inputs
stringlengths 4
16.1k
| targets
stringlengths 1
116k
| language
stringclasses 19
values | language_code
stringclasses 19
values | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 518
values |
---|---|---|---|---|---|
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন
কেদারনাথ মন্দির. কেদারনাথ মন্দিরটি কি উত্তরাখন্ডে অবস্থিত ? | হ্যাঁ, এটি উত্তরাখন্ডে অবস্থিত | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
যে-কোন নতুন সদস্যই পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের মাধ্যমে সহযোগী সদস্যের মর্যাদায় আসীন হতে পারে। পরবর্তীতে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের পরই পূর্ণ সদস্য হতে পারবে। ফিজি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির প্রথমদিককার সহযোগী সদস্য ছিল।১৯৮১ সালে শ্রীলঙ্কা সদস্য হিসাবে যোগদান করে।১৯৮৯ সালে আবারো এর নাম পরিবর্তন করা হয়। এবার নামকরণ করা হয় 'ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল' যা অদ্যাবধি প্রচলিত। ১৯৯১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা পুণরায় পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়। এরপর ১৯৯২ সালে জিম্বাবুয়েকে পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা দেয়া হয়। ২০০০ সালে বাংলাদেশকে ১০ম টেস্টভূক্ত দল হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে সর্বশেষ আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডকে টেস্ট খেলুড়ে দল হিসেবে উন্নিত করা হয়। বর্তমানে আইসিসির সর্বমোট সদস্য দলের সংখ্যা ১০৫টি।
উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন | | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্য দেশসূমহের তালিকা | | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে মাভাবিপ্রবি) বাংলাদেশের একটি সরকারী পর্যায়ে পরিচালিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৯৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নামানুসারে। এখানকার পড়াশোনার মাধ্যম ইংরেজি। পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য এখানে শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
প্রশ্ন :
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত ? | ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। | আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখা অপরিহার্য্য, কারণ শরীর গঠনে প্রোটিনের ভূমিকা মুখ্য। বিভিন্ন প্রকার খাদ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বিভিন্ন রকম। পরিমাণের দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে বিভিন্ন ভাল জাতীয় খাবারে কিন্তু এরপরেও পুষ্টিবিজ্ঞানীগণ প্রাণিজ প্রোটিনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
প্রোটিন তৈরি হয় বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে। গাঠনিক ইউনিট হিসেবে এই বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিডই অত্যাবশ্যকীয়। মানবদেহের চাহিদা অনুসারে মাত্র আটটি অ্যামিনো অ্যাসিড (লিউসিন, আইসোলিউসিন, লাইসিন, মেথিওনিন, থিওনিন, ভ্যালিন, ফিনাইল অ্যালানিন এবং ট্রিপ্টোফ্যান)কে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড বলা হয়। এর কারণ হলো অন্য ১২টি অ্যামিনো অ্যাসিড আমাদের দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হতে পারে কিন্তু উক্ত ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হয় না, খাদ্যের মাধ্যমে দেহে গ্রহণ করা হয়। শিশুদের জন্য আরজিনিন এবং হিস্টিডিন অত্যাবশ্যকীয়। পূর্ণতা প্রাপ্তির আগে জন্মানো শিশুদের আরজিনিন তৈরি প্রক্রিয়ার সূচনা হয় না। তাই খাদ্যের মাধ্যমেই পূরণ করা হয়। শিশুদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড ১০টি।
সব প্রোটিনে সব অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না, তাই যে সব প্রোটিনে সবকটি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, খাদ্য তালিকায় সেগুলোই প্রাধান্য দেয়া উচিত। এদিক থেকে প্রাণিজ প্রোটিনই (মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদি) অগ্রগামী (উৎকৃষ্ট) এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল) অনুগামী।
প্রকৃতপক্ষে প্রোটিনের মান বিচারে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডসমূহের উপস্থিতিই প্রধান বিবেচ্য বিষয় নয়। অত্যাবশ্যকীয় ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিডের একটিও যদি মিনিমাম আদর্শ পরিমাণের চেয়ে কম থাকে তা হলেই এর মান কমে যায়। কারণ দেহ সঠিক পরিমাণে তা শোষণ করতে পারে না। মানের দিক থেকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন পিছনে থাকার এটিই কারণ। আদর্শ প্রোটিন পাওয়া যায় ডিম এবং দুধে। তাই এ দুটি আদর্শ খাবার। চালের প্রোটিন এবং ডালের প্রোটিন এক সাথে হলে একটির অভাব অপরটি কিছুটা পূরণ করে, তাই চাল-ডালের খিচুড়ির পুষ্টিমান ভাত এবং ডালের চেয়ে উপরে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
"উন্নয়নে বাংলাদেশ" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | ক্ষুদ্র আয়তনের একটি উন্নয়নশীল দেশ হয়েও বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আজকের বাংলাদেশে পৌছাতে অতিক্রম করতে হয়েছে হাজার হাজার প্রতিবন্ধকতা। এমনকি ১৯৭২ সালে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে অভিহিত করেছিলেন। প্রায় অবকাঠামোবিহীন যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্য জন্ম নেওয়া দেশটি স্বাধীনতার ৪৮ বছর পর অনন্য উচ্চতায় এসে দাঁড়িয়েছে। উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ৮টি লক্ষ্যের মধ্যে শিশু মৃত্যুহার কমানো, শিক্ষা খাতে অগ্রগতি, দারিদ্র্য হ্রাসকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি লক্ষণীয়। নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার সাফল্য রয়েছে। এর মধ্যে মাতৃমৃত্যুহার কমানো, শিশুমৃত্যুহার কমানো, টিকাদান কার্যক্রম, শৌচাগার ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান প্রভৃতি কার্যক্রম অন্যতম। এমনকি মাথাপিছু আয় কিংবা মানব উন্নয়ন সূচকের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিলের (ইকোসক) মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের মাথাপিছু আয় হতে হবে কমপক্ষে ১২৩০ মার্কিন ডলার। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে দেশের মানুষের বার্ষিক মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৯০৯ ডলার। এদিকে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর মতে, দেশজ উৎপাদন প্রথমবারের মতো ৮-এর ঘর ছাড়িয়ে যাবে।
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)-এর মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী বৈশ্বিক উন্নয়ন সূচকে ৩ ধাপ এগিয়ে ১৩৬ তম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ। ১৮৯টি দেশ নিয়ে ২০১৭ সালের তথ্য অনুযায়ী এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। দেশ ও জাতির উন্নয়নের জন্য সবার আগে শিক্ষা খাতে নজর দিতে হয়। শিক্ষা খাতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন হলো বিনামূল্যে বই বিতরণ। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষার চলন বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম লক্ষণ। নারীর ক্ষমতায়ন ও স্বাস্থ্যখাতের অগ্রগতির পাশাপাশি বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় উঠে এসেছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর কথা। বাংলাদেশের জন্মের ৪৮ বছরের মধ্যে মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মতো সফলতা বাংলাদেশ দেখাতে পেরেছে। পদ্মাসেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, মেট্রোরেল প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশ ক্রমাগতই সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪০ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার পথে অগ্রসর হচ্ছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের অগ্রগতি চলতে থাকলে আগামী ২০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ অনন্য উচ্চতায় পৌছাতে পারবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন:
১৯৬২ সালের মার্চ মাসে বিপ্লবী কাউন্সিলের নেতৃত্বে জেনারেল নে উইন, তার স্ত্রী সাও নং হের্ন খাম (ইয়াংহোয়ের মহাদেবী) | তার পরিবারের সাথে ১৯৬২ সালের এপ্রিল মাসে থাইল্যান্ডে পালিয়ে যান। সাও শ্বে থাইক একই বছরের নভেম্বরে কারাগারে মারা যান এবং নির্বাসনে থাকাকালীন তাঁর স্ত্রী শান রাজ্যের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৬৪ সালে সাও নং হের্ন খাম এসএসআইএর নেতা হন এবং চারটি বিদ্রোহী দলকে একত্রিত করার চেষ্টা করেন। তবে, তিনি নুম সুক হার্ন এবং টিএনএকে একীকরণের জন্য একমত করতে পারেননি, তাই এসএনইউএফ এসএসআইএর সাথে একীভূত হয়ে শান স্টেট আর্মি (এসএসএ) গঠন করেছিল। থাইল্যান্ড সীমান্তের কাছে পাহাড়ে এসএসআইএর সদর দফতরে এই গঠনের ঘটনা ঘটে। এর লক্ষ্য ছিল অন্যান্য বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে তার বাহিনীকে একটি রাষ্ট্রব্যাপী সংস্থায় প্রসারিত করা। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
আচেহ সুনামি জাদুঘর() ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের রাজধানী বান্দা আচেহতে অবস্থিত। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের ভূমিকম্প ও সুনামির | প্রভাবে আচেহ প্রদেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এই জাদুঘরটি সুনামির ভয়াবহতা এবং এর ফলে আহত ও নিহতদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। এটি আচেহ প্রদেশ সরকার এবং জাতীয় সুনামি প্রতিরোধ এবং প্রস্তুতি কেন্দ্র দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। জাদুঘরটি ২০০৯ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল।
জাদুঘরটিতে সুনামির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে তথ্য প্রদান করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে - ভূমিকম্প ও সুনামির কারণ এবং প্রভাব, সুনামির আচরণ এবং এর ফলে ক্ষয়ক্ষতি, সুনামির থেকে সুরক্ষার উপায় ।
জাদুঘরের প্রদর্শনীতে সুনামির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন বস্তু প্রদর্শিত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে - ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়িঘর, যানবাহন এবং অন্যান্য সম্পত্তি, আহত ও নিহতদের ব্যক্তিগত জিনিসপত্র, সুনামি সম্পর্কে তথ্য প্রদানকারী ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য উপকরণ।
আচেহ সুনামি জাদুঘর একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান। এটি সুনামির বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের বিপর্যয় থেকে রক্ষার জন্য মানুষকে প্রস্তুত করতে সহায়তা করে।
| Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
কোনটি সবচেয়ে বুদ্ধিমান সামুদ্রিক প্রাণী | সবচেয়ে বুদ্ধিমান সামুদ্রিক প্রাণী হল অক্টোপাস। তারা গোলকধাঁধা সমাধান করতে সক্ষম, নিজেদেরকে ক্যামোফ্ল্যাজ করতে এবং শিকারীদের এড়াতে পাথরের ছোট ফাটলে চেপে ধরতে সক্ষম | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
Complete the following phrase: ১৯৬২ | -এর ভারত-চীন যুদ্ধের সময়, কুমায়ুন রেজিমেন্টের ১৩ তম ব্যাটালিয়ন চুশুল সেক্টরে অবস্থিত ছিল। সিং এর কমান্ডে সি সংস্থা রেজাং লাতে একটি পোস্টে অধিষ্ঠিত ছিল। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর ভোরের সময়, চীনারা আক্রমণ করেছিল। সামনে থেকে বেশ কয়েকটি ব্যর্থ হামলার পরে, চীনারা পিছন থেকে আক্রমণ করেছিল। ভারতীয়রা তাদের শেষ দফা অবধি লড়াই করেছিল, চীনাদের দ্বারা শক্তি প্রয়োগের আগে। যুদ্ধের সময়, সিং ক্রমাগত পোস্ট থেকে প্রতিরক্ষা পুনর্বিন্যাস এবং তার লোকদের মনোবলকে বাড়িয়ে তোলার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন। কোনও প্রচ্ছদ ছাড়াই পোস্টগুলির মধ্যে চলে যাওয়ার সময় তিনি গুরুতর ভাবে আহত হন এবং পরে তাঁর চোটে তিনি মারা যান। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর তাঁর ক্রিয়াকলাপের জন্য সিং কে পরমবীর চক্র দিয়ে সম্মানিত করা হয়েছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c |
নিম্নলিখিত প্রশ্নটি পড়ুন এবং প্রশ্নের জন্য একটি উপযুক্ত প্রসঙ্গ প্রদান করুন।
বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মোট জনসংখ্যা কত? | সংযুক্ত আরব আমিরাতের লোকসংখ্যা প্রায় ৮২ লক্ষ।
২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী এখানে বসবাসকারীদের মধ্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা সবচেয়ে বেশি রয়েছেন। দেশটতে প্রায় ২৬ লক্ষ ভারতীয় রয়েছেন। এছাড়া ১২ লক্ষ পাকিস্তানী রয়েছেন এবং ১২ লক্ষ বাংলাদেশী রয়েছেন। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ১১ লক্ষ। এছাড়াও অন্যান্য কিছু দেশের লোকজনও এখানে বসবাস করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন:
পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে | বেইজিংয়ের মাটিতে, ১০.৭৮ সেকেন্ড সময়ে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন, যা ছিল জামাইকার প্রথম মহিলাদের ১০০ মিটার অলিম্পিক স্বর্ণপদক। তিনি ২০১২ সালে লন্ডনে পুনরায় স্বর্ণপদক জিতেছিলেন, এবং ২০১৬ সালে রিওতে তিনি তৃতীয়বারের মতো স্বর্ণপদক জিততে ব্যর্থ হওয়ার আগে বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে দুবার শিরোপা জিতেছিলেন।
উসাইন বোল্টের সাথে একসাথে, শেলি-অ্যান ফ্রেজার জামাইকান পূর্ণবেগে দৌড়ের যুগের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। ফ্রেজারের সাফল্য জামাইকায় ক্রীড়াবিদদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি দেশটির অনেক তরুণ ক্রীড়াবিদদের জন্য অনুপ্রেরণা এবং তার সাফল্য জামাইকান পূর্ণবেগে দৌড়ের ঐতিহ্যকে অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেয়। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
বিশ্বায়ন নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | নব্বই দশকের শুরু থেকে পরিবর্তিত বিশ্বব্যবস্থায় সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় ছিল বিশ্বায়ন। মার্শাল ম্যাকলোহানের মতে গ্লোবাল ভিলেজের অন্য একটি রূপই হচ্ছে বিশ্বায়ন। একে অবহিত করা হয় এমন একটি প্রক্রিয়া হিসেবে, যা রাষ্ট্র ও সম্প্রদায়ের পুরোনো কাঠামো ও সীমানা অবলুপ্ত করেছে। বিশ্বায়নকে বলা হচ্ছে একটি সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবনের ক্রমবর্ধমান পরাজাতীয়করণ, যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে এক বিশ্ব সীমানা, এক বিশ্ব সম্প্রদায়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, বিশ্বায়ন কোনো একক প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি সর্বব্যাপী ও সার্বিক প্রক্রিয়া। বিশ্বায়ন রাষ্ট্রীয় সীমানার প্রাচীর ভেঙে অর্থনৈতিক যোগাযোগ ও লেনদেন, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান, রাজনৈতিক মিথস্ক্রিয়া প্রভৃতি সকল ক্ষেত্রেই ব্যাপকতর পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ফলে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তা-চেতনা এবং বিশ্বাসের ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক অবকাঠামো তৈরি হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে যে বিশ্বায়নের কথা বলা হচ্ছে তা মূলত পুঁজিবাদের সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বায়নের উপনিবেশ ছাড়া কিছু নয়। এর মাধ্যমে সম্পদশালী উন্নত দেশগুলো তৃতীয় বিশ্বের ওপর অর্থনৈতিক নয়া উপনিবেশবাদ প্রতিষ্ঠা করে পুঁজিবাদের হাতকে শক্তিশালী করতে চায়। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর অর্থনৈতিক সংকট ও রাজনৈতিক দেউলিয়াপনার সুযোগ উন্নত দেশগুলো গ্রহণ করছে। সুতরাং তাদের উপেক্ষা করা সম্ভব না হলেও নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে আন্তর্জাতিক সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মতো উপযোগী করে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি ভূমি আরব উপদ্বীপের অবস্থান কোথায়? | ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি ভূমি আরব উপদ্বীপের অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এ উপদ্বীপের উত্তরে রয়েছে সিরিয়ার মরুভূমি, পূর্বে পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং পশ্চিমে লোহিত সাগর। ভৌগোলিক অবস্থানের দিক থেকে আরব উপদ্বীপ এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা মহাদেশের সংযোগস্থলে অবস্থিত। অন্যান্য মহাদেশ আবিষ্কারের আগে প্রাচীন আরব মানচিত্র অনুযায়ী এ উপদ্বীপটি বিশ্বের কেন্দ্রস্থল হিসেবে বিবেচিত হতো। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, এটি কোনো এক সময়ে বৃহৎ সাহারা মরুভূমির একটি অংশ হিসেবে পরিগণিত হতো। কিন্তু কালক্রমে নীলনদ ও লোহিত সাগর দ্বারা দেশটি আফ্রিকা মহাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। আরব উপদ্বীপের ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনা করলে বলা যায় যে, গোটা সিরিয়া-মেসোপটেমিয়া মরুভূমি আরবেরই অংশবিশেষ। | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c |
নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন |
শিরোনাম :
মিয়ানমার অভ্যুত্থান: জলকামান এবং রাবার বুলেট দিয়ে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা
সারাংশ :
মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ তাদের ওপর রাবার বুলেট চালিয়েছে | | জলকামান ব্যবহার করে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা করে পুলিশ
বিক্ষোভকারীদের দমনে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস এবং জল-কামানও ব্যবহার করে।
গত সপ্তাহে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রতিবাদ জানাচ্ছে বিক্ষোভকারীরা।
বিবিসির বার্মিজ সার্ভিস জানতে পেরেছে অন্তত দুজন বিক্ষোভকারী গুরুতরভাবে আহত হয়েছে।
গতকাল সামরিক সরকার আরও নতুন বিধিনিষেধ জারি করলেও আজ চতুর্থ দিনের মতো এই বিক্ষোভ চলছে।
কিছু শহরে বড় জনসমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
যখন চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় তখন ভারতের সঙ্গে বাস্তব ক্ষেত্রে পাকিস্তানের | কার্গিল যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিলো; চলচ্চিত্রটি যুদ্ধের ভেতরেও দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিলো এবং ভারতীয়দের মধ্যে জাতিগত সত্ত্বা বজায় রেখেছিলো। চলচ্চিত্রটি বাণিজ্যিক ঘরানার হলেও দর্শকরা আমির খানের অভিনয় পছন্দ করেছিলো। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার পেয়েছিলো। যদিও চলচ্চিত্রটি মুক্তির বহু বছর পর আমির খান বলেছিলেন, তার নিজের অভিনীত এই সরফরোশ চলচ্চিত্রটি ভালো হয়নি, না এই চলচ্চিত্রের কাহিনী তার কাছে ভালো লেগেছিলো, না গানগুলো শ্রুতিমধুর ছিলো। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"জাজিরাতুল আরব" কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হয়? | জাজিরা আরবি শব্দ। এর শাব্দিক অর্থ দ্বীপ বা উপদ্বীপ। আরব একটি ভূখণ্ডের নাম। তাই জাজিরাতুল আরব বলতে আরব উপদ্বীপকে বোঝায়। এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত আরব দেশ বিশ্বের সর্ববৃহৎ উপদ্বীপ। মূল স্থল ভাগের সাথে যুক্ত কিন্তু বেশিরভাগ অংশ সাগর দিয়ে বেষ্টিত কোনো ভূখণ্ডকে উপদ্বীপ বলা হয়। আরব ভূখণ্ডের তিন দিকে বিশাল জলরাশি এবং একদিকে বিস্তীর্ণ মরুপ্রান্তর দিয়ে ঘেরা। এর পশ্চিমে লোহিত সাগর, পূর্বে পারস্য উপসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং উত্তরে সিরিয়ার মরুভূমি রয়েছে। এরূপ ত্রিভুজাকৃতির ভৌগোলিক অবস্থানের জন্যই আরব দেশকে জাজিরাতুল আরব বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নদ-নদী ও জনবসতির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যমান— কথাটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করুন। | নদ-নদী ও জনবসতির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যমান— কথাটি যথার্থ ।
প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ নদ-নদীর তীরবর্তী সমতল ভূমিতে বসবাস শুরু করে। কেননা, নদ-নদী থেকে মানুষের প্রাত্যহিক ব্যবহার্য পানি পাওয়া নিশ্চিত থাকে। এছাড়া কৃষিকাজের জন্য পানির যোগানও নদী থেকে দেওয়া সম্ভব হয়। জীবন ধারণের জন্য কৃষির পাশাপাশি মাছ শিকার ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। নদ-নদীই মানুষের খাদ্য ও রোজগারের প্রধান উৎস হিসেবে ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর সকল সভ্যতা ও জনবসতি গড়ে ওঠার পেছনে নদ-নদীর ভূমিকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। পরবর্তীকালের জীবন-জীবিকার উন্নতিতেও মানুষ নদ-নদীকে ব্যবহার করেছে। পানির কারণেই মানুষ নদীর কাছাকাছি বসতি স্থাপন, জীবিকা নির্বাহের সন্ধান করেছে। ফলে মানুষের সঙ্গে নদীর অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক আরো বহুমাত্রিক এবং নিবিড় হয়েছে। বিশ্বের প্রথম সভ্যতাও গড়ে উঠেছিলো টাইগ্রিস ও ইউফ্রেতিস নদীর তীরে। এমনকি বাংলাদেশের সব বড় শহরগুলোও নদীর তীরে গড়ে উঠেছে।
সমাজ, অর্থনীতি, সংস্কৃতির সাথে নদ-নদীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান। তাই বলা যায়, নদ-নদীর সাথে জনবসতির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c |
যাযাবর বলতে কী বোঝায়? | যাযাবর বলতে এমন জাতিগোষ্ঠীর মানুষকে বোঝায় যাদের নির্দিষ্ট আবাসভূমি নেই, বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে বেড়ায়। মুহম্মদ রেজা-ই-করিমের মতে, যে সকল আরব মরুপ্রান্তরকে ভালোবেসে অস্থায়ীভাবে বসবাস করে তারাই যাযাবর। এজন্য তাদেরকে আহল আল বাদিয়া বা মরুবাসীও বলা হয়। যাযাবররা কোথাও স্থায়িভাবে বসবাস করে না বরং তারা গৃহপালিত পশুর ঘাস ও পানির সন্ধানে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ঘুড়ে বেড়ায়। যাযাবরদের মধ্যে গোত্রপ্রীতি, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য ও আতিথেয়তা প্রভৃতি চারিত্রিক গুণাবলি দেখা যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
শিশু অধিকার নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। | বাংলাদেশের জাতীয় শিশু নীতি অনুযায়ী ১৮ বছরের কম ছেলেমেয়েদেরকে শিশু বলে অভিহিত করা হয়। জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদ অনুযায়ী ১৮ বছরের কমবয়সি সকলকে শিশু বলে গণ্য করা হয়। আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ কাণ্ডারি। তাই তারা জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে যাতে দেশসেবায় নিয়োজিত করতে পারে, সেজন্য জাতিসংঘ ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি সনদ প্রণয়ন করে। এটিই জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ নামে পরিচিত। বাংলাদেশে শিশু অধিকার আইন হয় ১৯৭৪ সালের ২২ জুন। বাংলাদেশ ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গিকার ব্যক্ত করে। চারটি মূলনীতির উপর ভিত্তি করে ৫৪ ধারা সংবলিত এই শিশু অধিকার সনদ সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। চারটি মূলনীতি হচ্ছে ১. বেঁচে থাকার অধিকার, ২. সুরক্ষার অধিকার, ৩. চিত্ত বিনোদনের অধিকার, ৪. অংশগ্রহণের অধিকার। এই সনদের ৫৪টি ধারার মধ্যে ৪১টিতে সরাসরি শিশুদের অধিকারের বিষয়ে বলা হয়েছে। বাকি ৪২ থেকে ৫৪ ধারায় অধিকারগুলো কিভাবে বাস্তবায়ন করা হবে সে বিষয়ে বলা হয়েছে। ১৯৫৯ সালে জাতিসংঘে শিশুদের জন্য ১০টি অধিকার ঘোষণা করা হয়। এরপর জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ সালকে শিশু দশক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশের শিশু নিরাপত্তা ও কল্যাণ সম্পর্কিত আইন কোনো একক সংবিধিবদ্ধ নয়, এগুলো বিভিন্ন আইন ও সংবিধিতে ছড়িয়ে আছে। বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশই শিশু। তার মধ্যে ১৫ শতাংশের বেশি শিশু দরিদ্র। তাই শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সর্বপ্রথম শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। শিশুদের ওপর কোনো অন্যায় অবিচার যাতে না হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। শিশুর সুরক্ষা কাঠামোর মতো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাজেটে শিশুদের জন্য বরাদ্দ রাখা। বাংলাদেশে শিশু নীতি, শিশু আইন, শিশু শ্রম নিরসন নীতি, গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি, নারী ও শিশু দমন আইন, পাচার প্রতিরোধসহ নানাবিধ আইন রয়েছে। এগুলোর যাতে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা হয় সেটির দিকেও লক্ষ রাখতে হবে। শিশুদের উপর কোনোরূপ নির্যাতন যাতে না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আজকের শিশুরাই আগামী দিনের বাংলাদেশের হাল ধরবে। তাই তাদের অধিকার অর্থাৎ শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণে প্রয়োজন সমন্বিত পরিকল্পনা ও যথাযথ উদ্যোগ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল কী বার হবে? | আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে।
সপ্তাহে মোট ৭টি বার রয়েছে। সেগুলো হলো শনিবার, রবিবার, সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার। অর্থাৎ, সোমবারের পরের দিন হয় মঙ্গলবার।
তাই, আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ভুল মান নির্ণয় করা সম্ভব হয় যখন | ১৯১০ সালে আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী রবার্ট মিলিকান একটা ইলেকট্রনের চার্জ পরিমাপ করেন। ১৮৩৪ সালে মাইকেল ফ্যারাডের তড়িৎ বিশ্লেষণ এর গবেষণা গুলো থেকে জানা যায় এক মোল ইলেকট্রনের চার্জ সর্বদা স্থির বা ধ্রুব, যাকে বলা হয় ১ ফ্যারাডে। এক মোল ইলেকট্রনের চার্জকে একটা ইলেকট্রনের চার্জ দিয়ে ভাগ করে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করা যায়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও।
"খরগোশ কিছুটা দৌড়ে ঘুমিয়ে পড়ে কারণ সে ভেবেছিল যে সে কচ্ছপের থেকে অনেক এগিয়ে ছিল এবং সে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে। কিন্তু দৌঁড়ে কচ্ছপ জিতে যায়। অবশেষে যখন খরগোশ জেগে ওঠে, সে একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছিল।"
প্রশ্ন: খরগোশ গুরুত্বপূর্ণ কী পাঠ শিখেছে?
| খরগোশ শিখেছিল যে তার নম্র হওয়া উচিত এবং তার বিরোধীদের সম্মান করা উচিত। ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত তার কঠোর পরিশ্রম করা উচিত এবং কোনো প্রতিপক্ষকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সোলেইমানি তাঁর সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮০ - এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের | শুরুতে, তিনি ৪১ তম বিভাগের অধিনায়ক ছিলেন। পরে তিনি ঐচ্ছিক বেশ কিছু অভিযানের সাথে জড়িত ছিলেন, সাদ্দামবিরোধী শিয়া ও ইরাকের কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলিতে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং হামাসকে সহায়তা প্রদান করেছেন । ২০১২ সালে সোলায়মানি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় বিশেষত ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্টের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে সিরিয়ার সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করেন। সোলাইমানি ২০১৪-২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর বিরুদ্ধে অগ্রসর হওয়া সম্মিলিত ইরাকি সরকার এবং শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীর কমান্ডেও সহায়তা করেছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?
মেক্সিকো এপর্যন্ত ১৬ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭০ এবং ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে কনকাকাফ গোল্ড কাপে মেক্সিকো অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১১টি (১৯৬৫, ১৯৭১, ১৯৭৭, ১৯৯৩, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ২০০৩, ২০০৯, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, মেক্সিকো ১৯৯৯ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছে। | ২০১১ | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
রাষ্ট্রপতি এক নির্বাচকমণ্ডলীর দ্বারা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচকমণ্ডলী গঠিত হয় ভারতীয় সংসদ (লোকসভা ও রাজ্যসভা) এবং বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভার সদস্যদের নিয়ে। রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ পাঁচ বছর।[5] অতীতে দেখা গিয়েছে যে, শাসক দলের (লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল) মনোনীত প্রার্থীই রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। অনেকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি পুণরায় নির্বাচনে লড়তে পারেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, যাতে নির্বাচকমণ্ডলীতে প্রতি রাজ্যের জনসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট রাজ্যের বিধায়কদের প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা এবং রাজ্য বিধানসভার সদস্যসংখ্যার সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্যসংখ্যার সামঞ্জস্যবিধান করা যায়। কোনো প্রার্থী এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট পেতে ব্যর্থ হলে, একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরাজয়শীল প্রার্থীদের ভোট অন্য প্রার্থীতে হস্তান্তরিত হতে থাকে (এবং সেই সঙ্গে সেই প্রার্থী নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে থাকেন), যতক্ষণ না একজন সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেন। ভারতের উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য লোকসভা ও রাজ্যসভার সকল সদস্যের (নির্বাচিত ও মনোনীত) প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন।
প্রশ্ন :
ভারতবর্ষে কত বছর অন্তর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে ? | ভারতবর্ষে পাঁচ বছর অন্তর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে |
| Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন
নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন ২০১৩ নিয়ে প্রচারণাও কম।
নাটোরের লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সেলিম রেজা নিশ্চিত করেছেন যে পুলিশ অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করেছে।
সেলিম রেজা জানান, "১২ই এপ্রিল ভুক্তভোগী শহীদুল ৩৩৩ নম্বরে ফোন করে সহায়তা চাওয়ায় স্থানীয় চেয়ারম্যান ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে লাঠি দিয়ে আঘাত করেন। ঐ ঘটনায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে।"
বাংলাদেশের সামাজিক মাধ্যমে গত দু'দিন ধরে এক বৃদ্ধের রক্তাক্ত মুখের কয়েকটি ছবি বেশ ছড়িয়ে পড়ে।
ছবির বর্ণনায় বলা হয় যে সরকারি হটলাইন নম্বরে ফোন করে স্থানীয়দের জন্য সহায়তা চান ভুক্তভোগী ব্যক্তি।
ঐ ঘটনায় ক্রুদ্ধ হয়ে স্থানীয় একজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তাকে মেরে আহত করেন।
কিন্তু লালপুর থানার ওসি সেলিম রেজা বলেন সামাজিক মাধ্যমে যে ছবিটি ছড়িয়ে পড়েছে, সেটি অভিযোগকারী শহীদুলের নয়।
"শহীদুলকে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান লাঠি দিয়ে কয়েকবার আঘাত করেছে, কিন্তু ভাইরাল হওয়া ছবিটি শহীদুলের নয়।"
পুলিশের কাছে করা অভিযোগের ভিত্তিতে প্রক্রিয়া অুনসরণ করে পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানান লালপুর থানার ওসি।
করোনাভাইরাসের ত্রাণ আত্মসাৎ করছেন নেতারা, ব্যবস্থা কী?
কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের যে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশে
নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে
নতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের?
করোনাভাইরাস ঠেকাতে যে সাতটি বিষয় মনে রাখবেন
টাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি?
\nSummary in the same language as the doc: | করোনাভাইরাস বিষয়ক সহায়তার সরকারি হটলাইন ৩৩৩-এ ফোন করে আলোচনা করার কারণে নাটোরের লালপুরের একজন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এক ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন :
পুলিশ বলছে কাঠমান্ডুর বিভিন্ন পোশাক এবং দর্জির দোকানেই মূলত এরা কাজ করতেন।
পুলিশ বলছে, উপসাগরীয় দেশগুলোতে ভালো চাকরি পাবার লোভে এরা মানবপাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে।
নেপাল থেকে বিবিসির সংবাদদাতারা জানিয়েছেন, বেশীরভাগ বাংলাদেশিদের কাছে ভ্রমণ বা কাজের কোনও ধরনের বৈধ কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। নেপালেই এরা অবৈধভাবে বাস করছিল বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
তবে দু'জনের কাজে বৈধ কাগজপত্র পাওয়ার পর তাদের ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আর বাকি ৩৬ জনকে কাঠমুন্ডুর ডিপার্টমেন্ট অব ইমিগ্রেশন-এর কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তারা কীভাবে নেপালে পাচার হয়ে এলো, এ বিষয়ে আরও তদন্ত করবেন নেপালের কর্মকর্তারা।
তবে প্রাথমিক তদন্ত শেষে পুলিশ জানিয়েছে, এসব বাংলাদেশি নাগরিক স্থলপথে ভারত হয়ে নেপালে এসেছেন।
কাঠমান্ডুর বিভিন্ন পোশাক এবং দর্জির দোকানেই মূলত এরা কাজ করতেন।
পুলিশ আরও বলেছে, মানবপাচারকারী চক্র সাধারণত এই ধরনের মানুষদের ইউরোপ বা উপসাগরীয় দেশগুলোতে চাকরি দেবার লোভ দেখিয়ে নিয়ে আসে নেপালে। তারপর এখান থেকে তারা অবৈধ কাগজপত্র তৈরি করে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে পাঠায়।
নেপালে অবৈধ অভিবাসীর সংখ্যা কত সে বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকলেও পুলিশের মতে সেখানে অন্তত ৫০০ অভিবাসী অবৈধভাবে বাস করছে।
আরও পড়ুন:
মৃত্যুর অনুমতি চাওয়া পরিবারটির পাশে ভারত- চীন
‘যুক্তরাষ্ট্রের কিছু হলে আদালত দায়ী থাকবে’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
ব্রিটিশ সিংহাসনে রানী এলিজাবেথের ‘নীলা জয়ন্তী’ | নেপালের পুলিশ জানিয়েছে, পাচারের শিকার অন্তত ৩৮ জন বাংলাদেশিকে তারা গ্রেফতার করেছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সংস্কার কাজ শেষে ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ আমির কাপ প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলার মধ্য দিয়ে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ | -এর চতুর্থ স্টেডিয়ামটির উদ্বোধন করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
কোয়ান্টাম তত্ত্ব বিশ শতকে পদার্থবিদ্যা চর্চায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় যখন | বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্লাংক এবং আলবার্ট আইনস্টাইন মত প্রকাশ করেন যে আলোক শক্তি একটি নির্দিষ্ট পরিমানে শোষিত বা উদগিরিত হয় যা কোয়ান্টাম (একবচনে কোয়ান্টা) নামে পরিচিত। ১৯১৩ সালে নীলস বোর পরমাণুর বোর মডেলের সঙ্গে এই তত্ব একীভূত করেন। বোর মডেল অনুসারে ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট কৌণিক ভরবেগ সহ আবর্তিত হয় এবং নিউক্লিয়াস থেকে ইলেকট্রনের দূরত্ব এর শক্তির সমানুপাতিক। এই মডেলানুসারে ইলেকট্রণ অবিরত শক্তি বিকিরণ করে না। এরা সহসা শক্তি বিকিরণ বা গ্রহণ করে এক কক্ষপথ থেকে অন্য কক্ষপথে লাফ দেয় যা কোয়ান্টাম লাফ (কোয়ান্টাম লিপ) নামে পরিচিত। শক্তি শোষন বা বিচ্ছুরণের ফলে স্পেকট্রাম বা বর্ণালী উৎপন্ন হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
বৃক্ষপ্রেমিক হাসান সাহেব ঠিক করলেন তার গ্রামের বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদের একটি তালিকা তৈরি করবেন। কিন্তু এ বিষয়ের সঠিক ধারণা না থাকায় তিনি সঠিকভাবে কাজটি করতে পারছিলেন না। এ ব্যাপারে হাসান সাহেব স্থানীয় কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞানের শিক্ষকের দ্বারস্থ হলে তিনি শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেন। শিক্ষক শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো। | উদ্দীপকে উল্লিখিত উদ্ভিদ বিজ্ঞানের শিক্ষক বৃক্ষপ্রেমিক হাসান সাহেবকে শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে উদ্ভিদের তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেন।
এর কারণ হলো, তালিকা তৈরির সময় হাসান সাহেব তার গ্রামে অসংখ্য ছোট বড় ও বৈচিত্র্যময় উদ্ভিদ পাবে। এসব উদ্ভিদকে কীভাবে তালিকাভুক্ত করতে হবে এবং কীভাবে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে ফলপ্রসু হবে সে সম্পর্কে তার ধারণা নেই। শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করলে তিনি উদ্ভিদের পারস্পরিক সম্পর্ক এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মিল ও অমিলের ভিত্তিতে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে বিভিন্ন দল, উপদলে পর্যায়ক্রমে সাজাতে পারবেন। এভাবে উদ্ভিদগুলোকে শ্রেণিবিন্যাসের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত করলে গ্রামের সব উদ্ভিদ সম্বন্ধে বিজ্ঞানসম্মতভাবে অল্প পরিশ্রমে ও অল্প সময়ে জানা যাবে।
তাই শিক্ষক শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো
| সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"কূপের ব্যাঙ" বাগধারাটির অর্থ কী? | একটি কূপের ভিতরে থাকা একটি ব্যাঙ ভাববে যে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জলাশয়টি কূপ, কারণ এটি তার দৃশ্যমান। তিনি সংকীর্ণ মনের তাই তিনি বিশ্বাস করবেন না যে সমুদ্র এবং মহাসাগরের মতো বড় জলাশয় রয়েছে। যে ব্যক্তি সংকীর্ণ মনের এবং নতুন অভিজ্ঞতার জন্য উন্মুক্ত নয় তাই তাকে কূপের ব্যাঙ বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
মরুভূমিতে মরীচিকা কেন হয়? | মরুভূমিতে মরীচিকা হয় আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের কারণে। যখন সূর্যের আলো বাতাসের ঘন স্তর থেকে হালকা স্তরে প্রবেশ করে তখন প্রতিসরণের ফলে আলোকরশ্মি অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়। যদি আলোকরশ্মি ক্রান্তি কোণের চেয়ে বড় কোণে আপতিত হয়, তাহলে আলোকরশ্মি প্রথম মাধ্যমেই ফিরে আসে, যাকে পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন বলে।
মরুভূমিতে বাতাসের তাপমাত্রা খুব বেশি থাকে। বাতাসের তাপমাত্রা বাড়লে বাতাসের ঘনত্ব কমে যায়। ফলে মরুভূমির মাটি থেকে উঠা বাতাস উপরের দিকে উঠতে থাকে। এই উষ্ণ বাতাসের স্তর এবং ঠান্ডা বাতাসের স্তরের মধ্যে একটি সীমানা থাকে। এই সীমানায় বাতাসের ঘনত্বের পার্থক্যের কারণে আলোকরশ্মি পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলিত হয়।
মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো বাতাসের তাপমাত্রার পার্থক্য। মরুভূমির মাটি সূর্যের তাপে গরম হয়ে যায়। ফলে, মাটির কাছাকাছি বাতাসের তাপমাত্রা বেশি থাকে। উপরের দিকে বাতাসের তাপমাত্রা কম থাকে। এই তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে মরীচিকা দেখা যায়।
মরীচিকা একটি অদ্ভুত আলোকীয় ঘটনা। মরীচিকা আসলে একটি দৃষ্টিভ্রম। মরীচিকার প্রতিফলিত চিত্র আসলে সেখানে নেই। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
আধুনিক গণপ্রজাতন্ত্রী মিশর প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে। আর ব্রিটিশ সৈন্যরা সম্পূর্ণরূপে মিশর ছেড়ে যায় ১৯৫৬ সনে সুয়েজ খালে সংঘটিত ইসরায়েল, ব্রিটেন ও ফ্রান্স কর্তৃক ত্রিপক্ষীয় আগ্রাসনের পরাজয়ের পরে যা সুয়েজ সংকট নামে পরিচিত। এর পর থেকেই মিশর সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন এবং এর নিজস্ব অধিবাসীদের হাতে শাসিত একটি রাষ্ট্ররূপে পরিগণিত হয়। অভ্যন্তরীণ শাসক জামাল আব্দুন নাসের (১৯৫৬-১৯৭০ নাগাদ রাষ্ট্রপতি) মিশরে অনেক পরিবর্তন আনেন এবং তিনিই সিরিয়ার সাথে স্বল্পমেয়াদী ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক(১৯৫৮-১৯৬১) গঠন করেন। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় তিনি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বা ন্যামের সংগঠনেও নাসেরের ভূমিকা প্রধান ছিল। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় নাসের প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় সুয়েজ সংকট | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ব্যবসায় ঝুঁকি বলতে কী বোঝায়? | বিনিয়োগের প্রকৃত আয় হতে পূর্বাভাসকৃত আয় কম হওয়াকেই ঝুঁকি বলে। অন্য কথায়, কোন বিনিয়োগের প্রকৃত আয় হতে প্রত্যাশিত আয়ের পার্থক্যকেই ঝুঁকি বলা হয়।
আমরা প্রতিনিয়ত যে নানাবিধ অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে কালাতিপাত করছি সে ব্যাপারে মনে হয় কারো সন্দেহ নেই। এ অনিশ্চয়তা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, ব্যবসা বাণিজ্যে, রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে তথা সর্বক্ষেত্রে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমরা ঘর থেকে বের হলেই দুর্ঘটনা, ছিনতাই, খুন-খারাবি ইত্যাদি নানাবিধ ঝুঁকির সম্মুখীন হই। ঠিক একইভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও এ ধরনের নানাবিধ ঝুঁকি দ্বারা পরিবেষ্টিত। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের এসব ঝুঁকিকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যেমন- প্রাকৃতিক ঝুঁকি এবং নৈতিক ঝুঁকি। একটি ব্যবসায় পরবর্তী বছর কি পরিমাণে মুনাফা অর্জন করবে তা অনিশ্চিত। তবে সম্ভাব্য মুনাফা অনুমেয়। সম্ভাব্য মুনাফা হতে প্রকৃত মুনাফা কম বা বেশি হতে পারে। কোন ব্যক্তি কারখানায় কাজ করাকালীন আহত বা নিহত হলে তার ক্ষতিপূরণ প্রতিষ্ঠানকে বহন করতে হয়। তাই বলা যায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও প্রতিনিয়ত অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। আর এ অনিশ্চয়তা হতে যে ক্ষতির সৃষ্টি হয় তাই ঝুঁকি । অন্যভাবে যে অবস্থার ফলাফল সম্পর্কে পরিমাপ বা অনুমান করা যায় তা হতে সৃষ্ট ক্ষতির সম্ভাবনাকেই ঝুঁকি বলা হয়। বর্তমানে ব্যবসা বাণিজ্যের জটিলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে ঝুঁকির প্রবণতাও বৃদ্ধি পেয়েছে।
অনিশ্চয়তা হতে যে ক্ষতির সৃষ্টি হতে পারে তাই ঝুঁকি। আভিধানিক অর্থে ঝুঁকি বলতে আর্থিক ক্ষতি, বিপদ বা কিছু হারানোর সম্ভাবনাকে বুঝায়। কাজেই আমরা বলতে পারি, অনিশ্চিত কারণে ক্ষয়-ক্ষতি, আপদ-বিপদ বা হারানোর সম্ভাবনাকে ঝুঁকি বলে । ভবিষ্যতে কি ঘটবে সে সম্পর্কে কেউ নিশ্চিত হতে পারবে না বলেই ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
সবজির তরকারি রান্না করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর | পানি দিয়ে সবজি পরিষ্কার করুন। সবজি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম হতে দিন। প্রথমে মশলা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন। তারপরে প্রথমে শক্তগুলি দিয়ে শাকসবজি যোগ করা শুরু করুন। সবশেষে নরম সবজি যোগ করুন এবং সবকিছু হালকা বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। জল যোগ করুন এবং এটি কয়েক মিনিটের জন্য সিদ্ধ হতে দিন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত নিবন্ধটি লিখতে থাকো:
দক্ষিণ কোরিয়া এপর্যন্ত ১০ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে | ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে চতুর্থ স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা তুরস্কের কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপেও দক্ষিণ কোরিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (১৯৫৬ এবং ১৯৬০) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, দক্ষিণ কোরিয়া ইএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ৫ বার (২০০৩, ২০০৮, ২০১৫, ২০১৭ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c |
ঘড়ি আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো। | প্রাচীন যুগে মানুষ যখন সভ্যতার ছোঁয়া পেতে শুরু করেছিল, তখন থেকেই সময়ের গুরুত্ব এবং তা সঠিকভাবে নির্ণয়ের প্রয়োজনীয়তা বোধ করে। সেই তাগিদে আনুমানিক সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে মিসর ও ব্যাবিলনে উৎপত্তি ঘটে সূর্যঘড়ির। এতে দিনকে ১২ ভাগে ভাগ করে একটি কাঠির ছায়ার ঘূর্ণনগতির উপর নির্ভর করে সময় নির্ণয় করা হতো। কিন্তু মেঘলা দিনে বা রাতে সময় নির্ণয়ের সমস্যা থেকেই যায়। তাই তারা তখন রাতের আকাশে খুব উজ্জ্বল একটি নক্ষত্র দেখে রাতের সময় নির্ণয় করতে শুরু করে। এর নাম দেয়া হয় ক্যাসিওপিয়া বা তারাঘড়ি। খ্রিস্টপূর্ব ১৪০০ সালে মিসরীয়রা আবিষ্কার করেন পানিঘড়ি (গ্রিক নাম 'ক্লিপসেড্রা')। এর অনেক পরে প্রায় ১২০০ বছর আগে বালুঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। ১৪১০ সালে 'প্রাগ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘড়ি' নামে একটি ঘড়ি তৈরি করা হয়, যাতে সর্বপ্রথম ঘণ্টা, মিনিট এবং সেকেন্ডের কাঁটা সূক্ষ্মভাবে ব্যবহার করা হয়। ১৬৭৫ সালে বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান হাইগেনস ও রবার্ট হুক তৈরি করেন বিশ্বের প্রথম পকেট ঘড়ি। এর কিছু আগে হাতঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। সে সময় মেয়েরা শুধু হাতঘড়ি এবং ছেলেরা পকেট ঘড়ি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে ১৮১৪ সালে স্যার ফ্রান্সিস রোনান্ড লন্ডনে প্রথম ব্যাটারি চালিত ঘড়ির প্যাটার্ন তৈরি করেন। ১৮৭৯ সালে সবচেয়ে সঠিক ও সূক্ষ্ম সময় নির্ণায়ক এটমিক ঘড়ি তৈরির ধারণা প্রদান করেন লর্ড কেলভিন। ১৯৫৫ সালে সিজিয়াম-১৩৩ পরমাণুর কম্পনের সাহায্যে তৈরি করা হয় বিশ্বের প্রথম নির্ভুল এটমিক ঘড়ি। বর্তমানে মানুষের জীবন প্রতিনিয়ত এ ঘড়ির আবর্তেই আবর্তিত হচ্ছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শৈলেশ্বর চক্রবর্তী (? - ১৯৩২) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব। গোপন বিপ্লবী দলের সদস্য ছিলেন। ১৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণ | ও জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। গ্রেপ্তার এড়িয়ে বিপ্লবী কাজকর্ম চালিয়ে যান। ২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৩২ তারিখে ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণের দায়িত্বপালনে ঘটনাচক্রে অকৃতকার্য হওয়ার নিদারুণ আক্ষেপে আত্মহত্যা করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বাংলাদেশের অবস্থান কোথায়? | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে ভারত এবং দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমার অবস্থিত। এছাড়াও বাংলাদেশের দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
প্রতিপাদ স্থান বলতে কী বোঝায়? | ভূ-পৃষ্ঠের ওপর অবস্থিত কোনো বিন্দুর বিপরীত বিন্দুকে সেই বিন্দুর প্রতিপাদ স্থান বলে।
প্রতিপাদ স্থান সম্পূর্ণভাবে একে অন্যের বিপরীত দিকে থাকে। এ স্থান নির্ণয় করার জন্য ভূ-পৃষ্ঠের কোনো বিন্দু থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রের মধ্য দিয়ে একটি কল্পিত রেখা পৃথিবীর ঠিক বিপরীত দিকে টানা হয়। ঐ কল্পিত রেখা যে বিন্দুতে ভূ-পৃষ্ঠের বিপরীত পাশে এসে পৌছায় সেই বিন্দুই প্রথম বিন্দুটির প্রতিপাদ স্থান। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নারায়নগঞ্জে বিস্ফোরণে দেয়াল উড়ে যায়
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে অন্তত ১০ জনকে।
এই দুইটি আগুনের সূত্রপাত দু'টি কারণে হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে ফায়ার সার্ভিস বলছে ।
নারায়ণগঞ্জের আগুনের কারণ গ্যাসের চুলার লিকেজে জমে থাকা গ্যাস ।
আজ শুক্রবার সকাল পৌনে ছয়টার দিকে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
দ্বিতীয় অগ্নিকাণ্ডটি ঘটে পুরোনো ঢাকার আরমানিটোলায়।
হাজী মুসা ম্যানসন নামে ঐ ভবনের নিচতলা থেকে রাত সাড়ে তিনটা দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। ভবনটির নিচতলায় একটি রাসায়নিকের গুদাম রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস ধারণা করছে রাসায়নিকের এই গুদাম থেকেই আগুনের সূত্রপাত।
আগুনের পাঁচটি ধরন
আগুন বিভিন্ন কারণে লাগতে পারে। ফায়ার সার্ভিস থেকে বলছে আগুনের পাঁচটি ধরন রয়েছে।
বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা গাজীপুর সেনানিবাসের উপ-সহকারী পরিচালক এবং সহকারী ফায়ার অফিসার দেওয়ান সোহেল রানা বলছিলেন আগুনের ধরন বুঝে আগুন নেভানো উচিত।
আগুনের বিভিন্ন ধরনকে ৫ভাগে ভাগ করেছে দমকল বাহিনী। যেমন;
এ-পুড়ে ছাই বা কয়লা হয়ে যায় এমন আগুন
বি-তেলের আগুন
সি-গ্যাসের আগুন
ডি-ধাতব পদার্থের আগুন
ই-ইলেকট্রিক আগুন
কীভাবে আগুন নেভাবেন
দেওয়ান সোহেল রানা বলছিলেন, আগুন ধরলে প্রাথমিক ভাবে বুঝতে হবে আগুনের ধরন কেমন, নেভানোর জন্য সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
তিনি বলেন, যেকোন আগুন ধরতে দাহ্য-বস্তু বা জ্বালানি, অক্সিজেন এবং তাপ লাগে।
২০১৯ সালে চকবাজারে এই ভবটিতে আগুন ধরে যায়
আরো পড়ুন:
গ্যাসের চুলায় বিস্ফোরণে ধসে গেল ফ্ল্যাটের দেয়াল, দগ্ধ ১১ জন
ঢাকার আরমানিটোলায় আগুনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪জন
কেন সরানো যায়নি পুরোনো ঢাকার কেমিক্যালের গুদাম?
পুরনো ঢাকাতেই থাকবে প্লাস্টিক কারখানা - ঝূঁকি কতটা?
আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এই তিনটি উপকরণের যেকোন একটি সরিয়ে ফেললে আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে।
তবে এক এক ধরনের আগুন নেভানোর জন্য এক এক ধরনের কৌশল নিতে হয় বলে তিনি জানান।
পুড়ে ছাই বা কয়লা হয় এমন আগুন:
এই আগুনের সূত্রপাত সাধারণত হয় চুলা থেকে।
বাংলাদেশে কাঠ,কয়লা দিয়ে যেসব চুলা জ্বালানো হয় সেখান থেকে এই আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এধরণের আগুন নেভানোর জন্য পানি, শুকনো বালি এবং ভেজা বস্তা দিয়ে নেভাতে হবে।
তেলের আগুন:
কোন অগ্নিকাণ্ড
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | কোন ধরণের আগুন কীভাবে নেভাবেন | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুচ্ছেদ লিখুন: জাতীয় শোক দিবস। | বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের মহান নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সামরিক বাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই এ দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে দুষ্কৃতকারী কিছুসংখ্যক সামরিক অফিসার, ক্ষমতালোভী দেশবিরোধীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে সূচনা করে কালো অধ্যায়ের। তাঁকে হত্যার মাধ্যমে শুধু ব্যক্তিকে নয়; বরং একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত রাজাকার, আলবদর, পরাজিত পাকিস্তান এবং সাম্রাজ্যবাদের নীলনকশায় এই জঘন্যতম নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি ঘটে। এর মাধ্যমে তারা মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রবিরোধী রাষ্ট্র কায়েম করার অপচেষ্টা করে। সময়টি ছিল জাতির জন্যে এক বিষাদময় অধ্যায়। শুধু হত্যা করেই তারা শান্ত থাকেনি; বরং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্যে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ওই কালো আইন বাতিল করে বিচারের পথ খুলে দেয়। তারা ১৫ই আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিনটি। দিনটিকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে এই দিন নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়— জাতির পিতার সমাধিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মিলাদ মাহফিল, আলোচনা অনুষ্ঠান, স্মরণসভা ও কাঙালিভোজেরও আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া সর্বস্তরের জনগণও তাদের প্রিয় নেতাকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বিভিন্নভাবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেন। বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা, টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল এ উপলক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে। এভাবে প্রতিবছর দিনটি পালন করা হয়। তবে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমেই দিনটির যথার্থ মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
জাস্টিন বিবার: জাস্টিন বিবার ১৯৯৪ সালের ১ মার্চ কানাডার অন্টারিওর লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। বিবারের মা প্যাটি ম্যালেট যখন গর্ভবতী হন, তখন তাঁর বয়স ১৮। বিবারের মা সামান্য বেতনে বিভিন্ন দপ্তরে কাজ করতেন। বিবারের বাবা জেরিমি বিবার পরবর্তিতে আরেক মহিলাকে বিয়ে করেন এবং তাঁর আরও দুই সন্তান হয়। বিবারের দাদা ছিলেন কানাডাতে অভিবাসী জার্মান নাগরিক।
প্রশ্ন :
জাস্টিন ড্রিউ বিবারের জন্ম কবে হয় ? | ১৯৯৪ সালের ১ মার্চ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের বর্ণনা দাও। | সামরিক শাসক আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে ক্ষমতা দখলের পর পূর্ব পাকিস্তানে বৈষম্য আরও বৃদ্ধি পায়। ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির অধিকার আদায়ে ছয় দফা পেশ করেন। এনিয়ে আন্দোলন গড়ে ওঠে, যা ক্রমেই জোরদার হয়। আন্দোলন বানচাল করতে ১৯৬৮ সালের জানুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধুসহ ৩৫ জনের বিরুদ্ধে আগরতলা মামলা দায়ের করে তাদের বন্দী করা হয়। এ মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ১৯৬৯ সাল নাগাদ আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দল, পেশাজীবী সংগঠন ও মানুষ নিজ নিজ অবস্থান থেকে এ আন্দোলনে যুক্ত হয়। জানুয়ারিতে ছাত্রসমাজ ১১ দফা দাবি নিয়ে রাজপথে নামে। একে একে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা শহিদ হন। এতে গণআন্দোলন এত তীব্র আকার লাভ করে যে, আন্দোলন দমনে শাসকচক্রের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এ আন্দোলনের মুখে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের সকল কর্তৃত্ব অচল হয়ে পড়ে। অবস্থা বেগতিক দেখে, আইয়ুব খান ১৯৬৯ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হন। বাংলার জনগণ ছয় দফা দাবির ভিত্তিতে পূর্ববাংলার পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখে। এ সময় ন্যাপ নেতা মওলানা ভাসানীও প্রত্যক্ষ সংগ্রামের ডাক দিলে পূর্ব পাকিস্তানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটে। ফলে উপায়ান্ত না দেখে আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে গুগল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৪ সালের ১৯শে আগস্ট এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। সময়ের সাথে নিত্যনতুন পণ্য ও সেবা যোগ করে গুগল প্রতিনিয়ত নিজেদের আকার ও উপযোগিতা বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। একই সাথে নতুন কোম্পানি কিনে নিজেদের সাথে একীভূতকরণ, ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্ব ও বিজ্ঞাপন জগতে নিজেদের অবস্থানকে সুদৃঢ়ীকরণের মাধ্যমে নিজেদের বহুমুখিতাকে সমৃদ্ধ করেছে। ফলে তথ্য খোঁজার পাশাপাশি বর্তমানে ইমেইল, সামাজিক নেটওয়ার্কিং, ভিডিও শেয়ারিং, অফিস প্রোডাক্টিভিটি, প্রভৃতি বিষয়ে গুগলের সেবা রয়েছে।
প্রশ্ন :
"গুগুল কোম্পানিটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?" | ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন :
প্রথম এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত ম্যাচে কোন দল বিজয়ী হয় ? | এশিয়া কাপের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮৪ তে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ শহরে, যা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের নতুন সদর দফতর। প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল পাকিস্তান বনাম আইসিসির নতুন সদস্য শ্রীলঙ্কার সাথে। টুর্নামেন্ট টি অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাউন্ড-রবিন টুর্নামেন্ট, খেলা হয়েছিল ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। ভারত এই টুর্নামেন্ট টি জয়ী হয়েছিল দুটি বিজয়ের সাথে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
নিকোলাউস কোপের্নিকুস: নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল।
প্রশ্ন :
বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের মৃত্যু কবে হয় ? | বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের মৃত্যু ২৪ মে ১৫৪৩ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এশিয়ায় প্রচলিত ধর্মগুলো নিয়ে কিছু বলো। | এশিয়াতে পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ ধর্মগুলোর উদ্ভব ঘটেছিল। ইসলাম, হিন্দু, ইহুদি, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন প্রভৃতি ধর্ম এখানে বিকাশ লাভ করে। তাই এশিয়াকে বিশ্ব ধর্মগুলোর সূতিকাগার বলা যায়। পশ্চিম এশিয়ার জেরুজালেম মুসলমান, খ্রিস্টান এবং ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের কাছে পবিত্র স্থান। দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীনতম ধর্ম হিন্দু। খ্রিস্টপূর্ব ছয় ও পাঁচ শতকে এখানে জৈন ও বৌদ্ধধর্ম আত্মপ্রকাশ করে। এরপর ইহুদি ও পরে খ্রিস্টানধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে এসে এ অঞ্চলে ইসলাম ধর্মের আবির্ভাব ঘটে। এছাড়া চীনে নৈতিক আদর্শকে কেন্দ্র করে খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ ও পঞ্চম শতকে জন্ম নিয়েছিল তাওবাদ ও কনফুসিয়াসের দর্শন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ব্লুটুথ কী? | ব্লুটুথ হলো স্বল্প পরিসরে তারবিহীন যোগাযোগের একটি বিশেষ প্রযুক্তি (প্রটোকল)। ব্লুটুথের কার্যকর সীমা ১০ মিটার হলেও বিদ্যুৎ কোষের শক্তি বৃদ্ধি করে এটাকে ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এ পদ্ধতিতে কম ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান করা হয়। এ যোগাযোগ ব্যবস্থায় ২.৪৫ গিগাহার্জ (প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্জ) এর কম্পাঙ্ক ব্যবহৃত হয়। স্বল্প বিদ্যুৎ খরচী এ প্রযুক্তি বর্তমানে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, গেমিং কনসোল, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, ল্যাপটপ ইত্যাদি যন্ত্রাদিতে ব্যবহৃত হয়। এটা একসাথে সাধারণত ৮টি যন্ত্রের মধ্যে যোগাযোগ সাধন করতে পারে।
মজার বিষয় হলো ব্লুটুথের সাথে ব্লু (নীল) বা টুথ (দাঁত)-এর কোনো সম্পর্ক নেই। ৯০০ খ্রিস্টাব্দ পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা হেরাল্ড ব্লুটুথের নামানুসারেই এর এরূপ নামকরণ করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০১০ সালের ফিফা বিশ্বকাপের এ গ্রুপের খেলা অনুষ্ঠিত হবে ১১ জুন থেকে ২২ জুন, ২০১০ পর্যন্ত। এই গ্রুপের চারটি দল হচ্ছে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, এবং ফ্রান্স। ফ্রান্স ও উরুগুয়ে পূর্বেও | ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে একই গ্রুপে খেলেছিলো। সেখানে খেলাটি ০-০ গোলে ড্র হয়। এবার দ্বিতীয় বারের মতো স্বাগতিক দেশের সাথে ফ্রান্স, মেক্সিকো, ও উরুগুয়ে একই গ্রুপে প্রতিদ্বন্দীতা করছে। শেষ বার ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপে দলগুলো এভাবে প্রতিদ্বন্দীতা করেছিলো। সেইবার বিশ্বকাপের স্বাগতিক দল ছিলো ইংল্যান্ড। গ্রুপ পর্ব শেষে ইংল্যান্ড ও উরুগুয়ে দ্বিতীয় পর্বে পদার্পণ করেছিলো। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
বাবর যখন ১৫২৬ সালে আক্রমণ | করে দিল্লী সুলতানী শাষণের অবসান করে, বর্তমান উত্তরপ্রদেশের বেশিরভাগ অঞ্চল নিয়ে মুঘল সাম্রাজ্যের পত্তন করেন, সেই সময় থেকেই এই অঞ্চলের আধুনিক যুগের সূচনা হয়েছিল বলে ধরা যায়। ফতেপুর সিকরি, এলাহাবাদ দুর্গ, আগ্রা দুর্গ, ও তাজমহল ইত্যাদি মুঘল সাম্রাজ্যের প্রধান নিদর্শন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
শফিক সাহেব তার গবেষণাগারে দিনাজপুরের ঐতিহ্য ধারণের লক্ষ্যে লিচু নিয়ে গবেষণা করে, তার ফলাফল সংরক্ষণ করেন। তিনি গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। গবেষণাগারের প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকের গবেষণার প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হলো আইরিশ শনাক্তকরণ বা আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তি।
প্রত্যেক ব্যক্তির চোখের মণির রঙিন অংশ ইউনিক বা অদ্বিতীয় হয়ে থাকে। আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তিতে, চোখের মণির চারপাশে বেষ্টিত রঙিন বলয় বা আইরিশ বিশ্লেষণ করে মানুষকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তিকে তার মাথা ও চোখকে স্থির অবস্থায় ক্যামেরা সংযুক্ত একটি ডিভাইসের সম্মুখে স্থাপন করতে হয়। উক্ত ক্যামেরাটি চোখের দুটো ফটোগ্রাফ গ্রহণ করে, যার মধ্যে একটি সাধারণ আলোতেও অদৃশ্য আলো তথা ইনফ্রারেড আলোতে গ্রহণ করা হয়। এই দুই ফটোগ্রাফকে কমপিউটারে নেয়ার পর এর অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো সরিয়ে ফেলা হয় এবং এখান থেকে প্রায় ২৪০টি অদ্বিতীয় বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়। এগুলোকে একটি নিউমেরিক কোডে রূপান্তর করে তা আইরিস কোড হিসেবে এক্সট্র্যাক্ট করা হয়। অতঃপর পূর্বে সংরক্ষণ করা আইরিস কোডের সাথে তা ম্যাচিং করে কোনো ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়।
উদ্দীপকে দেখা যাচ্ছে. শফিক সাহেব গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে অবশ্যই আইরিশ শনাক্তকরণ বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ব্যাখ্যা কর। | সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি 'সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়'— এ নীতির ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়।
১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি ঢাকায় পদার্পণ করে বঙ্গবন্ধু বলেন, “বাংলাদেশ শান্তিতে বিশ্বাস করে, কারও প্রতি বৈরি আচরণ সমর্থন করবে না। তিনি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান এবং পুনর্গঠনে সহযোগিতা প্রদানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অনুরোধ করেন। ফলে স্বল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বের ১৪০টি দেশ বাংলাদেশকে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। সোভিয়েত ইউনিয়নসহ অন্যান্য বন্ধুভাবাপন্ন দেশও খাদ্যদ্রব্য ও ত্রাণসামগ্রী নিয়ে এগিয়ে আসতে থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
অ্যাডামস অ্যাপল কাকে বলে? | পুরুষদের গলার সামনে উঁচু ঢেউ খেলানো স্ফীত অংশটির নাম অ্যাডামস অ্যাপল বা ল্যারিঞ্জেল প্রোমিনেন্স। এ অংশটি স্থিতিস্থাপক পদার্থ কার্টিলেজ দিয়ে গঠিত। বয়ঃসন্ধির পর ছেলেরা যতই বড় হতে থাকে, ততই তার ল্যারিংক্স বা স্বরযন্ত্র বড় হয় এবং এর চারপাশে কার্টিলেজ জমে শক্ত হয়ে যায়। এক সময় তা কিছুটা ফুলে গলার বাইরে বেরিয়ে আসে। এ স্ফীত অংশকেই বলে অ্যাডামস অ্যাপল।
বাইবেলের ভাষ্যমতে, স্বর্গের বাগানে (ইডেন) অ্যাডাম ও ইভ সুখেই বাস করছিলেন। কিন্তু শয়তানের প্ররোচনায় ইভ নিষিদ্ধ এক ফল অ্যাডামের হাতে তুলে দিলে সেটা খাওয়ার সময় তার গলায় তা আটকে যায়। পুরুষদের গলার এ স্ফীতি সে ঘটনার চিহ্নই বহন করছে বলে অনেকে দাবি করেন। আর এটা দেখতে গলায় আটকে যাওয়া আপেলের মতো হওয়ায় এর নাম অ্যাডামস অ্যাপল। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
পৃথিবীর বয়স কত? | পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪৫৪ ± ৫ কোটি বছর। এই বয়স উল্কার রেডিওমেট্রিক বয়স নির্ণয় থেকে প্রাপ্ত এবং প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন পার্থিব ও চাঁদের পাথরের রেডিওমেট্রিক বয়সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে রেডিওমেট্রিক বয়স নির্ণয় পদ্ধতি আবিষ্কারের পর ইউরেনিয়াম-সীসা বয়স নির্ণয় পদ্ধতিতে দেখা যায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ খনিতে এমন সীসা বিদ্যমান যার বয়স প্রায় ১০০ কোটি বছরের বেশি হবে। এই ধরনের খনি থেকে প্রাপ্ত সবচেয়ে পুরনো ছোট ও স্বচ্ছ বস্তু হল গোমেদ-মণি, যা পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার জ্যাক হিলস নামক স্থানে পাওয়া যায়, যার বয়স কমপক্ষে ৪৪০.৪ কোটি বছর। সৌরজগতে গঠিত উল্কাপিন্ডের মধ্যে ক্যালসিয়াম-অ্যালুমিনিয়াম সমৃদ্ধ সবচেয়ে প্রাচীন কঠিন বস্তুর বয়স প্রায় ৪৫৬.৭ কোটি বছর। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন - উহুদ যুদ্ধের | পর চতুর্থ মাসে নাজদের বনী কিলাব গোত্রের সরদার আবু বারা আমের ইবন মালেক মদীনায় হযরত রাসূলে কারীমের সা: খিদমতে হাজির হয় । এবং তার নিজের গোত্রের ইসলাম গ্রহণের জন্য একটি দলের আরজ করেন । রাসুল নাজদ গোত্রের ব্যপারে সংশয় প্রকাশ করলেও আবু বারা আমের এই দলের দায়িত্ব নিলে রাসুল রাজি হন এবং মুনজির ইবন আমেরের নেতৃত্বে ৪০ জন মতান্তরে ৭০ জনের একটি দল পাঠান । | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"বাংলাদেশের কুটিরশিল্প" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | বাংলাদেশে কুটিরশিল্পের ঐতিহ্য বহু পুরোনো। অল্প মূলধনে স্বল্পসংখ্যক মানুষের শ্রমে ঘরে বসে উৎপাদিত পণ্যকে কুটিরশিল্প বলে। এর উৎপত্তি গৃহ বা পরিবারকেন্দ্রিক এবং অবসর সময়ে স্বল্প অর্থ ব্যয়ে পরিচালিত। যদিও বর্তমান সময়ে অনেক কুটিরশিল্পজাত পণ্য কারখানায় উৎপাদিত হচ্ছে। এদেশের কুটিরশিল্পের অতীতের ইতিহাস অত্যন্ত গৌরবের। ইউরোপে আঠারো শতকে শিল্পবিপ্লবের আগে কুটিরশিল্পই ছিল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ভিত্তি। এদেশে ইংরেজ আমলের আগে কুটিরশিল্প বেশ সুনাম অর্জন করেছিল। ঢাকাই মসলিনের খ্যাতি ছিল সারা পৃথিবীজুড়ে। আমাদের দেশে এখনো মৃৎশিল্প, তাঁতশিল্প, অলংকার শিল্পসহ বাঁশ, বেত, কাঠ ও পিতল-কাঁসার তৈজসপত্র ইত্যাদি কুটির শিল্পজাত পণ্য উৎপাদিত হয়। এছাড়া পাটের তৈরি সামগ্রীসহ রেশম ও খাদিশিল্প উল্লেখযোগ্য। কিন্তু শিল্পবিপ্লবের প্রবল আধিপত্যে কুটিরশিল্প এখন হুমকির মুখে। অ্যালুমিনিয়াম, চীনামাটি, মেলামাইনের বাসনপত্র মৃৎশিল্পকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পিতল-কাঁসার জিনিসপত্র এখন লোকে ব্যবহার করে না। এছাড়া বিদেশি পণ্যের প্রতি মানুষের আগ্রহ এবং কলকারখানায় উৎপাদিত পণ্য দামে তুলনামূলক সস্তার কারণে মানুষ এখন কুটিরশিল্পের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। তাই কুটিরশিল্পের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার ও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রয়োজনে সরকারকে ভর্তুকি ও সংরক্ষণের ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে। তবেই কুটিরশিল্পের পুরোনো ঐতিহ্য ফিরে আসবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ডাল তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর | পানি দিয়ে কাঁচা ডাল পরিষ্কার করুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে মশলা, পেঁয়াজ এবং সবজি দিন এবং পেঁয়াজ সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর ডাল যোগ করুন এবং জল যোগ করুন এবং আধা ঘন্টা আঁচ করতে দিন। গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কে তৈরি করেছেন? | টিম বার্নার্স লি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তৈরি করেছেন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
খাওলাহ বিনতে আল-আজওয়ার (আরবীঃ خولة بنت الأزور) ছিলেন মুহাম্মদ স এর সময়কার একজন প্রসিদ্ধ নারী এবং পরবর্তীতে একজন সামরিক নেত্রী। তাকে ইতিহাসের অন্যতম সেরা যোদ্ধা হিসেবে বর্ণনা করা হয়। যুদ্ধক্ষেত্রে বিরোধীপক্ষ তাকে খালিদ বিন ওয়ালিদ এর সাথে তুলনা করতো। তিনি ধিহার বিন আল-আযওয়ারের বোন ছিলেন যিনি রাশিদুন সেনাবাহিনীর সৈন্য ও কমান্ডার ছিলেন। খাওলাহ সপ্তম শতকে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা বনু আসসাদ গোত্রের দলপতি ছিলেন। খাওলাহ তার ভাইয়ের সাথে অনেক যুদ্ধে পাশাপাশি যুদ্ধ করেছেন। এরমধ্যে আছে ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দে বাইজানটাইন সম্রাটের বিপক্ষে সংঘটিত ইয়ারমুকের যুদ্ধ | । যুদ্ধের চতুর্থ দিনে খাওলাহ একদল নারীকে নিয়ে বাইজান্টাইন সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে প্রধান কমান্ডারকে পরাস্ত করেন। তিনি এক গ্রীক সৈন্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার সময়ে আহত হন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এক ভদ্রলোককে একটি ছেলে তার বয়স জিজ্ঞেস করেছিল। তিনি উত্তর দিলেন এ রকম করে,
"তোর যে দিনে জন্ম তখন আমার বয়সখানি,
এখনকার তোর বয়সের সমান ছিল জানি।
আরও বলি হোক না ক্রমে চৌদ্দ বছর গত,
তোর বয়সটি হবে আমার এই বয়সের মতো।"
ভদ্রলোকটির বয়স কত? | ভদ্রলোকটির বয়স ২৮ বছর।
ভদ্রলোকটি কবিতার ছন্দে বলেছেন যে ছেলেটির এখন যে বয়স, ছেলেটির যখন জন্ম হয় তখন ভদ্রলোকের বয়স ছিল সেটা। তিনি আরও বলেছেন, ভদ্রলোকের এখন যা বয়স, ১৪ বছর পরে ছেলেটির বয়স হবে সেটা।
তাই, বলা যায় ছেলেটির বয়স ১৪ বছর এবং ভদ্রলোকের বয়স ২৮ বছর। ছেলেটির যখন জন্ম হয় তখন ভদ্রলোকের বয়স ছিল ১৪ বছর এবং ১৪ বছর পরে ছেলেটির বয়স হবে ২৮ বছর তথা ভদ্রলোকের বর্তমান বয়সের সমান। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
সারাংশ লেখ: টাকা পয়সার অপব্যবহার করে যে লোক তাকে অমিতব্যয়ী লক্ষ্মীছাড়া বলে। সময়ের অপব্যবহার যে করে সেও অমিতব্যয়ী। সময়ের সদ্ব্যবহার করো। সময়ের আরেক নাম সম্পদ। লেখাপড়া শিখে চাকুরী করা ছাড়া কি জীবনের আর কোনো ব্যবহার নাই? কামারের লোহার কাজ, চটি তৈরি, পুস্তক বাধাই, কলাই ও কলকারখানার কাজ, কাপড় তৈরি, কাঠের কাজ, খেলনা তৈরি, লণ্ঠন ও ছড়ি তৈরি প্রভৃতি বহু শিল্প তুমি শিখতে পার। আলস্য করে শুধু খেয়ে-পরে, শুধু পৃথিবীর কলহ-দ্বন্দ্ব নিয়ে তুমি তোমার জীবনকে নিরর্থক করে দিও না। | সারাংশ: অর্থ এবং সময় এ দুটোই মানুষের জীবনে অত্যন্ত মূল্যবান। অর্থ অপচয়কারীর মতো সময় অপচয়কারীও অমিতব্যয়ী। তাই অলসতায় বৃথা সময় নষ্ট না করে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের কাজ শিখে সময়কে কাজে লাগানো উচিত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
তবে ২০১২ সালের মার্চ মাসে এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে চিলি ২০১৫ কোপা আমেরিকা আয়োজন করবে, ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনের তৎকালীন সভাপতি রিকার্দো তেইক্সেইরা তার পদ থেকে পদত্যাগ করার পর ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশন চিলির সাথে আসর আয়োজনের বিষয়ে অদলবদল করতে সম্মত হয়েছিল। ২০১২ সালের মে মাসে এই অদলবদলটি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। এই প্রতিযোগিতার শতবর্ষ সংস্করণ কোপা আমেরিকা সেন্সেনারিও | জুন ২০১৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হয়েছি, যা কোপা আমেরিকার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কনমেবল বহির্ভূত দেশে আয়োজিত আসর ছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
নেপালি সেনাবাহিনীর একেবারে জন্মলগ্ন থেকে নারীরা সৈন্য হিসেবে যোগ দিচ্ছে; নেপালের ইংরেজ-নেপাল যুদ্ধ যেটি ১৮১৪ সাল থেকে ১৮১৬ সাল পর্যন্ত হয় ওখানে নারী সৈন্যদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ। | ইংরেজ-নেপাল যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
সৈয়দ রুহুল্লাহ মুসাবী খোমেইনী ( ; ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯০২ – ৩ জুন ১৯৮৯), যিনি পশ্চিমা বিশ্বে আয়াতুল্লাহ খোমেইনী হিসেবে পরিচিত, ছিলেন একজন ইরানি রাজনীতিবিদ, বিপ্লবী ও শিয়া মুসলিম ধর্মগুরু। তিনি ছিলেন ইসলামি প্রজাতন্ত্রী ইরানের প্রতিষ্ঠাতা এবং ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের | নেতা যার ফলশ্রুতিতে ইরানের সর্বশেষ শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভী ক্ষমতাচ্যুত হন এবং ২৫০০ বছরের পুরনো পারসিক রাজতন্ত্রের সমাপ্তি ঘটে। বিপ্লবের পর খোমেইনী ইসলামি প্রজাতন্ত্রের সংবিধান মোতাবেক জাতির সর্বোচ্চ ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কর্তৃত্ব বহনকারী সর্বোচ্চ নেতার পদে অধিষ্ঠিত হন এবং আমৃত্যু এই দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৯ সালের ৪ জুন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ী তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
আমি আমার ক্লাসে পূর্ণিমা বিষয়ে পড়াতে চাই। এই বিষয়ে একটি ছোট অনুচ্ছেদ লিখুন | পূর্ণিমার চলচ্চিত্রে আগমন জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত এ জীবন তোমার আমার দিয়ে। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় ১৯৯৭ সালে, তখন তিনি ক্লাস নাইনে পড়তেন। ২০০৩ সালে মুক্তি পায় তার সব থেকে সফল ছবি মতিউর রহমান পানু পরিচালিত মনের মাঝে তুমি। এটি বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় বাংলাদেশের সবথেকে সফল ছবির মধ্যে অন্যতম।[5] ২০০৪ সালে রাবেয়া খাতুনের উপন্যাস মেঘের পরে মেঘ অবলম্বনে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছায়াছবি মেঘের পরে মেঘ ছবিতে অভিনয় করেন।[6] এছাড়া কাজী নজরুল ইসলামের গল্প রাক্ষুসী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র রাক্ষুসী</i>তেও অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০০৫ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শাস্তি গল্প অবলম্বনে নির্মিত শাস্তি চলচ্চিত্র চন্দরা চরিত্রে অভিনয় করেন।[7] | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
ডেমোক্রেটিক পার্টি ও রিপাবলিকান উভয় দলের সদস্যরা একাট্টা হয়ে বারাক ওবামার অবস্থানের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন।
এর ফলে ২০০১ নাইন ইলেভেন সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চাইলে সৌদি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে।
এক্ষেত্রে বারাক ওবামার অবস্থানের বিপক্ষে স্বয়ং তার দল ডেমোক্রেটিক পার্টি ও রিপাবলিকান, উভয় দলের সদস্যরা একাট্টা হয়ে ভোট দিয়েছেন।
কদিন আগেই এ সংক্রান্ত বিলটিতে ভেটো দিয়েছিলেন মি. ওবামা।
দেশটির কংগ্রেসে তার ভেটো খারিজ করে দেয়ার জন্যে যে ভোটাভুটি হয়েছে তাতে সিনেটে বিলটির পক্ষে ভোট দেন ৯৭ জন আর বিপক্ষে মাত্র একজন।
আর হাউজ অব রিপ্রেসেন্টেটিভসে পক্ষে ৩৪৮জন ভোট দেন, বিপক্ষে ভোট পড়ে ৭৭টি।
নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে ডেমোক্রেট দলের সিনেটর রিচার্ড ব্লুমেন্থাল বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ভোট দিয়েছেন তিনি।
তিনি বলছেন, এই পরিবারগুলো কোনদিনই নিজেদের প্রিয়জনদের ফিরে পাবেনা।
কিন্তু তাদের ন্যায়বিচার পাবার অধিকার আছে।
আর সেজন্যই তিনি প্রেসিডেন্টের ভেটোকে খারিজ করে দেবার জন্য ভোট দিয়েছেন।
এখন দেশটিতে এই আইন পাস হয়ে গেল যাতে নাইন ইলেভেনের এর সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারগুলো চাইলে সৌদি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে।
সেদিন চারটি যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করেছিলো সন্ত্রাসীরা।
বিমানগুলোকে ইচ্ছাকৃত ভাবে সংঘর্ষ ঘটানো হয়।
যার মধ্যে দুটি বিমান নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ারের সাথে ইচ্ছাকৃত ভাবে সংঘর্ষ ঘটানো হলে ১১০ তলা দুটি ভবন মাটির সাথে মিশে যায়।
ঐ হামলায় সেদিন দু ঘণ্টার কম সময়ে প্রায় তিন হাজার মানুষ প্রাণ হারায়।
এদিকে, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ কে বরাবরই হুশিয়ারি দিয়েছেন যে এই আইনটি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বয়ে আনবে।
কারণ এর ফলে রীতি অনুযায়ী অন্য দেশের সরকারী কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে যে দায়মুক্তি দেয়া হয়, সেটি আর থাকবে না।
ফলে অন্য দেশে কর্মরত মার্কিন বাহিনী বা কর্মকর্তাদেরও একই ভাবে বিচারের আওতায় আনার ঝুঁকি তৈরি হবে।
অন্যদিকে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে সৌদি বাদশাহের পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়, বিলটি পাস হলে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রে ৭৫ হাজার কোটি ডলারের বন্ড এবং অন্যান্য বিনিয়োগ তুলে নেবে। | যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস প্রথমবারের মত প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার একটি ভেটোকে খারিজ করে দিয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
ঘরের মধ্যেই ড্রাইভিং শেখা সম্ভব— কথাটি ব্যাখ্যা কর। | প্রশ্নে ঘরের মধ্যে ড্রাইভিং শেখা বলতে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণকে বোঝানো হয়েছে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তিতে কম্পিউটার ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সাহায্যে হুবহু গাড়ি চালানোর সময় চারপাশে থাকা শহরের পরিবেশ বা ব্যস্ত সড়কের একটি কৃত্রিম দৃশ্য তৈরি করা হয়। রাস্তায় ড্রাইভিং শেখার ক্ষেত্রে যেমন- নানা রকম দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে, এক্ষেত্রে তার কোনো বালাই নেই। কেননা ডাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ভার্চুয়াল রিয়েলিটির যে পরিবেশে গাড়ি ড্রাইভিং শিখছেন সেটি মোটেই কোনো বাস্তব পরিবেশ নয়। তাই এখানে দুর্ঘটনার কোনো ঝুঁকি নেই। সুতরাং নিশ্চিতভাবে ঘরের মধ্যেই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিরাপদে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেয়া সম্ভব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
আল-হরিস মক্কার বনু মাখজুম গোত্রের বিশিষ্ট প্রাক-ইসলামিক কুরাইশ হিশাম ইবনে আল-মুগিরার ছেলে ছিলেন। হারিসের ভাই ছিলেন আবু জাহল ৬২৪ সালে বদরের যুদ্ধে তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইসলামের নবী মুহাম্মদের বিরোধীদের নেতা ছিল। আল-হরিস বদর যুদ্ধের পর ৬২৭ সালে মদিনার নিকটে উহুদের যুদ্ধেও মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। আল-হরিস ৬২৯/৩০ সালে মুহাম্মদের মক্কা বিজয়ের সময় ইসলাম গ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে তিনি ৬৩০ সালে হুনাইনের যুদ্ধে আরব মুশরিকদের বিরুদ্ধে মুসলিম সেনাবাহিনী পক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং সেই যুদ্ধ থেকে তার যুদ্ধে অংশীদার হওয়া শুরু হয়েছিল। | উহুদের যুদ্ধে | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
প্রশ্ন: একটি কুমড়ো কীভাবে একটি ডালের মধ্যে পরিণত হয়?
উঃ এটা একটা বিরক্তিকর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যায়!
উপরের কৌতুকের মূল কথাটা কি বলে মনে করেন? | ব্যাখ্যাঃ আপনি কি ডাল পছন্দ করেন? আমি জানি! পিকল হল ছোট্ট কুমড়ো যা কিছু সময়ের জন্য ভিনেগার বা সলিনের মধ্যে রেখে দেওয়া হয়। এটি সাধারণত জারগুলিতে করা হয়। একটি মজার তথ্যঃ আচার তৈরির প্রক্রিয়াকে বলা হয় ক্যানিং (যেমন, একটি ক্যানের মধ্যে রাখা) এবং জারিং নয়। জারিং এমন একটি শব্দ যা এমন একটি অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা আপনাকে হতবাক করে বা বিরক্ত করে; এটি একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা নয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
তিনি ব্রিটিশদের ভারত জয়ের উপর দুটো ধারাবাহিক উপন্যাস লিখেছেন। সেখানে বর্ণনা করেছেন মোঘল সাম্রাজ্য অকার্যকর হয়ে যাওয়ার পর ভারতীয় জাতির পতন সম্পর্কে। মোয়াজ্জম আলী বইটা শুরু হয়েছে পলাশীর যুদ্ধের কিছুদিন পূর্বের কাহিনী দিয়ে। মূল চরিত্র মোয়াজ্জম আলী যিনি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে নবাব সিরাজুদ্দৌলার সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। উপন্যাস মূল চরিত্রকে কেন্দ্র করে এগিয়ে যেতে থাকে। সে হারানো গৌরব ও স্বাধীনতা ফিরে পেতে ভারতের বিভিন্ন স্থানে যায়।
| তৃতীয় পানিপথের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। সর্বশেষ সে সেরিঙ্গাপটমে বসতি স্থাপন করে যা উদীয়মান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছিল হায়দার আলীর উচ্চ ব্যক্তিত্ত দ্বারা। এই বইটি শেষ হয়েছে মোয়াজ্জম আলীর মৃত্যু দ্বারা। দ্বিতীয় বই "“আওর তলওয়ার টুট গাই”" এর মধ্যে হায়দার আলীর ছেলে টিপু সুলতান সম্পর্কে বিস্তারিত আছে। এছাড়াও তিনি পাকিস্তানের স্বাধীনতা সম্পর্কে খাক আওর খুন নামে একটি উপন্যাস লিখেছেন।
| Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন :
বাংলাদেশের ইসলামিক ফাউন্ডেশনও গত ১৪ই মার্চ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভা কক্ষে দেশের জ্যেষ্ঠ আলেমদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ের পর জানিয়েছে, রোজা রেখে করোনাভাইরাসের টিকা নিতে কোন সমস্যা নেই।
''আলোচনায় উপস্থিত আলেম সমাজ একমত পোষণ করেছেন যে, যেহেতু করোনাভাইরাসের টিকা মাংসপেশিতে গ্রহণ করা হয় এবং তা সরাসরি খাদ্যনালী বা পাকস্থলীতে প্রবেশ করে না, সেহেতু রমজান মাসে রোজাদার ব্যক্তি দিনের বেলায় শরীরে টিকা গ্রহণ করলে রোজা ভঙ্গ হবে না,'' ইসলামিক ফাউন্ডেশনের একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
রমজানের সময় দিনের বেলায় মুসলমানরা খাবার ও পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকেন।
ইসলামিক শিক্ষায় বলা হয়, সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত শরীরের ভেতরে কিছু প্রবেশ করানো থেকে মুসলমানদের বিরত থাকা উচিত।
কিন্তু লিডসের একজন ইমাম, কারী আসিম বলছেন, টিকা যেহেতু পেশীতে দেয়া হয়, রক্তের শিরায় যায় না, এটি পুষ্টিকর কিছু নয়, সুতরাং টিকা নিলে রোজা ভঙ্গ হবে না।
''ইসলামী চিন্তাবিদদের বেশিরভাগের দৃষ্টিভঙ্গি হলো যে, রমজানের সময় টিকা নেয়া হলে সেটা রোজা ভঙ্গ হয় না, '' বিবিসিকে বলছেন মি. আসিম, যিনি যুক্তরাজ্যের মসজিদ এবং ইমামদের জাতীয় উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান।
মুসলমান কম্যুনিটির জন্য তাঁর বার্তা হলো: ''আপনি যদি টিকা নেয়ার উপযুক্ত হন এবং টিকা নেয়ার আমন্ত্রণ পান, তাহলে আপনার নিজেকেই জিজ্ঞেস করতে হবে, আপনি কি টিকা নেবেন যা এর মধ্যেই কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে, নাকি কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি নেবেন, যা আপনাকে অসুস্থ করে তুলতে পারে এবং যার ফলে হয়তো পুরো রমজানই হারাতে পারে, হয়তো হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার দরকারও হতে পারে।''
যুক্তরাজ্যে স্বাস্থ্য সেবা নটিংহ্যাম এবং ব্রাইটনের মতো অনেক কেন্দ্র তাদের কার্যক্রমের সময় বাড়িয়েছে, যাতে মুসলমানরা তাদের রোজা ভঙ্গের পর সেখানে টিকা নিতে আসতে পারেন।
আরও পড়ুন:
রমজানে নিরাপদ থাকার জন্য টিকা নেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন ড. শেহলা ইমতিয়াজ-উমর
তবে পূর্ব লন্ডনের সার্জারি প্রজেক্টের জ্যেষ্ঠ চিকিৎসক ড. ফারজানা হুসেইন বলছেন, দিনের বেলায় টিকা নেয়া থেকে বিরত থাকার আসলে কোন প্রয়োজন নেই।
''আমরা জানি, রমজানের সময় কোভিডের টিকা নেয়া নিয়ে অনেক মুসলমানের মধ্যে সংশয় রয়েছে।" | ইসলামী শিক্ষাবিদ এবং যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ বলছে, রমজানের সময়ে রোজা থাকলেও মুসলমানদের টিকা নেয়া থেকে বিরত থাকা উচিত হবে না। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব ২০১৯ সালের জুনে | শুরু হয়েছে এবং ২০২২ সালের জুনে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
শুভ বিটিভি-তে বাংলাদেশের নদ-নদীর উৎপত্তি ও গতিপথ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন দেখছে। সেখানে সে দেখছে নদীর দুপাশে সবুজের সমারোহ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শুভর দেখা বিষয়টির গুরুত্ব বিশ্লেষণ করুন। | বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উদ্দীপকের শুভর দেখা নদ-নদী ও সবুজ বন এবং বিস্তীর্ণ মাঠ অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বিশ্বের সর্বত্রই প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ নদ-নদীর তীরবর্তী ভূমিতে বসবাস শুরু করে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও জনসংখ্যার বিস্তার সর্বাধিক ঘটেছে নদীগুলোর তীরে। নদ-নদীকে কেন্দ্র করে মানুষ খাদ্যোৎপাদন, মাছ শিকার, পণ্য পরিবহন, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি গড়ে তুলেছে। এটি অর্থনীতির ভিত তৈরি করেছে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, শুভ বিটিভিতে একটি প্রতিবেদনে নদ-নদী ও সবুজের সমারোহ দেখছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই নদ-নদীর গুরুত্ব ব্যাপক। নদীকে কেন্দ্র করে বহু মানুষ জীবিকা করে। আধুনিক চাষাবাদ ও শিল্পেও নদ-নদীকে ব্যবহার করা হয়। গঙ্গা-কপোতাক্ষ পরিকল্পনা থেকে, দেশের কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনা জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কৃষিজমিতে পানি সেচের ব্যবস্থা করা হয়। তিস্তা বাঁধ থেকে রংপুর, বগুড়া ও দিনাজপুর অঞ্চলের মানুষ সুবিধা ভোগ করছে। মেঘনা নদী থেকে পানি নিয়ে বৃহত্তর কুমিল্লা, নোয়াখালি ও চট্টগ্রাম জেলায় চাষাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে। দেশের অভ্যন্তরে এবং বিদেশে পণ্য পরিবহনেও নদী পথকে কাজে লাগানো হচ্ছে।
সুতরাং উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, কৃষিক্ষেত্রে সেচের ব্যবস্থা ও উৎপাদিত পণ্য পরিবহন, শিল্প কারখানায় কাঁচামাল সরবরাহ ও পণ্য পরিবহন, যোগাযোগ সহজিকরণ ইত্যাদি সুবিধার মাধ্যমে নদ-নদী বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
মুসলমানদের বিশ্বাস ও ইসলামী গবেষকদের তথ্য মতে, কুরআর নাযিল ৬১০ খ্রীস্টাব্দে শুরু হয়, যখন ফেরেশতা জিব্রাঈল (Arabic: جبريل, Jibrīl or جبرائيل, Jibrāʾīl) মক্কা নগরীর হেরা পর্বতে, সর্ব প্রথম কোরআনের সূরা আলাক্ব এর প্রথম পাঁচটি আয়াত নবী মুহাম্মাদকে পাঠ করান। আর এই ধারাবাহীকতা ৬৩২ খ্রীস্টব্দে তাঁর মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়।[1] আমরা আজ যে কোরআন গ্রন্থাকারে দেখতে পাই, সেটি সংকল করেছেন ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমান রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু(৬৪৪ থেকে ৬৫৬)। তিনি আমিরুল মু'মিনিন বা বিশ্বাসীদের নেতা হিসাবে তাঁর খিলাফতের (ইসলামিক সরকারের) সময় হুুযায়ফা ইবনে ইয়েমেনি (রা:) এর পরামর্শে এ দায়িত্ব পালন করেন। যার জন্য তাকে আজও জামিউল কুরআন বা কুরআন সংকলনকারি বলা হয়। আর পুরো বিশ্বে তাঁর সময়ে লিপিবদ্ধ করা কুরআন প্রচলিত রয়েছে। অধ্যাপক ফ্রান্সিস এডওয়ার্ড পিটার্স এর ভাষ্যমতে, কুরআন সংরক্ষণের ক্ষেত্রে, পক্ষপাত এড়াতে অত্যন্ত রক্ষণশীলতা ও সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে।[2]
উপরের অনুচ্ছেদের শিরোনাম কি ? | কুরআনের ইতিহাস | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
প্রায় দুই দশকের জাতিগত নির্যাতন ও নিপীড়নের পর ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের | মাধ্যমে বাংলাদেশ পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। দীর্ঘ নয় মাসের যুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ বাঙালি শহীদ হন এবং প্রায় পাঁচ লক্ষ বাঙালি নারী পাকিস্তান সেনাবাহিনী, বিহারি, জামায়াতে ইসলামি, ইসলামি ছাত্র সঙ্ঘ (বর্তমানে ইসলামি ছাত্রশিবির), মুসলিম লীগ, রাজাকার, আল শামস, আল বদর, শান্তি কমিটি, মুজাহিদ বাহিনী কর্তৃক ধর্ষিত ও নির্যাতিত হন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
...ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও ভাইরাসটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নেওয়া হচ্ছে নতুন নতুন ব্যবস্থাও।
এসবের মধ্যে রয়েছে কনটাক্ট ট্রেসিং অর্থাৎ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে যারা এসেছেন তাদেরকে খুঁজে বের করে আলাদা করে রাখার ব্যবস্থা এবং মুখে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা।
ড. কুচারস্কি বলেন, “সংক্রমণের নিয়ন্ত্রণ একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ে নিয়ে আসার আগে বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়া হলে যুক্তরাজ্য ও তার প্রতিবেশি দেশগুলোতে সংক্রমণের ঘটনা অনেক বেড়ে যেতে পারে।”
এরকম ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে যেখানে
অনুগ্রহ করে নিবন্ধের বাকি অংশ লিখুন | | ভাইরাস নিয়ে আপনার যা জানা প্রয়োজন
সেকেন্ড ওয়েভ কখন হতে পারে?
ড. কুচারস্কি বলেন, বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়া হলে আগামী কয়েক সপ্তাহে কিম্বা কয়েক মাসে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণের ঢেউ শুরু হতে পারে।”
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইউরোপে শীত কাল হতে পারে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।
কেউ কেউ বলছেন, শীতকালের দিকে সেকেন্ড ওয়েভের ঘটনা ঘটতেই পারে।
ভাইরাসটি কি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে?
সেকেন্ড ওয়েভ প্রথম দফার মতো মারাত্মক হবে না – এর পক্ষে একটি যুক্তি হলো ভাইরাসটি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে। ফলে এটি আর মানুষকে সহজে কাবু করে ফেলতে পারবে না।
এইচআইভির ক্ষেত্রেও সেরকম হয়েছে।
“তবে এরকমটাই যে হবে তার কোনো গ্যারান্টি নেই,” বলেন নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট প্রফেসর জনাথন বল।
ভাইরাসের মধ্যে এধরনের পরিবর্তন ঘটতে অনেক সময় লাগে। করোনাভাইরাস মহামারি শুরু হওয়ার ছয় মাস পরেও পরিষ্কার নয় যে এই ভাইরাসের ঠিক কী ধরনের রুপান্তর ঘটেছে।
এটা কতো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বা এটা আগের চেয়ে বর্তমানে কতোটা কম প্রাণঘাতী সেসব বিষয়ও এখনও খুব একটা স্পষ্ট নয়।
প্রফেসর বল বলেন, “আমি মনে করি ভাইরাসটি এখনও বেশ ভালোই করছে। অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন যাদের মধ্যে উপসর্গও দেখা দিচ্ছে না। তাই করোনাভাইরাস দুর্বল হয়ে পড়েছে এরকমটা ভাবার কোনো কারণ নেই।” | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
১৯৬২ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৯৬৫ সালে সমাপ্ত হয় এবং ১৯৬৫-৬৬ সাল থেকে এটি চিনি উৎপাদন শুরু হয়। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে। | স্বাধীনতা | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পরবর্তী সকল আন্দোলনের প্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করেছিল। ব্যাখ্যা করো। | ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পরবর্তী সকল আন্দোলনের প্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করেছিল।
১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়। এ আন্দোলনে বাঙালি জাতির স্বকীয় জাতিসত্তা এবং স্বাধিকার আদায়ের ঐক্যানুভূতির প্রকাশ ঘটে। এর ফলশ্রুতিতে পরবর্তীতে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর ফলে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগের শোচনীয় পরাজয় ঘটেছিল। পরবর্তীতে ১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলন, ঐতিহাসিক ছয় দফা ও ১১ দফা সংগ্রাম, আগরতলা মামলাবিরোধী আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচনে জনতার রায়, একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন- এভাবেই ধাপে ধাপে পরিণতি লাভ করে বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম। স্বাধিকারের দাবি রূপান্তরিত হয় স্বাধীনতার সংগ্রামে।
মহান ভাষা আন্দোলন মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য সূচিত হলেও এর মূল চেতনাটি ছিল আত্মমর্যাদাবোধ ও আপন অধিকারের। ভাষা আন্দোলনের সেই শপথ যুগে যুগে বাঙালিকে আলোকবর্তিকার মতো পথ দেখায়, সংকটকালে প্রেরণা জোগায়। সর্বশেষ এই ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে পুঁজি করেই দীর্ঘ নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
হিজরতের পরে মুহাম্মাদ(সা:) মদীনায় চলে আসেন। কুরাইশদের সঙ্গে সংগঠিত | বদরের যুদ্ধের অনিচ্ছাসত্ত্বেও আবুল আস যোগ দেন। বদর যুদ্ধে কুরাইশ বাহিনী পরাজিত হয়। আবুল আস ইবনে রাবী অন্য অনেকের সঙ্গে যুদ্ধে মুসলমানদের হাতে বন্দী হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
গণবাহিনী মুক্তিবাহিনীর একটি অংশ ছিল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের | সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করা গেরিলা বাহিনী। গণবাহিনী একচেটিয়াভাবে বেসামরিক লোকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে স্বাধীনতার পক্ষে গঠিত একটি সশস্ত্র গেরিলা বাহিনী। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
ভারত এবং পাকিস্তান কেউই চুক্তি ভাঙতে রাজি ছিলো৷ তারা নির্ধারিত সীমানার উভয়দিকের গ্রামগুলিতে আসন্ন বিদ্রোহর কথা মাথায় রেখে তা প্রশমনে তৎপর হয়, নয়তো এই বিষয়টির ফলে আন্তর্জাতিক স্তরে উভয় দেশকে সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে ফলে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ পড়তে পারে৷ সীমানা বিতর্ক ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৪৭, ১৯৬৫ এবং | ১৯৭১ সালে তিনবার অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণ হয়েছিলো এবং পরবর্তী কালে ১৯৯৯ তে কার্গিল যুদ্ধও ছিলো বিতর্কিত সীমানা কলহেরই ফল৷ | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
গারো পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। | ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার একটি অংশ গারো পাহাড়। এর বিস্তৃতি প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটার। ঘন বন জঙ্গলে আচ্ছাদিত এ গারো পাহাড়ই গারো সম্প্রদায়ের মূল বাসভূমি। এ গারো পাহাড়ের পাদদেশেই অবস্থিত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর ও নেত্রকোনা জেলা। গারো পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম নক্রেক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১৪০০ মিটার বা ৪,৬৫২ ফুট। এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে সিমসাং নামের একটি নদী, যা বাংলাদেশে সোমেশ্বরী নামে পরিচিত। গারো পাহাড়ের পাদদেশে শেরপুরের গজনীতে গড়ে উঠেছে গজনী অবকাশ কেন্দ্র। সীমান্ত ঘেঁষা গহীন অরণ্য, মনোরম আবহাওয়া এবং বিস্তৃর্ণ বনাঞ্চল— সব মিলিয়ে গজনী এক অনাবিল আনন্দের জায়গা। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী?
নয়নের মণি | "নয়নের মণি" বাগধারাটির অর্থ "অত্যন্ত প্রিয়"। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই একমাত্র উপায়।
আর তা হলে কিভাবে হবে, তার ফল কি হবে সেটি নিয়েও রয়েছে অনেক জল্পনা কল্পনা।
চলুন জেনে নেয়া যাক এই সংকট আসলে কি নিয়ে।
উত্তর কোরিয়া কেন পারমানবিক অস্ত্র চায়?
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কোরিয়ান উপদ্বীপ বিভক্ত করে ফেলা হয়। উত্তর কোরিয়া স্ট্যালিনপন্থী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রটিকে শুরু থেকেই স্বৈরতান্ত্রিক বলা হয়ে থাকে।
উত্তর কোরিয়া সব সময় বিশ্ব রাজনীতি থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে। অথবা বেশিরভাগ রাষ্ট্র দেশটির সাথে দূরত্ব বজায় রেখেছে।
উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশটির দাবি এর একটি হাইড্রোজেন বোমা। কিন্তু তারা সত্যিই এমন হামলা চালাবে তা মনে হয়না।
উত্তর কোরিয়া আরো দাবি করে যে তারা এমন একটি পরমাণু অস্ত্র তৈরি করেছে যা দুর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা বহন করা যাবে।
যদিও এই দাবি নিরপেক্ষ সূত্র দ্বারা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
তবে দেশটির এই দাবির জবাবে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইওরোপিয় ইউনিয়ন উত্তর কোরিয়ার উপরে তাদের অবরোধ আরো কঠোর করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের দিকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র তাক করা রয়েছে। কোন হামলার জবাবে বিধ্বংসী প্রতিশোধ নিতে পারে উত্তর কোরিয়া।
আর তাছাড়া এশিয়ার সবচাইতে শক্তিশালী দেশ চীন উত্তর কোরিয়া শাসক পরিবর্তন চায়না।
তাদের ধারনা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একত্রিত হয়ে গেলে একদম তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে মার্কিন সেনাবাহিনীকে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন সেনারা তাদের সীমানা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে বলে চীনের আশংকা।
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন| | সংক্ষেপে জেনে নিন উত্তর কোরিয়ার সংকট কী নিয়ে | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
মোগল সৈন্যবাহিনীর এক আফগান যোদ্ধা মহম্মদ দিলের খান ১৭১৩ খ্রিস্টাব্দে কুর্বাই রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন৷ এই রাজ্যের শাসকরা ছিলেন পার্শ্ববর্তী বসোদা ও মহম্মদগড় রাজ্যের শাসকদের মতোই মধ্যপ্রদেশের পাঠান জাতির প্রতিনিধি৷ তিনি ছিলেন ভোপাল রাজ্যের সমসাময়িক নবাব দোস্ত মহম্মদ খানের ভাই৷ খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর তিনের দশকে রাজ্যটি মারাঠা সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়৷ চারের দশকে এটি মারাঠা পেশোয়াদের সরাসরি অধীনস্থ হয়৷ ১৭৬১ খ্রিস্টাব্দে এই রাজ্যের নবাব ইজ্জত খান পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধে মারাঠাদের সাহায্য করেন৷ পরে ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয় ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধে ব্রিটিশরা জয় লাভ করলে এটি ব্রিটিশ করদ রাজ্যে পরিণত হয়৷ | পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
বোর মডেল শতভাগ নির্ভুল ছিলোনা | এটা হাইড্রোজেনের বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলেও বহুইলেকট্রনবিশিষ্ট পরমাণুর বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে পারে না। অধুনা বর্ণালীগ্রাফী প্রযুক্তির (স্পেকট্রোগ্রাফিক টেকনোলজি) উন্নয়ন সাধন হওয়ায় হাইড্রোজেন বর্ণালীতে নতুন রেখার উদ্ভব হয়েছে যা বোর মডেল ব্যাখ্যা করতে পারে না। ১৯১৬ সালে আরনোল্ড সমারফিল্ড এই অতিরিক্ত রেখার ব্যাখ্যা দিতে বোর মডেলে উপবৃত্তাকার কক্ষপথ যুক্ত করেন। কিন্তু এই নতুন মডেল খুবই জটিল। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
বাংলাদেশের প্রাচীনতম নগরী পুন্ড্রবর্ধন বিষয়ে বিস্তারিত বলো। | পুন্ড্রবর্ধন প্রাচীন বাংলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জনপদ। এর নামকরণ হয়েছে পুন্ড্র জনগোষ্ঠীর নামানুসারে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় ১৫ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এ নগর এক সমৃদ্ধ জনপদ হিসেবে বিস্তার লাভ করে। বেশ কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এখানে অসংখ্য হিন্দু রাজা ও অন্যান্য ধর্মের রাজারা রাজত্ব করেন। এর ভেতর রয়েছে মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সামন্ত রাজবংশের লোকেরা। এরপর এখানে ধর্মীয় সংস্কার করতে আসেন ইসলাম ধর্ম প্রচারকরা। উত্তরবঙ্গের প্রবেশপথ খ্যাত বগুড়া জেলা সদর থেকে আরও ১২ কিলোমিটার উত্তরে মহাস্থানগড়েই এই নগরীর অবস্থান। অসংখ্য প্রত্নতাত্ত্বিক আর ইতিহাসবিদ মহাস্থানগড়কে হারিয়ে যাওয়া কিংবদন্তির নগরী পুন্ড্রবর্ধন বলে উল্লেখ করেন। বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ ৬৩৯ থেকে ৬৪৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে পুন্ড্রনগরে এসেছিলেন। ভ্রমণের ধারাবিবরণীতে তিনি তখনকার প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার উল্লেখ করে বর্ণনা করেন। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বা ঝুলন্ত বাগান সম্পর্কে বলো। | ব্যাবিলনের শূন্য বা ঝুলন্ত বাগান আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর । তীরে নির্মিত হয়। সম্রাট নেবুচাদনেজার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এটি নির্মাণ করেন। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যগুলোর একটি। ৪০০০ শ্রমিক রাতদিন পরিশ্রম করে তৈরি করেছিল এই বাগান। প্রথমে নির্মাণ করা হয় বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট। ভিতটিকে স্থাপন করা হয় তৎকালীন সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে। ভিত্তি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাঁড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এ ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও বিস্ময়কর এক ফুলের বাগান, যা দূর থেকে শূন্যে ঝুলন্ত বাগান বলে মনে হতো। বাগানটি পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১০৫০ জন মালি। ৫০০০ থেকে ৬০০০ প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল বাগানটিতে । ৮০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত বাগানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে জল উঠানো হতো মোটা পেঁচানো নলের সাহায্যে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে এক ভূমিকম্পে এ সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায় ৷ তবে অনেকের মতে, ভূমিকম্পে নয় বরং ৫১৪ খ্রিষ্টাব্দে পার্শ্ববর্তী পারস্য রাজ্যের সাথে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে এই সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়।। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
আবু তারেক মাসুদের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ? | সোনার বেড়ি | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
"খাল কেটে কুমির আনা" বাগধারাটির অর্থ কী? | "খাল কেটে কুমির আনা" বাগধারাটির অর্থ নিজের কর্ম দ্বারা নিজের বিপদ ডেকে আনা। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
আগুন নিয়ন্ত্রণ দমকল বাহিনীকে অনেক বেগ পেতে হয়।
বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন লাগার পরই এই ভবনের কাগজপত্র যাচাই করে দেখেন রাজউক কর্তৃপক্ষ।
সংস্থার চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেন, "আজকে আগুন লাগার পর আমরা যখন তথ্য ঘাঁটতে গেছি, তখন আমরা এটা পেয়েছি।"
বিবিসি বাংলার শাকিল আনোয়ারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, "যে ভবনটিতে আগুন লাগে, সেটির ফাইল আমি যতটুকু দেখেছি, ১৯৯৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর এটিকে একটি ১৮ তলা ভবন হিসেবে করার জন্য নকশা অনুমোদন করা হয়। কিন্তু এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে ২৩ তলা। শুধু তাই নয়, রাউজকের অনুমোদিত নকশা থেকে এই ভবনের নকশায় আরও অনেক বিচ্যূতি রয়েছে।"
রাজউকের চেয়ারম্যান আরও জানাচ্ছেন, এফআর টাওয়ারের মালিকপক্ষ ২০০৫ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারী রাজউকের কাছে আরেকটি নকশা পেশ করে, যার সঙ্গে রাজউকে সংরক্ষিত নকশার কোন মিল নেই।
"ফলে আমরা বুঝতে পারি, ঐ যে নকশা, ২০০৫ সালে যেটা তারা সাবমিট করেছিল সেটা বৈধ নকশা ছিল না।"
"শুধু তাই নয়, ১৯৯৬ সালের যে মূল নকশা রাজউকের অনুমোদন পেয়েছিল, সেটির সঙ্গেও নির্মিত ভবনটির অনেক বিচ্যূতি রয়েছে", বলছেন তিনি। এ ব্যাপারে ২০০৭ সালে রাজউক একটি রিপোর্টও তৈরি করে।
রাজউক বলছে, নকশা নামে মেনে নির্মাণ করা হয় ভবনটি
এই ভবন নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, তাদের সবারই শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ভবনটি এ কারণেই অনিরাপদ ছিল কীনা এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, "আমাদের নকশা থেকে বিচ্যূতির কারণে ভবনটি অবশ্যই অনিরাপদ হতে পারে। কারণ আমাদের নকশায় অগ্নিনিরাপত্তা থেকে শুরু করে সব নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা হয়।"
আরও পড়ুন:
বনানীর আগুন নিয়ন্ত্রণে দেরি হওয়ার যে কারণ
কুণ্ডুলি পাকানো ধোঁয়া আর দিনভর রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা
'মা আমি ভালো আছি, স্যারেরা আটকে গেছে কয়েকজন'
ঢাকা শহরে বিগত দশকগুলোতে যে শত শত বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মিত হয়েছে, সেগুলোর কত শতাংশ এরকম ঝুঁকির মধ্যে আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "এরকম তো আরও থাকতে পারে। হয়তো থাকতে পারে। আমরা জানি না।"
ভবনটিতে অগ্নিনিরাপত্তা কতটা মানা হয়েছিল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
তিনি বলেন, "এখন যেসব হাইরাইজ ভবন হচ্ছে সেগুলো যেন নিয়ম মেনে হয়, সে বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কিন্তু আগের কিছু ভবন হয়ে গেছে, যেগুলোর বেলায় একশোভাগ নিয়ম মানা হয়নি। এই ভবনগুলো নিয়ে আমরা বিপদে পড়েছি।"
উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
Content: বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনের ঘটনায় ২৬ জন নিহত হয়েছেন।
গোয়েন্দা পুলিশের ঢাকা উত্তরের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এফ আর টাওয়ারের জায়গার মালিক মি. ফারুক এবং ভবনটির উপরের অবৈধ অংশের মালিক তাসভীর উল ইসলামকে গতকাল (শনিবার) রাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
"একজনকে রাত পৌনে এগারোটার সময় গুলশান থেকে এবং অপরজনকে রাত সোয়া একটা থেকে দেড়টার মধ্যে বসুন্ধরা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।"
এর আগে শনিবার তাদের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
মি. রহমান জানান, "পারস্পরিক যোগসাজশে অবহেলা ও উদাসীনতার কারণে সংঘটিত অগ্নিসংযোগে প্রাণহানির অভিযোগে বনানী থানায় শনিবার মামলা দায়ের করা হয়।"
ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া মি. ফারুক এফ আর টাওয়ারের ভবনের জায়গার মালিক এবং তাসভীর উল ইসলাম উপরের অবৈধভাবে নির্মিত ফ্লোরগুলোর মালিক এবং সেখানকার মালিক সমিতির সভাপতি।
"তাদের (গ্রেপ্তারকৃতদের) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে জেনে তারা আত্মগোপনের প্রচেষ্টায় ছিলেন", বলেন মি. রহমান।
মি. রহমান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাসভীর উল ইসলাম স্বীকার করেন যে ভবনের অবৈধ অংশ রেজিস্ট্রেশনের চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
২৮শে মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় বনানীর ১৭ নম্বর রোডের এফ আর টাওয়ারে আগুন লাগে।
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস সহ নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর কয়েকটি দল প্রায় ৬ ঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ৭০ জনেরও বেশি মানুষ।
পরবর্তীতে রাজউকের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান বনানীর ওই ভবনটি রাজউকের অনুমোদিত নকশা লঙ্ঘন করে তৈরি করা হয়েছিল।
আরো পড়তে পারেন:
ঢাকায় অবৈধ ভবন শনাক্তে অভিযান যেভাবে চলবে
ঢাকার অবৈধ ভবনগুলো টিকে আছে কীভাবে
ঢাকার সব বহুতল ভবন পরিদর্শন করা হবে: মন্ত্রী
অনুগ্রহ করে উপরের অনুচ্ছেদটি সংক্ষিপ্ত করুন | | বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনে হতাহতের ঘটনায় দু'জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ক্ষেত্রে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো। | স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ক্ষেত্রে ১৯৭০ সালের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
১৯৭০ সালে পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য নির্ধারিত ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি লাভ করে। জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলা মুসলিম লীগ দল তথা পশ্চিম পাকিস্তানের স্বৈরতান্ত্রিক শাসকদের জন্য এটি ছিল বিরাট পরাজয়। পাকিস্তানি সামরিক শাসকগোষ্ঠী নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় দেশজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলতে থাকে। বিভিন্ন ঘটনার পর নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় হয়। তাই ১৯৭০ সালের নির্বাচন ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথে এক বিরাট মাইলফলক। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |
নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ? | ১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অণুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে।
আলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
নীচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে :
অনুচ্ছেদ :
শাক্তরাস (ইংরেজি:Shakta Rash)
নবদ্বীপের প্রধান উৎসব।[2] শরৎকালে শারদোৎসবের পরেই উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয় উৎসবের প্রস্তুতি এবং কার্তিকীপূর্ণিমায় নবদ্বীপের এই লোকায়ত উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।[3] শাক্তদেবীদের বিশাল মৃন্ময়ী মূর্তি নির্মাণ করে শক্তি আরাধনাই নবদ্বীপের রাসের প্রধান বৈশিষ্ট্য। প্রতিটি মূর্তিতে কারুকার্যময় নির্মাণশৈলী, বিচিত্র রূপকল্পনা, ধর্মীয় ব্যঞ্জনা, পণ্ডিতের গভীর উপলব্ধির সুস্থিত বহিঃপ্রকাশ, শিল্পীর নিখুঁত চিত্রায়ণ সম্মিলিত ভাবে অদ্বিতীয় উৎসবের রূপ দান করেছে।
উত্তর :
শাক্তদেবী | | নবদ্বীপের শাক্তরাস উৎসবে কোন দেব বা দেবীর পুজো করা হয় ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 |
প্রতিটি বহুপদী সমীকরণে | কমপক্ষে একটি বাস্তব বা জটিল মূল থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a |
নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন যেন আপনি একজন শিক্ষক এবং এই বিষয়ে ক্লাসে পড়াচ্ছেন
অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ? | অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)) একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার। তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad |
নিচের লেখাটির একটি ভালো শিরোনাম বলো।
বৈঠক শুরু হওয়ার পর সেটি যেন আর শেষই হতে চাইছে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পেরিয়ে যাচ্ছে। আট ঘণ্টারও বেশি সময় পরে সেনা সদর দফতর থেকে বেরুলেন প্রধানমন্ত্রী।
সেনা প্রধানের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতেই এরকম দীর্ঘ বৈঠক ইমরান খান সম্পর্কে সেই বিরাট প্রশ্নবোধক চিহ্ন যেন আবারো সামনে নিয়ে আসলো।
ইমরান খান আসলে কাদের লোক? সেনাবাহিনীই কি তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে?
এই ঘটনার কয়েকদিন পর খ্যাতিমান পাকিস্তানি সাংবাদিক হামিদ মীর সাক্ষাৎ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে। তারা সেদিন দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাটিয়েছেন। কথা বলেছেন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে। সেখানে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে তিনি সরাসরি জানতে চেয়েছিলেন, কী এত কথা হলো সেনা প্রধানের সঙ্গে।
সেনাপ্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বলেন, "আমি জানতে চেয়েছিলাম, আপনি আট ঘণ্টার বেশি সেখানে ছিলেন। কী ঘটেছিল সেখানে? উনি আমাকে বলেছিলেন, আমরা সব নিরাপত্তা সমস্যা নিয়ে কথা বলেছি। প্রতিরক্ষামন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে সব গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীরা তখন তার সঙ্গে ছিলেন। তিনি আত্মবিশ্বাসী যে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বেসামরিক সরকারই এখন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা নীতি এবং পররাষ্ট্র নীতি ঠিক করবে।"
বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে হামিদ মীর নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সম্পর্কে তার নিজের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছেন। অনেকে তাকে ইমরান খানের প্রতি সহানুভুতিশীল বলে মনে করেন। তবে হামিদ মীর বলছেন, তিনি আসলে এখনই নতুন সরকার সম্পর্কে কোন অভিমত দিতে চান না। তিনি বরং কয়েকটা মাস অপেক্ষা করতে চান, ইমরান খানকে কিছুটা সময় দিতে চান।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর নেতা। আর দেশটির সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর নেতা হচ্ছে আসলে সেনা প্রধান। এমন একটি কথা পাকিস্তানে প্রচলিত আছে।
এটাও বলা হয়, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র নীতি আর প্রতিরক্ষা নীতি ঠিক হয় সেনা সদর দফতরে, সেখানে বেসামরিক প্রধানমন্ত্রীর কোন এখতিয়ারই নেই। কাজেই ইমরান খান যে বলছেন, তার সরকারই পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা নীতি আর পররাষ্ট্র নীতি ঠিক করবে, সেটা কি বিশ্বাসযোগ্য? পাকিস্তানের রাজনীতির যারা ঘনিষ্ঠ পর্যবেক্ষক, এ নিয়ে সংশয় আছে তাদের মধ্যে। | প্রদত্ত লেখার শিরোনাম হতে পারে, "ইমরান খান: সেনাবাহিনীর পুতুল না কি নতুন পাকিস্তানের দিশারি"। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d |