার বন হিসেবে পরিচিত। আর এ বনের পশ্চিম পার্শ্বে সোনাকাটা সমুদ্রসৈকত। এটি নবগঠিত সোনাকাটা ইউনিয়নের অন্তর্গত। এ সমুদ্রসৈকত থেকে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দুটিই উপভোগ করা যায়। পর্যটকদের জন্য এখানে একটি ছোট ডাকবাংলো নির্মাণ করা হয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
"ফেসবুক ও অপসংস্কৃতি" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | একবিংশ শতাব্দীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের জীবনকে অনেকভাবেই সহজ করে তুলেছে এটি সত্যি। কিন্তু এর বিপরীত দিকও আছে। এ মাধ্যমের প্রতি আসক্তি এমন পর্যায়ে চলে গিয়েছে যে, এর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে মানসপটে। ফলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোস্যাল মিডিয়ার সঠিক ব্যবহার ও অপব্যবহারের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা তৈরি করাটা জরুরী হয়ে পড়েছে। ফেসবুক ব্যবহারের ফলে মানুষ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পায়। আর যেহেতু সবাই প্রতিক্রিয়া পেতে পছন্দ করে তাই সেই সুযোগকে মানুষ ব্যবহার করছে। ফেসবুক ব্যবহারী নিজেও বলতে পারে না সে আসক্ত কিনা। তবে এর অনবরত ব্যবহারে শারীরিক, মানসিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে অশ্লীল কর্মকাণ্ডে মানুষ সহজেই যুক্ত হয়ে পড়ছে। বলাবাহুল্য, ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের সংস্কৃতিতে একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এই নেতিবাচক দিকটি আমাদের সাংস্কৃতিকে কলুষিত করে তুলছে। ফেসবুক ট্রল প্ৰায় সময়ই অশ্লীল বার্তা দেয়। ফলে ফেসবুকের অপসংস্কৃতি মানুষকে খারাপ পথে সহজেই টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আর তারই প্রভাবে সমাজে নিত্য অবাঞ্ছিত ও বিকৃত ঘটনা ঘটে চলেছে। আর এ অনাকাঙ্ক্ষিত বৃত্ত থেকে বের হতে সমাজের প্রতিটি মানুষকেই সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা যেভাবে ফেসবুক ব্যবহারের ফলে আত্মবিনাশের পথে এগিয়ে চলেছে তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেই হবে। এবিষয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে পরিবারকেই। তারপর সমাজ, প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্র সবাইকেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচানোর ব্যাপারে এগিয়ে আসতে হবে। সবার সম্মিলিত প্রয়াস থাকলেই ফেসবুকের অপসংস্কৃতি রোধ করা সম্ভবপর হয়ে উঠবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নেবুলা বা নীহারিকা কী তা গল্পের আকারে ব্যাখ্যা করো। | জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা নক্ষত্রের জন্ম মহাকাশে ভাসমান বিশাল বিশাল গ্যাস পিণ্ড থেকে। এই গ্যাস পিণ্ডগুলোকে বলা হয় নীহারিকা বা নেবুলা। পরিষ্কার আকাশের দিকে তাকালে দেখা যায় যে, কোথাও কোথাও আবছা আলোর একটা ছোপ ফুটে রয়েছে। খালি চোখে এ রকম অন্তত দুটো ছোপ দেখা যায়—একটা এন্ড্রোমিডা নক্ষত্রজগতে আর একটা কালপুরুষ নক্ষত্র জগতে। আবছা আলোর মতো দেখতে আন্তঃনাক্ষত্রিক এ ধুলো ও গ্যাসের মেঘই নীহারিকা। নীহারিকা আলোকজ্জ্বল হতে পারে আবার অনুজ্জ্বল ঘোর কৃষ্ণবর্ণেরও হতে পারে। এরকম একটা কালো নীহারিকা হচ্ছে কালপুরুষ নক্ষত্রজগতের অশ্বমুখ নীহারিকা। উজ্জ্বল নক্ষত্রের পটভূমিতে এর চেহারা দেখে মনে হয় যেন সত্যিই একটা কালো ঘোড়ার মাথা।
নীহারিকা গ্যাস পিণ্ড গড়ে উঠেছে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ হাইড্রোজেন, ২০ থেকে ৪৫ শতাংশ হিলিয়াম ও বাকি ৫ শতাংশ অন্যান্য মৌলিক পদার্থ। বেশিরভাগ নীহারিকা বা নক্ষত্র তৈরি হয় আন্তঃনাক্ষত্রিক গ্যাসের মহাকর্ষীয় সঙ্কোচনের ফলে। যখন আন্তঃনাক্ষত্রিক গ্যাস নিজস্ব ওজনের ফলে সঙ্কুচিত হয় তখন এর কেন্দ্রে গুরুভার নক্ষত্র তৈরি হয় এবং এদের অতিবেগুনি বিকিরণ চারদিকে গ্যাসকে আয়নিত করে। ফলে এগুলো আমাদের কাছে দৃশ্যমান হয়। রোজেট নীহারিকা এবং পেলিক্যান নীহারিকা হচ্ছে এরকম নীহারিকা।
সুপারনোভা বিস্ফোরণের ফলেও কোনো কোনো নীহারিকার জন্ম হয়। সুপারনোভা বিস্ফোরণ হচ্ছে গুরুভার নক্ষত্রের মৃত্যু। ১০৫৪ সালে চীনা জ্যোতির্বিদরা একটি সুপারনোভা বিস্ফোরণ পর্যবেক্ষণ করেন। এ সুপারনোভার ঔজ্জ্বল্য এত বেশি ছিল যে, কয়েকদিন পর্যন্ত তা দিনের বেলাতেও দৃষ্টিগোচার হয়েছিল। তাঁরা তখন একে অতিথি তারা হিসেবে অভিহিত করেছিলেন। এখনো আমরা ঐ বিস্ফোরণের প্রসারণশীল খোলসকে দেখতে পাই যাকে কাঁকড়া নীহারিকা বা ক্রাব নেবুলা নামে অভিহিত করা হয়। ক্রাব নীহারিকার কেন্দ্রে রয়েছে একটি নিউট্রন নক্ষত্র। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
লিখিত দলিত অনুসারে দামেস্ক অবরোধের সময় সর্বপ্রথম এই বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়। ইয়ারমুকের যুদ্ধের | সময় এদের সর্বোত্তম উপযোগীতা দৃশ্যমান হয়। এই যুদ্ধে খালিদ তার অশ্বারোহী বাহিনীর গুরুত্ব ও সামর্থ্য অনুধাবন করে যুদ্ধের চরম প্রতিকূল অবস্থা ঘুরিয়ে আনতে সমর্থ হন। সৈনিকদেরকে এক পাশ থেকে অন্য পাশ এভাবে বিভিন্ন দিকে চালনা করে তিনি বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সক্ষম হন। পরবর্তী বছরগুলোতে এই বাহিনীর দ্রুত আক্রমণ ক্ষমতাকে অগ্রভাগে ব্যবহার করা হত। এটি বিরোধীপক্ষকে দ্রুত ছত্রভঙ্গ করে দিতে পারত যা বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সহায়ক হয়। হাজিরের যুদ্ধে মোবাইল গার্ড বাহিনী বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে বিজয়ী হয় এবং এই যুদ্ধে বাইজেন্টাইনদের একজন সৈনিক জীবিত ছিল না। দ্রুত হামলা করার ক্ষমতার কারণে মুসলিমরা সহজে অল্প ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে সিরিয়া জয় করতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে লোহা সেতুর যুদ্ধ অন্যতম। এরপর এন্টিওকের আত্মসমর্পণ করে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন। | ১৯৪৭ সালে এ উপমহাদেশ থেকে ইংরেজরা বিদায় নিলেও নতুন করে শুরু হয়েছিল পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ। পাকিস্তান রাষ্ট্রের দুটি অংশ ছিল। একটি পূর্ব ও অপরটি পশ্চিম পাকিস্তান। পূর্ব পাকিস্তানিদের মাতৃভাষা ছিল বাংলা। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী প্রথমেই চক্রান্ত করে বাঙালির প্রাণপ্রিয় মাতৃভাষা বাংলাকে নিয়ে। ১৯৪৮ সালের ২১শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সভায় পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উর্দুকেই পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা বলে ঘোষণা করেন। এর তিন দিন পর ২৪শে মার্চ কার্জন হলে অনুষ্ঠিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও তিনি একই কথার পুনরাবৃত্তি করেন। বাঙালিরা তাঁর এ ঘোষণাকে মেনে নিতে পারেনি। তারা আন্দোলন সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৫২ সালের ২৬শে জানুয়ারি পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ঢাকায় এক জনসভায় উর্দুকেই রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেন। এরপর মাতৃভাষা রক্ষার দাবিতে পূর্বপাকিস্তানের জনগণের আন্দোলন সংগ্রাম আরও বেগবান হয়। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। মাতৃভাষা বাংলাকে রক্ষার দাবিতে সেদিন যারা আন্দোলন করছিলেন পাকিস্তানি পুলিশ তাদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় সেদিন জীবন দিয়েছিলেন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার এবং নাম না জানা আরও অনেকেই। তদানীন্তন শাসকগোষ্ঠী বাংলাকে পূর্বপাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতিদানে বাধ্য হয়। ভাষার দাবিতে শাহাদতবরণকারীদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাতে নির্মিত হয় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার। এরপর থেকে প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি শহিদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। দিনব্যাপী চলে নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বর্তমানে ২১শে ফেব্রুয়ারি শুধু বাঙালির একার নয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ইউনেস্কো ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। সেই থেকে সারা বিশ্বে এ দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
তিনি ১৯৯৯ সালের ১১ জুন | কার্গিল যুদ্ধের বাটালিক সেক্টরে অনুপ্রবেশকারীদের ফিরিয়ে দেন। তিনি তার লোকদের জুবার শীর্ষটি ক্যাপচারে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন যা কৌশলগত অবস্থানের কারণে গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। পরিস্থিতি দ্রুততার সাথে মেনে নিয়ে এই তরুণ অফিসার তার প্লাটুনকে একটি সরু, পথের পাশে নিয়ে গেলেন যা শত্রুর অবস্থানের দিকে নিয়ে যায়। লক্ষ্যটির অভাব থাকা সত্ত্বেও শত্রু কার্যকরভাবে ভারতীয় আক্রমণ থামিয়ে ভারতীয় সেনাদের উপর গুলি চালায়। প্রচন্ড সাহস প্রদর্শন করে, তিনি তাঁর সৈন্যদের সামনে এগিয়ে গেলেন এবং শত্রুদের বিরুদ্ধে গুলিবর্ষণ করে পুরো গলায় যুদ্ধের ডাক দিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
১৮১৫ সালের ১৭ জুন ওয়াটারলুর যুদ্ধের প্রাক্কালে ব্রিটিশ সৈনিকরা একটি ক্রিকেট ম্যাচ খেলেছিলেন ব্রাসেলসের "বোইস দে লা ক্যামব্রে" পার্কে। তখন থেকেই পার্কের যে স্থানে ম্যাচটি হয়েছিল তার নামকরণ করা হয় "লা পেলাউস ডেস অ্যাংলাইস" (ইংরেজদের মাঠ)। | ওয়াটারলুর যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫-তে মাত্র দুইজন লেঃ জেনারেল ছিলেন, | একজন ছিলেন তুরস্কে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত (জেনারেল আলতাফ কাদের) আর আরেকজন ছিলেন ১ কোর-এর অধিনায়ক (জেনারেল বখতিয়ার রানা)। সর্বাধিনায়ক বাদে বাদবাকি সব জেনারেল মেজর-জেনারেল ছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন |
জ্যাকব-ফারজ-রাফায়েল "জেএফআর" জ্যাকব (জন্ম: ১৯২৩ - মৃত্যু: ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬) ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে তার অসামান্য অবদানের জন্য তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদ হতে অবসরগ্রহণকারী জেনারেল জ্যাকব ১৯৭১ সালে মেজর জেনারেল হিসেবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের চিফ অব স্টাফের দায়িত্ব পালন করেন। ৩৬ বছরের সেনাবাহিনী জীবনে তিনি ২য় বিশ্বযুদ্ধ এবং | ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি "জে.এফ.আর জ্যাকব" এবং "জেনারেল জ্যাকব" নামেও পরিচিত। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
কুয়েতের আমির হওয়ার আগে সাবাহ ১৯৬৩ থেকে ১৯৯১ এবং ১৯৯২ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত কুয়েতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন । পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে সাবাহ পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের পরে কুয়েতির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করেছিলেন । পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রীও ছিলেন। তিনি ১৯৬৫ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী ছিলেন। | পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
শৈবালের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। | শৈবাল সালোকসংশ্লেষণকারী স্বভোজী, অভাস্কুলার, অপুষ্পক উদ্ভিদ। এদের জাইগোট স্ত্রীজননাঙ্গে থাকা অবস্থায় কখনও বহুকোষী ভ্রূণে পরিণত হয় না। শৈবাল এককোষী হতে পারে, বহুকোষীও হতে পারে। এককোষী শৈবাল এককভাবে বাস করতে পারে, আবার কলোনি করেও বাস করতে পারে। এরা মিঠা পানিতে, লবণাক্ত পানিতে, মাটিতে, এমনকি গাছের বাকল ও পাতায় বাস করতে পারে। ক্লোরোফিলযুক্ত এককোষী বা বহুকোষী সরল প্রকৃতির, অভাস্কুলার এবং সমাঙ্গদেহী উদ্ভিদগোষ্ঠীকে শৈবাল বলে। অঙ্গজ, অযৌন ও যৌন এসব প্রক্রিয়ায় এদের বংশবৃদ্ধি ঘটে। অধিকাংশ শৈবালই সবুজ, কতক শৈবাল বাদামি এবং কতক শৈবাল লাল বর্ণের। নীলাভ-সবুজ শৈবালকে বর্তমানে সায়ানোব্যাকটেরিয়া বলা হয়, কারণ এরা আদিকোষী; অন্য সব শৈবাল প্রকৃতকোষী। বাস্তুতন্ত্রের খাদ্যশৃঙ্খলে উৎপাদনকারী হিসেবে শৈবাল অতীব গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ ও পশুর খাবার থেকে শুরু করে শৈবালের আরও অনেক গুরুত্ব আছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
প্রশ্ন :
কত সালে বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় ?
নতুন প্রদেশটির নামকরণ করা হয় “পূর্ব বঙ্গ ও আসাম” যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর হবে চট্টগ্রাম। এর আয়তন হবে ১,০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে ৩১ মিলিয়ন যাদের মধ্যে ১৮ মিলিয়ন মুসলিম ও ১২ মিলিয়ন হিন্দু। এর প্রশাসন একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে গঠিত হবে এবং কলকাতা হাইকোর্টের এখতিয়ার বজায় থাকবে। সরকার নির্দেশ দেয় যে পূর্ব বঙ্গ ও আসামের পশ্চিম সীমানা স্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট থাকবে সাথেসাথে এর ভৌগোলিক, জাতিক, ভাষিক ও সামাজিক বৈশিষ্টাবলিও নির্দিষ্ট থাকবে। সরকার তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ সালে এবং বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় একই বছরের ১৬ই অক্টোবর। | ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
একটি শহরে একটি গরম গরম দিন বর্ণনা করুন | প্রখর সূর্যালোক শহরের উপর নেমে এল। এটি ছিল আর্দ্র, বায়ুহীন, জ্বলন্ত তাপ। মহাসড়কে কোনো গাড়ি চলাচল করেনি। এয়ার কন্ডিশনার এবং কুলারগুলি বিল্ডিংয়ের ভিতরে পুরো দমে কাজ করে। বিকেলে খুব কম লোকই বাইরে ছিল। বিপথগামী কুকুর-বিড়াল গরম থেকে বাঁচতে দোকানের ভেতরে আশ্রয় নিয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"বিজয় দিবস" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লেখ। | বিজয় দিবস বাঙালির জাতীয় জীবনে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল দিন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতের পর, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বহু বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ নামক একটি দেশ। এদিন শত্রুদের বিদায়ঘণ্টা বেজে যায়, হাসি ফোটে দুঃখী বাঙালির মুখে। স্বাধীনতার জন্য বাঙালিদের অনেক ত্যাগস্বীকার করতে হয়েছে। দেশের পথে-প্রান্তরে ঝরেছে অনেক রক্ত। দেশবিভাগের পর (১৯৪৭) নামে স্বাধীনরাষ্ট্র হলেও বাঙালিরা সবসময় পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর দ্বারা নিপীড়িত, নিষ্পেষিত হয়েছে। অধিকারবঞ্চিত বাঙালি শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে বারবার। সেই সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় আসে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা, লুটপাট ও সম্ভ্রমহানির মাধ্যমে বাঙালিকে চিরতরে স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মুক্তিবাহিনী বীর বিক্রমে তাদের বর্বেরোচিত অত্যাচার রুখে দেয়। একে একে শত্রুমুক্ত হতে থাকে বিভিন্ন অঞ্চল। শেষ পর্যন্ত ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সম্পূর্ণরূপে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়; আমরা লাভ করি চূড়ান্ত বিজয়। ১৬ই ডিসেম্বরে তাই আমরা বিজয়ের উচ্ছ্বাসে মেতে উঠি এটি আমাদের অন্যতম জাতীয় দিবস। সমগ্র জাতির আবেগের সাথে দিনটির রয়েছে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। সর্বস্তরের জনতা বিজয় দিবসে ঘরের বাইরে নেমে আসে। জাতীয়ভাবে দিবসটি উদযাপনের জন্য নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়। শহর-গ্রাম-বন্দর ভরে যায় লাল-সবুজের পতাকায়, মুখর হয় মুক্তির চেতনার অমর সব গানে। শোষণমুক্ত একটি সুন্দর সমাজ গঠনে বিজয় দিবস আমাদের প্রেরণা জোগায়। সেই প্রেরণায় উদ্দীপ্ত হয়ে আমাদের এ দেশকে গড়ে তুলতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
বাইনারি সংখ্যা সিস্টেম কি | বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি হল একটি ওজনযুক্ত সংখ্যা পদ্ধতি যার মাত্র দুটি সংখ্যা 0 এবং 1 রয়েছে। প্রতিটি সংখ্যা এই 2 সংখ্যার কিছু সংমিশ্রণ দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়। বাইনারি নম্বর সিস্টেম কম্পিউটারের জন্য উপযুক্ত কারণ বিদ্যুতের 2টি অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে দুটি সংখ্যা নির্ধারণ করা সহজ, যখন কারেন্ট প্রবাহিত হয় তখন এটি 1 হয় এবং যখন এটি প্রবাহিত হয় না তখন এটি 0 হয়। এটি সার্কিটগুলিকে সহজতর করে তোলে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
১৪ জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে রাজতন্ত্র উৎখাত করা হয়। এরপর আল বকর উপরে উঠে আসেন। নবগঠিত সরকারে আল বকর ইরাকি-সোভিয়েত সম্পর্ক বৃদ্ধিতে নিয়োজিত ছিলেন ১৯৫৯ সালে আল বকর ইরাকের সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। তৎকালীন সরকার তার বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগ করে। বাধ্যতামূলক অবসরের পর তিনি বাথ পার্টির ইরাকি অংশের সামরিক ব্যুরোর চেয়ারম্যান হন। এই পদের মাধ্যমে তিনি বাথিস্ট মতাদর্শের জন্য নতুন কর্মী সংগ্রহ করতে সক্ষম ছিলেন। | রমজান বিপ্লবের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী আবদুল করিম কাসেম ক্ষমতাচ্যুত হলে আল বকর প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে বাথ-নাসেরবাদি জোট সরকারের উপরাষ্ট্রপতি হন। এই সরকার একবছরের কিছু বেশি সময় টিকে ছিল। ১৯৬৩ সালের নভেম্বরে সংঘটিত অভ্যুত্থানে সরকার উৎখাত হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ। | মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য নিন্মরূপ:
মহাবিশ্ব একটি বিশাল ও অদ্ভুত স্থান।
এখানে আরও কিছু বাক্য দেওয়া হলো:
* মহাবিশ্বের সৃষ্টি সম্পর্কে এখনও অনেক কিছু অজানা।
* মহাবিশ্বের বয়স প্রায় ১৩.৮ বিলিয়ন বছর।
* মহাবিশ্বে অসংখ্য গ্রহ, তারা ও ছায়াপথ রয়েছে।
* মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ ত্বরান্বিত হচ্ছে।
* মহাবিশ্বের শেষ পরিণতি এখনও অজানা। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অর্থের সময় মূল্য বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।
| অর্থের সময় মূল্য বলতে বুঝায় আজকের প্রাপ্ত অর্থের মূল্য এক বছর পরে প্রাপ্ত অর্থের মূল্য থেকে বেশি। পক্ষান্তরে, ভবিষ্যতে প্রাপ্ত একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের চেয়ে কম মূল্যবান। অর্থাৎ, ভবিষ্যতে প্রাপ্য পরিমাণ একই অর্থের মূল্যের চেয়ে বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থ অধিকতর মূল্যমানের নীতিকে অর্থের সময় মূল্য বলে।
যদি আমরা ১০০ টাকা এখন গ্রহণ করি, তাহলে আমরা এই ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে ১ বছর পর সুদসহ অধিক পরিমাণ অর্থ ফেরত পাব। কিন্তু যদি আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর গ্রহণ করি তাহলে বিনিয়োগ করার সুযোগ থাকবে না। ফলে কোন সুদ অর্জিত হবে না । ফলে আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর অর্থাৎ ভবিষ্যতে গ্রহণ করার চাইতে এখন বা বর্তমানে গ্রহণ করতে অধিক পছন্দ করব।
সুতরাং বলা যায়, সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বর্তমান নগদ অর্থের ভবিষ্যত মূল্য পরিবর্তিত হয়ে থাকে এবং ভবিষ্যত অর্থের মূল্যও বর্তমানে পরিবর্তন হয়ে থাকে। অর্থের এই পরিবর্তনজনিত মূল্যকেই অর্থের সময় মূল্য বলা হয়। সংক্ষেপে বলতে গেলে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অর্থের মূল্যের যে পরিবর্তন ঘটে তাকেই অর্থের সময় মূল্য বলে।
| Bengali | ben | re-annotations | e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759 |
ফুটবল শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ | ফুটবল বিশ্বকাপ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্রীড়া ইভেন্ট যেখানে সারা বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় এবং দলগুলি সোনালী এবং মর্যাদাপূর্ণ ট্রফির জন্য প্রতিযোগিতা করে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। | মূল্যেবোধ একটি আপেক্ষিক বিষয়। এর নির্দিষ্ট কোনো মানদণ্ড নেই। সাধারণভাবে বলতে গেলে মূল্যবোধ হচ্ছে এক ধরনের বিশ্বাস, যা ভালো-মন্দের মানদন্ডে বিচার্য। মূল্যবোধের প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থার একটি দিক হলো ব্যবসায়িক মূল্যবোধ। ব্যবসায়ের দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যবোধ শব্দটি সম্পূর্ণভাবে মুনাফা অর্জন এবং জনকল্যাণের নিরিখে এক ধরনের আদর্শগত দৃষ্টিভঙ্গি। এটি স্থায়ী হলেই মূল্যবোধ বলা যাবে। একটা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে জনগণের আস্থা অর্জনের ক্ষেত্রে এর মূল্যবোধের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে হয়। সেটি কি জনকল্যাণের চেয়ে মুনাফাকে বেশি প্রাধান্য দেবে, নাকি মুনাফা অপেক্ষা জনকল্যাণকে বেশি প্রাধান্য দেবে তা ব্যবসায়িক মূল্যবোধের ব্যাপার।
মূলত দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক কার্যক্রম হতে ব্যবসায়িক মূল্যবোধের সৃষ্টি হয়। ফলে দেখা যায়, যে দেশের ব্যবসায়-বাণিজ্যে নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে মূল্যবোধের অনুসরণ সার্বজনীন, সে দেশ ব্যবসায়-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তথা আর্থিকভাবে ততবেশি সচ্ছল, উন্নত ও স্থিতিশীল। পক্ষান্তরে অনুন্নত দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য এবং অর্থনীতিতে খুব সামান্যই মূল্যবোধের চর্চা হয়। ফলে সে সকল দেশের ব্যবসায় জগতে বিদ্যমান থাকে অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্ক্ষলা।
সুতরাং ব্যবসায় সম্পর্কে ভালো-মন্দ বিচার-বিশ্লেষণ, বিশ্বাস, ধারণা, বি-শৃঙ্খলা ইত্যাদির সমন্বিত ধারণাকে ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বলে। মূলত মূল্যবোধ ব্যবসায়ীকে সৎ, বিশ্বাসী, ন্যায়নিষ্ঠ ও নীতিবান করে তোলে। ফলে ব্যবসায়ী নীতি বর্জিত নানা প্রকার কাজ থেকে বিরত থাকে। এতে করে ব্যবসায়ীর পাশাপাশি রাষ্ট্র ও সমাজ উপকৃত হয়। অন্যদিকে কিছু ব্যবসায়ী আছে যারা মুনাফা অর্জনকেই ঘৃণ্য ব্যক্তি হিসেবে নিন্দিত হয় তেমনি শুধু মুনাফা অর্জনের জন্য ব্যবসা করে ব্যবসায়ের প্রকৃত মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটায়। এদের কারণে রাষ্ট্র ও সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমনি প্রেক্ষাপটে ব্যবসায়ে মূল্যবোধ বিষয়টির গুরুত্ব বর্তমানে অনেক এবং সময়ের চাহিদার কারণে, ব্যবসায়িক জগতেও বর্তমানে মূল্যবোধকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
কৈশোরে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ না করলেও ১৯১৬ সাল থেকে মুজফ্ফর আহমদ বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনা, সভা-সেমিনার-মিছিল যোগদান প্রভৃতি শুরু করেন। ১৯১৯ সালে | জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতার অনুষ্ঠিত আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। ১৯২০ সালে বঙ্গীয় খেলাফত কমিটির সদস্য মনোনিত হলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯২০ সালের শুরুতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে রাজনীতিই হবে তার জীবনের মূল পেশা। তিনি কাজী নজরুলের সাথে ঠিক করেন একটি ভিন্ন ধর্মী বাংলা দৈনিক বের করার। এ বিষয়ে তারা ফজলুল হক সাহেবের (পরবর্তীতে শেরে বাংলা) সাথে দেখা করেন। হক সাহেব তার নিজের টাকায় পত্রিকা বের করার প্রস্তাব করেন। ১৯২০ সালের ১২ জুলাই মুজফ্ফর আহমদ ও কাজী নজরুল ইসলামের যুগ্ম সম্পাদনায় "নবযুগ" নামক সান্ধ্য পত্রিকা বের হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
আরদেবিলি আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির সমর্থক ছিলেন এবং তার বন্ধু ছিলেন। তিনি ১৯৭০ এর দশকে খোমেনির সমর্থনে বক্তৃতা দিয়েছিলেন। ইরানি বিপ্লবের | পরে, তিনি ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক রিপাবলিকান দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হন। ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি আবুল হাসান বানিসাদরের অভিশংসনের পরে খোমেনি তাকে বিচারপতি প্রধান হিসাবে নিযুক্ত করেন। প্রধান বিচারপতি হিসাবে তিনি প্রধানমন্ত্রী এবং স্পিকারের সাথে রাষ্ট্রপতির অস্থায়ী কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে দু'মাস অবধি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্বাভাবিক সংখ্যাগুলোর সমষ্টি কত? | ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্বাভাবিক সংখ্যাগুলোর সমষ্টি ৫০৫০। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
রূপা তার বাবা-মায়ের সাথে সুনামগঞ্জে বেড়াতে গিয়েছিল। আজমিরিগঞ্জ থেকে নৌপথে তারা চাঁদপুরে পৌছে। পথিমধ্যে তারা অনেক জলধারার মিলনস্থল দেখতে পায়। নদী ও নদীর অপরূপ দৃশ্য দেখে রূপা ও তার বাবা-মায়ের মনে নানামুখী প্রশ্ন জাগে। একপর্যায়ে রূপার বাবা বলেন, এ নদী আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উদ্দীপকে বর্ণিত নদীপথ ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে— মতামত দাও। | উদ্দীপকে বর্ণিত মেঘনা নদী ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নদীর ভূমিকা অপরিসীম। এখন পর্যন্ত দেশের বিপুলংখ্যক মানুষ নৌপথে চলাচল করে। নৌপথে চলাচল ও পণ্য পরিবহন সুবিধাজনক ও অনেক সাশ্রয়ী। শিল্পে ব্যবহৃত পানির উৎস হচ্ছে এসব নদী। নদীগুলো মৎস্য সম্পদের বড় উৎস। নৌবন্দরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে নৌযান নির্মাণ ও মেরামত শিল্প। এভাবে নদীমাতৃক বাংলাদেশের কৃষি ছাড়াও শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিবহন ইত্যাদি বহুলাংশে নদীর ওপর নির্ভরশীল। তাই আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নদীর গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু সীমান্তের ভেতরে-বাইরে অপরিকল্পিত বাঁধ, সেতু তৈরি করায় বহু নদীর প্রবাহ দুৰ্বল হয়ে পড়ছে। পলি জমে নদীর নাব্যতা কমে যাচ্ছে। এছাড়া নির্বিচারে বিষাক্ত শিল্প বর্জ্য ফেলায় দূষিত হচ্ছে নদীর পানি। এ কারণে নদী সংরক্ষণে আমাদের সকলকেই সচেতন হতে হবে।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাই বলা যায়, বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা ও ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে নদীপথগুলোর ভূমিকা বিরাট। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ইমবাইবিশন বলতে কী বোঝ? | কলয়েড জাতীয় শুকনা বা আধা শুকনা পদার্থ কর্তৃক তরল পদার্থ শোষণের বিশেষ প্রক্রিয়াকে বলা হয় ইমবাইবিশন। কোষপ্রাচীর ও প্রোটোপ্লাজম কলয়েডধর্মী হওয়ায় ইমবাইবিশন প্রক্রিয়ায় পানি শোষণ করে স্ফীত হয়। এ ছাড়া অঙ্কুরোদগমের পূর্বে শুষ্ক বীজ ইমবাইবিশন প্রক্রিয়ায় পানি শোষণ করে স্ফীত হয়। পানি শোষণের এটি একটি অন্যতম প্রক্রিয়া। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
শিরোনাম :
হাজার হাজার ইউরো ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন গ্রিসে গুলিবিদ্ধ সেই বাংলাদেশিরা
সারাংশ :
গ্রিসে একটি স্ট্রবেরি খামারে বকেয়া বেতন চাইতে গিয়ে বাংলাদেশি যে শ্রমিকেরা গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন, তারা এবার ক্ষতিপূরণ পেতে যাচ্ছেন | | ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের একটি স্ট্রবেরি খামারে গুলিবিদ্ধ হন বাংলাদেশি ২০ জনেরও বেশি শ্রমিক।
ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের মামলায় জয়ী হয়েছেন ওই বাংলাদেশি শ্রমিকেরা।
বাংলাদেশি ৪২ জন শ্রমিকের পক্ষে রায় দিয়ে প্রত্যেককে ১২ হাজার ইউরো থেকে ১৪ হাজার ইউরো পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য গ্রিক সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আদালত এক রায়ে বলেছে, মানবপাচারের মতো ঘটনা মোকাবেলায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি অধিকারও সুরক্ষায় কর্তৃপক্ষ ব্যর্থ হয়েছে।
২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের পেলোপন্নেসি | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
চলচ্চিত্র জুড়ে ঐতিহাসিক ঘটনার উদ্ধৃতি থাকলেও সেগুলো একটি কিশোরের মানবিক অভিজ্ঞতায় প্রকাশিত হয়েছে। মাদ্রাসায় তার শিক্ষক, সহপাঠীদের আচরণ আর পরিবারের সদস্যদের সাথে তার সম্পর্কের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রটির কাহিনি এগিয়ে যায়। ফরাসি সরকারের প্রাথমিক অর্থায়নে চলচ্চিত্রটির নির্মাণ শুরু হয়েছিল। ২০০২ সালের ১৫ মে ৫৫তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে চলচ্চিত্রটির আনুষ্ঠানিক প্রদর্শনী হয়। ক্যাথরিন মাসুদের প্রযোজনায় চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর বক্স অফিসে প্রায় মার্কিন ডলার আয় করে। | ৫৫তম কান চলচ্চিত্র উৎসব | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
ইন্ডিয়া গেট ভারতের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এটি ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লির কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি দিল্লির অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান। প্যারিসের আর্ক দে ত্রিম্ফের আদলে ১৯৩১ সালে নির্মিত এই সৌধটির নকশা করেন স্যার এডউইন লুটিয়েনস। আগে এর নাম ছিল "অল ইন্ডিয়া ওয়ার মনুমেন্ট"। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধে নিহত ৯০,০০০ ভারতীয় সেনা জওয়ানদের স্মৃতিরক্ষার্থে এই স্মৃতিসৌধটি নির্মিত হয়। এটি লাল ও সাদা বেলেপাথর ও গ্র্যানাইট পাথরে তৈরি। | তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হবে
সাং চিয়েন
লিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি। | চীনা লিখন পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করে ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আলু পরাঠা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর
| আলু সিদ্ধ করে পেস্ট বানিয়ে নিন। ময়দা এবং জল নিন এবং একটি ময়দা তৈরি করতে মিশ্রিত করুন। তারপর ময়দা এবং আলুর পেস্ট একসাথে মেশান। ফ্রাইং প্যানে তেল দিন এবং তেল গরম করুন। ময়দা থেকে বৃত্তাকার পিণ্ড তৈরি করুন এবং এটি চ্যাপ্টা করুন। চ্যাপ্টা ময়দার টুকরোগুলো তেলে ভেজে পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মাসের ১ তারিখ যদি শুক্রবার হয় তবে ১৫ তারিখ কী বার হবে? | মাসের ১ তারিখ শুক্রবার হলে ১৫ তারিখও শুক্রবার হবে।
সপ্তাহে ৭টি দিন রয়েছে। তাই ১ তারিখে যে বার হয়, মাসের ৮, ১৫, ২২ ও ২৯ তারিখেও সেই বারই হয়।
তাই, মাসের ১ তারিখ শুক্তবার হলে ১৫ তারিখও শুক্রবার হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
গত মাসে সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশ কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অন্যান্য সম্পর্ক ছিন্ন করে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, কাতার সংকট সমাধানে আরব দেশগুলো যে দাবি বা শর্ত দিয়েছিল তা মেনে নেয়ার সময়সীমা আজ রোববার রাতের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
আর এই সময়ের মধ্যে দাবিগুলো না মানলে কাতারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে বলে হুমকি ইতোমধ্যেই দিয়ে রেখেছে ওই কয়েকটি আরব রাষ্ট্র।
কিন্তু কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল-রাহমান আল থানি রোমে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, "প্রত্যাখ্যাত হওয়ার জন্যই দাবিগুলো তৈরি করা হয়েছে। মেনে নেওয়ার মতো করে এটি তৈরি করা হয়নি এবং এতে আলোচনার সুযোগও রাখা হয়নি।"
তিনি বলেছেন কাতার তার সার্বভৌমত্বকে লঙ্ঘন করে এমন কোন কিছুই গ্রহণ করবে না।
পাল্টা অভিযোগ করে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, "আরব দেশগুলো সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়নি, বরং কাতারের সার্বভৌমত্ব খর্ব করার লক্ষ্যেই তা করা হয়েছে।"
তবে আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ নিরসনে বৈঠকে বসে আলোচনার জন্য দোহা প্রস্তুত আছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে আরব বিশ্বের চারটি দেশ কাতারের কাছে তাদের ১৩টি দাবির একটি তালিকা পাঠিয়ে বলেছিল এগুলো না মানলে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা যাবে না।
সৌদি আরব, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন কাতারের কাছে দাবি জানিয়েছিল, আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ করতে হবে।
তারা কাতারের কাছে আরও দাবি জানিয়েছে ইরানের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ সীমিত করতে হবে এবং তুরস্কে তাদের সেনা ঘাঁটি বন্ধ করতে হবে।
আলোচনার মাধ্যমে এসব দাবির কোনো মীমাংসা করা যাবে না বলে জানিয়েও দিয়েছিল ওই আরব দেশগুলো।
এসব দাবি পূরণের জন্য দশদিন সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়। সেই দশদিন শেষ হবে আজ রোববার রাতে।
রোববার রাতের মধ্যে এসব দাবি না মানলে কাতারের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ায় নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত।
আরো পড়ুন:
আল জাজিরা বন্ধ করাসহ কঠোর দাবির তালিকা
কেন কাতারের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক?
কাতার সংকট: সৌদি আরব কি বাড়াবাড়ি করছে?
কাতার সংকট: সৌদি আরবের সঙ্গে আলোচনায় এরদোয়ান | 'সন্ত্রাসবাদে সমর্থন দেয়ার' অভিযোগে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা আরব দেশগুলো আবারো কাতারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কীভাবে কোনো অধিবর্ষ শনাক্ত করতে হয়? | যদি কোনো বছর ৪ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হয় কিন্তু ১০০ দ্বারা অবিভাজ্য হয় তবে বছরটি অধিবর্ষ হবে। অবশ্য যদি বছরটি ১০০ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হয় আবার ৪০০ দ্বারাও নিঃশেষে বিভাজ্য হয়, তাহলেও বছরটি অধিবর্ষ হবে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
তিনি একজন গণিতবিদ ছিলেন যার ধারণা তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সেই গণিতবিদের নাম কি? | অ্যালান টুরিং | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ?
আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ২ বার (১৯৭৮ এবং ১৯৮৬) বিশ্বকাপ জয়লাভ করেছে। এছাড়া কোপা আমেরিকােও আর্জেন্টিনা অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১৫টি (১৯২১, ১৯২৫, ১৯২৭, ১৯২৯, ১৯৩৭, ১৯৪১, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৭, ১৯৫৫, ১৯৫৭, ১৯৫৯, ১৯৯১, ১৯৯৩, ২০২১) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, আর্জেন্টিনা ১৯৯২ কিং ফাহাদ কাপ জয়লাভ করেছে। | আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাস | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটির অর্থ কী? | "তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটির অর্থ ভণ্ড ব্যক্তি। যে ব্যক্তি ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে সে খারাপ তাকে বোঝাতে "তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটি ব্যবহার করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
মোহাম্মদ ইদ্রিস (১০ মে ১৯৩১ – ২২ ডিসেম্বর ২০১৮) ছিলেন একজন বাংলাদেশী শিল্পী ও নকশাবিদ। তিনি ভাষা আন্দোলনে, ছায়ানট প্রতিষ্ঠায় ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা | সংগ্রামে ভূমিকা রাখেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
স্যার মার্ক বলেছেন, ঘন জনবসতি আর ভ্রমণের কারণে ভাইরাস খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
স্যার মার্ক ওয়ালপোর্ট বলেছেন, এমন ক্ষেত্রে নিয়মিত বিরতিতে মানুষজনের টিকা নেয়ার দরকার হতে পারে।
তার এই মন্তব্যের একদিন আগেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান মন্তব্য করেছিলেন যে, করোনাভাইরাস দুই বছরের মধ্যে বিদায় নেবে বলে তিনি আশা করছেন। কারণ স্প্যানিশ ফ্লু'র বিদায় হতে দুই বছর লেগেছিল।
স্যার মার্ক বলেছেন, ঘন জনবসতি আর ভ্রমণের কারণে ভাইরাস খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
তিনি বলছেন, ১৯১৮ সালে যতো জনসংখ্যা ছিল, এখন বিশ্বের জনসংখ্যা তার চেয়ে অনেক বেশি।
বিবিসির রেডিও ফোরের টুডে প্রোগ্রামের স্যার মার্ক বলেছেন যে, মহামারি নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ''সারা বিশ্বের মানুষের জন্য টিকার ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু করোনাভাইরাস স্মল পক্সের মতো কোন রোগ নয় যে, টিকা দিলেই সেটা চলে যাবে।
''এটা এমন একটা ভাইরাস যা কোন না কোন আদলে আজীবন আমাদের সঙ্গে থেকে যাবে। আর অনেকটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে, মানুষজনকে বার বার টিকা নিতে হবে।'' তিনি বলছেন।
''সুতরাং ফ্লুর মতো মানুষজনকে নিয়মিত বিরতিতে টিকা নিতে হবে।''
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস এর আগে বলেছিলেন, বর্তমান বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি এই ভাইরাসটিকে তার চেয়েও কম সময়ে আটকে দিতে পারবে বলে তিনি আশা করছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস এর আগে বলেছিলেন, ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু দুই বছরের মধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছিল।
কিন্তু বর্তমান বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি এই ভাইরাসটিকে তার চেয়েও কম সময়ে আটকে দিতে পারবে বলে তিনি আশা করছেন।
১৯১৮ সালের ভয়াবহ ফ্লুতে বিশ্বে অন্তত পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
করোনাভাইরাসের কারণে এ পর্যন্ত বিশ্বে প্রায় আট লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং দুই কোটি ৩০ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। তবে ধারণা করা হয়, পরীক্ষা করা হয়নি বা লক্ষণ দেখা যায়নি, এমন আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা আরও অনেক বেশি।
স্যার মার্ক সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, করোনাভাইরাস আবারো নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া সম্ভব। সেটা ঠেকাতে শুধুমাত্র লকডাউনের পরিবর্তে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিয়ে এগোতে হবে।
সম্প্রতি ইউরোপিয়ান দেশগুলোয় আবারো করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে দেখা গেছে।
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | করোনা ভাইরাস: আজীবন থাকতে পারে ভাইরাসটি, ব্রিটিশ বিজ্ঞানীর হুঁশিয়ারি | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে জামাল বাগদাদের গভর্নর নিযুক্ত হন। পরে বলকান যুদ্ধে যোগ দেয়ার জন্য তিনি এ দায়িত্ব থেকে সরে দাড়ান। ১৯১২ এর অক্টোবরে তিনি কর্নেল পদে উন্নীত হন। প্রথম বলকান যুদ্ধ সমাপ্ত হওয়ার পর তিনি কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেস কর্তৃক অঙ্কিত প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এটি ইউরোপীয় দেশগুলোর সাথে আলোচনার বিপক্ষে করা হয়েছিল। তিনি বাব ই আলি আক্রমণের পর সৃষ্ট সমস্যা দূর করতে চেষ্টা করেন। দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধে | জামাল পাশার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি সিইউপির বিপ্লবের পর তিনি কনস্টান্টিনোপলের কমান্ডার হন এবং জনস্বার্থ কাজের মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি নৌ মন্ত্রী হন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বুলেট পিঁপড়া কি | বুলেট পিঁপড়া হল পিঁপড়া যাদের কামড় খুব বেদনাদায়ক এবং বুলেটের ক্ষত থেকে যতটা ব্যথা অনুভব করে। বুলেট পিঁপড়ে পূর্ণ একটি দস্তানার ভিতরে হাত রেখে প্রাচীন যোদ্ধাদের নির্বাচন করা হয়েছিল। যদি ব্যক্তিটি ব্যথা সহ্য করতে সক্ষম হয় তবে তাকে যোদ্ধা হিসাবে নির্বাচিত করা হয়েছিল | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের মোট সদস্য ভুক্ত দেশ কয়টি ?
এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ? | না, এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন না | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আপেক্ষিকতা তত্ত্বের প্রবক্তা কে? | আপেক্ষিকতা তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন আলবার্ট আইনস্টাইন। তিনি ১৯০৫ সালে একটি গবেষণা পত্রে বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের মূলনীতিগুলি প্রকাশ করেন। ১৯১৬ সালে তিনি সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করেন।
আপেক্ষিকতা তত্ত্ব হলো পদার্থবিজ্ঞানের একটি তত্ত্ব যা স্থান, কাল, ভর এবং শক্তির মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে। বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের স্বীকার্য হলো আলোর গতি ধ্রুব। এই স্বীকার্যের উপর ভিত্তি করে ভর-শক্তি সম্পর্কসহ অনেক বিষয়ে এই তত্ত্ব আলোকপাত করে। অপরদিকে, সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব মহাকর্ষের প্রকৃতি ব্যাখ্যা করে।
আপেক্ষিকতা তত্ত্ব পদার্থবিজ্ঞানের একটি বিপ্লবী তত্ত্ব যা মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা চিরতরে বদলে দিয়েছে এবং আমাদের জ্ঞান আরও বৃদ্ধি করেছে। এটি মহাকাশবিদ্যা, কোয়ান্টাম বলবিদ্যা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ভাব সম্প্রসারণ করো: দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য। | জ্ঞান মানুষকে মনুষ্যত্ব অর্জনে সাহায্য করে। তবে বিদ্বান হলেই মানুষ চরিত্রবান হবে এমন কোনাে নিশ্চয়তা নেই। আর কোনাে চরিত্রহীন ব্যক্তি বিদ্বান হলেও তাকে এড়িয়ে চলা উচিত।
শুধু মানুষের ঘরে জন্মগ্রহণ করলেই মানুষ মানবিক গুণসম্পন্ন হয় না। জন্মের পরে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়। বিদ্যা মানুষকে মনুষ্যত্ব অর্জনে সহায়তা করে। এজন্য মানুষ জীবনের একটি উল্লেখযােগ্য সময় ব্যয় করে বিদ্যার্জন করে। বিদ্বান ব্যক্তি সর্বত্রই সম্মানের পাত্র। সকলেই তাঁকে মান্য করে। তাই বিদ্যা মূল্যবান এতে কোনাে সন্দেহ নেই। কিন্তু চরিত্র তার চেয়েও মূল্যবান। চরিত্র মানুষের সাধনার ফল। সাধনার জন্য প্রয়ােজন তপস্যা; যা মানুষের প্রবৃত্তিকে প্রখর করে, বুদ্ধিকে শানিত করে, আচরণকে মার্জিত করে, হৃদয়কে প্রশস্ত করে, মনকে দৃঢ় করে, শরীরকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে। চরিত্রই মানুষের মনুষ্যত্বের রক্ষাকবচ। সমাজে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা বিদ্বান হলেও চরিত্রহীন। এসব চরিত্রহীন বিদ্বান ব্যক্তি দুর্জন ব্যক্তি হিসেবে সমাজে পরিচিতি লাভ করে। সমাজের সকলেই তাকে পরিত্যাগ করে।
কারণ এসব দুর্জন ব্যক্তি স্বীয় স্বার্থোদ্ধারে অপরের মারাত্মক ক্ষতি করতেও দ্বিধাবােধ করে না। বিদ্যাকে তারা মুখােশ হিসেবে ব্যবহার করে। এসব লােকের সাহচর্যে গেলে মঙ্গলের পরিবর্তে অমঙ্গল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। চরিত্রহীন বিদ্বান ব্যক্তি সাপের মতাে হিংস্র ও বিষাক্ত। প্রবাদ আছে, বিষাক্ত সাপের মাথায় মহামূল্যবান মণি থাকে। বিষাক্ত সাপের মাথার মণি আর চরিত্রহীন ব্যক্তির বিদ্যা প্রায় সমার্থক। মণি লাভের আশায় কেউ বিষাক্ত সাপের সংস্পর্শে যায় না। তার কারণ বিষাক্ত সাপের ধর্ম ছােবল মারা। দুধকলা দিয়ে পুষলেও সুযােগ পেলেই সে ছােবল মারবে। এতে মৃত্যু অবধারিত। চরিত্রহীন বিদ্বান ব্যক্তি সাপের মতােই বিপজ্জনক। বিদ্যার্জনেরজন্য তার সংস্পর্শে গেলে সুযােগ পেলেই সে ক্ষতি করবে। একথা সবাই জানে যে, বিদ্বান ব্যক্তি উত্তম চরিত্রের হলে জগতের অশেষ কল্যাণ হয়, আর দুশ্চরিত্রের বিদ্বান ব্যক্তি দ্বারা জগতের অশেষ ক্ষতি হয়। তাই দুর্জন ব্যক্তি বিদ্বান হলেও তার সঙ্গ কারাে কাম্য নয়।
বিদ্বান অথচ চরিত্রহীন ব্যক্তির সাহচর্য অবশ্যই পরিত্যাজ্য। কেননা, বিদ্বান হলেও চরিত্রহীন হওয়ার কারণে তার সংস্পর্শে গেলে নিজের চরিত্র খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ইউরোপের ইতিহাস বিস্তারিত বর্ণনা করো। | ইউরোপ– বিশেষ করে প্রাচীন গ্রিস পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পীঠস্থান। ইউরোপ পঞ্চদশ শতকের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে প্রধান ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে উপনিবেশবাদ শুরু হবার পর থেকে। ষোড়শ থেকে বিশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোর বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা, অধিকাংশ আফ্রিকা ও ওশেনিয়া এবং অপ্রতিরোধ্যভাবে অধিকাংশ এশিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আঠারো শতকের শেষভাগে গ্রেট ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। এর ফলে পশ্চিম ইউরোপ এবং অবশেষে বৃহত্তর বিশ্বে আমূল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (২৮ জুলাই ১৯১৪ – ১১ নভেম্বর ১৯১৮) এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) মূলত ইউরোপকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়, যার ফলে মধ্য বিশ শতকে বৈশ্বিক বিষয়াবলিতে, পশ্চিম ইউরোপের আধিপত্যের অবসান ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের প্রাধান্য বিস্তার করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ লৌহ পর্দা বরাবর পশ্চিমে ন্যাটো ও পূর্বে ওয়ারশ চুক্তি দ্বারা বিভক্ত ছিল। ১৭৩০ সাল থেকে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে ভৌগোলিক সীমানা কোনো আন্তর্জাতিক সীমারেখা অনুসরণ করেনি। ইউরোপীয় একত্রীকরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে শুরু হয়। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক রেখায় ইউরোপকে সংগঠিত করার প্রচেষ্টায় ভূ- রাজনৈতিকভাবে নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৫৮ গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন সীমিতভাবে ২৮টি সদস্য রাষ্ট্রকে বোঝায়। আর ৫ মে ১৯৪৯ গঠিত ৪৭টি সদস্য রাষ্ট্রের কাউন্সিল অব ইউরোপ দ্বারা ব্যাপক ইউরোপকে বোঝায়। এর কিছু দেশ উরাল ও বসফরাস রেখা পার হয়ে যায়, যেগুলো সাইবেরিয়া এবং তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের মানুষ 'মহাদেশীয়' বা 'মূল ভূখণ্ড' ইউরোপকে ইউরোপ বলে বুঝিয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টি হয়। অনুরূপভাবে ১৯৯২ সালে চেকোস্লোভাকিয়া ভেঙে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়া নামক ২টি রাষ্ট্র এবং ১৯৯১ সাল থেকে যুগোস্লাভিয়া ভেঙে ৭টি রাষ্ট্র পরিণত হয়। দেশগুলো হলো— ১. ক্রোয়েশিয়া, ২. স্লোভেনিয়া, ৩. মন্টিনিগ্রো, ৪. বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ৫. মেসিডোনিয়া, ৬. সার্বিয়া এবং ৭. কসোভো।
এরপর থেকে উভয় সংগঠন পূর্বদিকে বিস্তৃত হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজকাল তার সদস্য দেশগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ নিজেদের মাঝে সীমানা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত করেছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
বাংলাদেশের মাটিতে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ থেকে একাধিক ধর্মনিরপেক্ষ নিরীশ্বরবাদী(নাস্তিক) লেখক, ব্লগার ও প্রকাশক সন্ত্রাসবাদীদের হাতে নিহত বা গুরুতর আহত হয়েছেন। এই আক্রমণের ঘটনাগুলির সম্ভাব্য কারণ হল সমসাময়িক বাংলাদেশে চলমান এক দ্বন্দ্ব। এর এক দিকে আছেন ধর্মনিরপেক্ষ জনসমাজ, যাঁরা বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতার ঐতিহ্য বজায় রাখতে চান, ও অন্যদিকে আছেন ইসলামবাদী জনসমাজ যাঁরা বাংলাদেশকে ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চান। যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল-এর বিচারকাজগুলি, যেগুলিতে সাম্প্রতিক অতীতের বিরোধী দল জামায়াতে ইসলামীর অনেক নেতাকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধে
উপরের নিবন্ধের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন | | সংঘটিত অপরাধের কারণে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, সেগুলিও এই দ্বন্দ্বের তীব্রতা বৃদ্ধি করেছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কিভাবে বৈদ্যুতিক বর্তমান উত্পাদিত হয় | বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় যখন ইলেকট্রন উচ্চ সম্ভাবনার অঞ্চল থেকে স্বল্প সম্ভাবনার অঞ্চলে চলে যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন :
লাল ম্যাপেলের বৈজ্ঞানিক নাম কী ? | লাল ম্যাপেল (বৈজ্ঞানিক নামঃ acer rubrum), যা কিনা নরম ম্যাপেল নামেও পরিচিত, পূর্ব ও কেন্দ্রীয় উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বেশি পরিচিত পর্ণমোচী গাছের মধ্যে অন্যতম। ইউ এস ফরেস্ট সারভিস 'রেড ম্যাপল' গাছ কে পূরব-উত্তর আমেরিকার সবথেকে পরিচিত এবং স্থানীয় উৎসের গাছ হিসাবে মান্যতা দেয় [3]। 'রেড ম্যাপল' গাছের বিস্তার দক্ষিণপূর্বে অন্টারিও এবং মিনেসোটার সীমানায় 'লেক অফ দ্য উডস' এর কাছে মনিটোবা থেকে পূর্ব দিকে নিউফাউন্ডল্যান্ড, দক্ষিণে ফ্লোরিডা, এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে পূর্ব টেক্সাস অবধি। যদিও অত্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে গাছটি দেখতে পাওয়া যায়, গাছের অনেক বৈশিষ্ট্যই, বিশেষত পাতার রূপ একেক ভৌগোলিক অবস্থানে এক এক রকমের হয়। একটি পূর্ণবয়স্ক গাছের উচ্চতা প্রায়শই প্রায় ১৫ মিটার (৫০ ফুট)-এর কাছাকাছি হয়। এই গাছের ফুল, পাতার ডাঁটি, কুঁড়ি এবং বীজ সবই বিভিন্ন ধরণের লাল রঙের হয় যা শরত্কালে(fall) তার উজ্জ্বল গভীর লাল রঙের জন্য পরিচিত হয়।
রেড ম্যাপলের অভিযোজন ক্ষমতা অনেক বেশি, সম্ভবত পূর্ব উত্তর আমেরিকার যে কোন ভূমিপুত্র গাছেদের থেকেই অনেক বেশি অভিযোজ্য এই গাছ। জলাভূমিতেও জন্ম নেয় এই গাছ, আবার শুকনো মাটিতেও দেখা মেলে এর। সমুদ্রপৃষ্ঠের সমোচ্চ ভূমিতেও জন্মায় আবার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯০০ মিটার (৩০০০ ফুট ) উঁচুতেও জন্মায়। আকর্ষণীয় শারদীয় রং এবং মনোরম আকারের কারণে প্রায়ই দিগন্তরেখা সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। উপাদেয় ম্যাপল সিরাপ উতপাদনের জন্যে ব্যবহৃত হয় এই গাছ এবং ম্যাপল গাছ থেকে প্রাপ্ত মাঝারি থেকে উচ্চ মানের কাঠ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা হয়। রোড আইল্যান্ড রাজ্যের জাতীয় গাছ এটি। উচ্চ অভিযোজন ক্ষমতার প্রভাবে ধীরে ধীরে রেড ম্যাপল পূর্ব আমেরিকার বনভূমিতে ওক, পাইন, হিকরিস ইত্যাদি গাছগুলিকে প্রতিস্থাপন করছে রেড ম্যাপল[4]। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব ব্যাখ্যা কর। | বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব অপরিসীম।
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের ফলে পাকিস্তানের সামরিক শাসক আইয়ুব খান পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং নতুন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন দিতে বাধ্য হন। গণঅভ্যুত্থানের ফলে পূর্ব বাংলার জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটে। বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রয়োজনীয়তা তাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠে। তারা জাতীয়তাবাদী চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয় যা মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
প্রথম দিকের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের মূল সমস্যা ছিল আন্তমহাদেশীয় যাতায়াত ও যুদ্ধঘটিত সমস্যা। কয়েকটি দক্ষিণ আমেরিকান দল ১৯৩৪ ও ১৯৩৮ সালের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার জন্য ইউরোপে যেতে আগ্রহী থাকলেও কেবল ব্রাজিলই এই দুটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিতই হয়নি। | বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের সমস্যা | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নানা কারণে অনেক সময়েই অনেকের আইনের সহায়তা নেয়ার দরকার হয়ে পড়ে। সাধারণ জিডি থেকে শুরু করে মামলা করা, আদালতে আইনের দ্বারস্থ হতে হয়।
কিন্তু আইনগত জটিলতায় পড়ার আগে পর্যন্ত কীভাবে সহজে আইনের সহায়তা নেয়া যায়, কোন সহায়তার জন্য কোথায় যেতে হবে, সেই সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা থাকে না।
আবার ঠিক সময়ে মামলা করা সম্ভব না হলে অনেক সময় মামলার গুরুত্বপূর্ণ আলামত নষ্ট হয়ে যায়।
কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে আইনের সহায়তা নেয়া যেতে পারে- এখানে তার সংক্ষিপ্ত একটি নিয়মকানুন তুলে ধরা হলো।
পুলিশে অভিযোগ
চুরি, হুমকি, মারামারি বা যেকোনো নিরাপত্তাহীনতা দেখলেই যেকোন সচেতন নাগরিক পুলিশে খবর দিতে পারেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র মোঃ ওয়ালিদ হোসেন বলছেন, ‘’মানুষের যেকোনো বিপদে প্রথম যোগাযোগের ক্ষেত্র পুলিশ। স্থানীয় থানার ওসি, ডিউটি অফিসার, থানার নম্বর সবার বাসায় সংরক্ষণ করে রাখা উচিত। এছাড়া ৯৯৯ নম্বরটি রয়েছে। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের নম্বর সবার ফোনে সেভ করে রাখা উচিত। নিজে বিপদের সম্মুখীন হলে, বা কোন অপরাধের প্রত্যক্ষদর্শী হলে সরাসরি পুলিশকে জানানো উচিত।‘
তিনি বলছেন, কোন কারণে স্থানীয় থানা থেকে দ্রুত সহায়তা না পেলে সেখানকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরও জানাতে পারেন।
অপরাধ সংঘটিত হলে প্রত্যক্ষদর্শীরা নিজেরা মামলার বাদী অথবা সাক্ষী হতে পারেন। অথবা শুধুমাত্র পুলিশকে জানানো হলে পুলিশ নিজেরাও ব্যবস্থা নিতে পারে।
সাধারণ ডায়েরি বা জিডি
আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রাথমিক এবং সাধারণ একটি বিষয় হচ্ছে জেনারেল ডায়েরি বা জিডি।
বিশেষ করে কোন কিছু হারিয়ে গেলে, আইনগত রেকর্ড সংরক্ষণ বা পুলিশে প্রাথমিক তথ্য জানানোর জন্য করার জন্য সাধারণ ডায়েরি করা হয়ে থাকে। অনেক সময় কারো বিরুদ্ধে অভিযোগও মামলা না করে জিডি আকারে করা হয়ে থাকে।
আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রাথমিক এবং সাধারণ একটি বিষয় হচ্ছে জেনারেল ডায়রি বা জিডি।
জিডি সবসময়ে স্থানীয় থানায় করতে হয়। আপনার বাসা বা অফিস যেখানেই হোক না কেন, যে এলাকায় হারিয়ে গেছে বা ঘটনা যে এলাকায় ঘটেছে, সেখানকার স্থানীয় থানাতেই জিডি করতে হবে। অন্য কোন থানা জিডি নেবে না।
সাদা কাগজে বরাবর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, স্থানীয় থানা, বিষয়: 'সাধারণ ডায়রি প্রসঙ্গে' লিখে বিস্তারিত বিবরণ সহ জিডির আবেদন লিখতে হয়। সেখানে যিনি জিডি করবেন, তার নাম, ফোন নম্বরসহ বিস্তারিত থাকতে হবে।
উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | জিডি বা মামলা কীভাবে করবেন? আইনি সহায়তা নিতে যেসব কাজ করতে হয় জেনে নিন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে |
উত্তর :
অস্ট্রেলিয়া
অনুচ্ছেদ :
২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল ২৯ মার্চ, ২০১৫ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অবস্থিত মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সহঃস্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।[1] তন্মধ্যে, অস্ট্রেলিয়া শীর্ষস্থানীয় দল হিসেবে চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হয়।[2][3] চূড়ান্ত খেলায় দলটি ৭ উইকেটে বিজয়ী হয় ও উপর্যুপরি পঞ্চমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করে। স্টেডিয়ামে ৯৩,০১৩জন দর্শক উপস্থিত ছিলেন যা অস্ট্রেলিয়ায় ক্রিকেট খেলায় একদিনে দর্শকের সমাগমের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়। | ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচে কোন দলের জয় হয় ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আলফা কণার ১০টি বৈশিষ্ট্য বলো। | আলফা কণার ১০টি বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো।
১. আলফা কণার ধনাত্মক আধানযুক্ত।
২. এ কণা চৌম্বক ও তড়িৎক্ষেত্র দ্বারা বিচ্যুত হয়।
৩. এ কণা তীব্র আয়নায়ন সৃষ্টি করতে পারে।
৪. এর ভর বেশি হওয়ায় ভেদনক্ষমতা কম।
৫. সাধারণ চাপ ও তাপমাত্রার কয়েক সেন্টিমিটার বায়ু বা ধাতুর খুব পাতলা পাত দ্বারা এর গতি থামিয়ে দেওয়া যায়।
৬. এ কণা ফটোগ্রাফিক প্লেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
৭. এ কণা জিঙ্ক সালফাইড পর্দায় প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করতে পারে।
৮. এ কণা প্রচণ্ড বেগে নির্গত হয়।
৯. এটি একটি হিলিয়াম নিউক্লিয়াস।
১০. এ কণার ভর হাইড্রোজেন পরমাণুর চারগুণ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সপ্তম শতাব্দীতে রাশিদুন খিলাফতের আরবগণ | নাহাওয়ান্দের যুদ্ধে সাসানীয় পারস্যদের পরাজিত করার পর আধুনিক আফগানিস্তানে প্রবেশ করেছিলেন। এই বিশাল পরাজয়ের পর, শেষ সাসানীয় সম্রাট তৃতীয় ইয়াজদিগার্দ মধ্য এশিয়ার পূর্বদিকের গভীরে পালিয়ে যান। ইয়াজদিগার্দকে অনুসরণ করে এই অঞ্চলটিতে প্রবেশ করতে নির্বাচিত আরবরা উত্তর-পূর্ব ইরানে ছিলেন এবং পরবর্তীতে তারা হেরাতের মধ্যে ছিলেন, যেখানে তারা উত্তর আফগানিস্তানের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগে তাদের সেনাবাহিনীর একটি বড় অংশ স্থাপন করেছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
নাসির উদ্দীন ইউসুফ (, জন্ম: ১৫ এপ্রিল, ১৯৫০) একজন বাংলাদেশী মঞ্চনাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক এবং মুক্তিযোদ্ধা। | মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন ক্র্যাক প্লাটুনের গেরিলা। তিনি ঢাকা থিয়েটার ও বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা। প্রখ্যাত নাট্যকার সেলিম আল দীনের সঙ্গে তিনি বাংলা নাটকের শেকড়সন্ধানী কর্মে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছেন। বাংলামঞ্চে উল্লেখযোগ্য অনেক নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি, যা নাট্যে বা থিয়েটারে তাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এজন্য তাকে মঞ্চের কান্ডারি বলে ডাকা হয়। তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র একাত্তরের যীশু। গেরিলা চলচ্চিত্র পরিচালনা করে অর্জন করেন বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো | সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ ভেঙে পড়লে অবন্তী বাঈ লোধী চার হাজার সৈন্য নিয়ে সেনাবাহিনী গড়ে তোলেন এবং নিজে তার নেতৃত্ব দেন। ব্রিটিশদের সঙ্গে | তার প্রথম যুদ্ধ ম্যান্ডেলার কাছে কেরী গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে তিনি এবং তার সেনাবাহিনী ব্রিটিশ বাহিনীকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়। যাইহোক, পরাজিত ব্রিটিশরা প্রতিশোধ নিয়ে ফিরে আসে এবং রামগড় আক্রমণ করে। অবন্তী বাঈ লোধী নিরাপত্তার জন্য দেবহারগড় পাহাড়ে চলে যান। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী রামগড়ে অগ্নিসংযোগ করেছিল এবং রানীকে আক্রমণের জন্য দেবহারগড় রওনা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ায় "সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। | সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর।
আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হয়। এই গৃহযুদ্ধে বিভিন্নভাবে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, সৌদি আরবসহ বেশকিছু দেশ জড়িয়ে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ করে তুলে। বর্তমানে সিরিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মানবিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্র, ভূ-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সবচেয়ে উত্তপ্ত ভূমি। এ প্রজন্মে একক যুদ্ধে সবচেয়ে বড় সংখ্যক মানুষের শরণার্থী হওয়ার ঘটনা ঘটে সিরিয়ার এ গৃহযুদ্ধে। যুদ্ধের বিভীষিকায় পড়ে সিরিয়ার জাতীয় সম্পদ ও অবকাঠামো প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। সম্প্রতি শিশু দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন ও পরামর্শক সংস্থা ফ্রন্টিয়ার ইকোনোমিক্স এক যৌথ প্রতিবেদনে জানায়, সিরিয়া এ পর্যন্ত ২৭৫ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষয়ক্ষতিতে পড়েছে। ২০২০ সাল নাগাদ এ ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে। অন্যদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৭ সালের আর্থিক মূল্যমানে সিরিয়ার ক্ষতি হয়েছে ৩৫০-৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন নাসির মালিক। ৭ জুন, ১৯৭৫ তারিখে লিডসে অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ১৪ জুন, ১৯৭৫ তারিখে নটিংহামে শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি। অংশগ্রহণকৃত তিনটি ওডিআই ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত | ১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে খেলেছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল গ্রুপ পর্ব থেকে বিদেয় নেয়। তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
নাসির মালিক ছিলেন একজন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান এবং ডানহাতি অফ ব্রেক বোলার। তিনি ১৯৭০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে ১৯৮০-এর দশকের গোড়ার দিকে ইংল্যান্ডের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে খেলেছিলেন। তিনি ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে কেন্ট এবং ইয়র্কশায়ারের হয়ে খেলেছেন।
নাসির মালিকের ওডিআই ক্যারিয়ার খুবই সংক্ষিপ্ত ছিল। তিনি মাত্র তিনটি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিলেন, যার মধ্যে একটিতে তিনি মাত্র ১৯ রান করেছিলেন। তার ওডিআই ক্যারিয়ারের উত্থান-পতনের কারণ নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কিছু সূত্র অনুসারে, তাকে ইংল্যান্ডের দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল কারণ তিনি একজন মুসলিম ছিলেন। অন্য সূত্র অনুসারে, তাকে দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল কারণ তিনি আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ও বোলিং করতেন, যা তখনকার ইংল্যান্ড দলের নীতিমালার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না।
নাসির মালিকের ওডিআই ক্যারিয়ারের উপর বিতর্ক থাকলেও, তিনি একজন প্রতিভাবান ক্রিকেটার ছিলেন। তিনি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৫০০০ রান এবং ১০০ উইকেট অর্জন করেছিলেন। তিনি ১৯৭৬ সালে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটের সেরা ব্যাটসম্যান এবং সেরা বোলার নির্বাচিত হয়েছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
শেনজেন চুক্তি কী বিষয়ক এবং বর্তমানে কয়টি দেশ এই চুক্তির অন্তর্ভুক্ত রয়েছে? | ইউরোপের দেশগুলোতে জল, স্থল ও আকাশপথে এক ভিসায় কিংবা ভিসা ব্যতীত জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ইউরোপ ভ্রমণ করার চুক্তি হলো শেনজেন। ১৪ জুন ১৯৮৫ লুক্সেমবার্গের শেনজেন শহরে বেলজিয়াম, ফ্রান্স, পশ্চিম জার্মানি (বর্তমান জার্মানি), লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস চুক্তিটি স্বাক্ষর করে। ১৬ মার্চ ১৯৯৫ চুক্তি কার্যকরের মাধ্যমে ভিসামুক্ত ইউরোপের যাত্রা শুরু হয়।
বর্তমানে শেনজেন চুক্তিভুক্ত দেশ ২৬টি— অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিচটেনস্টাইন, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ড। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ব্যাকটেরিয়ার বিস্তৃতি ও আবাসস্থল বর্ণনা করো। | ব্যাকটেরিয়া মাটিতে, পানিতে, বাতাসে, জীবদেহের বাইরে এবং ভেতরে অর্থাং প্রায় সর্বত্রই বিরাজমান। মানুষের অন্ত্রেও ব্যাকটেরিয়া বাস করে। এর মধ্যে Escherichia coli (E. coli) আমাদেরকে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স সরবরাহ করে থাকে। প্রকৃতিতে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা অর্থাৎ -১৭° সেলসিয়াস তাপমাত্রা থেকে শুরু করে ৮০° সেলসিয়াস তাপমাত্রা পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়া বেঁচে থাকে। মাটি বা পানিতে যেখানে জৈব পদার্থ বেশি ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যাও সেখানে তত বেশি। জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ আবাদি মাটিতে ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। মাটির যত গভীরে যাওয়া যাবে, মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণও তত কমতে থাকে এবং সাথে সাথে ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যাও কমতে থাকে। জৈব পদার্থসমূহ জলাশয়েও বিপুল সংখ্যক ব্যাকটেরিয়া বাস করে। বায়ুতেও ব্যাকটেরিয়া আছে তবে বায়ুস্তরের অনেক উঁচুতে ব্যাকটেরিয় থাকে না। এক গ্রাম মাটিতে প্রায় ৪০ মিলিয়ন এবং এক মিলিলিটার মিঠা পানিতে প্রায় ১ মিলিয়ন ব্যাকটেরিয়া থাকে। অসংখ্য ব্যাক্টেরিয়া উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে পরজীবী হিসেবে বাস করে। আবার অনেকে প্রাণীর অন্ধ্রে মিথোজীবী হিসেবে বাস করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
ওয়াশিংটনে তৎকালীন পাকিস্তানের দূতাবাসে প্রথম কূটনীতিবিদ হিসেবে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত | বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের স্বপক্ষে নিজ অবস্থান তুলে ধরে চাকুরী থেকে ইস্তফা প্রদান করেন মুহিত। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
২০১১ সালে প্রথমবারের মতো বিগলিয়া সিনিয়র দলে ডাক পান এবং তিনি তার পূর্বে আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ১৭ এবং আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ দলের হয়ে খেলেছেন। তিনি অনূর্ধ্ব ২০ পর্যায়ের হয়ে খেলার সময় ২০০৫ ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ জয়লাভ করেছেন। তিনি ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে তার দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন, যেখানে তারা রানার-আপ হয়েছিল। এছাড়াও তিনি ৩টি কোপা আমেরিকায় খেলেছেন, যার মধ্যে | ২০১৫ কোপা আমেরিকা এবং ২০১৬ কোপা আমেরিকায় তারা রানার-আপ হয়েছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ক্লাউন মাছের সাথে সামুদ্রিক অ্যানিমোনের একটি সিম্বিওটিক সম্পর্ক আছে কিভাবে? | সামুদ্রিক অ্যানিমোনগুলি ক্লাউন মাছকে সমুদ্রের অ্যানিমোনের সুরক্ষায় বাঁচতে দেয়। বিনিময়ে ক্লাউন মাছ সমুদ্রের অ্যানিমোনে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিয়মানুবর্তিতা শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন। | জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নিয়ম ও শৃঙ্খলা মেনে চলার অভ্যাসের নাম নিয়মানুবর্তিতা। নিয়ম বা শৃঙ্খলাই পৃথিবীতে টিকে থাকার মূল নিয়ামক। এ নিখিলবিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যায় চাঁদ, সূর্য, গ্রহ, নক্ষত্র সবকিছুই কঠোর শৃঙ্খলায় আবদ্ধ। মানবজীবনও নিয়মানুবর্তিতার সুতোয় গাঁথা। ব্যক্তিজীবনের সুষ্ঠু বিকাশে প্রয়োজন নিয়মানুবর্তিতার নিয়মিত অনুশীলন। মানুষের প্রকৃত পরিচয় তার কাজে। আর মানুষের কাজের সৌন্দর্য সবচেয়ে ভালোভাবে প্রকাশ পায় যদি তাতে সঠিক সমন্বয় থাকে। মানুষের ব্যক্তিজীবনকে সুনিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালনার সাথে রয়েছে নিয়মানুবর্তিতার যোগ। নিয়ম ও শৃঙ্খলার বাঁধনে বাঁধা জীবন অনেক বেশি স্বচ্ছন্দ ও সুন্দর হয়। নিয়ম মেনে চলা মানুষ সময়ের কাজ সময়েই শেষ করে। সময় সম্পর্কে সচেতন হওয়ার কারণে সে অন্যদের চেয়ে একধাপ এগিয়ে থাকে। ছাত্রজীবনে যারা নিয়ম-শৃঙ্খলার অনুগামী হয় তারা সহজেই সাফল্যের অধিকারী হতে পারে। সামাজিক জীবনে আমরা যেখানেই নিয়ম-শৃঙ্খলার অভ্যাস করব সেখানেই উন্নতি নিশ্চিত হবে। অন্যদিকে নিয়মবহির্ভূত জীবন ছন্নছাড়া, অগোছালো। এ ধরনের জীবনযাপন করে মহৎ কোনো উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয় । জীবনকে সার্থক করাও সম্ভব নয় । শৃঙ্খলাপরায়ণ মানুষেরা সবার আস্থা ও শ্রদ্ধার পাত্র হন। অন্যদিকে নিয়মের প্রতি শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তিদের ওপর কেউ আস্থা রাখতে পারে না। ব্যক্তিজীবনে সময় ও প্রতিভার সর্বোত্তম ব্যবহার এবং মনুষ্যত্বের বিকাশে চাই নিয়ম-শৃঙ্খলার প্রতি মনোযোগী হওয়া । ভালো ও সৃজনশীল কাজে মনোনিবেশ এবং অন্যায় ও ধ্বংসাত্মক কাজ থেকে বিরত থাকাও নিয়মানুবর্তিতার অংশ। তাই ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে সাফল্যের জন্যে নিয়মানুবর্তিতার অনুসারী হতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ফুটবল শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ। | ফুটবল শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য নিন্মরূপ:
ফুটবল বিশ্বকাপ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্রীড়া। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১১ মে ২০১৯, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপিত নাজমুল হাসান পাপন এক বিবৃতিতে বলেন যে, অপ্রত্যাশিত ভাবেই বাংলাদেশ দলের শ্রীলঙ্কা সফর জুলাইয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। এপ্রিল | ২০১৯-এ শ্রীলঙ্কায় বোমা হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, আবারো যে কোন সময় আরেকটি সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে এমন শঙ্কা থেকেই এ পরিবর্তন। ২৭ জুন ২০১৯, এক প্রতিবেদনে বলা হয় যে, বাংলাদেশ নাগরিক গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে চারজন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয়েছে সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হওয়ার জন্য। ৮ জুলাই ২০১৯, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড নিশ্চিত করে যে, সফরটি এগিয়ে যাবে, এবং তিনটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বোতে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অসমোরেগুলেশনে বৃক্কের ভূমিকা কী? | বৃদ্ধ মূত্র তৈরির মাধ্যমে দেহ হতে পানি নিষ্কাশন করে। আবার মূত্রের সাথে যাতে অতিরিক্ত পানি বের হয়ে না যায় সে জন্য বৃদ্ধ নেফ্রনের মাধ্যমে পুনঃশোষণ প্রক্রিয়ায় পানি দেহে ফিরিয়ে দেয়। ফলে দেহে পানির সমতা বজায় থাকে। দেহে পানির এই সমতা রক্ষাই হলো অসমোরেগুলেশন, আর অসমোরেগুলেশন বা পানি সাম্য নিয়ন্ত্রণে বৃক্কই প্রধান ভূমিকা পালন করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
সিটসেরনিকাবার্ড আর্মেনিয়ার ইয়েরেভানে অবস্থিত আর্মেনীয় গণহত্যার সরকারী স্মৃতিসৌধ। শয়ে শয়ে আর্মেনীয় বুদ্ধিজীবীদের কনস্টান্টিনোপল থেকে নির্বাসন দেওয়া দিয়ে যে গণহত্যার সূচনা হয়, ১৯৬৫ সালের ২৪ এপ্রিল তার ৫০ বার্ষিকীতে ইয়েরেভানে গণ প্রদর্শনের পরে, ১৯৬৭ সালে এই সৌধ উন্মোচন করা হয়। ১৯৯১ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করবার পরে এই সৌধটি সরকারী অনুষ্ঠানের অংশ হয়ে ওঠে। তার পর থেকে বিদেশী কর্মকর্তারা আর্মেনিয়ায় আসলেই অধিকাংশ সময়েই আর্মেনীয় গণহত্যার শিকারদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই স্মৃতিসৌধ দর্শনে আসেন। সিটসেরনিকাবার্ড সফরে প্রদর্শশালা দর্শনও ধরা থাকে। কিছু বিশিষ্ট অতিথি স্মৃতিসৌধের কাছে বৃক্ষরোপণ করেছেন। | আর্মেনীয় গণহত্যা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মাসুদ কেনাকাটার উদ্দেশে বিমানযোগে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য। নিজস্ব ল্যাপটপের মাধ্যমে টিকেট বুকিং দিল। জরুরি প্রয়োজনে ঢাকা যেতে না পারায় অনলাইনে কেনাকাটা করে বিল পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত নেয় ৷ মাসুদের টিকেট বুকিং সিস্টেমটি ব্যাখ্যা করুন। | মাসুদের টিকিট বুকিং সিস্টেমটি হলো ই-টিকেটিং সিস্টেম।
বিভিন্ন যানবাহন সেবার অগ্রিম টিকিট কাটতে অনলাইনভিত্তিক ই-টিকেটিং সেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অগ্রীম টিকেট কাটার ব্যবস্থা করে থাকে। এটিকে টিকেট রিজার্ভেশন সিস্টেমও বলে। এছাড়া ট্রেন, বাস, জাহাজ ইত্যাদিতেও আগাম টিকিট কাটার ক্ষেত্রেও ই-টিকেটিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলোর সর্বক্ষেত্রেই আর্থিক লেনদেন ঘটে অনলাইনে। অর্থাৎ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টিকেটের অর্থ পরিশোধ করতে হয়।
মাসুদ ঘরে বসে নিজস্ব ল্যাপটপের মাধ্যমে টিকিট বুকিং দেয়। সুতরাং তার টিকিট বুকিং সিস্টেমটি অবশ্যই ই-টিকেটিং সিস্টেম। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
"গ্রাম্যমেলা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মেলা শব্দটির আভিধানিক অর্থ বিশেষ কোনো উপলক্ষ্যে হাটবাজার অপেক্ষা প্রচুরতর পণ্য ক্রয় বিক্রয়সহ আমোদ প্রমোদের অস্থায়ী ব্যবস্থা। মেলা কথাটির আরেকটি অর্থ হচ্ছে মিলন। অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। দেশের অনেক স্থানে বাংলা বছরের শেষ দিনে অর্থাৎ চৈত্রসংক্রান্তিতে মেলা আয়োজনের রেওয়াজ আছে। আবার পহেলা বৈশাখে আয়োজিত বৈশাখীমেলার মাধ্যমে বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানানো হয়। এভাবেই হেমন্তে নতুন ধান কাটার পর কোথাও মেলা বসে, পৌষের বিদায়লগ্নে হয় পৌষসংক্রান্তির মেলা। হিন্দু সম্প্রদায়ের রথযাত্রা, দোল পূর্ণিমা এবং মুসলমানদের মহররম উপলক্ষ্যে গ্রাম্যমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। অগণিত মানুষের পদচারণায় মুখর এসব মেলা গ্রামীণ সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। পুতুলনাচ, নাগরদোলা, লাঠিখেলা, যাত্রা, ম্যাজিক প্রদর্শন, সার্কাস ইত্যাদির মাধ্যমে সবাই আনন্দে মাতে। গ্রামবাংলার শিল্পী- কারিগরদের নিপুণ হাতে তৈরি তৈজসপত্র ও অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রীর বেচাকেনা চলে হরদম। বিন্নি ধানের খই, মুড়ি-মুড়কি, জিলাপি, বাতাসা ও অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার ছেলে-বুড়ো সবার রসনাকে তৃপ্ত করে। সময়ের পরিক্রমায়, যন্ত্রসভ্যতার প্রভাবে গ্রাম্যমেলার আবেদন দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে, তার নিজস্ব রূপ যাচ্ছে পাল্টে। তবু একথা স্মরণ রাখতে হবে, গ্রাম্যমেলায় গ্রামবাংলার শাশ্বত রূপ সার্থকভাবে ফুটে ওঠে। যুগ যুগ ধরে বাঙালির প্রাণোচ্ছ্বাসকে ধারণ করে গ্রাম্যমেলা গ্রামবাংলার মানুষের সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাঙালির নিজস্বতা প্রকাশে গ্রাম্যমেলার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
আল-আহাদ (, জামায়াত আল-আহাদ) ১৯৩১ সালে গঠিত একটি রাজনৈতিক সংগঠন। মূলত উসমানীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ইরাকি অফিসাররা এটা গঠন করেন। এদের অধিকাংশই পরবর্তীতে আরব বিদ্রোহের সময় শরীফ হুসাইনের সেনাবাহিনী এবং ফয়সালের সিরিয়ান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। শরীফ হুসাইনের পুত্র আবদুল্লাহকে রাজা ও অপর পুত্র প্রিন্স জাইদ তার ডেপুটি – এই কাঠামোর মধ্যে তারা ইরাকের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিলেন। একই সাথে তারা ইরাক ও সিরিয়ার মধ্যে ইউনিয়নের সমর্থক ছিলেন। পরবর্তীতে তারা ব্রিটেনের কাছ থেকে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সাহায্য পায়। | আরব বিদ্রোহ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন:
সুবেদার জোগিন্দর সিং সাহনান, পিভিসি (২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২১ – ২৩ অক্টোবর ১৯৬২) ছিলেন একজন ভারতীয় সেনা সেনা, যিনি মরণোত্তরভাবে ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক বীরত্বের পুরস্কার পরম বীর চক্র পেয়েছিলেন। সিং ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬২-এর ভারত -চীন যুদ্ধের সময় | তিনি পূর্বাঞ্চলীয় সেক্টরে নুব্রা ভ্যালিতে ১৩ নম্বর সেক্টরের অধীনে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৩ অক্টোবর, তিনি তার ব্যাটালিয়নের একদল সৈন্যকে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় চীনা সৈন্যদের দ্বারা বেষ্টিত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি তার সৈন্যদের সাহস ও বীরত্বে উজ্জীবিত করেছিলেন, এবং তারা চীনা সৈন্যদের বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরোধ চালিয়েছিল।
যুদ্ধের শেষে, সিং এবং তার বাকি সৈন্যরা শহীদ হয়েছিলেন। তাদের শহীদ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে, ভারতে শোকের ছায়া নেমে আসে। ভারত সরকার তাদের সাহসিকতার জন্য তাদেরকে পরম বীর চক্র প্রদান করে।
সিং ছিলেন একজন সাহসী এবং বীর সৈনিক। তিনি তার দেশের জন্য তার জীবন দিয়েছিলেন, এবং তিনি ভারতের ইতিহাসে একজন মহান নায়ক হিসাবে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |