inputs
stringlengths
4
16.1k
targets
stringlengths
1
116k
language
stringclasses
19 values
language_code
stringclasses
19 values
annotation_type
stringclasses
2 values
user_id
stringclasses
518 values
নীচে দেওয়া শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন| শিরোনাম : এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ স্মিথ ও ওয়ার্নার সারাংশ : বল ট্যাম্পারিং বা ইচ্ছাকৃতভাবে বলের আকার বদলানোর পরিকল্পনা করার অপরাধে স্টিভ স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নারকে ১২ মাসের জন্য সব ধরণের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
১২ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার আর স্টিভ স্মিথ এছাড়া যিনি বল ট্যাম্পারিং করেছেন, সেই ক্যামেরন ব্যানক্রফটকে ৯ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ওদিকে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগও স্টিভ স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নারকে এবারের আসর থেকে নিষিদ্ধ করেছে। দুজনের মোট ১.৯ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি রয়েছে। স্মিথের দল রাজস্থান রয়্যালস এবং ওয়ার্নারের দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। এর আগেই চলমান ঘটনার প্রেক্ষিতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের অধিনা
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন: সুবেদার জোগিন্দর সিং সাহনান, পিভিসি (২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২১ – ২৩ অক্টোবর ১৯৬২) ছিলেন একজন ভারতীয় সেনা সেনা, যিনি মরণোত্তরভাবে ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক বীরত্বের পুরস্কার পরম বীর চক্র পেয়েছিলেন। সিং ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬২-এর ভারত -চীন যুদ্ধের সময়
, তিনি উত্তর-পূর্ব সীমান্ত সংস্থার বাম লা পাসে একটি প্লাটুনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। যদিও ভারী সংখ্যায় চীনা সেনা ছড়িয়ে গিয়েছিল, তবুও তিনি চীনা সৈন্যদের বিরুদ্ধে তার সৈন্যদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং আহত ও ধরা পড়ার আগ পর্যন্ত তিনি তার পদ রক্ষা করেছিলেন। সিং চিনের হেফাজতে থাকাকালীন আঘাতের কারণে মারা গিয়েছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মিশরীয় সভ্যতার বিকাশে নীলনদের ভূমিকা কী ছিল?
বর্তমান কাল থেকে প্রায় ৭,০০০ বছর আগে যখন পৃথিবীর আবহাওয়া ও জলবায়ুতে নানা পরিবর্তনের ফলে দিনের পর দিন বৃষ্টি হতো। ফলে নীলনদের পানি উপচে দুকূল ছাপিয়ে মানুষের কৃষি উৎপাদনসহ সব সহায়-সম্বল ভাসিয়ে নিয়ে নিঃস্ব করে দিত। তাই প্রাচীন মিশরীয়রা প্রতি বছর সংঘটিত এ বন্যাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাঁধ দেওয়ার পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিল। এভাবে সমস্যা সমাধান করতে গিয়ে প্রাচীন মিসরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ, কৃষির উপকরণ, সেচব্যবস্থা প্রভৃতি বিকাশের সাথে সাথে নগরের বিকাশ ঘটতে থাকে যা মিশরকে সভ্যতার পটভূমিতে পরিণত করে। হোয়াংহো নদীকে চীনের দুঃখ বলা হলেও নীলনদকে মিশরের দান হিসেবে অভিহিত করা হয়। কেননা মিশরীয় সভ্যতার বিকাশে নীলনদই সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, মিশরীয় সভ্যতার সূচনাকারীরা পানির প্রাপ্যতা, নীলনদকে কেন্দ্র করে কৃষি উৎপাদন, মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ, পশুপালনের জন্য তৃণভূমির সহজলভ্যতা ইত্যাদি বিষয়কে মাথায় রেখে নীলনদের তীরবর্তী অঞ্চলসমূহে বসতি স্থাপন করেছিল। দেখা যায়, প্রতি বছর গ্রীষ্মকালের শুরুতে আফ্রিকার মধ্য অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট প্লাবনে নীলনদের দুকূল ছাপিয়ে যেত। এ সময় পাহাড়ি মাটি, বরফগলা পানি ও অজস্র জলজ উদ্ভিদ আবাদি জমিতে এসে পড়ত। কয়েক মাস ব্যাপি স্থায়ী (জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত) এ বন্যার সময় গাছ-গাছড়া পচে গিয়ে এবং এর সাথে জলধারায় পাহাড়ি লাল পাথুরে মাটি মিশে এক উর্বর পলিমাটির সৃষ্টি হতো। প্লাবন শেষে বন্যার উর্বর পলিমাটিতে নীলনদের উভয় তীর দৈর্ঘ্যে ৬০০ মাইল এবং প্রস্থে ১০ মাইল পর্যন্ত ভরে যেত। এ কারণে মিশরের জমি খুব উর্বর হতো। এ উর্বর জমিতে খুব সহজেই ফসল ফলানো যেত। কৃষি উৎপাদনই প্রাচীন মিশরীয়দের প্রধান জীবিকা হওয়ায় এ সময় কৃষিকে কেন্দ্র করেই বসতি স্থাপন, বাঁধ নির্মাণ কৌশল, সেচব্যবস্থা ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশ ঘটে। এছাড়া নীলনদের তীরে অবস্থিত সিনাই পাহাড় ও অন্যান্য পর্বতমালা এবং চূনা পাথরের পাহাড়গুলো শিল্পদ্রব্য ও অস্ত্র-শস্ত্র তৈরি করার জন্য মিশরবাসীকে বিভিন্ন প্রকার ধাতু সরবরাহ করেছে। এক কথায়, গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থান ও নীলনদের দানের ফলে মিসরে বিশ্বের প্রাচীন সভ্যতার উৎপত্তি ও বিকাশ ঘটে। তাই গ্রিক ঐতিহাসিক ও ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস মিশরীয় সভ্যতার বিকাশে নীল নদের ভূমিকা দেখে বিস্মিত হয়ে নির্দ্বিধায় মিসরকে নীলনদের দান বলে উল্লেখ করেছেন।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নেপালি মেয়ে রিদিতা শর্মা চিকিৎসাবিজ্ঞানে পড়াশোনা করার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়। সে কলেজের সামনে স্থাপিত একটি স্মৃতিস্তম্ভ দেখতে পায়। রিদিতা বাংলাদেশি বন্ধুদের কাছ থেকে জানতে পারল, স্তম্ভটি একটি ঐতিহাসিক আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত। উদ্দীপকে উল্লিখিত স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের পটভূমি ব্যাখ্যা কর।
উদ্দীপকে উল্লিখিত স্মৃতিস্তম্ভ অর্থাৎ শহিদ মিনার ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে নির্মিত। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের প্রতি বৈষম্যমূলক নীতি অনুসরণ করতে থাকে। যার প্রথম আঘাত আসে ভাষার প্রশ্নে। পাকিস্তানের স্বপ্নদ্রষ্টা তৎকালীন গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ১৯৪৮ সালের ২১শে ও ২৪শে মার্চ ঢাকায় দুটি পৃথক অনুষ্ঠানে ঘোষণা করেন, উর্দু এবং একমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। অথচ পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ (৫৬ শতাংশ) মানুষেরই মাতৃভাষা ছিল বাংলা। প্রতিবাদে শুরু হয় ভাষা আন্দোলন যা তুঙ্গে ওঠে ১৯৫২ সালে। সে বছরের ২১শে ফেব্রুয়ারি ছাত্র-জনতা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল বের করে। এক পর্যায়ে পুলিশ মিছিলে গুলি করলে বরকত, জব্বার ও রফিকসহ কয়েকজন শহিদ হন। ২১শে ফেব্রুয়ারি নিহত ভাষা শহিদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। তিনদিন পরই পুলিশ তা ভেঙে দিয়েছিল। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়ও পাকিস্তানি সেনারা তখনকার শহিদ মিনারটি ভেঙে দেয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে নতুন করে শহিদ মিনার তৈরি করা হয়। উদ্দীপকের নেপালি মেয়ে রিদিতা শর্মা ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে ঐতিহাসিক আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত একটি স্মৃতিস্তম্ভ দেখতে পায়৷ ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজের পাশেই শহিদ মিনার নির্মিত হয়েছিল। সুতরাং বলা যায়, উদ্দীপকের রিদিতার দেখা স্মৃতিস্তম্ভটি ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে নির্মিত শহিদ মিনারকেই ইঙ্গিত করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন : বার্কলে সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন নামক অপারেটিং সিস্টেমটি কবে তৈরি করা হয় ?
জাভা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সান মাইক্রোসিস্টেম ৯০এর দশকের গোড়ার দিকে জাভা ডিজাইন করার পরে এটি অতি দ্রুত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার একটিতে পরিণত হয়। জাভা'র এই জনপ্রিয়তার মুল কারণ এর বহনযোগ্যতা (portability), নিরাপত্তা, এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও ওয়েব প্রোগ্রামিং এর প্রতি পরিপূর্ণ সাপোর্ট। ইতিহাস James Gosling, Mike Sheridan, এবং Patrick Naughton ১৯৯১ সালের জুনে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোজেক্ট শুরু করেন। প্রাথমিকদিকে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজকে "ওক(Oak)" বলা হত। জেমস গসলিং এর অফিসের বাহিরের ওক গাছের সাথে মিল রেখে এই নাম রাখা হয়। এরপর এর নাম রাখা হয় "গ্রীন" এবং অবশেষে জাভা কফির সাথে মিল রেখে "জাভা"তে পরিবর্তন করা হয়। ১৯৯৫ সালে সান মাইক্রোসিস্টেমস জাভা-১.০ প্রকাশ করেন। তাদের মূলনীতি ছিল "একবার লিখুন, যে কোনো জায়গায় চালান (Write Once, Run Anywhere or WORA)"। জাভার উল্লেখযোগ্য সংস্করণের মধ্যে অন্যতম হল - জেডিকে ১.০ (জানুয়ারী ২১, ১৯৯৬) জেডিকে ১.১ (ফেব্রুয়ারী ১৯, ১৯৯৭) জে২এসই ১.২ (ডিসেম্বর ৮, ১৯৯৮) জে২এসই ১.৩ (মে ৮, ২০০০) জে২এসই ১.৪ (ফেব্রুয়ারী ৬, ২০০২) জে২এসই ৫.০ (সেপ্টেম্বর ৩০, ২০০৪) জাভা এসই ৬ (ডিসেম্বর ১১, ২০০৬) জাভা এসই ৭ (জুলাই ২৮, ২০১১) জাভা এসই ৮ (মার্চ ১৮, ২০১৪) জাভা'র গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো java=== বহনযোগ্যতা (portability) === জাভা'র পূর্বতন প্রোগ্রামিং ভাষাগুলিতে সাধারণত এক অপারেটিং সিস্টেমের জন্য লেখা প্রোগ্রাম অন্য অপারেটিং সিস্টেম এ চালানো যেত না। জাভায় লেখা প্রোগ্রাম যেকোন অপারেটিং সিস্টেমে চালানো যায় শুধু যদি সেই অপারেটিং সিস্টেমের জন্য একটি জাভা রানটাইম এনভায়রনমেন্ট(জাভা ভার্চুয়াল মেশিন)থেকে থাকে। এই সুবিধা জাভাকে একটি অনন্য প্ল্যাটফর্মে পরিণত করে। বিশেষ করে ইন্টারনেটে, যেখানে অসংখ্য কম্পিউটার যুক্ত থাকে এবং কম্পিউটারগুলো বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে সেখানে জাভায় লেখা অ্যাপলেট গুলো সকল কম্পিউটারে চলতে পারে এবং এর জন্য কোন বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয় না। জাভা'র এই সুবিধাকে বলা হয় বহনযোগ্যতা। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং জাভা'র খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রোগ্রামিং জগতে মুলত সিমুলা৬৭ (প্রোগ্রামিং ভাষা) এবং স্মলটক (প্রোগ্রামিং ভাষা) এর মাধ্যমে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর সূচনা হলেও, জাভা'র মাধ্যমেই এটি পরিপূর্ণভাবে...
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০১৮ সালের ১৫ই আগস্ট তারিখে, ২০১৮ উয়েফা সুপার কাপে
আতলেতিকো মাদ্রিদের বিরুদ্ধে খেলার মাধ্যমে রিয়াল মাদ্রিদের এই মৌসুম শুরু হয়। উক্ত ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ে রিয়াল মাদ্রিদ ২–৪ গোলে হারে। মূল ম্যাচ শেষের ১০ মিনিট পূর্ব পর্যন্ত বেনজেমা এবং রামোসের গোলে মাদ্রিদ এগিয়ে ছিল। এটি রিয়াল মাদ্রিদের শেষ ৯ ইউরোপীয় ফাইনাল জয়ের পর প্রথম হার ছিল। ৪ দিন পর, রিয়াল হেতাফের বিরুদ্ধে ২–০ গোলে জয়ের মাধ্যমে নতুন লা লিগা মৌসুম শুরু করে। উক্ত ম্যাচে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় দানি কারভাহাল এবং গ্যারেথ বেল গোল করেন। হিরোনার বিরুদ্ধে, ১–০ গোলে পিছিয়ে থেকেও ৪–১ গোলে ম্যাচটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়। উক্ত ম্যাচে বেনজেমা দুটি গোল করেন এবং রামোস ও বেল একটি করে গোল করেন। ২০১৮ সালের ২৯শে আগস্ট তারিখে, লিঁও হতে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় মারিয়ানো দিয়াজ মেজিয়া পুনরায় রিয়ালে যোগদান করেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আলী ইসলামের পবিত্রতম স্থান কাবার অভ্যন্তরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব এবং মাতা ফাতিমা বিনতে আসাদ। তিনি ছিলেন মুহম্মদের নিকট ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম পুরুষ। আলী তাঁর প্রারম্ভিক জীবন থেকেই মুহম্মদের প্রতিরক্ষায় কাজ করেন এবং ক্রমবর্ধমান মুসলমানদের প্রায় প্রতিটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মদীনায় হিজরতের পর তিনি নবীর কন্যা ফাতিমার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তৃতীয় খলিফা উসমান ইবনে আফফান মিশরীয় বিদ্রোহীদের হাতে নিহত হলে ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে আলী চতুর্থ খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন। তাঁর শাসনামলে প্রথম ফিতনা
সংঘটিত হয় এবং ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে মসজিদ আল-কুফায় নামাজরত অবস্থায় তিনি এক খারিজি গুপ্তঘাতকের আক্রমণের শিকার হয়ে শাহাদতবরণ করেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? এরপর তাকে ইংল্যান্ড গমনার্থে অ্যাশেজ সফরে রাখা হয়। পরাজিত হওয়া ঐ সিরিজে একটি খেলায় অংশ নিয়ে ০ ও ১৪ রান তুলেন। পরবর্তীকালে এটিই জাতীয় দলে তার সর্বশেষ খেলা হিসেবে পরিগণিত হয়।
ইংল্যান্ড |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদে সারাংশ লেখ: এই সৌরজগৎ কিরূপে বিধি-নির্দিষ্ট নিয়মাধীন থাকিয়া সুশৃঙ্খলভাবে চলিতেছে, তাহা চিন্তা করিলে উচ্ছৃঙ্খল জীবন নিয়মিত হয়। চারদিকে এই প্রকা- বিশ্ব কী সুন্দর সুশৃঙ্খলভাবে চলিতেছে। সূর্য প্রত্যেক দিন নির্দিষ্ট সময়ে উদিত হইতেছে, নির্দিষ্ট সময়ে অস্ত যাইতেছে, চন্দ্রের ষোলকলা নির্দিষ্ট নিয়মানুসারে বৃদ্ধি পাইতেছে এবং ক্ষয় পাইতেছে। অন্যান্য গ্রহনক্ষত্রাদি যাহার যেদিন যেভাবে যতটুকু চলার কথা ততটুকুই চলিতেছে। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত- ছয় ঋতু নির্দিষ্ট চক্রে ঘুরিতেছে, অগ্নি নির্দিষ্ট নিয়মে তাপ দিতেছে, বায়ু নির্দিষ্ট নিয়মে বহিতেছে, মেঘ নির্দিষ্ট নিয়মে সঞ্চারিত হইতেছে- ইহা চিন্তা করিলে নির্দেষ্ট নিয়ম ত্যাগ করিয়া কর্ণধারহীন তরণীর ন্যায় কে আপনার জীবনকে উচ্ছৃঙ্খল করিবে।
প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিম্নরূপ: নিয়মানুবর্তিতা প্রকৃতির এক অপার সৌন্দর্য্য। সৌরজগতের বিশালাকার গ্রহ থেকে ক্ষুদ্রতিক্ষুদ্র নক্ষত্র সবাই সুশৃংখল নিয়মাধীন। যা মানবজীবনকে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন বর্জন করার এক সুস্পষ্ট আহ্বান।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
কোন পাখি রঙিন লেজ ছড়িয়ে বর্ষায় নাচে?
ময়ূর বর্ষাকালে রঙিন লেজ ছড়িয়ে নাচে।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের বাক্যটি পড় এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দাও। "কম্পাসের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম চারটি দিক রয়েছে।" প্রশ্ন: উত্তরের বিপরীত কী?
উত্তর দিকের বিপরীত হলো দক্ষিণ দিক।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নৌকাবাইচ শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ রচনা করো।
নৌকাবাইচ বাংলাদেশের প্রাচীন খেলাগুলোর মধ্যে একটি। নৌকাবাইচের বাইচ শব্দটি ফারসি, যার অর্থ বাজি বা খেলা। নদীমাতৃক বাংলাদেশের লোকালয় ও সংস্কৃতির একটি অমূল্য সম্পদ হলো নৌকাবাইচ। একসময় দেশে যোগাযোগ ছিল নদীকেন্দ্রীক আর বাহন ছিল নৌকা। নৌশিল্পকে কেন্দ্র করে এখানে বিভিন্ন শিল্পকেন্দ্র গড়ে ওঠে সেই সময় বিভিন্ন নৌযানকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে নৌযানের মধ্যে প্রতিযোগিতা বা নৌকাবাইচ। নৌকাবাইচের নৌকার আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। কোনো কোনো নৌকার সামনের ও পেছনের অংশ একেবারেই সোজা থাকে আবার কোনো নৌকার সামনের ও পেছনের মাথায় কারুকার্য করা থাকে। নোয়াখালি জেলার নিম্নাঞ্চল, চট্টগ্রাম ও সন্দ্বীপে বাইচের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সাম্পান নামের নৌকা। এটি দেখতে অনেকটা জাহাজের মতো। কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আজমিরিগঞ্জ ও সিলেট অঞ্চলে বাইচের জন্য সারেঙ্গি নৌকা ব্যবহার করা হয়। মধ্যযুগে নবাব-বাদশাগণ নৌকাবাইচের আয়োজন করতেন। অনেক নবাব বা বাদশাহের নৌবাহিনীর দ্বারা নৌকাবাইচ উৎসবের গোড়াপত্তন হয়। বর্তমান যুগে সাধারণ নৌকেন্দ্রিক নৌবাহিনী না থাকলেও নৌশক্তির প্রতিযোগিতামূলক আনন্দোৎসব আজও নৌকাবাইচের মাধ্যমে জাতীয় জীবনে বিরাজমান। বাংলাদেশের নৌকাবাইচ ভাদ্র ও আশ্বিন মাসে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। নৌকাবাইচের প্রতিযোগিরা নৌকা চালানোর সময় ঈশ্বর কিংবা আল্লাহর নাম ধরে প্রায়শই গান গায়। যার কথায় থাকে সাহস সংগ্রহের আবেদন। নৌকার গতি অনুসারে অনেকে নৌকার সুন্দর নাম রাখেন, যেমন সাইমুন, পঙ্খিরাজ, তুফান মেল, ঝড়ের মেল, ময়ুরপঙ্খি, অগ্রদূত, দীপরাজ, সোনার তরী ইত্যাদি। নৌকাবাইচের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশের রোয়িং ফেডারেশন। দেশীয় নৌকা বাইচকে উৎসাহিত করার জন্য প্রতিবছরেই অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। নৌকাবাইচ যেহেতু আবহমান বাংলার ঐতিহ্য; এই ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন আবদুল খালেক (এছাড়াও হাজি খালেক নামে পরিচিত) একজন বাংলাদেশী পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের হয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে একজন ফুটবল যোদ্ধার ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের হয়ে খেলে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতার জন্য তহবিল সংগ্রহ করেছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বিদ্যালয়টি ১৮৬১সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০১১ সালে বিদ্যালয়টির ১৫০ তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৩ সালে ১৫২তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৬ সালে ১৫৫ তম বর্ষপূর্তি পালন করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি পাবনা জেলার ঐতিহ্য। বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও
মহান মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"স্বপ্নডানা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।
স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়। স্বপ্ন আছে বলে মানুষ সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পায়। স্বপ্ন মানুষকে আশা বাঁধতে শেখায়। স্বপ্ন মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে। স্বপ্ন না দেখলে মানুষ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারে না। তাই স্বপ্নডানায় ভেসে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আমার স্বপ্ন আমি লেখক হবো। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখির প্রতি আলাদা আগ্রহ কাজ করে। আমাদের দেশে অন্যসব পেশার জন্য আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠান থাকলেও, লেখক হওয়ার জন্য আলাদা কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। এটি মূলত নিজস্ব সৃজনশীলতা দ্বারাই প্রভাবিত হয়। লেখককে নিজের আলোতেই উদ্ভাসিত হতে হয়। তেমনি আমিও যথার্থ পড়াশোনা করে, শিল্প-সংস্কৃতি, পরিবেশ-ঐতিহ্য, জীবন প্রভৃতি সম্পর্কে তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে লেখক হিসেবে সকলের সামনে পরিচিত হতে চাই। আমি কল্পনা করি। একজন বৃদ্ধ যখন আমার লেখা গল্প পড়ে চায়ের কাপে ফুঁ দিবেন, তখন তিনি তার শৈশবে ফিরে যাবেন। মানুষের আনন্দ আমি আমার লেখার মাধমে ফুটিয়ে তুলতে চাই। একজন কিশোর যখন আমার গল্প পড়ে দুই চারটা বাক্য নিজের মত গুছিয়ে বলার চেষ্টা করবে, তখনই লেখক হিসেবে আমার প্রকৃত সার্থকতা আসবে। আমি আমার সত্ত্বা দিয়ে তৈরি লেখা সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই। আমি আমার স্বপ্নডানায় নিজেকে নতুনভাবে খুঁজে পেতে চাই।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
আইসোটোপ হল
একই মৌলিক পদার্থের ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু যাদের পারমাণবিক সংখ্যা একই তবে নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা ভিন্ন। আইসোটপসমূহের পারমাণবিক সংখ্যা একই হলেও ভর সংখ্যা ভিন্ন। প্রোটনের সংখ্যা একই থাকায় আইসোটোপসমূহের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মে অনেক সাদৃশ্য বিদ্যমান।
Bengali
ben
original-annotations
88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a
সূর্যগ্রহণের কারণ কী?
চাঁদ যখন পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন পৃথিবীর কোনো দর্শকের কাছে সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায় (কিছু সময়ের জন্য)। এ ঘটনাটিকেই সূর্যগ্রহণ বলে। পৃথিবীতে প্রতি বছর অন্তত দুই থেকে পাঁচটি সূর্যগ্রহণ পরিলক্ষিত হয়। এর মধ্যে শূন্য থেকে দুইটি সূর্যগ্রহণ পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হয়। সূর্যগ্রহণের তিনটি ধরন রয়েছে: * পূর্ণ সূর্যগ্রহণ: এটি ঘটে যখন চাঁদ সম্পূর্ণরূপে সূর্যকে ঢেকে ফেলে। এই সময়, সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে পারে না, ফলে চারদিক অন্ধকার হয়ে যায়। * আংশিক সূর্যগ্রহণ: এটি ঘটে যখন চাঁদ সূর্যকে সম্পূর্ণরূপে না ঢেকে আংশিক ঢেকে ফেলে। এরকম হলে সূর্যের কিছু অংশ দেখা যায়। * বলয় সূর্যগ্রহণ: এটি ঘটে যখন চাঁদ পৃথিবী থেকে খুব দূরে থাকে, ফলে এটি সূর্যকে সম্পূর্ণরূপে ঢেকে ফেলতে পারে না। এই সময়, সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে পারে, ফলে আকাশে একটি রিং দেখা যায়। সূর্যগ্রহণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা, যা কোনো ক্ষতি করে না। তবে, সূর্যগ্রহণের সময় সরাসরি সূর্যের দিকে তাকানো উচিত নয়, কারণ এতে চোখের ক্ষতি হতে পারে। সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য বিশেষ সূর্যগ্রহণ চশমা বা গ্লোব ব্যবহার করা উচিত।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
আমি আমার ছাত্রদের জ্ঞান পরীক্ষা করছি মাইক্রোসফট কর্পোরেশন সম্পর্কে প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে (মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।) প্রশ্ন: মাইক্রোসফট কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ? উত্তরটি প্রেক্ষাপটে আছে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত |
Bengali
ben
re-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
ব্যবসায় মুনাফা সর্বাধিকরণের উপায় কী কী?
মুনাফা সর্বাধিকরণ বলতে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা বৃদ্ধি করাকে বোঝায়। স্বল্পকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্যই হলো মুনাফা সর্বাধিকরণ। সাধারণত নিম্নোক্ত উপায়ে মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়: উৎপাদনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ধরনের খরচ কমিয়ে মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়। যেমন- বিক্রয় খরচ, প্রশাসনিক খরচ । এতে অবশ্য পণ্যের গুণগত মানের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কেননা পণ্যের গুণগত মান খারাপ হলে মুনাফা হ্রাস পায়। আধুনিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে উন্নতমানের দ্রব্য ও সেবার ওপর দিয়ে মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়। এতে অবশ্য উৎপাদন ও প্রশাসনিক খরচ কমাতে হবে এবং উৎপাদনের উপকরণগুলো সুষ্ঠু ও যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। পণ্যের অতিরিক্ত চাহিদা সৃষ্টি করেও মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়। এটা করতে হলে অবশ্য নতুন নতুন বাজারজাতকরণ করতে হবে এবং সাথে সাথে ব্যাপক বিজ্ঞাপন ও প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ "ত্রিপিটক" কয়টি পিটকের সমন্বয়ে গঠিত হয় ? অনুচ্ছেদ : ত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক।
বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ "ত্রিপিটক" তিন পিটকের সমন্বয়ে গঠিত হয় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
শহিদ মিনার নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো।
শহিদ মিনার হলো ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধ। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাঙালি ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে তাদের মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছিল। আর এই একুশের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে ভাষা শহিদদের স্মরণে নির্মিত হয় শহিদ মিনার। দেশের প্রায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার রয়েছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রস্থলে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বহিঃপ্রাঙ্গণে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার অবস্থিত। প্রতিবছর ২১শে ফেব্রুয়ারি তারিখে এখানে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়ে ভাষা আন্দোলনের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে। ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন করা হয়। শহিদ মিনারটি ছিল ১০ ফুট উঁচু ও ৬ ফুট চওড়া। ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে শহিদ শফিউরের পিতা অনানুষ্ঠানিকভাবে শহিদ মিনারের উদ্বোধন করেন। ২৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানি পুলিশ ও সেনাবাহিনী শহিদ মিনারটি ভেঙ্গে ফেলে। পরবর্তীতে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেবার পরে ১৯৫৭ সালে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৬৩ সালে। ১৯৬৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে শহিদ আবুল বরকতের মা হাসিনা বেগম নতুন শহিদ মিনারের উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমান শহিদ মিনারের নকশা করেছিলেন। তারই রূপ কল্পনায় ছিল স্নেহময়ী মাতার আনত মস্তক প্রতীক হিসেবে মধ্যস্থলে সুউচ্চ কাঠামো এবং দুই পাশে সন্তানের প্রতীক স্বরূপ হ্রস্বতর দুটি করে কাঠামো। সামনে বাঁধানো চত্বর। এই কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পবিত্রতা ও মর্যাদা এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর ন্যস্ত। যদিও বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ শহিদ মিনারে অনুষ্ঠিতব্য ২১শে ফেব্রুয়ারির শ্রদ্ধার্ঘ্য অনুষ্ঠানের জন্য অনুদান প্রদান করে থাকে, তথাপি সার্বিক দেখভাল ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শহিদ মিনারের পবিত্রতা ও এর মর্যাদা রক্ষা করা বাংলাদেশের সকল নাগরিকের পবিত্র দায়িত্ব।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
মংডু এলাকায় মিয়ানমার বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার কর্মকর্তারা বলছেন, গত বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা মুসলিমদের একটি দল বাঁশ সংগ্রহ করার সময় হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে তাদের হত্যা করা হয়। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দাবি করছে, হেলিকপ্টার আক্রমণে নিহতরা ওই অঞ্চলের সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সহায়তা দিচ্ছিল। কিন্তু জাতিসংঘের মুখপাত্র এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। এর আগে পাওয়া খবরে ওই ঘটনায় ৭ জন নিহত হয়েছে বলে বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন কর্মকর্তারা বলছেন, এ আক্রমণে প্রায় ৩০ জন নিহত হয়েছে বলে তারা খবর পেয়েছেন, তবে তা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: বিশ্বের বৃহত্তম নির্বাচন যেভাবে আয়োজন করছে ভারত প্যারোল ও জামিনের মধ্যে পার্থক্য কী? তারেক নিয়ে ব্রিটেনের জবাবে কী বলছে বাংলাদেশ সীমান্ত প্রহরায় বর্মী সেনা বিবিসির সংবাদদাতা নিক বিক জানাচ্ছেন, তিন মাস আগে রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সহিংসতা শুরু হবার পর এটাই মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুতর ঘটনা। সর্বশেষ রাখাইন রাজ্যে যে লড়াই চলছে, তা হচ্ছে মূলত মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং আরাকান বাহিনীর মধ্যে । এই আরাকান যোদ্ধারা জাতিগতভাবে রাখাইন এবং প্রধানত: বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। এ বছরের শুরুর দিক থেকে যুদ্ধের কারণে প্রায় ২০ হাজার বেসামরিক লোককে ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে হয়েছে। এর আগে ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যে অভিযান চালায় তাতে বহু রোহিঙ্গা হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয় এবং অন্তত ৭ লক্ষ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। অভিযোগ করা হয়, রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমারের বাহিনী সংখ্যালঘু মুসলিমদের বিরুদ্ধে গণহত্যার মানসিকতা নিয়ে অভিযান চালিয়েছে। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকট: 'কিছু বললে দা-বটি নিয়ে তেড়ে আসে' 'গোয়েন্দা তথ্য, সরকারি সিদ্ধান্তে' সেন্ট মার্টিনে বিজিবি রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে 'মিয়ানমারকে বাধ্য করা হোক' এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |
মিয়ানমার বাহিনীর হেলিকপ্টার হামলায় ৩০ জন রোহিঙ্গা নিহত হবার খবর |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
জাতীয় শোক দিবস নিয়ে একটা ছোট নিবন্ধ লিখুন।
বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের মহান নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সামরিক বাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই এ দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে দুষ্কৃতকারী কিছুসংখ্যক সামরিক অফিসার, ক্ষমতালোভী দেশবিরোধীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে সূচনা করে কালো অধ্যায়ের। তাঁকে হত্যার মাধ্যমে শুধু ব্যক্তিকে নয়; বরং একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত রাজাকার, আলবদর, পরাজিত পাকিস্তান এবং সাম্রাজ্যবাদের নীলনকশায় এই জঘন্যতম নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি ঘটে। এর মাধ্যমে তারা মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রবিরোধী রাষ্ট্র কায়েম করার অপচেষ্টা করে। সময়টি ছিল জাতির জন্যে এক বিষাদময় অধ্যায়। শুধু হত্যা করেই তারা শান্ত থাকেনি; বরং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্যে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ওই কালো আইন বাতিল করে বিচারের পথ খুলে দেয়। তারা ১৫ই আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিনটি। দিনটিকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে এই দিন নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়— জাতির পিতার সমাধিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মিলাদ মাহফিল, আলোচনা অনুষ্ঠান, স্মরণসভা ও কাঙালিভোজেরও আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া সর্বস্তরের জনগণও তাদের প্রিয় নেতাকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বিভিন্নভাবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেন। বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা, টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল এ উপলক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে। এভাবে প্রতিবছর দিনটি পালন করা হয়। তবে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমেই দিনটির যথার্থ মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে।
Bengali
ben
re-annotations
6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : হাবিবউল্লাহ খানের পর নাসরুল্লাহ খান আমির হন। হাবিবউল্লাহ খানের পুত্র আমানউল্লাহ খান তার বিপক্ষে দাঁড়ান এবং ক্ষমতা গ্রহণ করেন।
তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধের পরে রাওয়ালপিন্ডির সন্ধি স্বাক্ষরিত। এরপর ব্রিটিশরা আফগানিস্তানকে স্বাধীন হিসেবে মেনে নেয়। আমানউল্লাহ খান দেশের সংস্কার চালু রাখেন। ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দে তাকে বাদশাহ ঘোষণা করা হয় এবং আফগানিস্তান রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের বর্ণনা দাও।
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নে অবস্থিত ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা 'সাগর কন্যা' হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের এটাই একমাত্র সৈকত, যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত— দুটোই ভালোভাবে দেখা যায়। সবচেয়ে ভালোভাবে সূর্যোদয় দেখা যায় সৈকতের গঙ্গামতির বাঁক থেকে। আর সূর্যাস্ত দেখা যায় পশ্চিম সৈকত থেকে। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষাসহ সকল ঋতুতেই মৌসুমি পাখিদের কলরবে মুখরিত থাকে এ সমুদ্রতট। একমাত্র কুয়াকাটা পর্যটনকেন্দ্রে এসেই প্রকৃতির সৃষ্ট সাগরের নানা রূপ বিভিন্ন ঋতুতে উপভোগ করা সম্ভব। তাইতো দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটন পিপাসু বছরের বিভিন্ন ঋতুতে বার বার ছুটে আসে কুয়াকাটায়। কৃত্রিমতার কোনো ছাপ নেই এখানে। সে কারণেই পর্যটকরা কুয়াকাটায় এসে প্রকৃতির নিয়মের সাথে নিজের মনকে একাকার করে প্রকৃতির স্বাদ নিজ উপলব্ধিতে আত্মস্থ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
একটি রংধনু সাত রং কি কি ?
রংধনুর সাতটি রঙ হল বেগুনি, নীল, নীল, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০৯ সালে, হিজাজি মিশর অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে মিশরের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত মিশরের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে মিশরের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; মিশরের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৬২ ম্যাচে ২টি গোল করেছেন। তিনি মিশরের হয়ে এপর্যন্ত ১টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৮) এবং ২টি আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে (২০১৭ এবং ২০১৯
) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৭ সালে এক্তোর কুপেরের অধীনে আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে রানার-আপ হয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : মি: ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্ত পৃথিবীকে উত্তপ্ত গ্রহে পরিণত করবে বলে সতর্কও করে দিয়েছেন স্টিফেন হকিং। স্টিফেন হকিংয়ের ৭৫ তম জন্মদিন পালন উপলক্ষে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিবিসির সঙ্গে আলাপ করেন তিনি। বিখ্যাত এই বিজ্ঞানী বলেন, ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্ত ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য পরিবেশগত বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। " আমরা গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের এমন এক পর্যায়ে আছি যা আরেকটু বেশি হলে সেখান থেকে ফিরে আসা সম্ভব নয়। ট্রাম্পের এমন ধ্বংসাত্মক সিদ্ধান্ত পৃথিবীকে আরেকটি ভেনাসের রূপান্তরিত করতে পারে, যেখানে থাকবে দুইশো পঞ্চাশ ডিগ্রি তাপমাত্রা এবং সালফিউরিক এসিডের বৃষ্টিপাত" বিবিসিকে বলেন স্টিফেন হকিং। জলবায়ু পরিবর্তনকে তিনি পৃথিবীতে বিদ্যমান 'সবচেয়ে বড় বিপদ' বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য তিনি পদক্ষেপ গ্রহণের কথাও বলেন। "জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের বড় বিপদগুলোর মধ্যে একটি এবং এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিলে আমরা ক্ষতি রোধ করতে পারি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রমাণ অস্বীকার করে এবং প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বের হয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প পরিবেশের ক্ষতি সাধনের মাধ্যমে আমাদের ও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য সুন্দর পৃথিবীটাকে বিপজ্জনক করে তুলেছেন।" এদিকে জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আলোচকদের প্যানেল আইপিসিসিতে পৃথিবীতে তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ও এর সম্ভাব্য ঝুঁকি গুরুত্বের তুলে ধরা হয়েছে। আইপিসিসি লেখকদের মতে- "জলবায়ু পরিবর্তনের সুনির্দিষ্ট মাত্রাটি (অচলাবস্থান বা অপরিবর্তনীয় অবস্থার সর্বোচ্চ মান) নিশ্চিত করতে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কিন্তু পৃথিবীর তাপমাত্রা ক্রমে বৃদ্ধি পেয়ে অচলাবস্থার দিকেই যাচ্ছে। যা মানুষ এবং প্রাকৃতিক কারণেই হচ্ছে।" আমরা কি কখনো আমাদের পরিবেশগত সমস্যা ও মানব সংঘাতের সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হতে পারবো? এমন প্রশ্নের উত্তরে স্টিফেন হকিং বলেন- "পৃথিবীতে আমাদের দিন হিসেবের।" "আমার মনে হয় বিবর্তন মানুষের মনের লোভ ও সহিংসতা জাগিয়ে তুলছে। মানব সংঘাত কমার কোনো লক্ষণ নে। যুদ্ধক্ষেত্রে প্রযুক্তির বিকাশ এবং মারাত্মক অস্ত্রগুলো মানুষের জন্য ধ্বংসাত্মক হতে পারে যেকোনো সময়"। "মানবজাতির বেঁচে থাকার সবচেয়ে ভালো উপায় হতে পারে মহাকাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে স্বাধীনভাবে উপনিবেশ স্থাপন।" আরো পড়ুন: জাপান সাগরে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে উত্তর কোরিয়া আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম |
স্টিফেন হকিং বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যারিস চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত পৃথিবীকে ধ্বংসের কাছে নিয়ে যেতে পারে। জলবায়ুর পরিবর্তন এমনভাবে ঘটতে পারে যে পরিস্থিতি হবে অপরিবর্তনীয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
বঙ্গবন্ধুকে ৭ই মার্চে ভাষণ দিতে হলো কেন?
বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুকে ৭ই মার্চে ভাষণ দিতে হলো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। এ ভাষণে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ-শাসন, বঞ্চনার ইতিহাস, নির্বাচনে জয়ের পর বাঙালির সঙ্গে প্রতারণা ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরেন। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি যে অন্যায়, নির্যাতন ও বৈষম্য সৃষ্টি করেছিল, স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে তা থেকে বাঙালি জাতিকে মুক্ত করতে বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষণ দেন।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন বহু অবাংলা ভাষার ছাপাখানা নষ্ট করা হয় যার মধ্যে সিলেটি নাগরী লিপি ছিলো অন্যতম৷ বাংলাদেশ নামক নতুন রাষ্ট্রের জন্মের পেছনে এই সিলেট অঞ্চলের কৃৃতিত্ব অপরিসীম৷ বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর সেনাধ্যক্ষ মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর বাড়ি ছিলো সিলেটেরই সুনামগঞ্জে৷ তারই নির্দেশে রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁও কারখানায় কামান তৈরী হতো৷ জনার্দন কর্মকার দ্বারা নির্মিত একটি বিখ্যাত ঐতিহাসিক কামান আজও ঢাকায় সংরক্ষিত রয়েছে৷ পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর যুগ্ম লড়াই সিলেটের যুদ্ধ নামে পরিচিত৷ ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৭ থেকে ১৫ই ডিসেম্বরের মধ্যে ঘটে যাওয়া এই যুদ্ধ পাকিস্তানকে নতিস্বীকার করতে বাধ্য করে ও সিলেটের মুক্তি ঘটে৷ অপরপক্ষে ভারতে ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে আসাম সরকার অসমীয়া ভাষাকে আসামের সব জেলাতে বাধ্যতামূলক করার একটি প্রতিবেদন আনে৷ এর বিরূদ্ধে বরাকের সিলেটিরা চরম বিরোধ, তীব্র আন্দোলন প্রদর্শন করে৷ ১৯৬১র ১৯শে মে শিলচর রেলওয়ে স্টেশনে আন্দোলন চলাকালীন ১১ জন শহিদ হন এর পর বরাক উপত্যকায় বাংলা ভাষাকে সরকারী ভাষার মর্যাদা দিতে বাধ্য হয় আসাম সরকার৷ ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে আসামের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় ৬বছর ব্যাপী বাঙালি বিরোধী আসাম আন্দোলন হয়, যা নথিভুক্ত ভোটারদের বৈধতা যাচাই সম্বন্ধে আলোড়ন সৃৃষ্টি করে৷ এই আন্দোলন আসাম সরকারকে পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশ থেকে আসা অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের আটকাতে এবং আসামের মূলনিবাসী ও ভূমিপুত্রদের আইনগত, প্রশাসনিক ও সাংস্কৃৃতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাপ সৃষ্টি করে অসমীয়া জনগোষ্ঠী৷ মূলনিবাসী তত্ত্ব দেওয়া হলেও তা ছিলো আসলে সংখ্যাগরিষ্ঠ অসমীয়া জাতির সংরক্ষণের পথ৷
বাংলাদেশের স্বাধীনতাপ্রাপ্তির সময়কালকে শেষসীমা ধরে তার পরবর্তী সময়ে আসা অনুপ্রবেশকারীদের অবৈধ বলে ধরা হবে, এই প্রস্তাব দেওয়া হয়৷
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
আমি একটি বই লিখছি মহাকর্ষ তরঙ্গ নিয়ে। বইটির ১ম অধ্যায়টি তুমি লিখে দাও।
নিশ্চয়ই। মহাকর্ষ তরঙ্গ নিয়ে লেখা বইয়ের প্রথম অধ্যায় নিন্মরূপ হতে পারে: ২০১৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানীদের দল লাইগো সায়েন্টিফিক কোলাবোরেশনের মুখপাত্র ঘোষণা করেন যে, তাঁরা দুটি গুরুভার কৃষ্ণগহ্বরের প্রবল সংঘর্ষের ফলে একীভূত হওয়ার কারণে স্থানকালের চাদরে উদ্ভূত আন্দোলনের ফলে সৃষ্ট মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সরাসরি শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা। ঠিক একশ বছর আগে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁর সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বে এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বে তিনি বলেন, ত্বরিত আধান যেমন তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ নিঃসরণ করে ঠিক তেমনি ত্বরিত ভরও তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের সমান বেগসম্পন্ন এক ধরনের তরঙ্গ নিঃসরণ করে যাকে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ বলে। দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা নিয়ে আমাদের ত্রিমাত্রিক জগৎ। আইনস্টাইনের মতে এই তিনটি মাত্রার সাথে সময় মিলে একটা চতুর্মাত্রিক পর্দা তৈরি হয় যা স্থানকালের চাদর নামে পরিচিত। সমগ্র মহাশূন্য ব্যাপী এই স্থানকালের চাদর পাতা আছে। মহাশূন্যে যখন কোনো ভর সৃষ্টি হয় তখন তা এই চাদরে বক্রতা উৎপন্ন করে। ফলে সৃষ্টি হয় মহাকর্ষের। যখন ভরযুক্ত বস্তু স্থানকালের চাদরে ভেসে বেড়ায় তখন এই বক্রতার প্রভাবও কিন্তু বস্তুর সাথে সাথে চলতে থাকে। আবার যখন দুটি গুরুভার বস্তু যেমন দুটি কৃষ্ণ গহ্বর বা দুটি নিউট্রন নক্ষত্র বা দুটি সুপারনোভা ইত্যাদি যদি কাছাকাছি চলে আসে তখন একটি বস্তু অন্য বস্তুটির বক্রতার মধ্যে আটকে যায় ফলে বস্তু দুটি পরস্পরকে ঘিরে বিপুল বেগে পাক খেতে থাকে যাতে করে বস্তু দুটির ত্বরণও বাড়তে থাকে এবং এক সময় তারা প্রচণ্ড সংঘর্ষের মধ্যদিয়ে একীভূত হয়ে যায়। এর ফলে কিছু ভর খুব দ্রুত শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। ফলে স্থানকালের চাদরে সৃষ্টি হয় মহাকর্ষীয় তরঙ্গ। মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আমাদের পৃথিবীকে অতিক্রম করার সময় এর স্থানকালের চাদরে সৃষ্ট সঙ্কোচন ও প্রসারণ এতই ক্ষীণ যে তা শনাক্ত করার মতো যান্ত্রিক ব্যবস্থা এতদিন আমাদের হাতে ছিল না। কিন্তু হাতে নেই বলে নিশ্চুপ হয়ে বসে থাকা তো মানুষের ধর্ম নয়। অজানাকে জানা অচেনাকে চেনা আর অধরাকে ধরার উদগ্র বাসনা নিয়ে ১৯৯৭ সালে সারা বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীদের নিয়ে গড়ে ওঠে লাইগো কোলাবোরোণ প্রকল্প। এই প্রকল্পে প্রায় সহস্রাধিক বিজ্ঞানী কাজ করছেন, যাদের মধ্যে ড. সেলিম শাহরিয়ার এবং ড. দীপঙ্কর তালুকদার নামে দুজন বাংলাদেশিও আছেন। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা লিভিংস্টোনে এবং সেখান থেকে প্রায় চার হাজার কিলোমিটার দূরে ওয়াশিংটনের হ্যানফোর্ডে একটি করে লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল-ওয়েভ অবজারভেটরি যন্ত্র স্থাপন করে ২০০২ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ চালানো হয়। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফল না পাওয়ায় যন্ত্রটির বিভিন্ন ত্রুটি সংশোধনের সাথে সাথে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রভূত উন্নতি সাধন করা হয়। এ যন্ত্রের পিছনে এ পর্যন্ত ব্যয়ের পরিমাণ প্রায় ১.১ বিলিয়ন ডলার। এখন এটিকে বলা হচ্ছে অ্যাডভান্স লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল-ওয়েভ অবজারভেটরি। উন্নতিকরণের পর ২০১৫ সালে আবার পর্যবেক্ষণ শুরু হয়। ২০১৫ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর দু জায়গাতেই যুগপৎ মহাকর্ষীয় তরঙ্গ শনাক্ত করা সম্ভব হয়। বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হন যে, প্রায় ১.৩ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে দুটি কৃষ্ণগহ্বর যার একটির ভর ২৯টি সৌর ভরের সমান এবং অপরটি ৩৬টি সৌর ভরের সমান। এ দুটি কৃষ্ণগহ্বর প্রচণ্ড সংঘর্ষের ফলে মিলিত হয়ে ৬২ সৌর ভরের সমান একটি কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়। এর ফলে এক সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময়ের মধ্যে তিন সৌরভরের সমান ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সৃষ্টি করে। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যে তরঙ্গ লাইগো প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা শনাক্ত করতে সক্ষম হন তার উৎপত্তি ১.৩ বিলিয়ন বছর পূর্বে। এ ধরনের ঘটনা থেকে যে মহাকর্ষীয় তরঙ্গের উদ্ভব হতে পারে সে সম্পর্কে ১৯১৫ সালে আইনস্টাইন তাঁর সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বে প্রস্তাব করেছিলেন। এ তরঙ্গের শনাক্তকরণ আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ কেন? প্রথমত এটি সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বকে চূড়ান্তভাবে প্রতিষ্ঠিত করল। তাছাড়া স্টিফেন হকিং-এর মতে চল্লিশ বছর আগে কৃষ্ণগহ্বর সম্পর্কে তিনি যে তত্ত্ব প্রদান করেছিলেন এই আবিষ্কারের মাধ্যমে তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে। দৃশ্যমান আলোয় আমরা যা দেখি এক্সরে আবিষ্কারের ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি আরো গভীরতর হয়। অন্যান্য তাড়িতচৌম্বক ও বেতার তরঙ্গ আমাদের এই মহাবিশ্বকে অনেকটাই স্বচ্ছ করে তুলেছে। কিন্তু তথাপি মহাবিশ্বের সবকিছুই আমাদের দৃষ্টিসীমার মধ্যে আসে না। মহাবিশ্বের অধিকাংশ ভর ডার্ক ম্যাটার রূপে আমাদের দৃষ্টির অগোচরে রয়ে গেছে। কিন্তু মহাবিশ্বের পরিণতি কী হবে তা এই ডার্ক ম্যাটার এবং ডার্ক এনার্জি-এর উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সাহায্যে এসব অজানা তথ্য উদঘাটনে সক্ষম হবেন বলে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন। লাইগো প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা বলছেন যে, এতদিন আমরা মহাবিশ্বকে শুধু দেখতে পেতাম, এখন আমরা তাকে শুনতেও পাবো। তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ যেমন মাধ্যম দ্বারা প্রভাবিত হয়, মহাকর্ষীয় তরঙ্গের বেলায় তেমন কোনো সমস্যা না থাকায় যেকোনো ঘটনার প্রকৃত চিত্রই আমরা মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সাহায্যে পেতে পারবো। সবেমাত্র মহাকর্ষীয় তরঙ্গ শনাক্ত করা গেছে কিন্তু একে ব্যবহার করে মহাবিশ্বকে আরো গভীরভাবে জানার ও শোনার জন্য আমাদের আরো অনেকটা পথ যেতে হবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০০৯ সালে মার্চ-এপ্রিল মাসে পাকিস্তান সফরে মাহেলা জয়াবর্ধনে টেস্ট সিরিজের নেতৃত্ব দেন। ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার পর ভারত পাকিস্তান সফর ভেঙ্গে দিলে ঐ সিরিজের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রথম টেস্টটি ড্র হয়। এতে তিনি ডাবল সেঞ্চুরি বা দ্বি-শতক করেন। কিন্তু দ্বিতীয় টেস্টের পর তিনি অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ান। ঐ টেস্টে শ্রীলঙ্কা খুবই ভাল অবস্থানে ছিল। থিলান সামারাবীরা পরপর দুই টেস্টে দু'টি দ্বি-শতক এবং তিলকরত্নে দিলশান সেঞ্চুরি করেছিলেন। গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত টেস্টটির তৃতীয় দিনের খেলায় অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে যাত্রার মাঝখানে ১২ জন মুখোশধারী অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারীদের হামলার শিকার হয় বাসটি। জয়াবর্ধনে ও তার সহযোগী আরো ছয়জন শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছয়জন পুলিশ এবং দুইজন সাধারণ নাগরিক এ আক্রমণে নিহত হন।
২০০৯ পাকিস্তান সফরে মাহেলা জয়াবর্ধনে টেস্ট সিরিজের নেতৃত্ব |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ফটোইলেক্ট্রিক প্রভাব কি?
আলোক বৈদ্যুতিক প্রভাব হল এমন একটি ঘটনা যেখানে আলো কোনো বস্তুর উপর পড়লে তা ইলেকট্রন নির্গত করে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
তড়িৎ বলরেখা বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।
তড়িৎক্ষেত্র সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার জন্য মাইকেল ফ্যারাডে তড়িৎ বলরেখার অবতারণা করেন। কোনো তড়িৎক্ষেত্রে একটি ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে এটি বল লাভ করবে। যদি আধানটি মুক্ত হয় তবে সেটি এই বল লাভের ফলে স্থির না থেকে একটি নির্দিষ্ট পথে চলবে। ধনাত্মক আধানটির এই চলার পথই বলরেখা। বলরেখার বাস্তব কোনো অস্তিত্ব নেই। এই রেখাগুলো কাল্পনিক। বলরেখা থেকে তড়িৎক্ষেত্রের প্রাবল্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তড়িৎক্ষেত্রের বলরেখাগুলো এমন হয় যে, তড়িৎ বলরেখার কোনো বিন্দুতে অঙ্কিত স্পর্শক ঐ বিন্দুতে একটি ধনাত্মক আধানের উপর ক্রিয়াশীল লব্ধি বলের দিক অর্থাৎ প্রাবল্যের দিকে নির্দেশ করে। তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে বলরেখাগুলোর সাথে লম্বভাবে অবস্থিত একক ক্ষেত্রফল পরিমিত স্থানের মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত বলরেখার সংখ্যা ঐ বিন্দুর প্রাবল্যের মানের সমানুপাতিক। কোনো তড়িৎক্ষেত্রের তড়িৎ বলরেখার চিত্রে তড়িৎ বলরেখার মধ্যবর্তী ফাঁক তড়িৎ প্রাবল্যের মান নির্দেশ করে। তড়িৎক্ষেত্রের যেসব এলাকায় বলরেখাগুলো কাছাকাছি অবস্থিত, অর্থাৎ ঘনসন্নিবিষ্ট সেখানে তড়িৎ ক্ষেত্রের মান বেশি, আর যেসব এলাকায় বলরেখাগুলো দূরে দূরে অবস্থিত সেসব স্থানে তড়িৎক্ষেত্রের মান ছোট বা কম হয়। তড়িৎক্ষেত্রে একটি মুক্ত ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে এটি যে পথে পরিভ্রমণ করে তাকে তড়িৎ বলরেখা বলে। বর্তমানে তড়িৎ বলরেখাকে তড়িৎক্ষেত্র রেখা বলা হয়। তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে বলরেখার সাথে অঙ্কিত স্পর্শক ঐ বিন্দুতে তড়িৎ প্রাবল্যের দিক নির্দেশ করে। বলরেখার সাথে লম্বভাবে অবস্থিত একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত বলরেখার সংখ্যা প্রাবল্যের মানের সমানুপাতিক।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
সারাংশ লেখ: কাব্যরস নামক অমৃতে যে আমাদের অরুচি জন্মেছে তার জন্যে দায়ী এ যুগের স্কুল এবং তার মাস্টার। কাব্য পড়বার ও বোঝবার জিনিস, কিন্তু স্কুলমাস্টারের কাজ হচ্ছে বই পড়ানো ও বোঝানো। লেখক এবং পাঠকের মধ্যে এখন স্কুলমাস্টার দন্ডায়মান। এই মধ্যস্থদের কৃপায় আমাদের সঙ্গে কবির মনের মিলন দূরে থাক, চার চক্ষুর মিলনও ঘটে না। স্কুলঘরে আমরা কাব্যের রূপ দেখতে পাই নে, শুধু তার গুণ শুনি। টীকা-ভাষ্যের প্রসাদে আমরা কাব্য সমসৎ সফল নিগূঢ় তত্ত্ব জানি। কিন্তু সে যে কী বস্তু তা চিনিনে। আমাদের শিক্ষকদের প্রসাদে আমাদের এ জ্ঞান লাভ হয়েছে যে, পাথুরে কয়লা হীরার সবর্ণ না হলেও সগোত্র; অপর পক্ষে হীরক ও কাচ যমজ হলেও সহোদর নয়।
সারাংশ: কাব্য পড়ার ও বোঝার বিষয়। শিক্ষকের সহায়তায় কাব্যের তাত্ত্বিক রূপ জানা গেলেও এর প্রকৃত রস আস্বাদন করা সম্ভব হয় না।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখুন : আবার নগ্ন নারী ছবি প্রকাশ করবে প্লেবয় |
প্লেবয় তাদের মার্চ এপ্রিলের সংখ্যার একটি বিজ্ঞাপনে তাদের বিশেষ একটি ছবি ব্যবহার করেছে, যেখানে হ্যাশট্যাগে বলা হয়েছে যে ন্যাকেড ইজ নরমাল বা নগ্নতা স্বাভাবিক। প্লেবয়ের নতুন চিফ ক্রিয়েটিভ কর্মকর্তা কুপার হেফনার বলেছেন, ''নগ্নতা পরিত্যাগ করার ওই সিদ্ধান্ত ছিল পুরোপুরি একটি ভুল।'' ''আজ আমরা আমাদের পুরনো পরিচয়ে ফিরে যাচ্ছি এবং সবাইকে জানাতে যাচ্ছি আমরা কারা'', বলছেন মি. হেফনার। আরো পড়তে পারেন: উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা নতুন কি বার্তা দিচ্ছে? বাংলাদেশে কতটা গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে ভ্যালেন্টাইন'স ডে? মার্কিন এই সাময়িকীটি তাদের মার্চ এপ্রিলের সংখ্যার একটি বিজ্ঞাপনে তাদের বিশেষ একটি ছবি ব্যবহার করেছে, যেখানে হ্যাশট্যাগে বলা হয়েছে যে 'ন্যাকেড ইজ নরমাল' বা নগ্নতা স্বাভাবিক। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই একে স্বাগত জানিয়েছে বলছেন, ভালো সিদ্ধান্ত। আবার অনেকে এর সমালোচনা করে বলেছেন, তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কারণ তাদের বিক্রি ভালো হচ্ছে না।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রথম টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ তে যেখানে কাউন্সিলের মূল অফিস ছিল (১৯৯৫ পর্যন্ত)। ভারত শ্রীলঙ্কার সাথে আন্তরিকতাহীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারণে ১৯৮৬ সালের টুর্নামেন্ট বর্জন করে। ১৯৯৩ সালে ভারত ও পাকিস্তান এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এটি বাতিল হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ শুরু থেকে অংশ গ্রহণ করে আসছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল নিয়ম করে দিয়েছে যে এশিয়া কাপের সকল খেলা অনুষ্ঠিত হবে অফিসিয়াল একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হিসেবে। এসিসি ঘোষনা অনুযায়ী প্রতি দুই বছর পর পর টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সাল থেকে। প্রশ্ন : প্রথম এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?
সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ প্যাসেজ: প্যাট্রিককে ঐতিহ্যগতভাবে আইরিশ আইন সংরক্ষণ ও সংকলন করার জন্য এবং খ্রিস্টান অনুশীলনের সাথে দ্বন্দ্বযুক্ত কেবলমাত্র পরিবর্তন করার জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি রোমান বর্ণমালা প্রবর্তন করেছিলেন, যা আইরিশ সন্ন্যাসীদের ব্যাপক মৌখিক সাহিত্যের কিছু অংশ সংরক্ষণ করতে সক্ষম করেছিল। এই দাবিগুলির ঐতিহাসিকতা এখনও বিতর্কের বিষয় এবং প্যাট্রিককে এই অর্জনগুলির সাথে সংযুক্ত করার কোনও সরাসরি প্রমাণ নেই। প্যাট্রিকের পৌরাণিক কাহিনী, যেমনটি পণ্ডিতরা উল্লেখ করেছেন, তার মৃত্যুর পর শতাব্দীতে এটি বিকশিত হয়েছিল। এর পরপরই খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের মঠগুলিতে ল্যাটিন শিক্ষা এবং খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের অধ্যয়নে আয়ারল্যান্ডের পণ্ডিতরা চমৎকার ছিলেন। আয়ারল্যান্ড থেকে ইংল্যান্ড এবং মহাদেশীয় ইউরোপে মিশনারিরা শিক্ষার উন্নতির খবর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, এবং অন্যান্য জাতির পণ্ডিতরা আয়ারল্যান্ডের মঠগুলিতে এসেছিলেন। এই মঠগুলোর শ্রেষ্ঠত্ব এবং বিচ্ছিন্নতা মধ্যযুগের প্রথম দিকে ল্যাটিন শেখার সংরক্ষণে সাহায্য করেছিল। দ্বীপপুঞ্জের শিল্পকলা, মূলত আলোকিত পাণ্ডুলিপি, ধাতব শিল্প এবং ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে প্রস্ফুটিত হয়েছিল এবং কেলস বুক, আরডাগ ক্যাসি এবং দ্বীপের চারপাশে বহু খোদাই করা পাথরের ক্রসগুলির মতো ধনসম্পদ তৈরি করেছিল। পশ্চিম ইউরোপ জুড়ে রোমানেস্ক এবং গোথিক শৈলীর গঠনে দ্বীপীয় শৈলী একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল। এই সময়ের সাইটগুলির মধ্যে ক্লোচান, রিংফোর্ট এবং প্রমোটরি ফোর্ট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রশ্ন: প্রথম কোন দেশের কথা বলা হয়েছে?
আয়ারল্যান্ড দেশের কথা বলা হয়েছে |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
পিৎজা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর
বাজার থেকে পিজ্জা আটা কিনুন। পিজ্জার ময়দায় টমেটো, পনির স্লাইস, পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম, সেদ্ধ আলু, গাজর এবং অন্যান্য সবজি যোগ করুন এবং চুলায় বেক করুন। পরিবেশন করুন।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন ২০০২ খ্রিষ্টাব্দের গুজরাত দাঙ্গার ঘটনায়
তার প্রশাসন সমালোচিত হওয়ায় ভারত ও বিদেশে তার সমালোচনা হয়। কিন্তু গুজরাটের অর্থনৈতিক উন্নতির বৃদ্ধিতে সহায়ক পরিবেশ গঠনের জন্য তিনি তার আর্থিক নীতির জন্য প্রশংসিত হয়েছেন। অন্যদিকে তার রাজ্যের মানবোন্নয়নের ওপর গঠনমূলক প্রভাব বিস্তারে তার প্রশাসনে্র অক্ষমতার জন্য তিনি সমালোচিতও হয়েছেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
জরায়ুর কোন অঙ্গ বৃদ্ধের মতো কাজ করে?
বৃক্ক মূত্র সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করে। জরায়ুর অমরা মাতৃ জরায়ুতে ক্রমবর্ধমান ভ্রূণ এবং মাতৃ-জরায়ু টিস্যুর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত করে। এই অমরার মাধ্যমে বিপাকের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য পদার্থ ভ্রূণদেহ থেকে মাতৃদেহে অপসারিত হয়, যা বৃদ্ধের কাজের অনুরূপ। সুতরাং জরায়ুর অমরাই ভ্রূণদেহে বৃক্কের মতো কাজ করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৪৭ সাল থেকে ভারত যখন স্বাধীনতা লাভ করেছিল এবং বাংলার অঞ্চল দেশভাগ হয়েছিল তখন থেকেই এই শব্দটির ব্যবহার শুরু হয়েছিল। ঘটির জনগণের ঐতিহাসিক স্বদেশ, বাংলার পশ্চিমের অর্ধেকটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে পরিণত হয়েছিল, এবং পূর্ব অংশটি পূর্ব বঙ্গ বা পূর্ব পাকিস্তানে (অধুনা বাংলাদেশ) পরিণত হয়েছিল। ১৯৭১ সালে, পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশের জাতি হয়ে ওঠে।
ভারতের স্বাধীনতা |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
কম্পিউটারের গাণিতিক যুক্তি অংশ বা অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (সংক্ষেপে এএলইউ)
একটি ডিজিটাল বর্তনী যা পূর্ণসংখ্যার গণনা এবং বিট অনুসারে যুক্তি ক্রিয়া চালায়। এটি কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা প্রায় সব ডিজিটাল কম্পিউটারেই পাওয়া যায়।
Bengali
ben
original-annotations
88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a
জাপানে খাদ্য হিসেবে কোন বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়?
জাপানে খাদ্য হিসেবে অনেক বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ফুগু মাছ। ফুগু মাছের যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন নামক একটি মারাত্মক বিষ থাকে। এই বিষ স্নায়ুতন্ত্রকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে এবং মৃত্যু ঘটাতে পারে। ফুগু মাছ খাওয়ার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাঁধুনিদের প্রয়োজন। এই রাঁধুনিরা মাছের বিষাক্ত অংশগুলি সাবধানে অপসারণ করে। ফুগু মাছ সাধারণত কাঁচা বা স্যুপ হিসেবে খাওয়া হয়। জাপানে ফুগু মাছ খাওয়া একটি জনপ্রিয় খাবার। এটিকে জাপানি খাবারের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, ফুগু মাছ খাওয়া অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতি বছর জাপানে ফুগু মাছের বিষক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন লোক মারা যায়। জাপানে খাওয়া হয় এমন অন্যান্য বিষাক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে - বারানকো (ইয়াসাকানি), তেকি (হাইফিশা), সাকুরামা (ইয়াসাকানি), টেপী (ইয়াসাকানি), কাইরাকু (কুশি-ফুগু), টেনরু (কুশি-ফুগু) | এই মাছগুলিও যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন বিষ ধারণ করে।
Bengali
ben
re-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
একক-অণু স্তরে প্রোটিন, লিপিড, শর্করা এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের আণবিক ভর নির্ধারণের জন্য
একটি দ্রুত, দ্রবণ নির্ভরশীল, ধাপ-মুক্ত পদ্ধতি হল ভর আলোকমিতি (ইংরেজি: Mass Photometry, সংক্ষেপে MP)। প্রতিসরণাঙ্ক বিশিষ্ট বিচ্ছিন্ন আলোকের অণুবীক্ষণের ওপর যা নির্ভরশীল। এটি দ্বারা প্রোটিন দ্রবণ এবং কাচ পাত্রের জোড়বন্ধনের মাঝে বিক্ষিপ্ত আলোর বৈসাদৃশ্যকে শনাক্তকরণ করা হয়ে থাকে এবং এটি অণুর ভরের সাথে রৈখিকভাবে সমানুপাতিক হয়। এই পদ্ধতিটি নমুনার সমসত্বতা পরিমাপ করতে, প্রোটিনের বহুমুখী অবস্থার শনাক্তকরণে, জটিল বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৃহদাকার অনুগুলির সমাবেশ নির্ধারণে (যেমন: রাইবোজোম, GroEL, AAV) এবং প্রোটিনের মিথস্ক্রিয়া নির্ণয় (যেমন: প্রোটিন-প্রোটিন মিথস্ক্রিয়া) করতেও কাজে লাগে। ৪০ হাজার ডাল্টন থেকে ৫ লাখ ডাল্টন পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসরের (৪০kDa – ৫MDa) আণবিক ভরকে একটি সঠিক মাত্রায় পরিমাপ করতে ভর আলোকমিতি ব্যবহার করা হয়।
Bengali
ben
original-annotations
88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a
জনাব মার্টিন নামে একজন বিদেশি নাগরিক ১৯৭৪ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে আসেন। এখানে এসে তিনি একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখেন। উক্ত প্রামাণ্য চিত্রে তিনি দেখলেন যে, একজন রাজনৈতিক নেতা ঐতিহাসিক ভাষণ দিচ্ছেন। তার ভাষণ মানুষকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এই নেতা তার সারাজীবনের কর্মকাণ্ড, সংগ্রাম ও আন্দোলন তার জাতির মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন। উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা ভাষণের মূল বিষয়গুলো ব্যাখ্যা কর।
উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা ভাষণটি বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ। যা বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। এ ভাষণে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর শোষণ কায়েম, বঞ্চনার ইতিহাস, নির্বাচনে জয়ের পর বাঙালির সাথে প্রতারণা ও বাঙালির অর্থনৈতিক ইতিহাসের পটভূমি তুলে ধরেন। ৭ই মার্চের ভাষণ থেকে বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রেরণা ও মুক্তিযুদ্ধের নির্দেশনা পায়। উদ্দীপকে দেখা যায়, জনাব মার্টিন একটি বাংলাদেশী প্রামাণ্যচিত্রে একজন রাজনৈতিক নেতার ঐতিহাসিক ভাষণ দেখেন, যেটি মানুষকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এটি বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে নির্দেশ করছে। এ ভাষণে বঙ্গবন্ধু যে স্বাধীনতার ডাক দেন, সে ভাবেই বাঙালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকে। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণে বাঙালির বিভিন্ন বিষয় যেমন ফুটে উঠেছে, তেমনি পরবর্তী করণীয় ও স্বাধীনতা লাভের দিকনির্দেশনাও ছিল। তিনি বলেন, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তিনি এতে প্রকাশ করেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। এ ভাষণে তিনি প্রতিরোধ সংগ্রাম, যুদ্ধের কলা-কৌশল ও শত্রু মোকাবিলার উপায় সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের স্বাধীনতার ডাকে সাড়া দিয়ে জনগণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধু এ ভাষণে যেসব বিষয় আলোচনা করেন তা বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। পৃথিবীর স্বাধীনতাকামী মানুষের নিকট এ ভাষণ অমর হয়ে থাকবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯২৭ সালের ১২ই আগস্ট মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রটি এর প্রযুক্তিগত ও বাস্তবতাবাদের জন্য প্রশংসিত হয়। ছবিটি একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের আয়োজিত ১ম একাডেমি পুরস্কার
আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে পুরস্কৃত হয়। এটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত একমাত্র নির্বাক চলচ্চিত্র। "উইংস" প্রথম চলচ্চিত্র যাতে দুজন পুরুষের চুম্বন দৃশ্য দেখানো হয়েছে এবং এটি প্রথম চলচ্চিত্র যাতে নগ্নতা প্রদর্শিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালে লাইব্রেরি অব কংগ্রেস ছবিটিকে "সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক ও নান্দনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ" বিবেচনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় চলচ্চিত্র রেজিস্ট্রিতে সংরক্ষণের জন্য নির্বাচন করে। ২০০২ সালে একাডেমি ফিল্ম আর্কাইভ ছবিটি সংরক্ষণ করে। ২০১২ সালের মে মাসে ছবিটি মুক্তির ৮৫তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছবিটি সিনেমার্ক থিয়েটারে সীমিত পরিসরে মুক্তি দেওয়া হয়। ২০১৭ সালে ৯০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে পুনরায় মুক্তি দেওয়া হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"রোহিঙ্গা সংকট" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন।
বর্তমান বিশ্বে শরণার্থী সমস্যা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্মরণকালের সবচেয়ে বড় শরণার্থী সংকটের সম্মুখীন বাংলাদেশ। মিয়ানমারের সরকারে বাহিনীর অত্যাচারের শিকার হয়ে লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে এসে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। বিপুলসংখ্যক শরণার্থীর মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গা হিসেবে আজ যারা পরিচিত, তারা মূলত মায়ানমারের আরাকান রাজ্যের অধিবাসী। একসময় আরাকান রাজ্য রোহান বা রোহাঙ নামে পরিচিত ছিল। এজন্যই এরা রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। ১৯৬২ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করার পর থেকে রোহিঙ্গাদের প্রতি রাষ্ট্রীয় বৈষম্য বাড়তে থাকে। রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা থেকে তাদের বঞ্চিত করা হয়। মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি। যার ফলে রোহিঙ্গারা নিজ দেশেই হয়ে পড়ে উদ্বাস্তু। এরপর থেকে বহিরাগত হিসেবে চিহ্নিত রোহিঙ্গাদের নিজ নিজ গ্রামেই অবরুদ্ধ করে রাখে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী নাসাকা বাহিনী। রোহিঙ্গাদের সমগ্র জীবন হয়ে পড়ে মায়ানমার সামরিক বাহিনীর কাছে নিয়ন্ত্রিত। এছাড়া মাঝে মাঝেই চলতে থাকে নির্যাতন। ১৯৭৭ সালে মিয়ানমার সরকার ব্যাপক নির্যাতন চালালে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আসা শুরু করে। ঐসময় প্রায় ২ লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আসে। এছাড়া পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে ধাপে ধাপে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা নির্যাতনের মুখে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় গ্রহণ করে। তবে সম্প্রতি রোহিঙ্গা নির্যাতন ইতিহাসের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। খুন, সম্ভ্রমহানি, অগ্নিসংযোগ ইত্যাদির মতো ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হয়ে ইতোমধ্যেই প্রায় নয় লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে। এখনো প্রায় প্রতিদিন অসংখ্য রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আসছে। বাংলাদেশে সরকার বিভিন্ন সংগঠন, বিভিন্ন দেশের সহযোগিতায় সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করলেও অসংখ্য মানুষ জীবনযাপন চরম নিম্নসীমায় অবস্থান করছে। বাংলাদেশ সরকারসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিকমহল মায়ানমারকে চাপ দিচ্ছে এসব রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিয়ে সাধারণ নাগরিকদের মতো সুযোগ দেওয়ার জন্যে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনো সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। রোহিঙ্গা সমস্যা একদিকে যেমন একটি জনগোষ্ঠীর জীবন শেষ করে দিচ্ছে অপরদিকে বাংলাদেশের জন্যেও তৈরি করছে সাময়িক ও দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। খুব দ্রুত এ সমস্যার সমাধান না হলে বাংলাদেশ দারুণ বিপদে পড়বে। মানবতার কথা চিন্তা করেই বিশ্ববাসীর এ সমস্যা নিরসনে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে এগিয়ে আসা উচিত।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
সাধু ভাষা থেকে চলিত ভাষায় রূপান্তর করো: তিনি বাড়ি চলিয়া যাইবার জন্য প্রস্তুত হইতেছিলেন।
প্রদত্ত সাধু বাক্যের চলিত রূপ হলো, তিনি বাড়ি চলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলেন।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | জাদুঘরের প্রদর্শনীতে
২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের ভূমিকম্প এবং সুনামির একটি বৈদ্যুতিক সিমুলেশন রয়েছে। পাশাপাশি দুর্গতদের ছবি, কুরআন শরীফ এবং দুর্যোগ থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের গল্পের প্রদর্শনী করা হয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন বঙ্কে চামার ছিলেন একজন স্বাধীনতা কর্মী, তিনি সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ অংশ নেন। তিনি ছিলেন জৌনপুর জনপদের কুচরপুর গ্রাম, মাচালি শাহের বাসিন্দা। সিপাহী বিদ্রোহের পর বাঁঙ্কে চামার ও তার ১৮ জন সহযোগীকে বাঘি (বিদ্রোহী) ঘোষণা করা হয়েছিল। গ্রেপ্তার হওয়ার পরে চামারকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। প্রশ্ন: কোন ঘটনাটি অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হচ্ছে?
সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
পৃথিবীর প্রথম কোন দেশ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে রোভার অবতরণ করে?
ভারত পৃথিবীর প্রথম দেশ যেটি চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে রোভার অবতরণ করেছে
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"স্বাধীনতা দিবস" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।
২৬শে মার্চ আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষ তাৎপর্যময় একটি দিন। এদেশের মানুষের জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল এদিন থেকেই। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। মধ্যরাতের পর হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রেফতারের পূর্বেই, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পরপরই সারাদেশে শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তির সংগ্রাম। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বর্তমানে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপিত হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেন। সর্বস্তরের জনতা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এদিন নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা স্বাধীনতা দিবসের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে সমৃদ্ধ স্বদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাব।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : শহীদ মোঃ সামসুল হক হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক।
মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৩ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত। প্রশ্ন : "পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর কোনটি ?"
বহরমপুর
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? বাংলাদেশ ফিল্ড হাসপাতাল হলো অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের সরাসরি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত একটি এবং একমাত্র স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মেলাঘরে প্রতিষ্ঠা করা হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয়  (Arabic: جامعة البحرين‎ , সংক্ষিপ্ত বা.বি) হলো বাহরাইনের বৃহত্তম সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এটা দেশের একমাত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে এর ক্যাম্পাস রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০ হাজার নিবন্ধিত ছাত্র পড়াশোনা করেন এবং এখানে কর্মী আছে প্রায় ২ হাজার। প্রশ্ন : বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় কোন শহরে অবস্থিত ?
বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে অবস্থিত |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? সিং ২০ মে ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন এবং প্রথম পাঞ্জাব রেজিমেন্টে নিয়োগ পান। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে তিনি ব্রিটিশ কমনওয়েলথ দখল বাহিনীর অংশ হিসাবে জাপানে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি উত্তর-পশ্চিম সীমান্তে একজন প্রশিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্বাধীনতার পরে, তিনি
১৯৪৭- এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৬ রাজপুতনা রাইফেলসের সাথে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। যুদ্ধের সময়, সিং একটি সংস্থার শীর্ষস্থানীয় অংশের অংশ ছিলেন, যেটিকে জম্মু ও কাশ্মীরের তিথওয়ালে একটি পাকিস্তানি পোস্ট দখল করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাদের আক্রমণ শুরুর পর সংস্থাগুলি ভারী হতাহতের শিকার হয়। কালক্রমে, সিং সফলভাবে একটি পাকিস্তানি মিডিয়াম মেশিন-গান পোস্ট দখল করেছিলেন। কিন্তু, ততক্ষণে পুরো সংস্থাটি নিহত বা আহত হয়েছিল। সিং উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য একা ছিলেন। তিনি সরে গিয়ে পরের শত্রু পোস্টে গ্রেনেড ছোড়েন। অন্য একটি পরিখাতে যাওয়ার আগে, তিনি মাথায় মারাত্মক বুলেটের আঘাত পেয়েছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : লুৎফা তাহের ১৯৪৭ সালের ৩১ জুলাই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে
১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহের বীর উত্তম তার স্বামী। তার তিন সন্তান - কন্যা জয়া তাহের, পুত্র আবু কায়সার যিশু এবং পুত্র মিশু।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
পাকিস্তান সরকারকে কীভাবে আগরতলা মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করা হয়?
পূর্ব পাকিস্তানে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টির মাধ্যমে পাকিস্তান সরকারকে আগরতলা মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করা হয়। ১৯৬৮ সালে বঙ্গবন্ধুসহ ৩৫ জনকে আসামি করে পাকিস্তান সরকার আগরতলা মামলা দায়ের করে। এতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় । সকল শ্রেণির মানুষ আগরতলা মামলা প্রত্যাহারের জন্য আন্দোলন শুরু করে। এক পর্যায়ে আন্দোলনটি বিপ্লবাত্মক রূপ ধারণ করে যা ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান নামে পরিচিত। উত্তাল ঐ আন্দোলনের ফলে ১৯৬৯ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান সরকার আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
মধ্যমেয়াদী অর্থায়নের উৎস কী কী?
মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের পদ্ধতি বলতে মূলত মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের উৎস এবং উক্ত অর্থসংস্থানের খরচকে বুঝায়। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, মধ্যমেয়াদি অর্থায়নের পদ্ধতি মূলত অর্থায়নের উৎসের উপর নির্ভরশীল। নিম্নে মধ্যমেয়াদি অর্থায়নের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করা হলো: ১. বাণিজ্যিক ব্যাংক: বাণিজ্যিক ব্যাংক বিভিন্ন প্রকার জামানতের বিপরীতে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৩ থেকে ৫ বা ১০ বছর পর্যন্ত ঋণ দান করে থাকে। মধ্যমেয়াদি ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে একটি সিডিউল অনুযায়ী কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, শুধুমাত্র ঋণের সুদের টাকা মাসিক বা ত্রৈমাসিক বা ষাণ্মাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে পরিশোধ করা হয় এবং মেয়াদ শেষে আসল টাকা পরিশোধ করা হয়। এই ধরনের ঋণের খরচ হিসেবে সুদ এবং ঋণ চুক্তি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত আইনগত খরচাদিও ঋণ গ্রহীতা বহন করে থাকে। ২. ঘূর্ণায়মান ঋণ: ঘূর্ণায়মান ঋণ চুক্তি একপ্রকার স্বল্পকালীন জামানতহীন ঋণ ব্যবস্থা। এ ধরনের ঋণের ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহীতা এবং ব্যাংকের সাথে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি থাকে। এ চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ব্যাংক ঋণগ্রহীতাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ঋণ মঞ্জুর করতে রাজি থাকে, এবং ঋণ গ্রহীতা উক্ত পরিমাণের চেয়ে বেশি টাকা তুলতে পারে না। এই ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্য হলো যে ঋণ গ্রহীতা মঞ্জুরিকৃত ঋণের টাকার মধ্যে যত টাকা উত্তোলন করবে ঋণের শর্ত অনুযায়ী তত টাকার উপর সুদ প্রদান করতে হবে এবং যে পরিমাণ টাকা ব্যাংক হতে উত্তোলন করবে না তত টাকার উপর কোন সুদ দিতে হবে না। তবে অনুত্তোলিত টাকার উপর একটি নির্দিষ্ট হারে বাধ্যবাধকতা ফি দিতে হয়। ৩. বীমা কোম্পানি: বীমা কোম্পানি বীমাকারীদের নিকট থেকে একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর বীমা প্রিমিয়াম আদায় করে তা অলস অবস্থায় না রেখে মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণদান করে থাকে। কারণ বীমার ক্ষতিপূরণের ঘটনা খুব কম ঘটে বিধায় এই ব্যবস্থা নেয়। এরা সাধারণত ৫ থেকে ১০ বছর মেয়াদি ঋণ বেশি পরিমাণে প্রদান করে থাকে। বীমা কোম্পানি সাধারণত শক্তিশালী ও ভালো মানের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে সুদের হার একটু বেশি হয়ে থাকে। আবার এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে অব্যবহৃত ঋণের উপর বাধ্যবাধকতা ফি ঋণ গ্রহীতাকে দিতে হয় না। ৪. যন্ত্রপাতির অর্থায়ন: অনেক সময় দেখা যায় যে, বাণিজ্যিক ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থাসহ নানাবিধ ঋণদান সংস্থা এবং সর্বোপরি যন্ত্রপাতি সরবরাহকারীরা কোন যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য উক্ত যন্ত্রপাতি বন্ধকের বিপরীতে ঋণ প্রদান করে থাকে। যেহেতু এ ঋণ যন্ত্রপাতি বন্ধকের বিপরীতে দেয়া হয় সেহেতু একে যন্ত্রপাতি অর্থায়ন বলা হয়ে থাকে। এ ধরনের ঋণদানের বিভিন্ন উৎস থাকলেও বাণিজ্যিক ব্যাংক কম সুদে এবং তুলনামূলক সহজ শর্তে এ ধরনের ঋণ প্রদান করে বলে এ ঋণের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকই সবচেয়ে জনপ্রিয়। ৫. ইজারা অর্থায়ন: সাধারণত ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো স্থায়ী সম্পত্তি অর্জনের জন্য বা ক্রয়ের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে না বলে তারা ইজারা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সম্পত্তি ইজারা গ্রহণ করে থাকে। ইজারা চুক্তি অনুযায়ী ইজারাদাতা একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ভাড়ার বিনিময়ে ইজারা গ্রহীতাকে সম্পত্তি ব্যবহার করার অনুমতি দিয়ে থাকে। ইজারা গ্রহীতা মাসিক, ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে ভাড়া পরিশোধ করে থাকে। ইজারার মেয়াদ শেষে ইজার গ্রহীতা সম্পত্তিটি তার মূল মালিককে ফেরত দিয়ে থাকে। অবশ্য উক্ত সম্পত্তিটি ইজারা গ্রহীতা ক্রয় করেও নিতে পারে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত সম্পর্কে কিছু বলো।
পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এটি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। বছরজুড়ে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে এখানে। ১২০ কি.মি. দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট এ সমুদ্রসৈকতটি বালুকাময়, যেখানে কাদার অস্তিত্ব নেই। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক, ঝিনুক, নানা প্রজাতির প্রবালসমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল, মোটেল, কটেজ, নিত্য নব সাজে সজ্জিত বার্মিজ মার্কেটসমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহর পর্যটন মৌসুমে থাকে প্রাণচঞ্চল। কক্সবাজার শহরের নাজিরটেকের বদরমোকাম থেকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত একটানা ১২০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত বিশ্বের দীর্ঘতম এ সমুদ্রসৈকতের মধ্যে আকর্ষণীয় স্পটগুলো হচ্ছে লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী ও সুগন্ধা। তবে কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবনী পয়েন্টকে কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্রসৈকত বলে বিবেচনা করা হয়। বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত অনেক হোটেল, বাংলাদেশ পর্যটনকেন্দ্র নির্মিত মোটেল ছাড়াও সৈকতের নিকটেই রয়েছে অনেক বিলাসবহুল হোটেল। পর্যটকদের জন্য সৈকত সংলগ্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে ঝিনুক মার্কেট।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
যাতায়াত, জলবিদ্যুৎ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নদীগুলোর ভূমিকা অনস্বীকার্য— মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করুন।
যাতায়াত, জলবিদ্যুৎ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এদেশের নদীগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। নদীমাতৃক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য পরিবহন সম্পন্ন হয় নদীপথে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, কর্ণফুলি, সুরমা, কুশিয়ারা, মাতামুহুরী, আত্রাই প্রভৃতি নদী যাত্রীপরিবহন সেবায় বড় ধরনের ভূমিকা রয়েছে। এদেশের নদীপথে নৌকা, লঞ্চ, ট্রলার, স্টিমার ইত্যাদি পরিবহনে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিজেদের গন্তব্যে পৌছতে সক্ষম হচ্ছে। বাণিজ্যিক মালামালের ৭৫ শতাংশ আনা-নেওয়া করা হয় নৌপথে। দেশে প্রায় সবকটি নদীপথেই সরকারি বেসরকারি উদ্যোগে লক্ষ লক্ষ টন মালামাল পরিবহন করা হচ্ছে। ১৯৫৮ সালে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের কাপ্তাই নামক স্থানে নবায়নযোগ্য সম্পদ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। নদীর পানি ব্যবহার করে এই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এ বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে। দেশের বাণিজ্যের প্রসারে এবং কৃষি, শিল্প ও মৎস্য সম্পদের বিকাশ ঘটাতে নৌপথের বিকল্প নেই। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, বাংলাদেশের যাতায়াত, জলবিদ্যু ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এদেশের নদীগুলোর ভূমিকা অপরিসীম।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৪২ এর মাঝে মার্কিন সেনাবাহিনী উইলিয়াম ও ডার্বি এর নেতৃত্বে উত্তর আয়ারল্যান্ডে "আর্মি রেঞ্জার্স" গঠন করে।১৯৪২ সালের অগাস্টে ফ্রান্সের ডিয়েপে আক্রমণ এ বাহিনীর প্রথম অভিযান ,যাতে ১ম রেঞ্জার ব্যাটালিয়নের ৫০ জন সদস্য কানাডীয় নিয়মিত বাহিনী ও ব্রিটিশ কমান্ডোদের সাথে যৌথ ভাবে অংশগ্রহণ করে।এছাড়া এ বাহিনীর প্রথম একক অভিযান হল ১৯৪২ এর নভেম্বর মাসে উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকায় "
অপারেশন টর্চ" এর অংশ হিসেবে আলজিয়ার্সে আক্রমণ, যাতে অংশ নেয় ১ম রেঞ্জার ব্যাটালিয়ন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
লবণ যোগ করলে রান্না দ্রুত হয়ে যায় কেন
লবণের মতো পানিতে অপবিত্রতা যোগ করলে পানির স্ফুটনাঙ্ক কমে যায়। যদি স্ফুটনাঙ্ক কম হয়, জল কম তাপে ফুটতে থাকে এবং রান্না করা সবজি দ্রুত হয়ে যায়
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : গেইল ম্যককরমিক বলছেন 'ট্রাম্পের সমর্থন দিবে শুনে আমার তাকে বিশ্বাসঘাতক মনে হচ্ছিল' যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ায় ২২ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন গেইল ম্যাককরমিক নামের ৭৩ বছর বয়সী এক নারী। বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, গেইল ম্যাককরমিক ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অবসরপ্রাপ্ত কারারক্ষী। মিস ম্যককরমিক জানিয়েছেন গত বছর তার স্বামী বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা ও মধ্যাহ্নভোজের সময় ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বলে জানান। স্বামীর মুখে একথা শুনে হতবাক হয়ে যান ম্যাককরমিক! কারণ ট্রাম্পের প্রতি স্বামীর সমর্থনকে 'বিশ্বাসঘাতকতা' হিসেবেই দেখেছেন তিনি। গেইল ম্যাককরমিক বলছেন, 'ভাবতেই পারছিলামনা সে ট্রাম্পকে ভোট দেবে। মনে হচ্ছিলো নিজেই নিজেকে বোকা বানিয়ে ফেললাম! এতগুলো বছর এক ছাদের নিচে থেকে এরকম কোন অভিজ্ঞতার মুখে পড়িনি। সেসময় আমার উপলব্ধি হলো বিয়ের পর আসলেই কত কিছু বদলে গেছে। কম বয়সে অনেক কিছু কখনও মেনে নিতাম না অথচ যে বিয়ের পর সেসব অনেক কিছুই গ্রহণ করে এসেছি আমি! মনে হলো সব বিষয়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করতে হবে। তাই আলাদা হয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম"। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক। আর অনেক আমেরিকানের মতে, তাদের আবেগে এতটা ক্ষত কখনও তৈরি হয়নি। আরো পড়ুন: বিমানবাহিনীকে ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিতে বললেন পুতিন ব্রিটেনে ৩০টি গীর্জার স্কুলে পড়ুয়া অধিকাংশই মুসলিম কুমিরের বাচ্চা ‘উধাও হবার’ রহস্যের সমাধান প্রেমিকাকে খুনের অভিযোগ, মিললো বাবা-মায়ের কঙ্কালও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন ও সম্পর্কের অবনতি বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক জরিপে একাধিক মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে কথা বলেছে এবং তাদের কাছ থেকে পেয়েছে বেশ আবেগি কথাবার্তা। গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত চালানো রয়টার্সের ওই জরিপে ৬,৪২৬ জন অংশ নেয়। জরিপের ফলাফলে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ানোর হার নির্বাচনের পর অন্তত ছয় শতাংশ বেড়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি অনেকের সমর্থন দেয়া না দেয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবার পরও তার বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের বিতর্ক চললেও দীর্ঘ সংসার জীবনের ইতি টানার ঘটনা এই প্রথম চোখে পড়লো।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা হলো বাংলাদেশের
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের বিভিন্ন ঘটনা এবং প্রতিরোধকারীদের লড়াই নিয়ে প্রকাশিত একটি দালিলিক প্রমাণ গ্রন্থ। এই বইটি ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকা থেকে “মুক্ত পাবলিশার্স” কর্তৃক প্রকাশিত হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ: ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে, আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, "যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।" এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান।
আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
লেন্স আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো।
প্রাকৃতিক লেন্স, আয়না, পানি ইত্যাদির বিবর্ধক গুণ সম্পর্কে প্রাচীন সভ্যতা সম্যক অবগত ছিল। পরবর্তীতে মানুষ প্রথম যে লেন্স আবিষ্কার করে, তা শুধুমাত্র মানুষের চোখের জন্যই ব্যবহার করা যেত। ত্রয়োদশ শতকের দিকে ইতালিতেই প্রথম মানুষের চোখে ব্যবহারের উপযোগী লেন্স ব্যবহার শুরু হয়। যদিও চীনারা এরও আগেই চশমা ব্যবহার শুরু করে । কিন্তু মানে তা নিম্নমানের হওয়ায় ইতালিয়ানরা ইতিহাসে স্থান করে নেয়। এরও পর দূরের বস্তুকে কাছে দেখার জন্য লেন্স আবিষ্কৃত হতে আরও ১০০ বছরেরও বেশি সময় লেগে যায়। এ আবিষ্কারে অবদান রাখেন জার্মান-ডাচ চশমা প্রস্তুতকারী হ্যানস লিপারশে। ১৬০৮ সালে তার এ আবিষ্কার বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এর এক বছর পরই ১৬০৯ সালে আকাশ নিয়ে গবেষণা করার জন্য গ্যালিলিও লিপারশে-এর আবিষ্কারটির একটি উন্নত সংস্করণ তৈরি করেন, যার নাম দেন টেলিস্কোপ। এটি দূরের কোনো বস্তুকে ২০ গুণ বড় দেখাতে সক্ষম ছিল। সপ্তদশ শতকের দিকে নেদারল্যান্ডস লেন্স নিয়ে গবেষণায় অনেক এগিয়ে যায়। তবে ধারণা করা হয়, এরও আগে ষোড়শ শতকের শেষের দিকে মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কৃত হয়। এ শতকেই ডাচ প্রাণিবিজ্ঞানী অ্যান্টনি ফন লিউয়েন হুক তার এ আবিষ্কার দ্বারা ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। আধুনিক সময়ে লেন্সের ব্যবহার চশমা থেকে শুরু করে ক্যামেরা, প্রিন্টিং প্রেস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে পরিলক্ষিত হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
বাংলাদেশের উপকূলীয় জনজীবনে জোয়ার-ভাটার প্রভাব বিশ্লেষণ করো।
বাংলাদেশের উপকূলীয় জনজীবনে জোয়ার-ভাটার ইতিবাচক-নেতিবাচক উভয় ধরনের প্রভাব দেখা যায়। পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত জোয়ার-ভাটা হচ্ছে। এর ফলে নদীর আবর্জনা পরিষ্কার হয়ে পানি নির্মল হয় ও নদীর মোহনায় পলি জমে গিয়ে নদীমুখ বন্ধ হয়ে যেতে পারে না। জোয়ার-ভাটার স্রোতে নদীখাত গভীর হয়। অনেক নদীর পাশে খাল খনন করে জোয়ারের পানি আটকে জমিতে সেচ দেওয়া হয়। পৃথিবীর বহু নদীতে ভাটার স্রোতকে কাজে লাগিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। ভারতের বান্ডালা বন্দরে এরকম একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। জোয়ারের সময় নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সমুদ্রগামী বড় বড় জাহাজ অনায়াসে নদীতে প্রবেশ করতে পারে। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরে জোয়ারের সময় নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বড় বড় জাহাজ সহজে বন্দরে যাতায়াত করতে পারে। এছাড়া জোয়ারের সময় সমুদ্রের পানি আটকে রেখে তা শুকিয়ে লবণ তৈরি করা যায়। এভাবে উপকূলীয় অঞ্চলগুলোর মানুষের জীবন-জীবিকায় জোয়ার-ভাটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। জোয়ার-ভাটার অনেক উপকারিতা থাকলেও কিছু অসুবিধাও রয়েছে। ভরাকটালের সময় (প্রবল জোয়ার) সমুদ্রের পানি প্রবল তরঙ্গে নদীর মোহনা দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করে বানের সৃষ্টি করে। মেঘনা, ভাগীরথী, আমাজান প্রভৃতি নদীতে এরূপ বান দেখা যায়। কখনো কখনো এই বানে নৌযানসহ জানমালের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এছাড়া স্থলভাগে সমুদ্রের লোনা পানি প্রবেশের ফলে কৃষিকাজের ক্ষতি হয়। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায় যে, উপকূলীয় জনজীবনে জোয়ার-ভাটার ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের প্রভাব রয়েছে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? হামিদ ১৯৫৪ সালের ডিসেম্বর মাসে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং গ্রেনেডিয়ার্স রেজিমেন্টের ৪ র্থ ব্যাটালিয়নে নিযুক্ত হন। চীন-ভারত যুদ্ধের সময় তাঁর ব্যাটালিয়ন পিপলস লিবারেশন আর্মির বিরুদ্ধে নামকা চু যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল । ১৯৬৫- এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, ৪ র্থ গ্রেনেডিয়ার ব্যাটালিয়নকে খেম করণ - ভখিভিন্ড লাইনের চিমা গ্রামের আগে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। ১৯৬৫ সালের ৯-১০ সেপ্টেম্বর আসাল উত্তর যুদ্ধে হামিদ ছয়টি পাকিস্তানি ট্যাঙ্ক ধ্বংস করেন এবং সপ্তম ট্যাঙ্ক এর সাথে লড়াই এ নিহত হন। নন।
চীন-ভারত যুদ্ধের সময় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য বলো।
গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য নিন্মরূপ: ১. পৃথিবীর সমস্ত ফুলের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ফুল হল গোলাপ ফুল। ২. সুন্দরতার জন্য গোলাপ ফুলকে ফুলের রানী বলা হয়। ৩. গোলাপ ফুল ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতীক। ৪. গোলাপ ফুল বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমন লাল গোলাপ, সাদা গোলাপ, কাঠগোলাপ ইত্যাদি। ৫. পৃথিবীতে প্রায় ১২০টি প্রজাতির মত গোলাপ ফুল পাওয়া যায়। ৬. গোলাপ আমাদের বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। ৭. বিয়ের অনুষ্ঠান সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গোলাপ ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে অতিথিদের সম্মান ও সমাদর করা হয়। ৮. গোলাপের ফুল থেকে তৈরি হয় উৎকৃষ্ট সুগন্ধি যুক্ত গোলাপ জল, যাহা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। ৯. কোন কোন দেশে গোলাপ ফুল বিয়ে জ্যাম ও জেলি প্রস্তুত করা হয়। ১০. গোলাপ ফুলে ভিটামিন-সি সহ বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন এবং যার উত্তর "১৯৭৪" | অনুচ্ছেদ : দ্য কুইন অফ ঝাঁসি, মহাশ্বেতা দেবী (সাগরী ও মন্দিরা সেনগুপ্ত কর্তৃক অনূদিত)। এই বইটি হল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের জীবনীগ্রন্থ। ঐতিহাসিক নথিপথ (প্রধানত রানির পৌত্র জি. সি. তাম্বে কর্তৃক সংগৃহীত) এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর বইটি রচিত হয়। মূল বাংলা বইটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। ইংরেজি অনুবাদটি ২০০০ সালে সিগাল বুকস, ক্যালকাটা থেকে প্রকাশিত হয়। হাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস) অরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস) অগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন) মূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) নীড়েতে মেঘ (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) স্তন্যদায়িনী (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন) চোট্টি মুন্ডা এবং তার তীর (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)
ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর "হাজার চুরাশির মা" গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: আল্লাহ তাআলা এই সংসার সৃষ্টি করিয়াছেন। তিনি পরম দয়ালু, সর্বদা আমাদের মঙ্গল করেন ও লালন-পালন করেন। তিনি আমাদের খাদ্য দিয়াছেন; আমরা তাহা আহার করি। তিনি আমাদের পানি দিয়াছেন; আমরা তাহা পান করি। তিনি আমাদিগকে বায়ু দিয়াছেন, তাহা আমরা নিশ্বাস দ্বারা গ্রহণ করিয়া বাঁচিয়া থাকি। তিনি আমাদের সুখী করিবার জন্য সমস্তই দিয়াছেন। আমরা যাহা করি, তিনি তাহা বুঝিতে পারেন। আমরা তাঁহাকে দেখিতে পাই না। কিন্তু তিনি সকল স্থানেই আছেন। চলো আমরা তাঁহার ইবাদত করি।
মহান সৃষ্টিকর্তা এই জগৎ সংসার সৃষ্টি করে মানুষের প্রয়োজনীয় সকল কিছুই দিয়েছেন। তাঁকে দেখা না গেলেও তিনি সর্বত্রই বিরাজমান এবং আমাদের সকল কিছুই তিনি জানেন। তাই আমাদের উচিত পরম করুণাময় আল্লাহ তাআলার ইবাদত করা।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে চারটি মূল অংশ থাকে:
স্মৃতি, প্রসেসর, আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি এবং তথ্য প্রবেশ ও নির্গমন ব্যবস্থা (ইনপুট-আউটপুট )
Bengali
ben
original-annotations
88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a
আবুল হোসেন সাহেব কোথায় কোথায় গাছপালা জন্মায় না তা পরীক্ষা করার জন্য আলো-বাতাসহীন একটি বক্সের মধ্যে কয়েকটি বীজ বপন করলেন। ১ মাস পরে খুলে দেখেন কোনো গাছের অস্তিত্ব নেই। তিনি তাঁর শিক্ষক জনাব মোহাম্মদ আলীকে জিজ্ঞেস করলে শিক্ষক বিষয়টি তাকে ব্যাখ্যা করেন এবং বলেন, অনেক গ্রহে বিভিন্ন কারণে জীব জন্মায় না। তুমি কি মনে কর, উদ্দীপকের কারণগুলো ছাড়া আরও অনেক কারণে বিভিন্ন গ্রহে জীব জন্মায় না? উত্তরের পক্ষে যুক্ত দাও।
হ্যাঁ, আমি মনে করি উদ্দীপকের কারণগুলো ছাড়াও আরও অনেক কারণে বিভিন্ন গ্রহে জীব জন্মায় না। সৌরজগতের গ্রহগুলোতে জীব জন্মানোর জন্য আলো, বাতাস অপরিহার্য। তবে আলো-বাতাসের পাশাপাশি পানি, অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইড, তাপ, ইত্যাদিও জীব জন্মানোর জন্য অবশ্যই প্রয়োজন। সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহে পানি নেই। জীবের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন, কার্বন-ডাই- অক্সাইড নেই অথবা এদের অনুপাত জীবের বেঁচে থাকার উপযোগী নয় বলে জীব জন্মায় না। বুধ, শুক্র গ্রহে তাপমাত্রা অত্যন্ত বেশি। ফলে জীব জন্মায় না। আবার বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন ইত্যাদি গ্রহ অত্যন্ত শীতল বলে জীব জন্মাতে পারে না। উদ্দীপকের পরিবেশবিদ আবুল হোসেন সাহেব কোথায় কোথায় গাছপালা জন্মায় না তা পরীক্ষা করার জন্য আলো-বাতাসহীন একটি বাক্সের মধ্যে কয়েকটি বীজ বপন করলেন এবং একমাস পরে দেখেন সেখানে গাছ জন্মায়নি। অর্থাৎ এখানে জীব না জন্মানোর কারণ হিসেবে আলো-বাতাস না থাকাকে উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো ছাড়াও বিভিন্ন গ্রহে জীব না জন্মানোর পেছনে উপরে বর্ণিত পর্যাপ্ত পানির অভাব, প্রতিকূল তাপমাত্রা, অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইডসহ অন্যান্য গ্যাসের অনুপাতের তারতম্য প্রভৃতি কারণ বিদ্যমান যা উদ্দীপকে নির্দেশ করা হয়নি। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, উদ্দীপকে আলো-বাতাস না থাকাকে জীব না জন্মানোর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও আরও বিভিন্ন কারণে অনেক গ্রহে জীব জন্মায় না
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন নাসির মালিক। ৭ জুন, ১৯৭৫ তারিখে লিডসে অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ১৪ জুন, ১৯৭৫ তারিখে নটিংহামে শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি। অংশগ্রহণকৃত তিনটি ওডিআই ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত
১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে খেলেছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল গ্রুপ পর্ব থেকে বিদেয় নেয়। তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।
সময় সংক্রান্ত নানাবিধ গরমিল ও অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর দক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়। একে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে । এ রেখাটির ফলে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে পূর্ব বা পশ্চিমে দীর্ঘপথ ভ্রমণ করার সময় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তাহের দিন বা বার নিয়ে গরমিল দূর হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজাও: ঐরাবত, আকাশ, হাতি, মহাকাল, বানর, সিংহ, দোয়েল
প্রদত্ত শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজানো হলো: আকাশ, ঐরাবত, দোয়েল, বানর, মহাকাল, সিংহ, হাতি
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
গুগলকে নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো।
গুগল হচ্ছে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন এবং ইন্টারনেটের সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটি একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। ১৯৯৬ সালে গবেষণা প্রকল্প হিসেবে ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন ছাত্র ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন এর কাজ শুরু করেন। ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে গুগল প্রতিষ্ঠা করে। ২০০৪ সালের ১৯ শে আগস্ট এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন সর্বপ্রথমে এই সার্চ ইঞ্জিনের নাম রাখে ব্যাকরাব। পরবর্তী সময়ে তারা নাম পরিবর্তন করে গুগল রাখে। ডোমেইন নাম গুগল নিবন্ধিত করা হয় ১৯৯৭ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর। গুগলে ১ মিলিয়নেরও বেশি সার্ভার আছে এবং ১ বিলিয়নেরও বেশি কী ওয়ার্ড সার্চ করা হয় ২৪ ঘণ্টায়। সারা পৃথিবীতে যে পরিমাণ সার্ভার আছে তার ২ শতাংশই গুগলের অন্তর্গত। গুগলে রয়েছে ৮০টিরও অধিক ভাষা। যার মধ্যে একটির নাম 'স্টার ট্রেকস ক্লিগন' যেটি কিনা এলিয়েনদের জন্য প্রযোজ্য। ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী গুগল প্রতিসেকেন্ডে গড়ে ৪০ হাজার অনুসন্ধানের জবাব বের করে যার প্রতিদিনের মানে সাড়ে তিন বিলিয়ন অনুসন্ধান জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, গুগল ম্যাপস, গুগল ক্রোম এসবের বাইরেও অ্যান্ড্রয়েড, ইউটিউব, ওয়ায, এডসেন্স এরকম আরো সত্তরটি প্রতিষ্ঠানের মালিক গুগল। গুগলের ৯৯ শতাংশ আয় আসে বিজ্ঞাপন থেকে। গুগল অনলাইন বিজ্ঞাপন বাজারে বিভিন্ন নতুন মাত্রা যোগ করে এবং অন্যান্যদের তুলনায় এগিয়ে থাকে। গুগল অনুসন্ধান একটি ওয়েবভিত্তিক অনুসন্ধান ইঞ্জিন, যা কোম্পানির সবচেয়ে জনপ্রিয় সেবা। ২০০৯ সালের নভেম্বরে কমস্কোরের প্রকাশ করা একটি বাজার জরিপে বলা হয় গুগলই আমেরিকার বাজারে প্রধান অনুসন্ধান ইঞ্জিন। গুগল ব্যবহার করে অনেক কিছু জানা যায়। তাই গুগলের সঠিক ব্যবহারের লক্ষ্যে সকলকেই সচেতন থাকতে হবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। এটি নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত সংবাদ প্রতিবেদন লেখ।
১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। জাতীয় গ্রিডে কারিগরি ত্রুটির কারণে রাজধানীসহ সারাদেশ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন (গণভবন), বিদেশী মিশনসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনাও (কেপিআই) এ বিপর্যয়ের কবলে পড়ে। দুর্ভোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা আমলে নিয়ে করা একটি তালিকায় বাংলাদেশে সেদিনের ঘটনাটি উইকিপিডিয়ায় ইতিহাসের চতুর্থ বৃহৎ বিদ্যুৎ বিভ্রাটজনিত দুর্যোগ হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন - তিনি সাভোয়ের রেনে এবং লাসকারিসের অ্যানের পুত্র ছিলেন। তিনি ১৫৫২ সালে ফ্রান্সের দ্বিতীয় হেনরিকে লরাইন সফরে সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৫৩ সালে তিনি পিয়মন্টের রাজপুত্রের ঘেরাও থেকে হেসডিন শহরকে মুক্তি দিয়েছিলেন। তিনি ১৫৫৭ সালের ১০ আগস্ট সেন্ট-কুইন্টিনের যুদ্ধে
.আহত হন, যদিও এটি তাকে স্প্যানিশ অবরোধ থেকে করবিকে মুক্তি দিতে বাধা দেয়নি। তিনি ফ্রান্সের চার্লস নবমকে ফ্রান্সের গ্র্যান্ড ট্যুরের সময় সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৬৭ সালে মুলিনে অনুষ্ঠিত অ্যাসেম্বলি ডেস গ্র্যান্ডস ডি ফ্রান্সে অংশ নিয়েছিলেন। সেন্ট-ডেনিস এবং মোনকন্টুরের যুদ্ধে হুগেনোটদের বিরুদ্ধে তিনি উৎসাহের সাথে লড়াই করেছিলেন |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ডিমেনশিয়া এক ধরনের নিউরজিক্যাল রোগ যা মস্তিস্কের কর্মক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে। ডিমেনশিয়া মস্তিষ্কের এক ধরনের রোগ যার ফলে কিছু মনে রাখতে না পারেন না রোগী। এমনকি এ রোগটির কারণে একটু আগেই করা কাজ ভুলে যায় অনেকে। রোগটি নিয়ে আজ ঢাকায় একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ আলঝেইমার সোসাইটি। ডিমেনশিয়ার একটি বড় কারণ হলো আলঝেইমার্স । সোসাইটির একজন সদস্য এবং সাবেক এমপি সেলিনা জাহান লিটা বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, তারা অনেকদিন ধরেই বাংলাদেশে রোগটি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরির চেষ্টা করছেন। কিন্তু রোগটি সরকারি বা বেসরকারি কোন দিক থেকেই যথাযথ গুরুত্ব এখনো পায়নি। এক হিসেবে দেখা যায়, বাংলাদেশে ২০১৫ সালে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিলো পাঁচ লাখ যা আগামী ২০৩০ সালে বেড়ে নয় লাখ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আলঝেইমার সোসাইটির হিসেবে, ২০৫০ সাল নাগাদ এ রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২২ লাখ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। "অর্থাৎ দিন দিন রোগের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। সে হিসেবে প্রতিকারের ব্যবস্থা খুব কমই," বলছিলেন সেলিনা জাহান। "মানুষকে সচেতন করা দরকার। তাহলে আক্রান্ত হলেও মানুষ বৃদ্ধ বয়সে করুণ পরিণতির মুখোমুখি হবেনা।" ফেসবুকে নারীদের মত প্রকাশ কতটা নিরাপদ? ভয়ে দেশে ফিরছেন না ইরানের একজন নারী বক্সার বাংলাদেশের পাট নিয়ে ভারত কিভাবে লাভ করছে? ভারতের একটি হাসপাতালে ডিমেনশিয়া আক্রান্ত রোগীরা। বাংলাদেশেও বাড়ছে এই রোগের প্রকোপ। (ফাইল ফটো) কোন বয়সের মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়? সেলিনা জাহান লিটা বলছেন, বাংলাদেশে ষাট বছরের বেশি বয়সের বয়সের মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে ৪০-৫০ বছরে বয়সের মধ্যেও অনেককে আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নিম্নবিত্তের পাশাপাশি উচ্চবিত্তের মানুষেরাও রোগটিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। "বাংলাদেশে বিশেষ করে যারা দারিদ্রসীমার নীচে আছেন তাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।" "উচ্চবিত্ত অনেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন কিন্তু মূলত রোগটির ক্ষেত্রে বেশি দরকার সচেতনতা।" চিকিৎসা আছে পর্যাপ্ত? সেলিনা জাহান বলছেন, ডিমেনশিয়া নিয়ে সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনা। "রোগটির তেমন চিকিৎসা নেই। কিন্তু শুধু চিকিৎসার বিষয় নয়, রোগটি নিয়ে সচেতনতা তৈরি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।" "এটি হলে রোগটিকে আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবো। বৃদ্ধ বয়সের করুণ পরিণতি থেকে রক্ষা করতে পারবো।" এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন|
ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশ: রোগের প্রকোপ বেড়েই চলছে বাংলাদেশে, চিকিৎসার ব্যবস্থা কী?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : গালওয়ান ভ্যালি এই সিদ্ধান্তের কারণ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য দেয়া হয়নি। তবে চীনা সীমান্ত রক্ষীদের সাথে সংঘর্ষের পর অন্তত ২০ জন ভারতীয় সৈন্য নিহত হওয়ার পরপর তাদের এই সিদ্ধান্ত এলো। দুই দেশের মধ্যে ১৯৯৬ সালের সমঝোতা অনুসারে, ওই এলাকায় কোন পক্ষই আগ্নেয়াস্ত্র বা বিস্ফোরক বহন করে না। ভারত যদিও জানিয়েছে, ২০ জন সৈন্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি তাদের ৭৬ জন আহত হয়েছে, তবে চীন তাদের সৈন্য হতাহতের ব্যাপারে কোন তথ্য জানায় নি। হংকংয়ের গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষক পাঠানোর এই খবরটি চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমগুলোয় গত ২০শে জুন প্রকাশিত হয়েছে। আরো পড়ুন: বিতর্কিত সীমান্তের কাছে 'চীনের নতুন স্থাপনা' নির্মাণ? গালওয়ান উপত্যকার পর্বতচূড়ায় ঠান্ডা ও বৈরি এক যুদ্ধক্ষেত্র চীন-ভারত সীমান্ত বিরোধের পেছনে যেসব কারণ চীন-ভারত সংঘাত: কার শক্তি কতটা, কোন্‌ দেশ কার পক্ষ নেবে রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যম সিসিটিভি জানিয়েছে, ২০ জন মার্শাল আর্ট যোদ্ধা তিব্বতের রাজধানী লাসায় অবস্থান করবে। তবে চীনের গণমাধ্যমগুলো এটা নিশ্চিত করেনি যে, তারা ভারত সীমান্তে দায়িত্বরত চীনা সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দেবে কিনা। লাদাখে গত ১৫ই জুন গালওয়ান রিভার ভ্যালির ওই সংঘর্ষের ঘটনায় একে অপরকে দায়ী করেছে দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশ - চীন ও ভারত। চরম জলবায়ু ও অতি উঁচু ওই অঞ্চলটি আকসাই চীনের কাছাকাছি- চীন নিয়ন্ত্রিত যে এলাকার মালিকানা দাবি করে ভারতও। প্রায় অর্ধশতকের মধ্যে দুই দেশের মধ্যে এই প্রথমবার সংঘর্ষে এতো হতাহতের ঘটনা ঘটলো। তবে ওই ঘটনার পর থেকে পারমাণবিক শক্তিধর এই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে থাকা প্রায় অচিহ্নিত লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি) নিয়ে দীর্ঘ দিনের উত্তেজনা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর: দিল্লির আকাশ ছেয়ে গেল ঝাঁক ঝাঁক পঙ্গপালে বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ শয্যা সত্যিই খালি আছে? ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল বিড়ম্বনা, সমাধানে কী ভাবছে সরকার করোনাভাইরাস: বিশ্বের কোন্ দেশে মহামারির অবস্থা বেশি খারাপ |
তিব্বত মালভূমিতে অবস্থানরত চীনা সৈন্যদের মার্শাল আর্ট শেখানোর জন্য ২০জন প্রশিক্ষক পাঠাচ্ছে চীন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নীচে দেওয়া শিরোনামের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন : লবণ সংকটের গুজব: মন্ত্রণালয় বলছে কোন ঘাটতি নেই, খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম
কুতুবদিয়ায় লবণ চাষ শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এই গুজব ছড়ানোর জন্য 'একটি স্বার্থান্বেষী মহল'কে দায়ী করা হয়েছে। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়, "দেশে বর্তমানে সাড়ে ছয় লাখ মেট্রিক টনের বেশি ভোজ্য লবণ মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের লবণ চাষিদের কাছে ৪ লাখ ৫ হাজার মেট্রিক টন এবং বিভিন্ন লবণ মিলের গুদামে ২ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিক টন লবণ মজুদ রয়েছে"। এর বাইরে সারাদেশে বিভিন্ন লবণ কোম্পানির ডিলার, পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে পর্যাপ্ত লবণ মজুদ রয়েছে বলে জানানো হয়। শিল্প মন্ত্রণালয় বলছে, "চলতি মাস থেকে লবণের উৎপাদন মওসুম শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া ও মহেশখালী উপজেলায় উৎপাদিত নতুন লবণও বাজারে আসতে শুরু করেছে"। বিবৃতিতে বলা হয়, একটি স্বার্থান্বেষী মহল লবণের সংকট রয়েছে মর্মে গুজব ছড়িয়ে অধিক মুনাফা লাভের আশায় লবণের দাম অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। এ ধরণের গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় সবাইকে আহবান জানায়। ওদিকে লবণ মালিক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ কক্সবাজারে। সেখানে জানানো হয়েছে যে দেশে অন্তত দু'মাসের চাহিদা পূরণের মতো লবণ মজুদ আছে। বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন: সরকারের বাজার ব্যবস্থাপনা কি ব্যর্থ হয়েছে? ডিসি-র খাস কামরার সেক্স টেপ নিয়ে তদন্ত হবে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে ট্রাক মালিক-শ্রমিকেরা পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ক্রিকেটার শাহাদাত হোসেন ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই অভিযোগ করছেন যে লবণ নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। তবে সরকারের ভোক্তা অধিকার থেকে বলা হয়েছে, লবণের কেউ অতিরিক্ত দাম চাইলে তাদেরকে যেন জানানো হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদ পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও। নির্বাচনে অনিয়মসহ গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগে আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনের সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রশ্ন: সিয়েরা লিওনের সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর কেন ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র?
নির্বাচনে অনিয়মসহ গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগে সিয়েরা লিওনের সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
"ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য: ইলিশ" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।
ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। বিশ্বের মোট ইলিশ উৎপাদনের ৬৫% বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। ভারতে ১৫% মায়ানমারে ১০% এবং বাকি অংশ প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং আরব উপসাগরের আশেপাশে উৎপাদন হয়। তাই বাংলাদেশ সরকার ইলিশকে বাংলাদেশের একক পণ্য জিআই হিসেবে গেজেট জারি করে। ভৌগোলিক নিদর্শন অ্যাক্ট ২০১৩ অনুযায়ী যদি কেউ প্রত্যায়িত জিআই পণ্য নিজের দাবি করতে চায় বা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে তবে তাকে গেজেটে প্রকাশের ২ মাসের মধ্যে অভিযোগ করতে হবে। এই নিয়ম অনুযায়ী কেউ অভিযোগ করেনি বলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যে পরিণত হয়েছে । সরকারের নেয়া পদক্ষেপ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের ইলিশ বিশ্বে একক আধিপত্য করছে। এ ক্ষেত্রে ইলিশের প্রজনন মাস অক্টোবর থেকে নভেম্বরে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ। তাছাড়া জাটকা ধরা নিষিদ্ধকরণ, কারেন্ট জাল নিষিদ্ধকরণ ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে। বর্তমানে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও মায়ানমার বাংলাদেশের কৌশল অনুসরণ করছে যা আমাদের জন্য সম্মানজনক। একটা সময় সুস্বাদু মাছ ইলিশের দেখা পাওয়া যেত না। এখন বাংলাদেশের বাজারগুলোতে রুপালি ইলিশের সরবরাহ পাওয়া যায়। বাংলাদেশি রুপালি ইলিশের মতো স্বাদ বিশ্বের আর কোথাও পাওয়া যায় না। তাই ইলিশের একক অহংকার শুধু বাংলাদেশের।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: স্ক্র্যানটন, পেনসিলভানিয়া এবং নিউ ক্যাসেল কাউন্টি, ডেলাওয়্যারে বেড়ে ওঠা বাইডেন ১৯৬৮ সালে সিরাকিউজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন ডিগ্রি অর্জন করার আগে ডেলাওয়্যার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি ১৯৭০ সালে নিউ ক্যাসেল কাউন্টি কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৭২ সালে মাত্র ২৯ বছর বয়সে আমেরিকার ইতিহাসে ষষ্ঠ সর্বকনিষ্ঠ সিনেটর হিসেবে ডেলাওয়্যার থেকে মার্কিন সিনেটে নির্বাচিত হন । বাইডেন সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির দীর্ঘদিনের সদস্য ছিলেন এবং সর্বশেষ এর চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে উপসাগরীয় যুদ্ধের
বিরোধিতা করেন, কিন্তু পূর্ব ইউরোপে ন্যাটো জোট সম্প্রসারণ এবং ১৯৯০ সালে যুগোস্লাভ যুদ্ধে হস্তক্ষেপ সমর্থন করেন। তিনি ২০০২ সালে ইরাক যুদ্ধ অনুমোদন প্রস্তাব সমর্থন করেন, কিন্তু ২০০৭ সালে মার্কিন সৈন্য বৃদ্ধির বিরোধিতা করেন। তিনি ১৯৮৭ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সিনেটের বিচার বিভাগীয় কমিটির সভাপতিত্ব করেন, মাদক নীতি, অপরাধ প্রতিরোধ এবং নাগরিক স্বাধীনতা বিষয়ক বিষয় নিয়ে কাজ করেন; তিনি সহিংস অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং আইন প্রয়োগকারী আইন এবং নারী নির্যাতন আইনপাস করার প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দেন । তিনি ছয়টি মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নিশ্চিতকরণ শুনানি তত্ত্বাবধান করেন, যার মধ্যে রবার্ট বোর্ক এবং ক্লারেন্স থমাসের বিতর্কিত শুনানি রয়েছে । তিনি ১৯৮৮ ও ২০০৮ সালে রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন চাইলেও পাননি ।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
গ্রন্থাগার নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।
লাইব্রেরি হচ্ছে পুস্তকের শ্রেণিবদ্ধ সংগ্রহ। ব্যক্তিগত বা পারিবারিকভাবে গড়ে উঠতে পারে লাইব্রেরি। মানুষের চিন্তার অমূল্য সম্পদ রক্ষিত থাকে লাইব্রেরিতে। একজন ব্যক্তির পক্ষে সব ধরনের জ্ঞান আহরণ করা সম্ভব নয়। ফলে প্রয়োজন হয় লাইব্রেরির। ব্যক্তিগত লাইব্রেরিতে ব্যক্তির ইচ্ছা প্রাধান্য পায়। ব্যক্তির রুচি অনুযায়ী বইয়ের মাধ্যমে তাঁর ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার গড়ে তোলেন। পাবলিক বা পারিবারিক লাইব্রেরিতে সবার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। সকল শ্রেণির মানুষের কথা চিন্তা করেই গড়ে ওঠে পাবলিক বা পারিবারিক লাইব্রেরি। লাইব্রেরিতে সঞ্চিত থাকে চিন্তার অমূল্য সম্পদ। মানুষের তিল তিল সাধনার বিপুল ঐশ্বর্য সঞ্চিত থাকে এখানে। একটি জাতিকে উন্নত, শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে লাইব্রেরির অবদান অনস্বীকার্য। লাইব্রেরি সামাজিক অবক্ষয়ের রোধে ভূমিকা রাখে। লাইব্রেরি তার সঞ্চিত সম্পদ নিয়ে কালের সাক্ষ্য বহন করে। মুছে দেয় অতীত আর বর্তমানের সীমারেখা। কল্যাণমূলক গবেষণা, নিজস্ব চিন্তা-চেতনা প্রভৃতির সমাহার সঞ্চিত থাকে লাইব্রেরিতে। কখনো বিশেষ প্রয়োজনে, কখনো বা মনের খোরাক জোগাতে মানুষ ছুটে যায় লাইব্রেরিতে। যে জাতির সমৃদ্ধ লাইব্রেরি নেই, সে জাতির সমৃদ্ধ ইতিহাসও নেই। লাইব্রেরি শিক্ষা প্রসারের অপরিহার্য অঙ্গ। অজ্ঞানতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার অনবদ্য হাতিয়ার লাইব্রেরি। তাই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা ও এর চর্চায় মনোনিবেশ করা আমাদের সবার জরুরি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
তথ্য প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বই বিশ্বগ্রাম— মন্তব্যটি ব্যাখ্যা কর।
তথ্য প্রযুক্তিই প্রকৃতপক্ষে বিশ্বগ্রামের ধারণার মূল ভিত্তি। বিশ্বগ্রাম এমন একটি পরিবেশ, যেখানে পৃথিবীর সকল মানুষ একটি একক সমাজের ন্যায় বসবাস করে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একে অপরকে সেবা প্রদান করে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিস্তৃত ব্যবহার তথা তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ইনফরমেশন সুপার হাইওয়ের সাথে সংযোগ ছাড়া বিশ্বগ্রামের ধারণা অসম্ভব। তথ্য প্রযুক্তির বিস্ময়কর উৎকর্ষতার কারণে সমগ্র বিশ্ব এক বিনিসুতার বাঁধনে পরস্পরের থেকে ভৌগোলিকভাবে দূরে থেকেও একটি একক সমাজের বাসিন্দা হয়ে ওঠাই প্রমাণ করে তথ্য প্রযুক্তিই প্রকৃতপক্ষে বিশ্বগ্রামের ধারণার মূল ভিত্তি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: মুক্তিযুদ্ধের সময় মনোহর গ্রামে পাক সেনাবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের
মুক্তিযুদ্ধের সময় মনোহর গ্রামে পাক সেনাবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে মুখোমুখি যুদ্ধ হয়। এসময় পাকিস্তানি বাহিনী ২৩ জন নিরীহ ও নিরাপরাধ গ্রামবাসীকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে এ উপজেলায় রয়েছে ‘শহীদ আকরাম সড়ক’। তাছাড়া উপজেলায় আছে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
প্রথম বাক্য: ২০০০ সালের গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিক্সে ২৯ জন পুরুষ এবং ৪৮ জন মহিলা ক্রীড়াবিদ দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন । ২য় বাক্য: ২০০০ সালের গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিকে দেশটির প্রতিনিধিত্বকারী ২৯ জন মহিলা এবং ৪৮ জন পুরুষ ক্রীড়াবিদ ছিলেন । প্রশ্ন: প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ কি একই? হ্যাঁ নাকি না?
না
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ পাসেজ: গ্রে লারসনের প্রথম এবং একমাত্র অ্যালবাম, ফাইনালি আউট অফ পিই (2005) এর জন্য জোন ইনগোল্ডসবি এবং আমেরিকান অভিনেত্রী ব্রি লারসনের সাথে "ডোন উইথ লাইক" এবং "শে সাদ" সহ-লিখেছিলেন। ২০০৫ সালে, গ্রে আমেরিকান হিপ হপ গ্রুপ ফোর্ট মাইনরের গান, "আপনি কোথায় যাবেন" এবং "বি Somebody" এ বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছিলেন। ২০০৬ সালের ১৪ এপ্রিল "Where'd You Go" একটি একক হিসাবে প্রকাশিত হয়, এর সাথে সাথে একটি সঙ্গীত ভিডিওও প্রকাশিত হয়। গানটি বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করে এবং মার্কিন বিলবোর্ড হট ১০০ চার্টে শীর্ষ চারটি হিট হয়ে ওঠে এবং রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অফ আমেরিকা (আরআইএএ) দ্বারা প্ল্যাটিনাম সার্টিফাইড হয়ে ওঠে। সঙ্গীত প্রযোজক জোনাথন ইনগোল্ডসবির সাথে কাজ করার পর, গ্রে তার প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করেন, যার শিরোনাম ছিল লাইক ব্লাড লাইক হানি, ৬ জুন ২০০৬ সালে, ওয়ার্নার ব্রাদার্স রেকর্ডসের অধীনে। এই অ্যালবামটি বিলবোর্ডের হিটসেকার্স অ্যালবাম চার্টে 35 নম্বরে পৌঁছেছে। এই সময়কালে, গ্রে জ্যামি কালাম, কেডি ল্যাং, ড্যানিয়েল পাউটার, টেডি গেইজার এবং ডানকান শেইকের সাথে কনসার্ট ট্যুরের জন্য উদ্বোধনী স্পট অবতরণ করেছিলেন। মেশিন শপ রেকর্ডসের সাথে তার সংযোগের মাধ্যমে, গ্রে লিঙ্কিন পার্কের সহযোগী স্টাইল অফ বিয়ন্ড এবং অপ্যাথির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হয়েছিলেন। তিনি এমনকি অপ্যাথির দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম, ওয়ানা স্ন্যাগল? (২০০৯) থেকে "ভিক্টিম" এবং "নো দুঃ খিত আগামীকাল" শিরোনামে দুটি ট্র্যাকের বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছিলেন। গ্রে ডানকান শেখের ব্যান্ডের অংশ হিসেবে সফর করেন এবং ২০০৯ সালে তার অ্যালবাম, উইসপার হাউসে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন। ২০০৯ সালে, গ্রে ইউরোভিশন প্রতিযোগী জোহানার প্রথম অ্যালবাম, বাটারফ্লাইস অ্যান্ড এলভিসে ব্যাকিং কণ্ঠশিল্পী হিসাবে উপস্থিত হন। ২০০৯ সালের আগস্টে, এখনও হলি ব্রুক নামের অধীনে, তিনি তার গান "ইটস রেইনিং অ্যাগন" এবং তার ইমেজ উভয়ই সিয়াও ওয়াটারের একটি প্রচারমূলক প্রচারে lentণ করেছিলেন। ২০১০ সালের গোড়ার দিকে, তিনি "উইসপার হাউস" এর থিয়েটারের সংস্করণে অভিনয় করেছিলেন, ডেভিড পোর সাথে দুটি প্রধান ভূত কণ্ঠশিল্পীদের একজন ছিলেন। ২০১০ সালের ১০ জুন, তিনি সাতটি গানের বর্ধিত নাটক (ইপি), ওডার্কঃ ত্রিশ প্রকাশ করেছিলেন। ইপি এর প্রযোজনা ডানকান শেখ এবং জন ইনগোল্ডসবি দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। প্রশ্নঃ জোনাথন ইনগোল্ডসবি এর কাজের শিরোনাম কি ছিল?
জোনাথন ইনগোল্ডসবি এর কাজের শিরোনাম - সঙ্গীত প্রযোজক |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
Answer the question about পৃষ্ঠটান. পৃষ্ঠটানের জন্য পেপার ক্লিপ কি জলে ডুবে যায় ?
না, পর্যাপ্ত জলের পৃষ্ঠের টান থাকলে একটি কাগজের ক্লিপ জলে ভাসতে থাকে
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মূলধন কাঠামো তত্ত্ব কী?
যে ধারণা বা অনুমান বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পরীক্ষিত এবং প্রত্যেক পরীক্ষাতেই উহা নির্ভুলভাবে প্রমাণিত হয় তাকে তত্ত্ব বলে। গড়মূলধন ব্যয়, লিভারেজ মাত্রা, ফার্মের মূল্য, আর্থিক ঝুঁকি, পরিচালন আয় ইত্যাদি বিষয়ের পরস্পর নির্ভরশীলতা এবং অনির্ভরতা অনুমান করে বিভিন্ন গবেষক মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের যে কৌশল, পদ্ধতি, গাণিতিক সূত্র ব্যবহার করেছেন সেগুলোই মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নামে পরিচিত। মূলধন কাঠামো তত্ত্বের অগ্রপথিক ডেভিড ডুরান্ড। তিনি ১৯৫২ সালে একটি প্রবন্ধে মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের দুটো মডেল প্রকাশ করেন। প্রথমটি এনআই তত্ত্ব নামে পরিচিত। এ তত্ত্বে গড় মূলধন ব্যয় এবং ফার্মের মূল্যের মধ্যে পরস্পর নির্ভরশীলতা দেখানো হয়েছে। কিন্তু একই ব্যক্তি প্রদত্ত এনওআই তত্ত্বে মূলধন ব্যয় এবং লিভারেজকে স্বাধীন চলক হিসেবে দেখিয়েছেন। এই বিতর্কের কিছুটা অবসান করেছেন এজরা সলোমন তিনি তার মধ্যবর্তী বা সনাতন তত্ত্বে দুটো বিষয়ের সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করেছেন। অর্থনীতিবিদ ফ্র্যাংক মডিগ্নিয়ানী এবং মেরটন এইচ. মিলার ১৯৫৮ সালে মূলধন কাঠামো তত্ত্বকে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় হিসেবে প্রমান করেন। পরবর্তী পর্যায়ে রবার্ট হামাদা এর হামাদা মডেল, গর্ডন ডুনাল্ড সনের সিগনালিং মডেল এবং ট্রেড অফ মডেল মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের পথ দেখিয়েছেন। মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে এখনও গবেষণা চলছে এবং নতুন নতুন তত্ত্ব আবিষ্কৃত হচ্ছে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
বাদুড় কিভাবে অন্ধকারে তাদের পথ খুঁজে পা
বাদুড় অন্ধকারে তাদের পথ খুঁজতে ইকোলোকেশন ব্যবহার করে। তারা তাদের নাক থেকে উচ্চ কম্পাঙ্কের তরঙ্গ পাঠায় এবং প্রতিফলিত তরঙ্গগুলি তাদের কান দিয়ে ধরে এবং এই তথ্য ব্যবহার করে তারা তাদের কাছাকাছি বস্তুগুলিকে চিহ্নিত করতে পারে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের গভর্নর-জেনারেল লর্ড কার্জন বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে রাশিয়া ও তিব্বতের মধ্যে গোপণ চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে, যার ফলশ্রুতিতে ভারতে ব্রিটিশ রাজ বিপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি তিব্বতে উপস্থিত আগভান দোর্জিয়েভকে রুশ সরকারের কর্মচারী ও গুপ্তচর বলে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তিব্বতের ওপর প্রভাব বিস্তার করে রাশিয়া মধ্য এশিয়ার বাণিজ্যপথগুলি নিজের অধীনস্থ করতে চায়, এই আশঙ্কায়
ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান সংগঠিত হয়। ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে দোর্জিয়েভ ত্রয়োদশ দলাই লামাকে মঙ্গোলিয়ার উর্গা শহরে পালিয়ে যেতে রাজী ক্রাতে সক্ষম হন। ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযানের সময় দোর্জিয়ভ লাসার অস্ত্রাগার ও গ্যানৎসে শহরের দুর্গ থেকে সামরিক কার্যকলাপের দায়িত্বে ছিলেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু দোর্জিয়েভ প্রকৃতই একজন রুশ গুপ্তচর ছিলেন কিনা এবিষয়ে তথ্যপ্রমাণের অভাব রয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
স্যান্ডউইচ তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর
দুই টুকরো পাউরুটি নিন। একটি চুলায় রুটি গরম করুন। শসা, টমেটো, পনির এবং ভাজা চিকেন টুকরো টুকরো করে কেটে নিন। দুটি পাউরুটির স্লাইসের মাঝে রাখুন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মূলধন কাঠামো নির্ধারণে প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান কী কী? অর্থায়নের আলোকে উত্তর দাও।
যে অনুপাতে দীর্ঘমেয়াদি উৎসসমূহের ঋণ করা মূলধন ও মালিকানা মূলধন নিয়ে মোট মূলধন গঠিত হয় তাকেই এক কথায় মূলধন কাঠামো বলা হয়। মূলত বিভিন্ন ধরনের দীর্ঘমেয়াদি উৎসসমূহ যেমন-বন্ড, ডিবেঞ্চার, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, অগ্রাধিকার শেয়ার, সাধারণ শেয়ার, সঞ্চিত তহবিল ইত্যাদির সমন্বয়ে মূলধন গঠিত এবং এদের পারস্পরিক অনুপাতকেই মূলধন কাঠামো বলে। আর এ কাঠামো নির্ধারণে অনেক বিষয় বিবেচনা করা হয়, যাকে কাঠামো নির্ধারণে প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান বলা হয় । মূলধন কাঠামো নির্ধারণে প্রভাব বিস্তারকারী এসব উপাদানগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো: ১. মূলধন ব্যয়: মূলধন কাঠামো নির্ধারণে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো মূলধন ব্যয়। একটি ফার্ম ঋণ, সাধারণ শেয়ার, অগ্রাধিকারযুক্ত শেয়ার ও সংরক্ষিত আয় হতে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে। এই উৎসগুলোর সরবরাহকারীগণ সর্বনিম্ন যে পরিমাণ আয় আশা করে তা-ই মূলধন ব্যয়। ফার্মকে তার মূলধন কাঠামো নির্ধারণের সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে মূলধন ব্যয় কম হয় এবং ফার্মের মূল্য সর্বোচ্চ হয়। ২. শেয়ার প্রতি আয়ের উপর লিভারেজের প্রভাব: ঋণের মাধ্যমে কোম্পানির সম্পদে অর্থায়ন করা হলে তাকে আর্থিক লিভারেজ বলা হয় । যদি কোম্পানির সম্ভাব্য আয় ঋণের খরচের চেয়ে কম হয় তবে উক্ত কোম্পানির ঋণ করে মূলধন সরবরাহ করা উচিত নয়। ৩. ঋণের তারল্যতা: মূলধন কাঠামোর অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানের এমন কোন উৎস নির্বাচন করা ঠিক হবে না যা তাকে দ্রুত পরিশোধ করতে হবে। কেননা ঋণকৃত মূলধন দীর্ঘদিন ব্যবহার করা হলে এর উদ্দেশ্য অর্জিত হবে। ৪. সুদ ও লভ্যাংশের উপর করনীতি: ঋণ করা মূলধনের ক্ষেত্রে সুদ একটি কর্তনযোগ্য খরচ বিধায় তা করের পরিমাণ হ্রাসে সহায়তা করে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের উপর নির্দিষ্ট হারে লভ্যাংশ প্রদান করতে হয় যার উপর কর সুবিধা পাওয়া যায় না। ৫. নিয়ন্ত্রণ: যদি বর্তমান ব্যবস্থাপনা পর্ষদ ফার্মের নিয়ন্ত্রণ তাদের নিজেদের কাছে রাখতে চায় তবে তাদের ঋণ ও অগ্রাধিকারযুক্ত শেয়ার মূলধনের প্রতি আগ্রহ দেখাতে হবে। কেননা নতুন শেয়ার ইস্যুর দ্বারা শেয়ারহোল্ডার বাড়লে তাদের নিয়ন্ত্রণে ব্যাঘাত ঘটবে। ৬. কোম্পানির আয়তন: মূলধন কাঠামো উক্ত কোম্পানির আয়তন দ্বারা প্রভাবিত হয়। কারণ ছোট কোম্পানির ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ সংগ্রহ করা কিছুটা কঠিন বলে সেসব কোম্পানি শেয়ার মূলধন ও সংরক্ষিত আয়ের প্রতি বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। ৭. উত্তরণ খরচ: যদি ঋণের উত্তরণ খরচ শেয়ার বিক্রির উত্তরণ খরচের কম হয় তবে কোম্পানিকে ঋণ মূলধন সংগ্রহে আগ্রহ প্রকাশ করা উচিত। এই খরচের পরিমাণ বেশি হলে ছোট কোম্পানিগুলোকে তার সংরক্ষিত আয় হতে তহবিল সংগ্রহ করতে দেখা যায়। ৮. গ্রহণযোগ্যতা: আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট গ্রহণযোগ্য কোম্পানি সহজে মূলধন তথা তহবিল সংগ্রহ করতে পারে। যে প্রতিষ্ঠানের গ্রহণযোগ্যতা অধিক সে প্রতিষ্ঠানের মূলধন কাঠামো তত বেশি ঋণের উপর নির্ভরশীল। ৯. সুদের হারের তারতম্য: সুদের হার অধিক হলে ঋণ করা মূলধন কম হবে পক্ষান্তরে সুদের হার কম হলে ঋণ করা মূলধনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ১০. চাহিদার স্থায়িত্ব: দ্রব্যের চাহিদা পরিবর্তনশীল হলে প্রতিষ্ঠান স্বল্পমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করে উৎপাদন প্রক্রিয়া চালু রাখে। পক্ষান্তরে চাহিদা স্থায়ী হলে প্রতিষ্ঠান দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
প্রাক-ইসলামি আরবের সামাজিক অবস্থার বর্ণনা দাও।
প্রাক-ইসলামি যুগে আরবের সামাজিক ও নৈতিক জীবন ছিল কলুষিত ও হতাশাব্যঞ্জক। তখনকার সামাজিক অবস্থার বর্ণনা প্রসঙ্গে ঐতিহাসিক খোদাবক্স বলেন, আরবরা সুরা, নারী ও যুদ্ধে লিপ্ত থাকত এবং মুহাম্মদ (স.) দেখলেন যে, সমগ্র আরবদেশ মূর্খতা, বর্বরতা ও প্রকৃতি পূজায় নিমজ্জিত। প্রাক-ইসলামি আরবের জনগোষ্ঠী মূলত দুটি শ্রেণিতে বিভক্ত ছিল, যথা: ১. যাযাবর বেদুইন, ২. শহরের স্থায়ী বাসিন্দা। মক্কা, মদিনা, তায়েফ প্রভৃতি শহরকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন শহরে স্থায়ী বাসিন্দারা উন্নত জীবনযাপন করলেও বেদুইন আরবরা সভ্য জীবনের দেখা পায়নি। বংশ, বীরত্ব ও শৌর্যবীর্য নিয়ে শ্রেষ্ঠত্ব বা গর্ব অহংকার করার রীতিই কৌলীন্য প্রথা নামে পরিচিত। আরবদের মধ্যে বংশগৌরব, বীরত্ব, শৌর্যবীর্য নিয়ে সর্বদাই দ্বন্দ্ব ও কলহ লেগে থাকত। এ সময়কার কৌলীন্য প্রথা থেকেই ষষ্ঠ শতাব্দীতে হিমারীয় ও মুদারীয়দের মধ্যে আন্তর্জাতিক যুদ্ধের সূচনা হয়েছিল। প্রাক-ইসলামি আরবে পাপাচার, কুসংস্কার, অন্যায়, অবিচার সমাজকে কলুষিত করেছিল। মদপান, জুয়াখেলা, সুদ ও নারীসঙ্গ ছিল তাদের কাছে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। ঐতিহাসিক খোদা বকশ বলেন, যুদ্ধ, নারী ও সুরার প্রতি আরবদের তীব্র আসক্তি ছিল এবং মহানবি (স.) সমগ্র আরব দেশকে মূর্খতা, বর্বরতা ও মূর্তিপূজায় নিমজ্জিত অবস্থায় পেয়েছিলেন। প্রাক-ইসলামি আরবে নারীর কোনো সামাজিক অবস্থান ছিল না। এস এম ইমামুদ্দিন বলেন, “আরব সমাজে নারীদের কোনো সুদৃঢ় অবস্থান ছিল না। তাদের জীবন এবং সম্মান ছিল খুবই নড়বড়ে।” এ সময় নারীদেরকে ভোগ্যপণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হতো। পুরুষেরা ইচ্ছেমতো বিয়ে করতে ও তালাক দিতে পারত। বিবাহ বা তালাকের কোনো সুনির্দিষ্ট নিয়ম ছিল না। বিমাতা এবং বোনকেও বিয়ে করার প্রথা ছিল। একাধিক স্ত্রী থাকার পরও পুরুষেরা দাসীদের উপপত্নী হিসেবে ব্যবহার করত। নারীরা পণ্যদ্রব্যের মতো হাটে-বাজারে বিক্রি হতো। মৃত স্বামী, পিতা বা নিকটাত্মীয়ের সম্পত্তি থেকেও তারা বঞ্চিত ছিল। তবে অভিজাত পরিবারে নারীর অবস্থান মোটামুটি সন্তোষজনক ছিল বলে মনে হয়। আবু জেহেলের মা এবং বিবি খাদিজা দুজনই সম্ভ্রান্ত ও ধনাঢ্য মহিলা ছিলেন। প্রাক-ইসলামি আরবে কন্যাসন্তান জন্ম দেওয়া ছিল অত্যন্ত লজ্জাকর ব্যাপার। অনেক পিতা লজ্জার ভয়ে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দিত। অনেকে দারিদ্র্যের ভয়ে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দিতেও কুণ্ঠাবোধ করত না। বনু কুরাইশ ও বনু তামিম গোত্রের লোকেরা কন্যাসন্তানকে হত্যা করে গর্ববোধ করত। তবে, প্রাক-ইসলামি আরবে নানা বিশৃঙ্খলা ও অনৈতিক কার্যক্রম প্রচলিত থাকলেও আরবদের মধ্যে কতকগুলো নৈতিক গুণাবলি বিদ্যমান ছিল। তাদের চরিত্রে অতিথিপরায়ণতা, তেজস্বিতা, স্বাধীনতাপ্রীতি, উদারতা, নিঃসংকোচবোধ, সাহসিকতা প্রভৃতি মহৎগুণের সমন্বয় দেখা যায়। আরবদের মতো অতিথিপরায়ণ জাতি পৃথিবীতে দুর্লভ। অতিথি চরম শত্রু হলেও তারা প্রতিশোধ গ্রহণ করত না।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d